কোনো দেশের সঙ্গেই দ্বন্দ্ব-বিরোধ কাম্য নয়
৩১ মে ২০২৩, ০৮:০৫ পিএম | আপডেট: ০১ জুন ২০২৩, ১২:০১ এএম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ২৫ এপ্রিল থেকে ৯ মে পর্যন্ত জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফর করেন। এ সফর অত্যন্ত সফল হয়েছে, সকলেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে, উন্নতিতে বাংলাদেশ বিশ্বের মডেলে পরিণত হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট দেশের নেতৃবৃন্দ বলেছেন এবং এ সাফল্যের জন্য তাঁর ভূয়সী প্রশংসা করেছেন বলে সরকারের মন্ত্রী, নেতা ও আমলারা ব্যাপক প্রচারণা চালান। সুবিধাভোগী কিছু পন্ডিতও এ সফরের সাফল্য নিয়ে অনেক লেখালেখি করেন। তাতে আওয়ামীদের উৎফুল্লতা বেড়ে যায়। কিন্তু হঠাৎ করে তা ম্লান হয়ে পড়ে প্রধানমন্ত্রীর একটি বক্তব্যে। তিনি গত ১৩ ও ১৫ মে বলেন, ‘যারা আমাদের উপর স্যাংশন (নিষেধাজ্ঞা) দেবে তার পণ্য আমরা নিব না’। উপরন্তু তিনি যুক্তরাজ্য সফরকালে বিবিসির সাথে সাক্ষাৎকারে আমেরিকা সম্পর্কে বলেন, ‘আমেরিকা হয়তো ক্ষমতায় দেখতে চায় না আমাকে’। অপরদিকে, একই দিনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বলেন, ৬টি দেশের (যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, জাপান ও সৌদি আরব) ঢাকাস্থ দুতদের অতিরিক্ত নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে, তা আর দেওয়া হবে না।
পরবর্তীতে এসব বিষয়ে সরকারের মন্ত্রী ও নেতারা সমর্থন করে বক্তৃতা দেন। তারা বলেন, নিষেধাজ্ঞা দিয়ে কোন লাভ হয় না। ইরান, কিউবা ও মিয়ানমারে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় কোনো লাভ হয়নি। অর্থাৎ সরকার এতোদিন বৈশ্বিক ক্ষেত্রে যে বিচক্ষণতার সাথে ব্যালেন্স করে চলেছে, তার ছেদ ঘটান আমেরিকার কঠোর সমালোচনা করে। এর হেতু ও পরিণতি কী হতে পারে তা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে দেশব্যাপী। এ ব্যাপারে নানাজন নানা কথা বলছে। অনেকের মতে, আমেরিকা আরো নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে বলে সরকার জানতে পেরেছে। তাই সরকার চরম ক্ষিপ্ত হয়েছে আমেরিকার উপর। অবশ্য, এসব মানুষের জল্পনা-কল্পনা।
এ অবস্থায় আমেরিকা নতুন করে ভিসা নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করেছে! এ ব্যাপারে সেদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন গত ২৪ মে বলেন, বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যকে সহায়তা করতে, আমি একটি নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করছি। এই নীতির অধীনে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত তথা ভোট কারচুপি, ভোটারদের ভয় দেখানো, সহিংসতার মাধ্যমে জনগণকে সংগঠিত হবার স্বাধীনতা এবং শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার প্রয়োগ করতে বাধা দেয়া, বিভিন্ন পদক্ষেপের মাধ্যমে রাজনৈতিক দল, ভোটার, সুশীল সমাজ বা গণমাধ্যমকে তাদের মতামত প্রচার করা থেকে বিরত রাখার জন্য দায়ী বা জড়িত যে কোনো বাংলাদেশির জন্য ভিসা প্রদানে বিধিনিষেধ আরোপ করবে ইমেডিয়েট পরিবারসহ। যুক্তরাষ্ট্র গত ৩ মে বাংলাদেশ সরকারকে এটা জানিয়েছে। এছাড়া, মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডনাল্ড লু ঘোষিত ভিসা নীতির ব্যাখ্যাসহ বলেন, আমরা বাংলাদেশে সংলাপ চাই। সরকার, বিরোধী দল, নাগরিক সমাজÑ সবার উদ্যোগ চাই, যাতে এমন একটি পরিবেশ সৃষ্টি হয়, যেখানে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে।
মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে দেশে ব্যাপক তোলপাড় চলছে। আ’লীগ, বিএনপি ও জাপার নেতারা ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সাথে এ বিষয়ে বৈঠক করেছেন এবং ভিসা নীতিকে স্বাগত জানিয়েছেন। সাধারণ মানুষের মধ্যেও এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে। ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতি স্যাংশনের চেয়েও ব্যাপক ও প্রভাবশালী। ড. খন্দকার মোশাররফ বলেছেন, সরকারই এই ‘লজ্জা’ বহন করে এনেছে। আ স ম রব বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক গণতন্ত্র ধ্বংসের খেসারত এই ভিসা নীতি, যা রাষ্ট্রের মর্যাদাকে তলানিতে নিয়ে গেছে। শিক্ষা উপমন্ত্রী বলেছেন, ড. ইউনূসের প্ররোচণায় আমেরিকা স্যাংশনের ঘোষণা দিয়েছে। ভারতের দক্ষিণ এশিয়া বিশ্লেষক প্রফেসর শ্রীরাধা দত্ত বিবিসিকে বলেছেন, ‘পরপর দুটো নির্বাচন নিয়ে বিস্তর প্রশ্ন উঠলেও ভারত চোখ বুজে ফলাফলকে মেনে নিয়েছে। আওয়ামী লীগকে অন্ধের মতো সমর্থন করেছে, কিন্তু আমেরিকা এখন যেভাবে ক্ষেপেছে সেটা ভারতের জন্য চিন্তার বিষয়। এদিকে, গত ২৫ মে গাজীপুর সিটি, পটুয়াখালীর কাকরা বুনিয়া ইউপি, সন্দ্বীপ ও বরিশালে একটি করে উপজেলায় নির্বাচন হয়েছে। তাতে সহিংসতা ও গুরুতর অনিয়ম হয়নি। তাতে ৪টির মধ্যে মাত্র একটিতে নৌকার প্রার্থী জয়ী হয়েছে। এটা মার্কিন ভিসা নীতির কারণেই হয়েছে বলে অনেকের অভিমত। তার পরও বিএনপির মিছিল-মিটিংয়ে ব্যাপক হামলা-মামলা হচ্ছে। স্বাধীনভাবে সভা, মিছিল করার কথা তো ভিসা নীতির অন্তর্ভুক্ত। তাই আসল কথা হচ্ছে, আ’লীগের অধীনে নির্বাচন নিরপেক্ষ হবে সেটা দেখানোর জন্যই উক্ত স্থানীয় নির্বাচনে আ’লীগ কোনো হস্তক্ষেপ করেনি। কিন্তু আগামী জাতীয় নির্বাচনে ঠিকই কৌশল করে জয়ী হবে পূর্বের ন্যায়। ভিসা নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা করবে না। জাপার চেয়ারম্যান জিএম কাদের, এমপি বলেছেন, শুধু নির্বাচন নয়, রাষ্ট্রের সকল স্তম্ভ এখন এক ব্যক্তি, এক দলের হাতে চলে গেছে, তাদের ভেতরে বাকশাল বাইরে গণতন্ত্রের মোড়ক। অন্যদিকে, অনেকেই ভিসা নীতি লংঘনের অভিযোগ শুরু করেছে আমেরিকার কাছে। এ নিয়ে প্রতিযোগিতা শুরু হতে পারে সরকার ও বিরোধীদের মধ্যে! নির্বাচনকালে গণছুটিতে থাকা নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়েছে সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে। ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেছেন, যারা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে থাকবে ভিসা নীতি নিয়ে তাদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
আমেরিকার বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে কী হতে পারে, তা নিয়েও ব্যাপক আলোচনা চলছে। কারণ, আমাদের আর্থিক বিষয়ে সর্বাধিক সংশ্লিষ্টতা আমেরিকার সঙ্গে। বিভিন্ন তথ্যে প্রকাশ, যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাংলাদেশের মোট পণ্য রপ্তানির ২০% (ইইউ’র সাথে ৪৪.৬০%), এফডিআই ১৯% ও রেমিটেন্স ১৬%। এসব একক দেশ হিসাবে সর্বাধিক (আমদানির ক্ষেত্রে প্রথম চীন,দ্বিতীয় ভারত, ৬ষ্ঠ আমেরিকা)। উপরন্তু বেশিরভাগ আন্তর্জাতিক আর্থিক সংস্থা ঋণ ও অনুদানের ক্ষেত্রে আমেরিকার প্রভাব বেশি, যা বন্ধ হলে দেশের ব্যাপক ক্ষতি হবে। দ্বিতীয়ত: আমেরিকার সাথে দ্বন্দ্ব হলে তার প্রভাব পড়বে দেশটির বলয়ের দেশগুলোতেও, যার অন্যতম: ইউরোপের সব দেশ, জাপান, দ. কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া। এ দেশগুলো ধনী এবং বাংলাদেশের বাণিজ্য, রেমিটেন্স ও উন্নতির বড় অংশীদার। তাই আমেরিকা ও তার মিত্রদের সাথে সম্পর্ক খারাপ হলে দেশের সর্বনাশ ঘটবে। আমেরিকা ভিসা নিষেধাজ্ঞা নীতি ঘোষণার বিষয়টি ২০ দিন আগে সরকারকে জানিয়েছিল। কিন্তু সরকার তা প্রকাশ করেনি।
আমেরিকার বিরুদ্ধে সরকারের দ্বন্দ্বকে বিএনপি তীব্র সমালোচনা করেছে। তাই স্বাভাবিকভাবেই আমেরিকা বিএনপিকে সুনজরে আর আ’লীগকে কুনজরে দেখবে। তাই বিএনপির লোকরা ব্যাপক উজ্জীবিত হয়েছে আর আওয়ামীরা মুশড়ে পড়েছে। মিডিয়া, প্রশাসন ও ব্যবসায়ীরাও নতুন ভাবনা শুরু করেছে। এসবেরও সুফল যাবে বিএনপির ঘরে যদি কোন হঠকারিতা না করে।
আগামী জাতীয় নির্বাচন আগামী ডিসেম্বর অথবা পরের মাসে। বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী তা বর্তমান সরকারের অধীনেই হবে। কিন্তু বিএনপিসহ দেশের বেশিরভাগ দল তত্ত্বাবধায়ক বা নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি করে আন্দোলন করছে। বিএনপি ১০ দফা দাবি ও ক্ষমতায় গেলে রাষ্ট্র মেরামতের ২৭ দফার কর্মসূচী ঘোষণা করেছে, যাতে মিত্ররা সমর্থন করেছে। তারা যুগপৎ আন্দোলন করছে।সর্বশেষে তারা আমেরিকার নতুন ভিসা নীতি ও মিত্রদের কিছু দাবি মিলিয়ে দাবি ও কর্মসূচি চূড়ান্ত করে এক দফা তথা সরকারের পদত্যাগের দাবির দিকে এগুচ্ছে, যা শুরু হবে অচিরেই এবং সর্বত্রই এক মঞ্চ থেকে পরিচালিত হবে। দেশের অধিকাংশ বিশেষজ্ঞ বলেছেন, দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে গেছে। তাই সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার দরকার। বেশিরভাগ সাধারণ মানুষেরও অভিপ্রায় তাই। পশ্চিমা দেশগুলো এবং জাতিসংঘও নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কথা বলছে অনেকদিন থেকেই। এ নিয়ে তারা সরকার ও বিরোধীদের সাথে অনেক মিটিং করেছে। মহান স্বাধীনতার চেতনার অন্যতম হচ্ছে, প্রকৃত গণতন্ত্র, নিরপেক্ষ নির্বাচন ও স্বাধীন মত প্রকাশ, যা এখনো অর্জিত হয়নি।ওয়ার্ল্ড প্রেস ফ্রিডম ইনডেক্স-২০২৩ মতে, ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১৬২তম। ভি-ডেম ইনস্টিটিউটের ‘গণতন্ত্র প্রতিবেদন-২০২৩ মতে, উদার গণতান্ত্রিক সূচকে ১৭৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১৪৭তম, নাজুক গণতন্ত্র। বিএনপি ও তার মিত্ররা বিদেশিদের সাথে মিটিংয়ে বলেছে, কোন দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবে না তারা। তবুও আ’লীগের এককথা, সংবিধানের বাইরে একচুলও যাব না। কিন্তু সংবিধান এমন কিছু নয়, যা সংশোধন করা যাবে না। সংবিধানের ১৬ বার সংশোধন হয়েছে এ পর্যন্ত। ভবিষ্যতেও হবে। এটা আওয়ামী লীগের নেতারাও বুঝে। তবুও তারা সংবিধানের দোহাই দিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল করতে নারাজ। অথচ, এই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান করতে বিএনপি বাধ্য হয়েছিল আ’লীগ, জামায়াত ও কিছু দলের ব্যাপক আন্দোলনের প্রেক্ষিতে। এ দাবিতে তারা দেশে নজিরবিহীনভাবে ১৭৬ দিন হরতাল, ব্যাপক ভাঙচুর, অফিসগামীদের দিগম্বর ইত্যাদি অপকর্ম করেছিল। কিন্তু সেই আ’লীগই এখন ক্ষমতায় এসে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রচ- বিরোধী। কারণ, এটা হলে নির্বাচনে তাদের ভরাডুবি হবে। তাই তারা তাদের অধীনেই পূর্বের ন্যায় নির্বাচন করে পুনরায় ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করছে। কিন্তু আমেরিকার সাথে দ্বন্দ্বের কারণে আ’লীগ ব্যাপক ব্যাকফুটে গেছে! এছাড়া, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, বেকারত্ব, দুর্নীতিসহ নানা অপকর্মের কারণে বেশিরভাগ মানুষ চরম ক্ষিপ্ত হয়েছে সরকারের প্রতি। এমনকি আওয়ামীদেরও অনেকেই। আসন্ন কর বাড়ানোর বাজেটের পর মানুষের ক্ষোভ আরো বাড়বে।
দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে অনেকেই সব দল মিলে জাতীয় সরকারের দাবি করছে। আবার গণ্যমান্য অরাজনৈতিক ব্যক্তিদের নিয়ে একটি নির্বাচনকালীন সরকার করার আকাক্সক্ষাও রয়েছে দেশ-বিদেশে অনেকের। আ’লীগের অধীনে আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ হওয়ার নিশ্চয়তা নেই। দ্বিতীয়ত: ৫ বছর পর পুনরায় একই সংকট সৃষ্টি হবে। কারণ, দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন অনেকেই মানবে না, অংশও নেবে না, ভোটাররাও কেন্দ্রে যাবে না। তাই বিষয়টির স্থায়ী সমাধান করা দরকার, যার উত্তম পথ হচ্ছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান পুনর্বহাল করা। এইসঙ্গে সবার সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়, নীতি পালন ও শক্তিশালী দেশগুলোর সাথে ব্যালেন্স করে চলা দরকার।
লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
চার ভাগে ফিরবেন ক্রিকেটাররা
চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: হাসনাত
এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে
ইজতেমা মাঠকে যারা খুনের মাঠে পরিণত করেছে তারা সন্ত্রাসী
আসছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন ফ্ল্যাগশিপ
বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ২ ভারতীয় নাগরিককে স্বদেশে ফেরত
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দু পক্ষে সংঘর্ষ,৩ জন গুলিবিদ্ব সহ আহত ১০
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিব-তামিমকে পাওয়া যাবে: ফারুক
ইজতেমা মাঠে হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করুন
কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে শিশুর মৃত্যু
আগামীকাল পঞ্চগড়ে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্যাক্তিস্বার্থ পরিহার করে, দেশ ও দলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: ইলিয়াস পাটোয়ারী
সখিপুরে বিদ্যুৎষ্পৃষ্টে ডিস ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যারাই সুযোগ পেয়েছে তারাই দেশের সাথে বেঈমানী করেছে: ডা. মু. তাহের
পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মৌমাছি ও মধু সম্মেলন
শীতের দিনে ঝিরঝিরে বৃষ্টি স্থবির খুলনা শহুরে জীবন
টেকসই উন্নয়নের কথা মাথায় রেখেই ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জন্য নীতি করার তাগিদ
লোকসংগীত শিল্পী নিপা আহমেদ সারাহ্ এর একক সঙ্গীত সন্ধ্যা
বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটি ও হার্ট ফাউন্ডেশনের কর্মশালা
বাফেদার ৩১তম এজিএম অনুষ্ঠিত