ফরিদপুরে এক বয়স্ক নারী গণধর্ষণের শিকার

ফরিদপুর জেলা সংবাদদাতা

২৬ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:৫৫ পিএম | আপডেট: ২৬ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:৫৫ পিএম

ফরিদপুরে এক বয়স্ক নারী গণধর্ষণের শিকার হয়েছে বলে মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে জানা গেছে।
ধর্ষিতা ঐ নারী অজ্ঞান অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এখনও তার জ্ঞান ফিরেনি।

তবে বা কে কাহারা বা কতজন ঐ নারীর এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা জানা জানি। তবে তার ছেলে ফেলা হাসপাতালে থেকে ইনকিলাব কে জানিয়েছেন,
মায়ের জ্ঞান ফিরলে তার মুখ থেকে জানাতে পারবো।

অনেকে বলছেন, ধর্ষিত নারীর বয়স (৫৫) বছর এই বয়বদ্ধ নারীকে কতজন এবং কেনই বা ধর্ষণ করলো বিষয় টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর ভাবে তদন্ত করার দাবি করছেন তারা।

পাশাপাশি গ্রামবাসী এই কথাও বলছেন, ঘটনার তদন্তে করতে গিয়ে যেন নিরীহ কোন মানুষকে জড়ানো না হয়, সে বিষয়েও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন।

ধর্ষিতার বাড়ি সদর থানার নর্থচ্যানেল ইউনিয়নের মাতব্বরের ডাংগী বলে জানা যায়। তার স্বামীর নাম মৃতঃ খলিল মন্ডল। তার বয়স ৫৫ বছর বলে হাসপাতালের ভর্তি সূত্রে জানাযায়।

ধর্ষিতার ছেলে মোহাম্মদ ফেলা মন্ডল, ইনকিলাবে জানান,প্রতিদিনের ন্যায় মাকে ঘুম থেকে ডেকে উঠানোর জন্য তার বাড়ী যাই৷ গিয়ে দেখি মায়ের হাত- পা বাঁধা। অচেতন অবস্থায় ঘরের মেঝেতে পড়ে আছে মা।

এ অবস্থায় দেখে, আমি গ্রামের লোকজন এবং আত্মীয়-স্বজনকে খবর দেই। তিনি ইনকিলাব কে আরো জানান,, মা বরাবরি তার বাড়ীর এক কক্ষে একা থাকতেন।

পুত্র ফেলা ইনকিলাবকে আরো বলেন, ২৬ তারিখ রাতে দুইটা পরদিন ভোর চারটের মধ্যে যেকোনো সময় এ গণধর্ষণের শিকার হয়েছে বলে আমি ধারণা করছি।

ঘটনার পরে সকাল ১১ টা ৩০ মিনিট থেকে বন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করি।

আমার মায়ের এখনো জ্ঞান ফেরেনি। তবে মাকে এই অবস্থা কেবা কারা করিয়াছে জানিনা মায়ের জ্ঞান ফেলে হয়তো তার কাছ থেকে জেনে বলা যাবে।

ফেলা পুলিশ এবং সাংবাদিক দের বলেন, আমার স্ত্রীকে নিয়ে পাশের বাড়ির খোকন নামে এক লোকের সাথে ঝগড়া বিবাদ চলতেছিল দীর্ঘদিন। এ ছাড়া আর কিছু বলতে পারেননি।

এই বিষয়, ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার পুলিশের সাথে যোগাযোগ করা হলে, তারা ইনকিলাব কে বলেন, লিখিত অভিযোগ পেলে আমরা তদন্ত পূর্বক নিশ্চয়ই ব্যবস্হা নিবো।

বিভাগ : বাংলাদেশ