জামায়াত নেতা শাহজাহান চৌধুরীর পিএর বিরুদ্ধে ব্যবসায়ী খোরশেদ আলমের যত অভিযোগ
২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:২৭ পিএম | আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৩২ পিএম
সাতকানীয়া-লোহাগাড়া আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগরী জামায়াতের আমির শাহজাহান চৌধুরীর একান্ত সচিব আরমান উদ্দিনের বিরুদ্ধে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হানা দিয়ে লুটতরাজ, চাঁদাবাজি এবং মিথ্যা মামলা দিয়ে হাজত খাটানোর অভিযোগ করেছেন এক ব্যবসায়ী।
বুধবার নগরীর ইস্পাহানি মোড়ের একটি রেস্টুরেন্টে এক সংবাদ সম্মেলনে খোরশেদ আলম নামে ওই ব্যবসায়ী নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ফিরে পাওয়া এবং চাঁদাবাজি থেকে রেহাই পেতে সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। তিনি লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া গ্রামের বাসিন্দা। তিনি মেসার্স রাইয়ান ট্রেডার্স এবং রাইয়ান এন্টারপ্রাইজের সত্ত্বাধিকারি। রড সিমেন্ট, মোটর পার্টস ও ব্রিক ফিল্ড ব্যবসায়ী তিনি। লোহাগাড়া আমিরাবাদ পুরাতন বিওসির উত্তর পাশে শাহ মজিদিয়া মার্কেটে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর দেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়। অরাজকতা সৃষ্টি হয় দেশের বিভিন্ন স্থানে। সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ওইদিন রাত ৮ টার পর স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ হোসেন ও তার ছেলে মোহাম্মদ জামিল অজ্ঞাত আরো ২৫ থেকে ৩০ জন লোক নিয়ে আমার দোকান রাইয়ান ট্রেডার্স ও রাইয়ান এন্টারপ্রাইজ লুট করেন। তারা দুই দোকানের ক্যাশের আনুমানিক ৩৬ লাখ টাকা লুট করে এবং তিন দোকানের তিনটি ক্যাশ টেবিল বের করে আগুন ধরিয়ে দেয়। এ ঘটনায় ১২ আগস্ট চট্টগ্রাম চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করি। মামলায় প্রায় ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকার ক্যাশ ও মালামাল লুটের বিস্তারিত বিবরণ উল্লেখ করা হয়েছে।
১৭ আগস্ট আমার পাশ্ববর্তী ব্যবসায়ী ওবায়দুলের কাছ থেকে আবদুল্লাহ মোহাম্মদ আদিল আমার মোবাইল ফোন নম্বর সংগ্রহ করেন। ওবায়দুল ও আদিল সম্পর্কে মামাতো-ফুফাতো ভাই। ওবায়দুল সঙ্গে সঙ্গে ফোন করে এ ঘটনা আমাকে জানান। আদিল প্রায় ১০ মিনিট পর আমাকে ফোন করে নিজের পরিচয় দিয়ে বলেন, সাতকানিয়া-লোহাগাড়া আসনের সাবেক এমপি ও চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতে ইসলামীর আমির মুহাম্মদ শাহজাহান চৌধুরীর একান্ত সচিব মো. আরমান উদ্দিন আমার সঙ্গে কথা বলতে চান। আদিল আমাকে সকাল ১১ টায় ঠাকুরদিঘী পেট্রোল পাম্পে আসতে বলেন। আমার ছোট ভাই জাহেদসহ মোটর সাইকেলে চড়ে আমি ঠাকুরদিঘী আসি। সেখানে আদিলের সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় হয়। আদিল হোয়াটসঅ্যাপ ডিভাইস ব্যবহার করে আরমানের সঙ্গে আমাকে কথা বলিয়ে দেন। আরমান আমাকে ওইদিন দুপুর দুইটায় কেরানিহাটের পূর্বে বান্দরবান রোডে রোজভ্যালি রেঁস্তোরায় দেখা করতে বলেন। আমি যথারীতি জাহেদকে সঙ্গে নিয়ে রোজভ্যালি রেঁস্তোরায় যাই এবং আরমানের সঙ্গে দেখা করি।
রেঁস্তোরায় দ্বিতীয় তলায় নিয়ে আরমান তার সঙ্গে থাকা আদিল ও আরিফের সঙ্গে আমাকে বসান। আর জাহেদকে নীচে নামিয়ে দেন। আরমান আমাকে বলেন, আপনারা ব্যবসা এতোদিন করেছেন। আমরা গত ১৫ বছর ব্যবসা করতে পারিনি। তাই আমাদের এখন টাকার দরকার। আপনি আমাকে আগামীকাল সকাল ১১টার মধ্যে ১৫ লাখ টাকা দেবেন। আর এই কথা আপনার ভাইতো দূরের কথা-আপনার স্ত্রীও যেন না জানেন। বিষয়টি কাউকে বললে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে আরমান ও তার সঙ্গে থাকা লোকজন একটি নোয়াহ গাড়িতে করে চলে যান।
তিনি বলেন, ১৮ আগস্ট সকাল ১১ টায় আদিল আমাকে হোয়াটঅ্যাপে ফোন দেন। আমি টাকা জোগাড় করেছি কিনা জানতে চান এবং টাকার জন্য কোথায় আসবেন তাও জানতে চান। আমি বলেছি টাকা জোগাড় হয়নি। পরে জানাবো।
১৯ আগস্ট আবদুল্লাহ মোহাম্মদ আদিল দুপুর দুইটায় আমাকে ফোন দিয়ে জানতে চান আমি কোথায়। টাকা জোগাড় হয়েছে কি না। তখন আমি তাকে বলি, আমি ছোট ভাইকে পৌঁছে দিতে চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে এসেছি, সে দুবাই চলে যাচ্ছে। আর এতো টাকা আমি কোথায় পাবো? তখন আদিল বলেন, টাকা কোথায় পাবেন সে কথা আমাকে বলে লাভ নেই। আপনি এসব আরমানকে বলুন। আর আপনি বিমানবন্দরের কাজ সেরে দিদার মার্কেট ফুলকলির সামনে এসে আমাদের সঙ্গে দেখা করবেন। মাগরিবের নামাজের পর আমি সেখানে তাদের সঙ্গে দেখা করি। তখন আরমান, আদিল ও আরিফ আমাকে একটি সাদা রঙের প্রিমিও কারে (চট্টমেট্রো-গ ১৪-০৩৮৫) করে ষোলশহর পুলিশ সুপার (এসপি) কার্যালয়ে নিয়ে যান। সেখানে ৩ তলায় ওঠিয়ে আমাকে এক জায়গায় বসিয়ে রাখেন, পাশে বসেন আদিল ও আরিফ। আরমান একটি কক্ষের ভেতরে যান। কিছুক্ষণ পর বের হয়ে আরমান আমাকে বলেন, হোটেল রাজবাড়ি থেকে কলাউজানের দুইজন আসামিকে গ্রেপ্তার করিয়েছি এসপির মাধ্যমে। তুমি কি আসামি হবে নাকি টাকা দেবে? আমি তাকে হাতজোড় করে বলি, আমাকে মামলা দিও না। আগামীকালের মধ্যে কত টাকা জোগাড় করতে পারি আমি দেখবো। পরদিন অর্থাৎ ২০ আগস্টের মধ্যে জানাবার শর্ত দিয়ে তারা আমাকে ছেড়ে দিলে আমি চলে আসি।
২০ আগস্ট আমাকে সকাল ১১টার দিকে ফোন দিয়ে টাকা জোগাড় হয়েছে কিনা আদিল তা জানতে চান। আমি তাদের কাছ থেকে আরো একদিন সময় চেয়ে নিই। ২১ আগস্ট সকাল ১০টায় আদিল ফোন দিয়ে পদুয়া ঠাকুরদিঘী ছগির আহমদ পেট্রোল পাম্পে এসে তার সঙ্গে দেখা করতে বলেন। আমি সেখানে গেলে আদিল নিজ ফোন থেকে ওয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে আরমানের সঙ্গে কথা বলিয়ে দেন। আরমানের সঙ্গে ফোনে আমার অনেকক্ষণ দর কষাকষি হয়। আমি আরমানকে বলি, দোকান বন্ধ এবং মালামাল লুট করা নিয়ে আমি অনেক টেনশনে আছি। আরমান আমাকে আশ্বাস দিয়ে বলেন, আমি সব সমাধান করে দেবো। লুট হওয়া মালামালও উদ্ধার করে দেবো। এরপর আমি মামলা থেকে বাঁচার জন্য ১৫ লাখ টাকার পরিবর্তে ৮ লাখ টাকায় বোঝাপড়া হয়। আমরা এই শর্তে আসি যে, দোকান খুলে দেওয়া এবং লুট করা মালামাল উদ্ধারের জন্য ৩ লাখ টাকা এবং কোনো মিথ্যা মামলায় আসামি না করার জন্য আরো ৫ লাখ টাকা আরমানকে দেওয়া হবে।
২২ আগস্ট সকাল ১০ টায় আদিলের ফুফাতো ভাই ওবায়দুলের মাধ্যমে আমিরাবাদ পুরাতন বিওসি টিবিএস শো-রুমের পাশে আদিলকে নগদ ৩ লাখ টাকা প্রদান করি। আর ৫ লাখ টাকার একটি চেক প্রদান করি। দোকান খুলে দেওয়া এবং মালামাল উদ্ধারের পর অবশিষ্ট ৫ লাখ টাকার চেক পাস করে দেবো বলে অঙ্গীকার করি। ওই চেকটি আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের একাউন্ট থেকে দেওয়া। ২৫ আগস্ট ফোন দিয়ে চেকটি পাস করে দিতে আদিল তাগাদা দেন। আমি বিনিময়ে দোকান খুলে দিতে এবং লুট হওয়া মালামাল উদ্ধার করে দিতে বলি। সাক্ষী ওবায়দুলও তাদেরকে একই অনুরোধ করে বলেন, তোমার দেওয়া শর্ত তুমি পূরণ করো। আদিল বলেন, এটা আমাকে বলে লাভ নেই, এটা আরমানকে বলেন।
২৬ আগস্ট বিকেলে আদিল পুনরায় আমাকে ঠাকুরদিঘী ডেকে আনেন এবং আরমানের সঙ্গে কথা বলতে বলেন। সেখানে আমি আদিলের হোয়াটঅ্যাপ ডিভাইস থেকে পুনরায় আরমানের সঙ্গে কথা বলি। আরমান ২৮ আগস্ট আমার দোকান ভাঙার সঙ্গে জড়িত মোহাম্মদ হোসেনের বড় ছেলে আবদুর রহমান, আমার পাশের দোকানদার আবদুল জলিল ও আদিলসহ সন্ধ্যায় ঠাকুরদিঘী পেট্রোল পাম্প আসতে বলেন। তিনি সেখানে বৈঠক করে মীমাংসা করে দেবেন বলে আশ্বাস দেন। আমি আরমানের কথা মেনে সেখানে আসি। আমি পেট্রোল পাম্পের উত্তর পাশে আসা মাত্র আদিল, আবদুর রহমান, রিদোয়ানুল হক ও আবদুল জলিল আমাকে জোরপূর্বক একটি কালো গাড়িতে (চট্ট মেট্রো-চ ১২-০২৬১) তুলে ফেলেন। মাইক্রোবাসে ঢুকিয়ে তারা আমার হাত পা বেধে ফেলে। তারপর আদিল, আবদুর রহমান, আবদুল জলিল ও রিদোয়ান আমাকে মারধর শুরু করেন।
এসময় অজ্ঞাত আরো দুইজন মাইক্রোবাসে ছিলেন। মারতে মারতে তারা আমাকে কল্পলোকের একটি ভবনের চারতলায় নিয়ে আসেন। ভবনের একটি কক্ষে আমাকে নেওয়া হয়। সেখানে আরমানের সঙ্গে দেখা হয়। তিনি আমাকে দেখেই জিজ্ঞেস করেন, ৫ লাখ টাকার চেকটি পাস করিসনি কেন? এজন্য কেন বারবার ফোন দিতে হচ্ছে? ৩ লাখ টাকা নগদ এবং ৫ লাখ টাকার চেক দেওয়ার সময় কেন ওবায়দুলকে সাক্ষি করলি? তিনি বেদড়ক মারতে মারতে জানতে চান ৫ লাখ টাকার চেক ক্যাশ করতে এত কথা বলতে হচ্ছে কেন? তিনি ওই ৫ লাখ টাকা দ্রুত ক্যাশ করে দেওয়ার পাশাপাশি নতুন করে আরো ১০ লাখ টাকা নগদ দাবি করেন। অন্যথায় ওই ভবন থেকেই বস্তা ভরে শাহ আমানত সেতুর নীচে ফেলে দেওয়ার হুমকি দেন। এরপর কালো কাপড় দিয়ে আমার চোখ বেধে ফেলে এবং লোহার পাইপ দিয়ে আনুমানিক ৪ থেকে ৫ জন লোক আমাকে বেদড়ক মারতে থাকে। আমি তাদের কাছে প্রাণ ভিক্ষা চাই। এরপর আমার চোখের কালো কাপড় খুলে দেয় এবং ১০০ টাকার ৯টি স্ট্যাম্পে সই করতে বলেন।
আমি সই না করলে আমাকে আবারো লোহার পাইপ দিয়ে মারধর করেন। এক পর্যায়ে মার সইতে না পেরে বাধ্য হয়ে আমি স্ট্যাম্পগুলোতে সই করি। সইয়ের ওপরে আমার টিপসইও নেন তারা। এরপর তারা আমাকে পুনরায় কালো কাপড়ে চোখ মুখ বেধে নীচে নামান, সেই নোয়াহ গাড়িতে করে তারা সদলবলে আমাকে চান্দগাঁও থানায় নিয়ে আসেন। সেখানে তারা একটি ফৌজদারি মামলার আসামি হিসেবে আমাকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। আবদুর রহমান সাক্ষী হয়ে ডিউটি অফিসারের কাছে স্বাক্ষর করেন। পরে জানতে পারি এটি একটি বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের মামলা। আমাকে ওই মামলার এজাহারভূক্ত ৩২ নম্বর আসামি করা হয়েছে। লোহাগাড়া থানায় ২৬ আগস্ট মামলাটি দায়ের করা হয়।
পরদিন অর্থাৎ ২৭ আগস্ট পুলিশ আমাকে থানা হাজত থেকে আদালতে পাঠায়। আমি জামিনের আবেদন করলে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে আমাকে জেলে পাঠান। পরে জানতে পারি, কারাগারে থাকাকালীন আমাকে লোহাগাড়া থানায় তিনটি এবং কোতোয়ালী থানায় আরো একটি মামলার আসামি করা হয়েছে। মামলাগুলোর জামিন নিয়ে ৩ মাস ১০ দিন কারাভোগ করে বেরিয়ে আসি। আমাকে আরো মামলার আসামি করবেন বলে আরমান হুমকি দিয়েছেন। মেরে ফেলার হুমকিও দিয়েছেন। আমি এখন পর্যন্ত বেঁচে আছি, কিন্তু আমার বিরুদ্ধে আর কয়টি মামলা হয়েছে তা জানি না।
খোরশেদ আলম বলেন, আমার জীবন হুমকির মুখে। আমি বাঁচতে চাই। এ পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে আমি সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করি।
আমি নিরাপদে ব্যবসা করতে চাই এবং আমার লুট হওয়া টাকা ও মালামাল উদ্ধারে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতা কামনা করছি। ওই ব্যবসায়ীর অভিযোগের বিষয়ে আরমান উদ্দিনের কোন বক্তব্য পাওয়া যায় নি।
বিভাগ : বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ২০ ইউনিট
গণমাধ্যমে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচারের ওপর গুরুত্বারোপ করলেন উপদেষ্টা
বগুড়ার ধুনট পল্লীতে জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে ব্যবসায়ীর ৩৫ হাজার টাকা ছিনতাই
দীর্ঘ ১৩ বছর পর দেশে ফিরছেন কায়কোবাদ
সিদ্দিরগঞ্জে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বিদ্যুতায়িত, দুই শ্রমিকের মৃত্যু
নাচোলে পিয়ারাবাগানে এক গৃহবধূ খুন
৫ জানুয়ারি থেকে ৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষা শুরু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে মোটর থেকে বৈদ্যুতিক তার খুলতে প্রাণ গেল যুবকের
কারখানায় আগুন, পরিদর্শনে হাতেম
নির্বাচনের তারিখ নিয়ে যা জানালেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার
কবি জসীমউদ্দিনের মেজ ছেলে ড. জামাল আনোয়ার আর নেই
ভাঙ্গায় দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে নারী-পুরুষসহ আহত- ১০
আমাদের সংস্কৃতির অংশ হলো সব ধর্মের মাঝে সম্প্রীতি ও সহাবস্থান: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাতের আধারে অসহায় ব্যাক্তিদের বাড়ির দরজায় গিয়ে কম্বল দিলেন ইউএনও
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রশংসা করলেন রাহাত, জানালেন নিজ অনুভূতি
সাবেক দুদক কমিশনার জহরুল হকের পাসপোর্ট বাতিল, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
শ্রীপুরে ভুয়া মেজর আটক
প্রশ্ন: কিসব কারণে বিয়ের বরকত নষ্ট হয়ে যায়?
মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার অনুপম দৃষ্টান্ত মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ (সা:)
আল-কুরআন তাজকেরায়ে মীলাদ নামায়ে আম্বিয়া (আ:)