টিনের বাড়ি থেকে অসংখ্য জমি, বাড়ি-ফ্ল্যাট-প্লটের মালিক -সাবেক এমপি রণজিৎ!
০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:০৯ পিএম | আপডেট: ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:০৯ পিএম

যশোর-৪ (বাঘারপাড়া-অভয়নগর) আসনে তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য রণজিৎ কুমার রায়ের হাত থেকে বাঘারপাড়ার খাজুরা কেন্দ্রীয় শ্মশানের জমিও রেহাই পায়নি। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের চাঁদার টাকা ক্রয় করা শ্মশানের ৭৭ শতক জমি নিজের নামে রেজিস্ট্রি করে নিয়েছেন তিনি। এক হিন্দু শিক্ষকের প্রায় ৪ একর জমি লিখে নিয়ে টাকা দেননি। ওই শিক্ষকের পরিবার ভয়ে এলাকা ছেড়েছে। এমপি পদ যেন তার কাছে আলাদিনের চেরাগ ছিল। ১৫ বছরে দখল, নিয়োগ ও কমিশন বাণিজ্য, সরকারি প্রকল্পে লুটপাট, চাঁদাবাজি, ইউপি নির্বাচনে মনোয়ন বাণিজ্যের মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা কামিয়েছেন রণজিৎ রায়। নিজের ও পরিবারের সদস্যদের নামে-বেনামে দেশে-বিদেশে গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। টিনের বাড়ি থেকে অসংখ্যা বিলাসবহুল বাড়ি, জমির মালিক বনে গেছেন তিনি। সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশন রণজিৎ কুমার রায়ের অবৈধ সম্পদ অর্জন ও দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত দিয়েছে।
যশোর বাঘারপাড়া উপজেলার ধান্যকুড়া মৌজায় অবস্থিত খাজুরা কেন্দ্রীয় শ্মশান। এখানে খাজুরা এলাকার সাত গ্রামের সনাতন ধর্মাবম্বীদের সৎকার করা হয়। নিজস্ব জমি না থাকায় চিত্রা নদের পাড়েই সরকারি জমিতেই শ্মশানে কাজ করা হত। নদ খনন করার সময় শ্মশান বিলীন হওয়ার উপক্রম হয়। এলাকার মানুষের কাছ থেকে চাঁদা তুলে শ্মশান সংলগ্ন ৭৭ শতক জমি কেনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ৩৫ নং ধান্যপুড়া মৌজায় ১৪৩ দাগের সাত শতক ও ১৩৭ দাগের ২৪ শতক মোট ৩১ শতক জমি ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্ব আল আমীন মন্ডলের ছয় ওয়ারিশ রণজিৎ রায়ের নামে জমি লিখে দেন। যার দলিল নং ৩৭৪৮। দলিলে জমির মূল্য দেখানো হয়েছে এক লক্ষ টাকা। একই মৌজার ১৩৬ নং দাগের ৪৬ শতক জমি ২০২০ সালের ১২ অক্টোবর কাজী রবিউল ইসলাম ও তার মা’সহ বাকি সাত ভাই বোন রণজিৎ কুমার রায়ে নামে লিখে দিয়েছেন। যার দলিল নং ৪৩৬৭। দলিলে জমির মূল্য দেখানো হয়েছে এক লক্ষ ৪৪ হাজার। দুইটি দলিলে মোট মূল্য দেখানো হয়েছে দুই লক্ষ ৪৪ হাজার। রণজিৎ কুমার রায় এখানেও প্রতারণ করে জমির মূল্য কম দেখিয়ে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছেন। জমির ক্রয় মূল্যের উপর সরকার রাজস্ব পায় প্রায় আট শতাংশ। সেই হিসাবে দুই লক্ষ ৪৪ হাজার টাকার আট শতাংশ হারে সরকার রাজস্ব পেয়েছে মাত্র ১৯ হাজার পাঁচশত ২০ টাকা। আর দলিলে যদি প্রকৃত মূল্য ১৭ লাখ ৭১ হাজার টাকা দেখানো হলে সরকারের রাজস্ব আয় হতো এক লক্ষ ৪১ হাজার ছয়শত ৮০ টাকা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ধান্যকূড়া মৌজার চিত্রা নদের ধারে শ্মশানের অবকাঠামো উন্নয়ন কাজ অসম্পন্ন রয়েছে। কোন রকমে ইটের মেঝেতে চিতা তৈরি করা হয়েছে। উপরে ছাউনি কিংবা কোন দেয়াল নেই। পাশে কেনা জমিতেও সবজি চাষ হচ্ছে। এই জমি বর্গা নেয়া জাকির হোসেন বলেন, জমির আগের মালিকের কাছ থেকে বর্গা নিয়ে চাষ করতেন। এখন এমপির লোকের কাছ থেকে বাৎসরিক ২০ হাজার টাকার চুক্তিতে বর্গা চাষ করছেন।
ধান্যখোলা গ্রামের পুরোহিত জয়দেব ব্যানার্জি বলেন, শ্মশানের জন্য সাত গ্রামের হিন্দুদের চাঁদার টাকায় ৭৭ শতক জমি কেনা হয়েছে। কিন্তু সেই জমি শ্মশানের নামে রেজিস্ট্রি হয়নি। এমপি রণজিৎ কুমার রায়ের নামে রেজিস্ট্রি করা হয়েছে। এবিষয়ে ওই সময় প্রতিবাদ করলেও আমলে নেয়া হয়নি। একই এলাকার তেলিধান্য গ্রামের বাসিন্দা গোবিন্দ বিশ^াস বলেন, সাধারণ মানুষের চাঁদার টাকায় কেনা শ্মশানের জমি এমপির নামে রেজিস্ট্র হয়েছে। এটা শুনে সবাই ক্ষুব্ধ হলেও প্রতিবাদ করার সাহস পায়নি। আমরা চাই শ্মশানের জমি শ্মশানের নামেই ফিরে আসুক।
স্থানীয় বাসিন্দা প্রশান্ত কুমার রায় বলেন, রেজিষ্ট্রির সময় বলা হয় জমি শ্মশানের নামে রেজিস্ট্র করলে ডিসির নামে চলে যাবে। নিজেদের কেনা জমি সরকারের নামে দেয়া যাবে না। এমপি রণজিতের নামে রেজিস্ট্রিট করলে ভাল হবে। সেই হিসেবে তার নামে রেজিস্ট্রি করা হয়।
শুধু খাজুরা কেন্দ্রীয় শ্মশানের জমি নয়, সনাতন ধর্মাবলম্বী স্কুল শিক্ষক সুশীল কুমার মল্লিকের প্রায় ৪ একর জমি লিখে নিয়েছেন সাবেক এমপি রণজিৎ কুমার রায়। বাঘারপাড়া উপজেলার চাপাতলা গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, সুশীল কুমার মল্লিকের বাড়িতে এক মুসলিম পরিবার বসবাস করছেন। ভিটে জমি তারা কিনেছেন। একই মৌজার প্রায় ৪ একর বাগান ও ফসলি জমি রেজিস্ট্রি করে নিয়েছেন। কিন্তু সুশীল মাস্টারকে জমির টাকা দেয়া হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে। বছর দুই আগে তিনি মারা যান। তার স্ত্রীকেও প্রাণনাশের হুমকি দেয়া হয়। তিনি দীর্ঘদিন পলাতক রয়েছেন।
সুশীল মল্লিকের ভাতিজা শ্যামল মল্লিক জানান, তার কাকা হাইস্কুলের শিক্ষক ও কাকিমা স্বাস্থ্যকর্মীর চাকরি করতেন। দুই সন্তানে আগেই ভারতে চলে গেছেন। কাকা একসঙ্গে ৪ একর জমি বিক্রির সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু এলাকায় একসঙ্গে এত জমি কেনার লোক ছিল না। সাবেক এমপি রণজিৎ রায় ওই জমি কিনে নেন। টাকা পয়সা দিয়েছে কিনা জানি না।’
এ বিষয়ে বন্দবিলা ইউপি চেয়ারম্যান সবদুল হোসেন খান বলেন, সাবেক এমপি রণজিৎ কুমার রায় জোরপূর্বক সুশীল মাস্টারের জমি লিখে নেন। তাকে জমির টাকা দেননি। সুশীল মাস্টারের স্ত্রীকেও ভয়ভীতি দেখিয়ে এলাকা ছাড়া করেছেন। কাকিমা আমার পরিষদে এসেই হাউমাউ করে কান্না করে অভিযোগ করেছে। কিন্তু কোন প্রতিকার পাননি।
এদিকে, বাঘারপাড়ার মথুরাপুর মৌজায় জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের পানি সরবরাহ প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ২০১৮ সালে তিন শতক জমি দেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহ নামে এক যুবক। কিন্তু সেই জমি তৎকালীন এমপি রণজিৎ কুমার রায় নিজের নামে লিখে নিয়েছেন। শর্ত ছিল তাকে চাকরি দেয়া হবে। কিন্তু ৬ কোটি টাকার ওই প্রকল্পটি লুটপাট হওয়ায় কাজ ভাল হয়নি। এজন্য স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ সেটি বুঝে নেয়নি। এখন চাকরিও নেই জমিও নেই আবদুল্লাহর। তিনি বলেন, সরল বিশ^াসে প্রকল্পের জন্য জমি দিয়েছিলাম। কিন্তু এমপি সাহেব নিজের নামে লিখে নিয়েছেন। আমি জমি ফেরত চাই।
বাঘারপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন যুগ্ম সম্পাদক হাসান আলীকে (বর্তমান সাধারণ সম্পাদক) ৫ম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন এনে দেয়ার কথা বলে ৫ বিঘা জমি তার অনুসারীর নামে লিখে নেন তৎকালীন এমপি রণজিৎ কুমার রায়। নির্বাচনে পরাজিত হন হাসান আলী। এরপর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অভিযোগ করেন হাসান আলী। প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের চাপে পড়ে সেই জমি হাসান আলীকে ফিরিয়ে দিতে বাধ্য হন রণজিৎ রায়।
এ বিষয়ে হাসান আলী বলেন, দল ক্ষমতায় থাকতে রণজিৎ রায়ের অপকর্ম নিয়ে অনেক কথা বলেছি। দলের এই দুর্দিনে তাকে নিয়ে কোন মন্তব্য করতে চাই না।
যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার বন্দবিলা ইউনিয়নের খাজুরা বাজারটি সমৃদ্ধ জনপদ। এ অঞ্চলের অন্যতম প্রধান ব্যবসা কেন্দ্র। এক সময় এই বাজারে পানের ব্যবসা করতেন রণজিৎ কুমার রায়ের বাবা নগেন্দ্র নাথ রায়। পরে লবনের ব্যবসা করেন। খাজুরা বাজারে তাদের একটি পারিবারিক টিনের বাড়ি ছিল। ২০০৮ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচন হওয়ার আগে থেকেই তারা ওই বাড়িতে বসবাস করতেন। নবম সংসদ নির্বাচনে হলফনামায় রণজিৎ কুমার রায় উল্লেখ করেন, তার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ছিল সর্বসাকূল্যে ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার। এর মধ্যে পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া এক লাখ টাকা মূল্যের ৪ বিঘা জমি, খাজুরায় ৪ শতক জমির উপর ৫০ হাজার টাকা মূল্যের টিনের ঘর। বার্ষিক আয় এক লাখ ৬৭ হাজার টাকা। আর তার স্ত্রী নিয়তি রানীর নগদ ৭০ হাজার টাকা, ১৫ হাজার টাকা মূল্যের ৫ তোলা স্বর্ণ। আয়ের কোন উৎস ছিল না।
পনের বছর পর দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় রণজিত কুমার রায় দাবি করেছেন, তার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ সাড়ে ৫ কোটি টাকার বেশি। আর স্ত্রী নিয়তি রানীর স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ২ কোটি টাকার বেশি। তবে বাস্তবে তারা অঢেল সম্পদের মালিক।
সরেজমিনে দেখা গেছে, যশোর শহরের রেল রোডে সাবেক এমপি রণজিৎ কুমার রায় ও তার স্ত্রী নিয়তি রানীর দুটি বাড়ি রয়েছে। একটি চারতলা ভবনের বাড়ি। এই বাড়িতে বসবাস করতেন রণজিৎ রায়। এই ভবনের এক ভাড়াটিয়া জানালেন, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকার পতনের দিনও এমপি রণজিৎ রায় বাড়িতে ছিলেন। ওইদিন বিকেলে তিনি আত্মগোপনে চলে গেছেন। তার বাড়ির কেয়ারটেকার ভাড়া আদায় করছেন। এই ভবনটি থেকে কয়েকশ’ গজ দূরে তিনতলা ভনটির মালিক রণজিৎ রায়ের স্ত্রী নিয়তি রাণী। এটিও ভাড়া দেয়া আছে। নিচতলার এক ভাড়াটিয়া জানান, ৫ আগস্টের পর তাদের এলাকায় দেখা যায়নি। কেয়ারটেকার ভাড়া আদায় করেন। শহরের লোহাপট্টিতে সাত শতক জমির উপর দুইতলা ভবনের বাড়িটির মালিকও রণজিৎ রায়। এই বাড়ির নিচে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ভাড়া দেয়া আছে। উপর ভাড়াটিয়া বসবাস করেন।
জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ যশোর উপবিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, যশোর শহরের নিউমার্কেট এলাকায় জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের আবাসন প্রকল্পে সাড়ে ১২শ’ স্কয়ার ফুটের দুটি ফ্ল্যাটের মালিক রণজিৎ কুমার রায়।’
এদিকে, বাঘারপাড়া উপজেলা শহরে দুইতলা ও খাজুরা বাজারে তিনতলা বাড়ি রয়েছে। ঢাকার পূর্বাচলে তার নামে রাজউকের প্লট রয়েছে বলে জানাগেছে। নির্বাচনী এলাকার একাধিক আ.লীগ নেতার দাবি, ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সল্টলেকসহ বিভিন্নস্থানে একাধিক বিলাস বহুল বাড়ি রয়েছে সাবেক এমপি রণজিৎ কুমার রায়ের।
সাবেক এমপি রণজিৎ কুমার রায়ের অবৈধ সম্পদ অর্জনের অন্যতম মাধ্যম ছিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বাণিজ্য। রণজিৎ কুমার রায়, স্ত্রী নিয়তি রাণী ও দুই ছেলে রাজীব রায় ও সজীব রায় অন্তত ৫০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। নিয়োগ বাণিজ্য নিরঙ্কুশ করার জন্যই তারা সভাপতি হতেন বলেও অভিযোগ আছে। টানা ১৫ বছর সংসদ সদস্য থাকায় একচেটিয়া নিয়োগ বাণিজ্য করেছেন রণজিৎ কুমার রায়। বেসরকারি স্কুল-কলেজের প্রধান শিক্ষক ও অধ্যক্ষ নিয়োগে ১০ থেকে ২২ লাখ টাকা আর কর্মচারী নিয়োগে ৫ থেকে ৮ লাখ টাকা ঘুষের রেট বেঁধে দেন। তাকে টাকা না দিয়ে কেউ নিয়োগ পাননি। এছাড়াও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নৈশপ্রহরী, স্বাস্থ্য বিভাগের স্বাস্থ্য সহকারী ও বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের নিয়োগ বাণিজ্যে তার সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ রয়েছে। দুই উপজেলায় বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত ও কলেজ সরকারিকরণের নামে কোটি কোটি টাকার বাণিজ্য করেছেন রণজিৎ রায়। অবৈধ টাকা আয়ের আরেকটি উৎস ছিল টেন্ডার বাণিজ্য ও উন্নয়নমূল প্রকল্পের কমিশন গ্রহণ। রণজিৎ রায়ের পক্ষে টেন্ডার ও প্রকল্পের কমিশন বাণিজ্য তদারকি করতেন তার ছেলে বাঘারপাড়া উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক রাজীব রায়, নওয়াপাড়া পৌরসভার মেয়র সুশান্ত কুমার দাস ও শ্রমিক নেতা রবিন অধিকারী ব্যাচা ও বাঘারপাড়া পৌরসভার মেয়র কামরুজ্জামান বাচ্চু।
এ বিষয়ে বাঘারপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক নজরুল ইসলাম বলেন, রণজিৎ রায় এমপি থাকাকালীন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বঞ্চিত ও নির্যাতিত হয়েছে। অবৈধভাবে অর্থ উপার্জনে মরিয়া হয়ে উঠেছিলেন। তার ইশারা ছাড়া বাঘারপাড়া-অভয়নগর উপজেলার প্রশাসন থেকে শুরু করে কিছুই নড়েনি। তার অপকর্মের দায়ভার এখন আ.লীগের ত্যাগী ও সাধারণ নেতাকর্মীদের উপর বর্তাচ্ছে।
বিভাগ : বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান বাড়ালো বার্সা

নোয়াখালীর বিপণী-বিতানগুলোতে উপচে পড়া ভিড় হলেও মারাত্মক ক্ষতির আশঙ্কা ব্যবসায়ীদের

কোচ ছাঁটাই করল লাইপজিগ

কলাপাড়ায় ঈদের চাঁদ উৎসব

পেকুয়ায় জামায়াতের শিক্ষা বৈঠকে রাষ্ট্র গঠনে ঐক্যের আহ্বান

আওয়ামী লীগ যে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে তার কোনো ক্ষমা নেই: খোকন

যেভাবে একটি অন্যায়ের সম্মিলিত প্রতিবাদ হলো

শীর্ষ সন্ত্রাসী পলাশসহ তার বাহিনীর ১০ জন গ্রেফতার, অস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার

শেষ মুর্হুতের কেনাকাটায় সিলেট নগরীর রাজপথ থেকে শপিংমলে ক্রেতারা

জাতীয় ঈদগাহে আসবেন না প্রেসিডেন্ট, ঈদের নামাজ পড়বেন বঙ্গভবনে

৩৯২টি ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে সিলেট মহানগরীতে, প্রধান জামাত শাহী ঈদগাহ ময়দানে

শহীদ মীর মুগ্ধের বাসায় জামায়াত আমীর

ডিএসই, সিএসই এবং পিএসএক্স’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

সিলেটে চা বাগানের ভেতরে ৩ ট্রাক ভর্তি ৪৬৭ বস্তা ভারতীয় চিনি রেখে পালালো চালক

অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে: রিজভী

অসৎ ব্যবসার অহংকার সিলেটের হরিপুরের সেই "বুঙ্গার বাজার" গুড়িয়ে দিয়েছে যৌথবাহিনী

লন্ডনে ঈদের নামাজ আদায় করলেন তারেক রহমান

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ-র নিরাপত্তায় ৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে পরিত্যক্ত অবস্থায় দেশী বন্দুক উদ্ধার

আমরা বিতর্কের ঊর্ধ্বে থাকতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা