দাগনভূঁইয়া মাদরাসার অধ্যক্ষ ও জমিয়াতুল মোদার্রেছীন নেতার সংবাদ সম্মেলন

ছাগলনাইয়া (ফেনী) উপজেলা সংবাদদাতা

২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:২১ পিএম | আপডেট: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:২১ পিএম

ষড়যন্ত্র ও মিথ্যা অভিযোগ এনে সামাজিক যোগাযোগ সহ বিভিন্ন মিডিয়ায় অপপ্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীন ফেনী জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক ও দাগনভূঁইয়ার দরবেশের হাট ফাজিল ডিগ্রি মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আবুল কালাম আজাদ । শনিবার সকালে ছাগলনাইয়ায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, বিগত ২৯ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মাদ্রাসায় অধ্যক্ষ হিসাবে যোগদান করেন। যোগদানের পর মাদরাসার জরাজীর্ণ ভবন থেকে ১১২ ফুট লম্বা প্রায় ৩ কোটি ২৭ লক্ষ টাকা ব্যয়ে চার তলা বিশিষ্ট মাদরাসা ভবন নির্মিত হয়। আলিম থেকে ফাজিল ক্লাসে উন্নীত হয়। কোর্স চালু করা হয়। দাগনভূঞা উপজেলার শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান ও প্রতিষ্ঠান প্রধান হিসাবে পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি। প্রায় প্রতি বছরই মাদরাসাটি শতভাগ পাস করে আসছে। কিন্তু কিছুদিন আগে আমার তিনজন সহকর্মী সংবাদ সম্মেলন করে বলেছেন, আমি নাকি মাদ্রাসা ধ্বংস করে দিয়েছি এবং লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেছি। এটি সম্পূর্ন মিথ্যা ও বানোয়াট ও ভিত্তীহীন। অধ্যক্ষ বলেন, আমি মাদরাসার ১ টাকাও আত্মসাৎ করি নাই। আমার প্রাতিষ্ঠানিক ভাতা অন্যান্য শিক্ষকের মত বাকি। আমার ফাজিল স্কেলের অতিরিক্ত পাপ্য টাকা প্রায় আড়াই বছরের বাকি। মাদ্রাসায় ৭৯ শতাংশ জমি ক্রয় করা হয়েছে ২০ লক্ষ টাকায়। এই জমি ক্রয়ে প্রায় ১২ লক্ষ টাকা মাদ্রাসাকে ঋণ দিয়েছি। যা সব মিলিয়ে বর্তমানে আমি মাদ্রাসার নিকট প্রায় ১৫ লক্ষ টাকা পাওনা আছি। যেখানে আমি মাদরাসার নিকট ১৫ লাখ টাকা পাওনা আছি, যেখানে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ হাস্যকর, মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা জানাই।

বিভাগ : বাংলাদেশ