কুড়িগ্রামে শীতের তীব্রতা বেড়েই চলেছে

Daily Inqilab কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৫৬ এএম | আপডেট: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৫৬ এএম

কুড়িগ্রামে শীতের তীব্রতা বেড়েই চলছে। প্রচন্ড ঠান্ডার কারণে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা থমকে গেছে। নিম্ন আয়ের মানুষরা পড়েছে মহা বিপাকে।কাজে যেতে না পারায় দিনমজুর শ্রেণির মানুষরা তাদের পরিবার পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে।

 

এদিকে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বৃদ্ধরা। কুড়িগ্রামের ৯ উপজেলার হাসপাতাল গুলোতে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।

 

কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান রহিমুদ্দিন হায়দার রিপন জানান, তার ইউনিয়ন ব্রহ্মপুত্র নদ দ্বারা বিচ্ছিন্ন। হতদরিদ্রের সংখ্যাও বেশি। অনেক দরিদ্র মানুষ গরম কাপড় পাওয়ার আশায় বাড়িতে ভিড় করছে।

 

এ ছাড়াও কুড়িগ্রামের ১৬টি নদ নদীর তীরবর্তী ৪শতাধিক চর ও দ্বীপ চরের মানুষ শীতে কষ্ট পাচ্ছে।

 

কুড়িগ্রাম রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার জানান, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১দশমিক ৮ডিগ্রি রেকর্ড করা হয়েছে।

তিনি আরও জানান, ১৫ ডিসেম্বরের পর ২টি শৈত্য প্রবাহ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।


বিভাগ : বাংলাদেশ


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

সুদকে সামাজিকভাবে প্রতিরোধ করতে হবে : হাসনাত আব্দুল্লাহ
১৮ মামলার আসামি আ.লীগ নেতা আজমল গ্রেপ্তার
ছাত্রশিবিরকে গুপ্ত রাজনীতি পরিহার করার আহ্বান জাবির ১০ শিক্ষকের
জাবিতে ছাত্রলীগ নেতাকে বাঁচাতে ছাত্রদল নেতার তদবির, ২ জনকে পুলিশে সোপর্দ
বন্ধ হয়ে যাচ্ছে অনেক দেশের ভিসা
আরও

আরও পড়ুন

ভারত তাদের চিরশত্রু পাকিস্তানকে দুর্বল করতেই মুক্তিযুদ্ধে সহযোগিতা করেছে : নুরুল হক নুর

ভারত তাদের চিরশত্রু পাকিস্তানকে দুর্বল করতেই মুক্তিযুদ্ধে সহযোগিতা করেছে : নুরুল হক নুর

সুদকে সামাজিকভাবে প্রতিরোধ করতে হবে : হাসনাত আব্দুল্লাহ

সুদকে সামাজিকভাবে প্রতিরোধ করতে হবে : হাসনাত আব্দুল্লাহ

বাড্ডায় পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদককে গুলি

বাড্ডায় পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদককে গুলি

গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেয়া রাজনৈতিক দল অভিমত নিতে চিঠি দিচ্ছে সরকার

গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেয়া রাজনৈতিক দল অভিমত নিতে চিঠি দিচ্ছে সরকার

গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন, কাল মুক্তি ৯৫ ফিলিস্তিনির

গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন, কাল মুক্তি ৯৫ ফিলিস্তিনির

১৮ মামলার আসামি আ.লীগ নেতা আজমল গ্রেপ্তার

১৮ মামলার আসামি আ.লীগ নেতা আজমল গ্রেপ্তার

ছাত্রশিবিরকে গুপ্ত রাজনীতি পরিহার করার আহ্বান জাবির ১০ শিক্ষকের

ছাত্রশিবিরকে গুপ্ত রাজনীতি পরিহার করার আহ্বান জাবির ১০ শিক্ষকের

একমাত্র পথ লাল সন্ত্রাস: ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতি

একমাত্র পথ লাল সন্ত্রাস: ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতি

লাল সন্ত্রাসের ডাক : মেঘমল্লার বসুকে গ্রেফতার দাবিতে ঢাবিতে বিক্ষোভ

লাল সন্ত্রাসের ডাক : মেঘমল্লার বসুকে গ্রেফতার দাবিতে ঢাবিতে বিক্ষোভ

জাবিতে ছাত্রলীগ নেতাকে বাঁচাতে ছাত্রদল নেতার তদবির, ২ জনকে পুলিশে সোপর্দ

জাবিতে ছাত্রলীগ নেতাকে বাঁচাতে ছাত্রদল নেতার তদবির, ২ জনকে পুলিশে সোপর্দ

খুশদীলের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে রংপুরের আটে আট

খুশদীলের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে রংপুরের আটে আট

বন্ধ হয়ে যাচ্ছে অনেক দেশের ভিসা

বন্ধ হয়ে যাচ্ছে অনেক দেশের ভিসা

মেডিকেল কলেজে শিক্ষক বাড়ানোর কথা ভাবছে সরকার

মেডিকেল কলেজে শিক্ষক বাড়ানোর কথা ভাবছে সরকার

ছাত্রদলের ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি আজ

ছাত্রদলের ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি আজ

গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুনর্গঠনে ১০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন

গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুনর্গঠনে ১০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন

অন্তর্বর্তী সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে তাকিয়ে ইইউ

অন্তর্বর্তী সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে তাকিয়ে ইইউ

ভারতের উদ্বেগের মধ্যে হাসিনা পরবর্তী বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হচ্ছে পাকিস্তান

ভারতের উদ্বেগের মধ্যে হাসিনা পরবর্তী বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হচ্ছে পাকিস্তান

সান্ত¡না খুঁজে পাচ্ছেন না, দুই দেশে কলঙ্কিত টিউলিপ

সান্ত¡না খুঁজে পাচ্ছেন না, দুই দেশে কলঙ্কিত টিউলিপ

দুর্নীতির মামলায় ইমরান খান ও বুশরা বিবির কারাদণ্ড

দুর্নীতির মামলায় ইমরান খান ও বুশরা বিবির কারাদণ্ড

বিদেশে টাকা পাচারের রাজনীতি মানুষ চায় না : পীর সাহেব চরমোনাই

বিদেশে টাকা পাচারের রাজনীতি মানুষ চায় না : পীর সাহেব চরমোনাই