নানা দিকে বাংলাদেশের অব্যাহত অগ্রগতি
২৬ এপ্রিল ২০২৩, ০৭:৩৭ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ০৪:৪৭ পিএম
লন্ডনভিত্তিক ফাইন্যান্সিয়াল গ্লোবাল পাওয়ার ইনডেক্স পরিচালিত ন্যাশনাল ব্র্যান্ড ভ্যালু সূচকে ২০১৬ সাল থেকে বাংলাদেশ অব্যাহতভাবে ভালো অবস্থানে উত্তরোত্তর অগ্রগতি অর্জন করেছে। ন্যাশনাল ব্র্যান্ডিং ভ্যালু একটি ধারণাসূচক; যা একটি দেশের সামষ্টিক আয়ের প্রবৃদ্ধি, ব্যবসাবাণিজ্যে অগ্রগতি, দারিদ্র্য নিরসনে সফলতা, ভ্রমণ বিষয়ে সুযোগ, সুশাসন এবং জ্ঞান-গরিমার কদর বিশ্লেষণ করে তৈরি করা হয়। ২০১৬ সালে বাংলাদেশের ব্র্যান্ড ভ্যালু ছিল ১৭ হাজার ৭০০ কোটি ডলার। ২০২২ সালে ৩৭ হাজার ১০০ কোটি ডলার। ২০২৩ সালে ৩৭ ভাগ বৃদ্ধি পেয়ে ৫০ হাজার ৮০০ কোটি ডলারে উঠে যায়, যা দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি হিসেবে সারাবিশ্বের স্বীকৃতি পেয়েছে। দারিদ্র্য নিরসনের একটি মডেল হিসেবে দেশের সুনামও এই সূচকে প্রতিফলিত।
বন্দনা আরও নানান ফোরামেও হচ্ছে। বিশ্ববিখ্যাত সংবাদ সংস্থা ব্লুমবার্গও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করেছে। বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যেও ‘সময়োচিত সংস্কার পদক্ষেপ’ গ্রহণের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য তারা এ প্রশংসা করেছে। অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে তাঁর সাফল্যের কারণেই এটা ব্যাপকভাবে প্রত্যাশিত বলে তারা মন্তব্য করেছে। ‘ব্যালট বাক্সে পরাজিত হওয়ার ভয়ে বিশ্বজুড়ে সরকারি দলের নেতারা প্রায়শই সংস্কার বাস্তবায়নে পিছিয়ে পড়ছেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের মত নন। ৭৫ বছর বয়সি শেখ হাসিনা এই পদক্ষেপ নিতে কোনো কুণ্ঠা বোধ করেননি। দ্রুত সংস্কার বাস্তবায়নের ফলে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটি ঘুরে দাঁড়িয়েছে, যেখানে পাকিস্তান এখনও জ্বালানি ভর্তুকি নিয়ে দুরাবস্থার মধ্যে রয়েছে। শ্রীলঙ্কা স্থানীয় পৌরসভা নির্বাচন বিলম্বিত করেছে’। পাশাপাশি আরও একটি সংবাদ আমাদেরকে গৌরবান্বিত করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং আর্থসামাজিক অগ্রগতির প্রশংসা করে মার্কিন কংগ্রেসে একটি প্রস্তাব উত্থাপিত হয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫২তম বার্ষিকী উপলক্ষে এ প্রস্তাবটি উত্থাপন করা হয়।
কংগ্রেসনাল বাংলাদেশ ককাসের পক্ষ থেকে সাউথ ক্যারোলিনার রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান জো উইলসন প্রস্তাবটি উপস্থাপন করেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ নয় মাসব্যাপী বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে পাক হানাদার বাহিনী এবং এর দোসরদের নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কথা প্রস্তাবে উল্লেখ করা হয় এবং বলা হয় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ ছিল গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার সংগ্রাম। উইলসন কংগ্রেসে বাংলাদেশ বিষয়ক কমিটির সহসভাপতি। প্রস্তাবে বলা হয়, বিগত পাঁচ দশকে বাংলাদেশ ব্যাপক উন্নয়ন ও অগ্রগতি সাধন করেছে। বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ একটি, যার মাথাপিছু জিডিপি বেড়ে ২০২১ সালে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৫৭ মার্কিন ডলারে, যা এখন তার আঞ্চলিক প্রতিবেশীর চেয়ে অনেক বেশি। রেজুল্যুশনে আরও উল্লেখ করা হয়, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশের অর্থনীতি ৯ বিলিয়ন থেকে ৪৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে, গড় আয়ু ৪৭ বছর থেকে বেড়ে ৭৩ বছর হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ খাদ্য উৎপাদন, দারিদ্র্য হ্রাস, উন্নত স্বাস্থ্য, শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন, দুর্যোগ প্রশমনসহ আর্থসামাজিক খাতে যথেষ্ট অগ্রগতি লাভ করেছে বলে প্রস্তাবে উল্লেখ করা হয়। পাশাপাশি দেশে সফলভাবে উগ্রবাদ দমন করা এবং বন্দুকের কর্তৃত্ববাদী শাসনের পরিবর্তে গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের প্রতি জনগণের সমর্থন বজায় রাখতে সক্ষম হওয়ারও প্রশংসা করা হয়েছে। ওদিকে বাংলাদেশের অর্থনীতি পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সঙ্গে তুলনীয় নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়ার প্রধান অর্থনীতিবিদ হ্যানস টিমার। তাঁর মতে, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। তবে এগুলো শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের সংকটের সঙ্গে তুলনীয় নয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়ন ও সাফল্যের কিছু তুলনামূলক চিত্র পর্যালোচনা করলেই এই প্রশংসার তাৎপর্য স্পষ্ট হবে। ২০০৬ সালে বাংলাদেশের বাজেট ছিল ৬১ হাজার ৬ কোটি টাকা, যা ২০২২-এ দাঁড়িয়েছে ৬ লক্ষ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা। জিডিপি ৫.০৪ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৭.৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। গত ১০ বছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপির প্রবৃদ্ধি হয়েছে গড়ে ৬ শতাংশের বেশি। করোনা মহামারির মধ্যেও প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫ দশমিক ৪ শতাংশ। করোনার আগে ২০১৫ থেকে ২০১৯ সময়কালে বাংলাদেশের জিডিপি বেড়েছে গড়ে ৭ দশমিক ৪ শতাংশ। ভারতে এ হার ছিল ৬ দশমিক ৭। পাকিস্তানে ৫ শতাংশের নিচে।
মাথাপিছু আয় ৫৪৩ মার্কিন ডলার থেকে বেড়ে হয়েছে ২ হাজার ৮২৪ মার্কিন ডলার। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি খাতে সরকার ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১ লক্ষ ১৩ হাজার ৫৭৬ কোটি টাকা ব্যয় করছে। এর উপকারভোগীর সংখ্যা ৪.৫ কোটি। তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। ২০২১-২২ অর্থবছরে রপ্তানি আয় ছিল ৫২.৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, ২০০৬-২০০৭ এ ছিল ১০.৫২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। স্বাক্ষরতার হার ৫৩.৫০ শতাংশ থেকে বেড়ে ৭৬ শতাংশ হয়েছে। ২ কোটি ৫৩ লক্ষ শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ১৫ বছর আগেও কোন পরিকল্পনা বা উদ্যোগই ছিল না। অথচ আজ শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশে আইসিটি খাতে রপ্তানি ১৪০ কোটি মার্কিন ডলার। দেশে ফ্রিল্যান্সিং পেশাজীবীর সংখ্যা ৬ লক্ষ ৫০ হাজারেরও বেশি, ইউনিয়ন পর্যায়ে ডিজিটাল সেন্টার হয়েছে ৮ হাজার ৮১২টি, এগুলোতে যে কোনো ব্যক্তি ৩৫৯ ধরনের সেবা পাচ্ছেন । হাতের মুঠোয় সহজে সেবা ধরা দিচ্ছে, ২০০৮-এর আগে প্রান্তিক মানুষরা এসব ভাবতেই পারতো না। অর্থনীতিবিদ ও উন্নয়ন বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, কৃষিপ্রধান থেকে শিল্প ও সেবাপ্রধান অর্থনীতিতে রূপান্তর বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আধুনিকায়ন এনেছে। তাঁদের মতে, তৈরি পোশাক খাত এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাঠানো রেমিট্যান্সও বাংলাদেশের অর্থনীতির রূপান্তরে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছে। তার ফলে যে বাংলাদেশ ১৯৭৫-৭৬ সালে মাত্র ৩৮০ মিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করতো, সেই বাংলাদেশ এখন বছরে ৫২ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি পণ্য রপ্তানি করে। চলমান অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে মোট ৪ হাজার ১৭২ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। আগের বছরের একই সময় রপ্তানি হয়েছিল ৩ হাজার ৮৬১ কোটি ডলারের পণ্য। পাঁচ দশকে মাত্র ৯০০ কোটি ডলারের গরিব অর্থনীতির বাংলাদেশ কীভাবে অসাধারণ আর্থসামাজিক অগ্রগতিতে এখন ৪৬.৫ হাজার কোটি ডলারে উন্নীত হয়েছে; মানুষের গড় আয়ু ৪৭ থেকে ৭৩ বছর হয়েছে এবং বয়স্ক শিক্ষার হার ৭৫ শতাংশে পৌঁছেছে; সেই গল্প নি:সন্দেহে বাকি বিশ্বের জন্য মডেল। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের ৭ম দ্রুত উন্নয়নশীল অর্থনীতির দেশ।
এমডিজি’র অনেক সূচক অর্জন করে বিশ্ববাসীর নজর কেড়েছে বাংলাদেশ। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রেও বাংলাদেশের লক্ষণীয় অগ্রগতি রয়েছে। যার ফলশ্রুতিতে গত বছর বৃটেনের দ্য ইকোনোমিস্ট ৬৬টি সবল অর্থনীতির তালিকা প্রকাশ করে, যেখানে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল নবম। বাংলাদেশ এখন নি¤œ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত রাষ্ট্রে উন্নীত হওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে দেশটি এগোচ্ছে। গতবছর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির সামনে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-এর রূপকল্প দিয়েছেন । ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার মূল চাবিকাঠি হবে তাঁরই হাতে গড়ে ওঠা দেশব্যাপী জালের মত ছড়িয়ে থাকা ডিজিটাল সংযোগ। স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট সরকার, স্মার্ট সমাজের জন্য ডিজিটাল সংযোগ মূল ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে। উন্নয়নের নতুন স্তরে যাওয়ার পথে বাংলাদেশের জন্য বেশ কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে। সঠিক নীতি ও পরিকল্পনার মাধ্যমে সেগুলো মোকাবিলা করতে হবে। এলডিসি থেকে উত্তরণ ঘটলে বিশ্ববাণিজ্যে বাংলাদেশের অগ্রাধিকার সুবিধা অনেক কমে যাবে। এ কারণে আগামী পাঁচ বছরের উত্তরণকালীন প্রস্তুতি বাংলাদেশের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। টেকসই উত্তরণে এসডিজি, অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ও প্রেক্ষিত পরিকল্পনার সঙ্গে সমন্বয় করে উত্তরণের শক্তিশালী কৌশল প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের পরামর্শ অর্থনীতিবিদদের। স্থানীয় বাজার ও মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানো, রপ্তানি বহুমুখীকরণ, কর্মসংস্থান বাড়ানো, অবকাঠামো উন্নয়ন, দুর্নীতি রোধ, মানসম্মত শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবার প্রসারসহ অনেক বিষয়ে বিশেষ নজর দেওয়ার সুপারিশও করছেন তাঁরা।
নিকট ভবিষ্যতে বাংলাদেশের বড়ো চ্যালেঞ্জ হবে জলবায়ু পরিবর্তনের সম্ভাব্য প্রভাব মোকাবিলা। প্রযুক্তির উন্নয়নের ক্ষেত্রে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের চ্যালেঞ্জও রয়েছে। এলডিসি থেকে উত্তরণ হলে কী করণীয়, তা নিয়ে ত্বরিত পরিকল্পনা এবং তার বাস্তবায়নে ক্ষিপ্রতার প্রয়োজন। উন্নয়নের সুফল যাতে বেশির ভাগ লোকের কাছে পৌঁছায়, সে ক্ষেত্রেও তৎপর থাকতে হবে। নজরদারি ও জনস্বার্থের দেখভাল করা প্রতিষ্ঠানগুলোর উন্নয়নের পাশাপাশি আধুনিক শিক্ষা ও দক্ষ জনশক্তির উন্নয়ন, বিজ্ঞানমনস্ক চিন্তাচেতনা, প্রযুক্তির ক্রমাগত ব্যবহার বৃদ্ধি এবং একটি পরমতসহিষ্ণু জাতি গঠনই নির্ধারণ করবে বাংলাদেশের আগামী দিনের অগ্রযাত্রা।
লেখক: সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা, তথ্য অধিদফতর।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণে কুষ্টিয়া সরকারী কলেজের বিএনসিসি ও রোভার স্কাউট
নাজমা মোবারেক ইতিহাসে প্রথম নারী সচিব আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে
ফুলপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র আ'লীগ নেতা শশধর সেন গ্রেফতার
আখাউড়ায় সংঘর্ষে আহত নয়জন, পাল্টাপাল্টি মামলা
ভারতে হলে কিভাবে নির্বাচনী প্রচার চালাতেন ট্রাম্প-কমলা
রংপুরে হত্যা মামলায় ২ জনের মৃত্যু দন্ড, ১ জনের যাবজ্জীবন
ইবিতে ছাত্র আন্দোলন দমাতে আওয়ামীপন্থীদের যত তৎপরতা
পঞ্চগড়ে ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে শিক্ষক আটক
লাইসেন্স ফি কমানোর দাবিতে ফরিদপুরে অটো চালকদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন
আটঘরিয়ার হস্তালিত তাঁতের তৈরি চাচকিয়ার লুঙ্গি এখন একটি ব্রান্ড
রংপুর মেডিকেল নতুন অধ্যক্ষকে অপসারণের দাবিতে কর্মবিরতি
পরিবেশবান্ধব কারখানার স্বীকৃতি পেল দেশের আরেকটি প্রতিষ্ঠান
শ্যামপুরে গ্যাস লিকেজে বিস্ফোরণ : দগ্ধ একজনের মৃত্যু
টিউবওয়েলের পানিতে চেতনানাশক মিশিয়ে চুরি
রেমিট্যান্স প্রবাহ ঊর্ধ্বমুখী, অক্টোবরে প্রবাসী আয় ২.৩০ বিলিয়ন ডলার
নিরাপদ প্রজননের পরে ইলিশ আহরনে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা উঠে গেল
সঠিক আরওপি ব্যবস্থাপনা না হলে অন্ধত্বের ঝুঁকি বাড়বে বাংলাদেশে
ইসি সার্চ কমিটির প্রথম বৈঠক, কমিশন গঠনে সৎ-নির্ভীক ও দক্ষ লোক নিয়োগ হবে’
সোনালী ব্যাংক ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর মধ্যে চুক্তি
রাজবাড়ীতে সুন্দরবন ও মধুমতি ট্রেন পৌনে এক ঘন্টা আটকে রেখে ছাত্রদলের বিক্ষোভ