ঢাকা   শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

পরিবেশ দূষণের ভয়াবহতা বাড়ছে

Daily Inqilab মোহাম্মদ সায়েদুল হক

২১ মে ২০২৩, ০৮:৩৭ পিএম | আপডেট: ২২ মে ২০২৩, ১২:০১ এএম

আজ থেকে প্রায় চার দশক আগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণীতে পড়েছি, ‘আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে তাই নিয়ে আমাদের পরিবেশ। পরিবেশ দুই প্রকার: সামাজিক পরিবেশ ও প্রাকৃতিক পরিবেশ। মানুুষের সৃষ্ট যা কিছু আছে যেমন, ঘরবাড়ি, হাটবাজার, বিদ্যালয়-খেলার মাঠ, শিল্পকারখানা এসব নিয়ে যে পরিবেশ তা হলো সামাজিক পরিবেশ। মানুষজন ছাড়া বন-জঙ্গল, নদী-নালা, পাহাড়-পর্বত, পশু-পাখি নিয়ে সৃষ্ট পরিবেশ হলো প্রাকৃতিক পরিবেশ।’

স্কুল-কলেজ পেরিয়ে বিশ^বিদ্যালয়ে এসে মৃত্তিকাবিজ্ঞান ক্লাশে শিক্ষকের কাছে শুনলাম, ‘মনুষ্যসৃষ্ট সবকিছুই প্রাকৃতিক পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর, তাই মানুষের উচিত নিজের ভোগবিলাসের জন্য প্রকৃতির সবচেয়ে কম ক্ষতি করা; যদি আমরা তা না করি প্রকৃতি একদিন আমাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দেবে।’ শিক্ষকের এই বাক্যটি এবং পরিবেশ ও প্রতিবেশ শব্দদ্বয় এমনভাবে মস্তিষ্কে জমা হয়েছে, যতদিন সচল থাকবো তা স্মরণে থাকবে। একাডেমিক পড়ালেখা এবং পেশাগত কারণে অনুমান করতে পারি এবং বিশ^াস করি, আগামীতে বাংলাদেশের জন্য পরিবেশ দূষণ সবচেয়ে বড় আকারে বিপর্যয় ডেকে আনছে! অথচ, চারপাশে তাকালে মনে হয়, পরিবেশ দূষণ বিষয়ে আমরা বড্ড উদাসীন।

ঢাকা শহরে প্রতিবছর পানির স্তর হু হু করে নিচে নেমে যাচ্ছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের হিসাব অনুযায়ী, ‘ঢাকায় ১৯৯০ সালে ১৩০টি গভীর নলকূপ দিয়ে পানি উত্তোলন করা হতো। তখন সাড়ে ২২ মিটার নিচ থেকে পানি পাওয়া যেত। ২০০৫ সালে নলকূপের সংখ্যা বেড়ে হয় ৪২৩, পানির স্তর নামে ৫৪ মিটারে। ২০২২ সালে এসে নলকূপের সংখ্যা ৯শ ছাড়িয়ে গেছে আর পানির স্তর নেমেছে অন্তত ৮০ মিটারে।’ সরকারি হিসাব মতে, সারাদেশের নানা জায়গায় পানির স্তর ৪ থেকে ১০ মিটার পর্যন্ত নিচে নেমে গেছে। এটা ভয়াবহ পরিবেশ বিপর্যয়। নগরবাসী, দেশবাসী বা নীতিনির্ধারকদের দেখে বুঝার উপায় নেই, তারা বিষয়টি জানেন কিনা।

হাসপাতালের দিকে নজর রাখলে যে কেউ দেখতে পাবেন, সারা বছর ডায়রিয়া, আমাশয়, টাইফয়েড, জন্ডিস জাতীয় নানা প্রকার পানিবাহিত রোগ এবং যক্ষ্মা, নিউমোনিয়া, কাশি, ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো বায়ুবাহিত রোগ ও রোগীর সংখ্যা আতঙ্কজনক পর্যায়ে রয়েছে। ডেঙ্গু বা চিকনগুনিয়াও কিন্তু আমাদের পরিবেশ দূষণের ফলাফল। নগরে তাপমাত্রা বৃদ্ধি, বায়ুদূষণ, শব্দদূষণ, শীতলক্ষ্যা, তুরাগ, বুড়িগঙ্গা দূষণের অভিজ্ঞতা থেকে নির্দ্বিধায় বলতে পারি, আমাদের পরিবেশ দূষণ এখন মহাবিপযর্য়ের দিকে ধাবমান। এতো সচেতনতার পরও কেন মহাবিপর্যয়?

ত্রিশ/চল্লিশ বছর ধরে এতো উদ্যোগ নিয়ে এতো বিনিয়োগ করে, আমরা পারিনি বৃক্ষ নিধন ও বনভূমি ধ্বংস করা বন্ধ করতে, পারিনি অপরিকল্পিত ও অনিয়ন্ত্রিত নগরায়ন-শিল্পায়ন বন্ধ করতে, পারিনি যানবাহনের কালো ধোঁয়া ও উচ্চশব্দ বন্ধ করতে, পারিনি কৃষিতে রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের ব্যবহার কমাতে, পারিনি ভারতের সাথে সকল নদ-নদীর পানি বণ্টনের সমস্যা সমাধান করতে, কমাতে পারিনি ভূগর্ভস্থ পানি আহরণ, পারিনি অপরিকল্পিত বাঁধ ও রাস্তাঘাট নির্মাণ বন্ধ করতে; পারিনি পরিবেশ সংরক্ষণ ও উন্নয়নের জন্য কার্যকর উদ্যোগ নিতে।

ওয়াকিবহাল মানুষ জানে, স্বাস্থ্যকর পরিবেশের জন্য একটি দেশের মোট আয়তনের ২৫ শতাংশ বনভূমি থাকা অত্যাবশ্যক। সরকারের তথ্য অনুযায়ী, এখন বনভূমি রয়েছে ১৭ শতাংশের মতো। অনেকের মতে, এর পরিমাণ আরও কম। ঢাকার চিত্রতো আরও করুণ। ১৯৯৫ সালে ঢাকার সবুজ অঞ্চল ছিল মাত্র ১২ শতাংশ এখন তা কমে দাঁড়িয়েছে ৬ থেকে ৭ শতাংশে। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) গবেষণায় দেখা যায়, গত বিশ বছরে ঢাকা শহরে সবুজ আচ্ছাদিত এলাকার পরিমাণ কমেছে ৩৭ শতাংশ। পরিবেশ দূষণ এবং সংরক্ষণে করণীয় সর্ম্পকে বিশ বা ত্রিশ বছর আগে ঢাকার বাসিন্দারা জানতেন না এমনটা মনে করার কারণ নেই। ঢাকার পরিবেশ দূষণের জন্য দায়ী কে? স্বীকার করি বা না করি, এজন্য দায়ী কথিত শিল্পদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা, নগর কর্তৃপক্ষ এবং নীতিনির্ধারকবৃন্দ।

ঢাকা দূষণের অন্যতম আলোচিত বিষয় ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুর মান পর্যক্ষেণকারী প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রতিদিন দূষিত বাতাসের শহরের তালিকা প্রকাশ করে। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) এর তথ্যমতে, বাতাসের মান ১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোর হলে তা ‘অস্বাস্থ্যকর’। একিউআই ঢাকার বায়ু দূষণের পাঁচটি উপাদান। যথা: নাইট্রোজেন অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড, সালফার ডাই অক্সাইড, ওজোন গ্যাস এবং ক্ষতিকর ভারী বস্তুকণা। এসবের উপস্থিতির ওপর ভিত্তি করে বাতাসের মানের স্কোর করে থাকে। বহুদিন যাবৎ ঢাকার স্কোর ১৫০ এর ঘরে আটকে আছে, যা ‘অস্বাস্থ্যকর’। ঢাকার বাতাসে গ্রহণযোগ্য মাত্রার চেয়ে অতিরিক্ত পরিমাণ বিষাক্ত সিসা, ক্যাডমিয়াম, নিকেল, কপার, ক্রোমিয়াম, সালফার ও ধূলিকণার উপস্থিতি রয়েছে। গবেষক ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞগণ নিশ্চিত, সিসা সংবহনতন্ত্র, প্রজননতন্ত্র, ¯œায়ুতন্ত্র ও কিডনি সিস্টেমকে আক্রান্ত করে। এটি শিশুদের অতিচঞ্চলতা সৃষ্টি করে এবং তাদের শিক্ষণ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়, যা ঢাকার শিশুদের আচরণের সাথে পুরোপুরি মিলে যায়। ঢাকার প্রায় ৩০ শতাংশ মানুষের শ^াসকষ্ট এবং মাথাব্যথা হবার কারণও বায়ুদূষণ। নীতিমালা ও আইন থাকলেও বায়ু দূষণ কমানো সম্ভব হচ্ছে না। এর প্রধান কারণ পরিবহন যান নির্গত ধোঁয়া, কারখানার ধোঁয়া এবং বিল্ডিং কোড অমান্য করে নির্মাণ কাজ বাস্তবায়ন করা। সবুজের অভাব তো রয়েছেই।

প্রচার মাধ্যমে দেখতে পাই, নগরবাসীকে রক্ষা করার জন্য বহু সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান নিরলসভাবে কাজ করছে। এতো এতো প্রতিষ্ঠান এতো এতো কাজ করার পর প্রশ্ন আসা স্বাভাবিক, গত দুই তিন দশকে নগরের বনভূমি, সবুজের পরিমাণ, জলাধার, খাল, উন্মুক্ত এলাকা, কী করে কমলো? আর অপরিকল্পিত ও অনিয়ন্ত্রিতভাবে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি, শিল্পকারখানা গড়ে উঠলো কীভাবে? ঢাকাকে এমন এক জনবসতিতে পরিণত করা হয়েছে, যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলার জন্য যার সক্ষমতা অতি নগন্য।

অনেক দূষণের মধ্যে গত দেড় দুই দশক ধরে যোগ হয়েছে মেডিক্যাল বর্জ্যরে দূষণ। স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে মেডিক্যাল বর্জ্য অপসারণ করতে না পারলে যেকোনো সময় নগরবাসী কোভিড মহামারির মতো নতুন কোনো পরিস্থিতির শিকার হতে পারে। সহজ করে বললে, ঢাকা মহানগরীতে পরিবেশের সবকটি প্রাকৃতিক উপাদান: বায়ু, পানি, মাটি সবই অস্বাস্থ্যকর, বসবাসের অনুপযোগী। তাহলে জনগণের করের টাকায় প্রতিবছর নতুন নতুন প্রকল্প নেয়ার স্বার্থকতা কোথায়? যেহেতু গত বিশ ত্রিশ বছরে এতোগুলো দপ্তর-অধিদপ্তর মিলে শিল্পকারখানার দূষণের হাত থেকে তুরাগ, বালু, শীতলক্ষ্যা ও বুড়িগঙ্গাকে রক্ষা করতে পারেনি; দখল মুক্ত করতে পারেনি এবং পরিবেশ দূষণের কোনো একটি কারণকে কমাতে পারেনি; তাই আগামী দশ-বিশ বছরে কী করতে পারবে, তা বিশ^াস করা কঠিন। অন্যদিকে নগরীতে লোকসংখ্যা বাড়ার সাথে সাথে পরিবেশগত নতুন নতুন সমস্যা তৈরি হচ্ছে। প্রযুক্তির কারণে নতুন নতুন দূষণের উপাদান ও কারণ যুক্ত হচ্ছে, যেমন- ই-বর্জ্য। ই-বর্জ্য ও মেডিক্যাল বর্জ্যে নানাবিধ কেমিকেল ও প্লাস্টিক সামগ্রী আছে, যেসবের ক্ষতিকর প্রভাব শত শত বছর মাটিতে রয়ে যায়। ভয় তো শুধু ঢাকাকে নিয়ে নয়। দেশজুড়ে নদী দূষণ ও দখল, বনভূমি দখল নিয়ে যেন প্রতিযোগিতা চলছে। ছোট ছোট দখলদার নিয়ে মাঝে মাঝে প্রতিবাদ হলেও বড় বড় দখলদারের ক্ষেত্রে প্রায় সবাই নিরব। দখলদারদের হাত থেকে রক্ষা পায়নি মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের কপোতাক্ষ নদ, জীবনানন্দের ধাঁনসিড়ি, অদ্বৈত মল্লবর্মনের তিতাস। বিগত সাতান্ন বছরে ছোট বড় প্রায় শতাধিক নদী শুকিয়ে মৃতপ্রায়; সংকটাপন্ন। এসব অঞ্চলে পরিবেশ দূষণ স্থায়ী রূপ পেতে যাচ্ছে। ঢাকায় শব্দ দূষণও মাত্রাতিরিক্ত। বিশেষজ্ঞদের মতে, শব্দের সহনীয় মাত্রা ৪৫ ডেসিবল। অথচ ঢাকায় এলাকাভেদে ৬৭ থেকে ১০০ ডেসিবল।

পরিবেশ দূষণের ফলে সৃষ্ট রোগের কারণে চিকিৎসাখাতে ব্যয় কীভাবে বাড়ছে তা অননুমেয়। ফসল উৎপাদন খরচ বাড়ছে। উৎপাদিত ফসলে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর বিষাক্ত উপাদান পাওয়া যাচ্ছে। পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য বৃক্ষরোপণকে যারা একমাত্র উপায় বলে মনে করছেন তাদেরকে অনুরোধ করবো, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণী থেকে পরিবেশ কি তা জেনে নেবার জন্য। জাতির সাথে প্রতারণা বন্ধ করার জন্য। আরেকটি অনুরোধ জানাবো দেশের কথিত নীতিনির্ধারক ও গবেষকদের। তারা অন্যদেশের ফর্মূলা সব সময় আমাদের দেশে কপিপেস্ট করে বাস্তবায়ন করেত চান, যা অবৈজ্ঞানিক। বাস্তবতা হলো, বাংলাদেশের পরিবেশগত সমস্যার সাথে পৃথিবীর অন্য কোনো দেশের সমস্যার মিল নেই। ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউ.কম-২০২৩ এর তথ্যমতে, জনসংখ্যার ঘনত্বের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান ৬ষ্ঠ। দেখার বিষয় হলো, প্রথম থেকে পঞ্চম পর্যন্ত দেশগুলো কেমন। ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউ.কম-২০২৩এ, প্রথম অবস্থানে রয়েছে মোনাকো- এর আয়তন মাত্র ২ বর্গ কিলোমিটার আর লোক সংখ্যা ৩৮ হাজার। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে সিঙ্গাপুর- এর আয়তন ৭ শত ৩৩ বর্গকিলোমিটার আর লোক সংখ্যা ৫৬ লাখ, তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে বাহরাইন, এর আয়তন ৭ শত ৮৭ বর্গ কিলোমিটার আর লোক সংখ্যা ১৫ লক্ষ, চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে মালদ্বীপ, এর আয়তন ৩ শত বর্গ কিলোমিটার আর লোকসংখ্যা ৫ লাখ, পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে মাল্টা, এর আয়তন ৩ শত ১৬ বর্গ কিলোমিটার এবং লোক সংখ্যা ৫ লাখ এবং ৬ষ্ঠ অবস্থানে বাংলাদেশ, এর আয়তন ১ লাখ ৪৮ হাজার বর্গ কিলোমিটার এবং লোক সংখ্যা ১৭ কোটি। বাংলাদেশকে উল্লিখিত ৫টি দেশের সাথে যেকোনো দিক থেকে তুলনা করে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া নিশ্চয়ই অযৌক্তিক এবং অবৈজ্ঞানিক। এই দেশগুলোর সাথে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা, উৎপাদন ব্যবস্থার কোনো মিল নেই। বাংলাদেশের সাথে শিল্পোন্নত দেশ বা মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সাথেও মিল নেই। মিল হবে না আমাদের কৃষির সাথে বিশে^র অধিকাংশ দেশের কৃষি ব্যবস্থার। তাই সিঙ্গাপুর বা কানাডার সাথে তুলনা না খুঁজে বাংলাদেশকে তার সমস্যা সমাধান করতে হবে নিজের মতো করে। আমরা নির্দ্বিধায় বলতে পারি, যদি এখন থেকে সততার সাথে চেষ্টা না করি, তাহলে আগামীতে বাংলদেশের উন্নয়নে সবচেয়ে বড় বাধা হবে পরিবেশ বিপর্যয় এবং বাজেটের সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ চলে যাবে পরিবেশ বিপর্যয় রোধে।

লেখক: কৃষিবিদ, টিভি নাট্যকার


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

রাফায় আবারও ব্যাপক হামলা ইসরায়েলের

রাফায় আবারও ব্যাপক হামলা ইসরায়েলের

ভারতের ৫২৭ খাদ্যপণ্যে বিষ : ব্যাপক উদ্বেগ, বাংলাদেশেও নিষিদ্ধের দাবি

ভারতের ৫২৭ খাদ্যপণ্যে বিষ : ব্যাপক উদ্বেগ, বাংলাদেশেও নিষিদ্ধের দাবি

গাজীপুরে কভার্ডভ্যানে অটোরিকশার ধাক্কা নিহত ১, আহত ৪

গাজীপুরে কভার্ডভ্যানে অটোরিকশার ধাক্কা নিহত ১, আহত ৪

চাঁদপুরে উপজেলা নির্বাচনে পৌর এলাকার ভোটার প্রার্থী হতে পারেন না, ভোটও দিতে পারবেন না

চাঁদপুরে উপজেলা নির্বাচনে পৌর এলাকার ভোটার প্রার্থী হতে পারেন না, ভোটও দিতে পারবেন না

ময়লার গাড়ির ধাক্কায় আইডিয়ালের শিক্ষার্থীর মৃত্যু

ময়লার গাড়ির ধাক্কায় আইডিয়ালের শিক্ষার্থীর মৃত্যু

কুয়াকাটায় তীব্র গরম থেকে মুক্তি পেতে ইস্তিসকার নামাজ আদায়

কুয়াকাটায় তীব্র গরম থেকে মুক্তি পেতে ইস্তিসকার নামাজ আদায়

মৃত্যুর দু’বছর পর ব্রুনাই থেকে ফিরলো দুই বাংলাদেশির লাশ

মৃত্যুর দু’বছর পর ব্রুনাই থেকে ফিরলো দুই বাংলাদেশির লাশ

দক্ষিণ ভারতে মোদীর হিন্দুত্বের তাস কেন ব্যর্থ?

দক্ষিণ ভারতে মোদীর হিন্দুত্বের তাস কেন ব্যর্থ?

গাজা ইস্যুতে মার্কিন নীতির প্রতিবাদে আরও এক কর্মকর্তার পদত্যাগ

গাজা ইস্যুতে মার্কিন নীতির প্রতিবাদে আরও এক কর্মকর্তার পদত্যাগ

মেহেন্দিগঞ্জে চোরের ছুরিকাঘাতে আহত গৃহবধূর মৃত্যু

মেহেন্দিগঞ্জে চোরের ছুরিকাঘাতে আহত গৃহবধূর মৃত্যু

৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শুরু

৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শুরু

মোদী ও রাহুলের বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগ, ইসির নোটিস

মোদী ও রাহুলের বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগ, ইসির নোটিস

জিম্মিদের মুক্তির জন্য হামাসকে ১৮ দেশের আহ্বান

জিম্মিদের মুক্তির জন্য হামাসকে ১৮ দেশের আহ্বান

যুক্তরাষ্ট্র-জাপান-ফিলিপিন্সের যৌথ ঘোষণা বাস্তবতা উপেক্ষা করেছে: চীন

যুক্তরাষ্ট্র-জাপান-ফিলিপিন্সের যৌথ ঘোষণা বাস্তবতা উপেক্ষা করেছে: চীন

বিশ্ব মিডিয়ায় বাংলাদেশের তাপপ্রবাহ ও দুর্ভোগের খবর

বিশ্ব মিডিয়ায় বাংলাদেশের তাপপ্রবাহ ও দুর্ভোগের খবর

থাইল্যান্ডের রাজা-রানির রাজকীয় অতিথি শেখ হাসিনা

থাইল্যান্ডের রাজা-রানির রাজকীয় অতিথি শেখ হাসিনা

স্ত্রীর পর স্বামীরও আত্মহত্যা, চিরকুটে জানালেন শেষ ইচ্ছা

স্ত্রীর পর স্বামীরও আত্মহত্যা, চিরকুটে জানালেন শেষ ইচ্ছা

ভারতের লোকসভা নির্বাচন : রাহুল, শশী, হেমা মালিনীর ভাগ্য পরীক্ষা আজ

ভারতের লোকসভা নির্বাচন : রাহুল, শশী, হেমা মালিনীর ভাগ্য পরীক্ষা আজ

ভারতে লোকসভার নির্বাচনে দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ শুরু

ভারতে লোকসভার নির্বাচনে দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ শুরু

তানজানিয়ায় বন্যা-ভূমিধস, নিহত অন্তত ১৫৫, আহত দুই শতাধিক

তানজানিয়ায় বন্যা-ভূমিধস, নিহত অন্তত ১৫৫, আহত দুই শতাধিক