টাইটানিক থেকে টাইটান

Daily Inqilab ইছমত হানিফা চৌধুরী

০৫ জুলাই ২০২৩, ০৭:৪১ পিএম | আপডেট: ০৬ জুলাই ২০২৩, ১২:০১ এএম

মানুষ জন্ম থেকেই কৌতূহলী। তাই প্রতিনিয়ত মানুষ চায় নতুন কিছু জানতে, নতুন কিছু দেখতে। নতুন আবিষ্কারের নেশায় হারিয়ে যায় অনেক সময় আবিষ্কারক নিজেই। তাই বলে মানুষের মন আবিষ্কারের নেশা ছাড়ে না।
কয়েক মাস আমি পারিবারিক সফরে কানাডার নিউফাউন্ড ল্যান্ডের রাজধানী লেভান্ডোতে ছিলাম। যেহেতু এই নিউফাউন্ড ল্যান্ড পুরা একটা দ্বীপ, তাই তার চারপাশ ঘিরে রয়েছে আটলান্টিক মহাসাগর। এখানকার আবহাওয়া বলতে গেলে পুরা নয় মাস মাইনাসের নিচে থাকে। ঘর থেকে বের হলেই হীম-শীতল ঠান্ডা বাতাস। এই লেভেন্ডো শহরে অবস্থিত সিগ্ন্যাল হিল। টাইটানিক জাহাজের শেষ সিগ্ন্যাল এখান থেকে পাঠানো হয়েছিল। আবার এই সিগ্ন্যাল হিল থেকে মাত্র দুইশো গজ দূরে দুই টুকরো হওয়া টাইটানিক ডুবে পড়ে আছে। পুরা লেভেন্ডো শহরে রয়েছে ট্যুরিস্ট আকর্ষণের অনেক উপাদান। তবে বেশির ভাগ ট্যুরিস্ট অনেক ঠান্ডা এবং বরফ উপেক্ষা করে দেখতে চায় টাইটানিক জাহাজের ডুবে যাওয়া জায়গা। আবার কারো দেখার ইচ্ছা প্রবল হলে এবং চিত্তের সাথে বিত্তের সামঞ্জস্য থাকলে অনেক গভীরে অর্থাৎ আটলান্টিক মহাসাগরের তলদেশে গিয়ে দেখে ডুবে থাকা, ডুব কুমারী সেই ১৯১২ খ্রিস্টাব্দের টাইটানিককে, যার ধারাবাহিকতায় গত ২০ জুন ২০২৩ যাত্রা করেছিলেন বিশ্বের প্রথম সারির পাঁচজন ধনকুবের। কিন্তু কে জানত, সব ঠিক থাকার পরেও অনেক কিছু ঠিক থাকে না।
মানুষের শখ বলে কথা। কারও শখ হাজার টাকা, কারো লাখ টাকা, কারোর বা কোটি টাকা। এবারের টাইটান-ঘটনার ক্ষেত্রে শখের দাম জনপ্রতি আড়াই কোটি টাকা। টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দর্শনের এই মিশনের স্থায়িত্বকাল আট দিন, টাকা গুণতে হয় আড়াই লাখ মার্কিন ডলার, মানে আড়াই কোটি টাকার বেশি।
প্রথম যাত্রাতেই এক হিমশৈলের সাথে বাড়ি খেয়ে টাইটানিক ডুবে গিয়েছিল ১৯১২ সালের ১৫ এপ্রিল। ডুবে যাওয়ার জায়গাটা কানাডার নিউফাউন্ডল্যান্ডের তীর থেকে ৬৯০ কিলোমিটার দূরে, সাড়ে বারো হাজার ফুট বা ৩.৮১ কিলোমিটার নিচে। ১৯৮৫ সালে এই ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কার করা হয়। টাইটানিক জাহাজখানা যে দুটো টুকরো হয়ে গিয়েছিল সেটা মোটামুটি সবারই জানা; টুকরো দুটো একে অন্যের থেকে ২০০০ ফুট দূরে পড়ে আছে। আর এই দু’ টুকরো দেখার জন্যই এত আয়োজন।
এই প্রাইভেট ট্যুরের আয়োজন করে থাকে ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনভিত্তিক সাবমেরিন কোম্পানি ওশানগেইট ইনকরপোরেটেড (ওশানগেইট এক্সপেডিশন্স)। তবে ২০০৯ থেকে নয়, ২০২১ সাল থেকে টাইটানিক দর্শন প্যাকেজ অফার করা শুরু করে ওশানগেইট। উদ্দেশ্য ছিল, স্পেসএক্স বা বু-অরিজিন যেমন বড়লোকদের মহাকাশে নিয়ে যাওয়ার প্যাকেজ দেয়, তেমন করে ওশানগেইট সাগরতলে নিয়ে যাবে। প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও স্টকটন রাশ ২০১৭ সালে বলেছিলেন যে, গত ৩৫ বছরে সিরিয়াস কোনো অঘটন ঘটেনি সাবমেরিন দুনিয়ায়; সেই হিসেবে, পরিসংখ্যানগতভাবে, সাবমেরিন হলো দুনিয়ার নিরাপদতম যান।
এখানে একটি সংশোধনী দিই, আমি সাবমেরিন লিখলেও আসলে এটি হবে সাবমার্সিবল (Submersible), ডুবোযান। সাবমার্সিবল এমন জলযান, যেটি কিনা পানির নিচে চলে, কিন্তু আশপাশে সাপোর্ট হিসেবে থাকে কোনো সার্ফেস জলযান, যা পানির ওপর থাকে, কিংবা সাপোর্ট হিসেবে কোনো তীরবর্তী লোকদল থাকতে পারে বা কোনো বড় সাবমেরিন। অর্থাৎ সাবমেরিন বলতে যে শক্তিশালী স্বাবলম্বী ডুবোযান আপনার চোখে ভেসে ওঠে, সাবমার্সিবল কিন্তু তা নয়। সংজ্ঞার দিক থেকে, সকল সাবমেরিনই সাবমার্সিবল, তবে সকল সাবমার্সিবল সাবমেরিন নয়।
কী কী রকম সাবমার্সিবল আছে এই কোম্পানির? আপাতত তিন রকম, অ্যান্টিপোডস, সাইক্লপ্স-১ (৫ জন, ৭২ ঘণ্টা), আর টাইটান (আগে সাইক্লপ্স-২ নাম দেয়ার চিন্তা ছিল)। টাইটান চার কিলোমিটার নামতে পারে। কার্বন ফাইবার ও টাইটেনিয়াম দিয়ে বানানো এর কাঠামো। টাইটানের দরজা ভেতর থেকে খোলার কোনো উপায় নেই, বাইরে থেকে শক্ত করে আটকে দেয়া হয়। ভেতরে কোনো নেভিগেশন সিস্টেম নেই, কন্ট্রোল করা হয় একটি গেমিং কন্ট্রোলার দিয়ে। হয়তো অনেকে ব্যবহার করেছেন সেটা। এর কোনো ইমার্জেন্সি লোকেটর বিকনও নেই, অর্থাৎ বিপদে পড়লে এটি কোনো সিগনাল দিতে পারবে না এর অবস্থান নির্ণয় করার জন্য। টাইটান মাত্র ২২ ফুট দীর্ঘ (৬.৭ মিটার)। ৯৬ ঘণ্টা পর্যন্ত ৫ জনকে বাঁচানোর মতো অক্সিজেন থাকে এতে। স্পেসএক্সের স্টারলিংক স্যাটেলাইট ব্যবহার করা হয় টাইটানের ইন্টারনেটের জন্য, অন্তত সেটাই বলা হয়েছিল তাদের আইডি থেকে টুইট করে। মোদ্দা কথা, টাইটান মূলত এক্সপেরিমেন্টাল যান, এটা জেনেই আসলে থ্রিলের জন্য চড়ে বসেন যাত্রীরা। না জেনে নয়, নিজের ঝুঁকিতেই!
১৬ জুন ২০২৩ নিউফাউন্ডল্যান্ড থেকে যাত্রা করে জাহাজ এমভি পোলার প্রিন্স। ১৭ জুন টাইটানিক ডুবে যাওয়ার ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছায় প্রিন্স। ১৮ জুন সকাল ৯টায় সাবমার্সিবল অর্থাৎ টাইটান ডাইভ দেয়। প্রথম এক ঘণ্টা ৪৫ মিনিট সব ঠিকই ছিল (১৫ মিনিট পর পর যোগাযোগ), এর পরই সব অন্ধকার- অর্থাৎ আর কোনো যোগাযোগ নেই ওখান থেকে। ১১:৪৭ মিনিটের দিকে শেষ কথা হয়েছিল। সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটের দিকে আবার উঠে আসার কথা ছিল টাইটানের। কিন্তু কীসের কী! কোনো খোঁজই নেই। ২২ জুন টাইটানের ৯৬ ঘণ্টার অক্সিজেন শেষ হয়ে যায়।
কে কে ছিলেন টাইটানে? ১) দাউদ, হারকিউলিস করপোরেশনের ব্রিটিশ-পাকিস্তানি ধনকুবের শাহজাদা দাউদ। বয়স তার ৪৮। ২) সুলেমান দাউদ, যিনি কিনা শাহজাদা দাউদের ১৯ বছর বয়সী পুত্র। ৩) ব্রিটিশ ধনকুবের, অ্যাডভেঞ্চারার, বিমানচালক, এবং মহাকাশ-পরিব্রাজক হ্যামিশ হার্ডিং। হার্ডিং ২০১৯ সালে সবচেয়ে কম সময়ে মেরু বরাবর উড়ে পৃথিবী প্রদক্ষিণ করে আসার রেকর্ড স্থাপন করেছিলেন। তার বয়স ৫৮ বছর। ৪) পল-অঁরি নার্গোলেট, তিনি একজন ফরাসি নেভি কমান্ডার, ডাইভার। তিনি নিজেও সাবমার্সিবল চালাতে পারেন। তার চালনায় হাজার হাজার আর্টিফ্যাক্ট উদ্ধার করা হয়েছে নানা ধ্বংসস্তূপ থেকে। বয়স ৭৭। তিনি ৩৫ বার টাইটানিকের ধ্বংসস্তূপে গিয়েছেন! নিজেই উদ্ধার করেছেন এখান থেকে প্রায় ৫,০০০ আর্টিফ্যাক্ট। ৫) সেই যে সাবমার্সিবলকে সবচেয়ে নিরাপদ যান বলে আখ্যায়িত করেছিলেন, সেই স্টকটন রাশ। ওশানগেইটের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও। তিনিই টাইটানের চালক। বয়স ৬১।
শেষ পর্যন্ত টাইটানিকের পরিণতিই হয়েছে টাইটানের। স্টকটন রাশ যে কথাটি বলেছিলেন সেটা কিন্তু পরিসংখ্যানগত দিক দিয়ে সত্য বলা যায়, দম্ভ নয় ঠিক। কেবল ২০২২ সালেই এই টাইটান ২৮ জনকে নিয়ে টাইটানিক দর্শন করে এসেছে, অর্থাৎ এবারের ঘটনা পরিসংখ্যানগত দুর্ভাগ্য। নির্মম পরিহাস যে, তার উদ্যোগে তার জাহাজেই তার মৃত্যু হয়েছে। কোথায় যেন লেখা দেখলাম, নামেই হয়তো সমস্যা। টাইটান-টাইটানিক। তবে এখানে ব্যাপারটা ঠিক তা নয়, টাইটানিক প্রথম যাত্রাতেই ডুবে যায়, টাইটানের ক্ষেত্রে তা হয়নি। আবার টাইটানিক ডুবে গেলেও, এর জমজ জাহাজ (সমান আকার, টনেজ একটু কম) ‘অলিম্পিক’ ২৪ বছর সার্ভিস দিয়ে ১৯৩৫ সালে অবসরে যায়। আরেক সিস্টার শিপ ছিল ‘ব্রিটানিক’, সেটা অবশ্য আর প্যাসেঞ্জার শিপ হিসেবে যাত্রাই করতে পারেনি, যুদ্ধের সময় একে হসপিটাল শিপ হিসেবে ব্যবহার করা হয়, কিন্তু ১৯১৬ সালে মাইনের আঘাতে এর সলিল সমাধি ঘটে।
যদিও এক শতাব্দী পরে এসে জনসাধারণের ধারণা হয়েছে, টাইটানিকের নির্মাতাই বলেছিলেন যে টাইটানিক জাহাজটি unsinkable, ব্যাপারটা আসলে সত্য নয়। নির্মাতা কোম্পানি হারল্যান্ড অ্যান্ড ওলফ কোনোদিনই এই দাবি করেনি কাগজে-কলমে। তবে তিনটি খবরে (বা বিজ্ঞাপনে) এমন দাবি দেখা গিয়েছিল। ব্রিটিশ শিপিং লাইন হোয়াইট স্টার লাইন-এর বিজ্ঞাপনে বলা হয়েছিল, as far as it is possible to do so, these two wonderful vessels are designed to be unsinkable. বাকি দুটোর মধ্যে একটি প্রকাশিতই হয়নি। এ দাবিটি অলিম্পিক ও টাইটানিক উভয়ের ক্ষেত্রেই ছিল। আরও কিছু জাহাজের ব্যাপার ছিল, সে কথায় আর গেলাম না। বিশ্বাস করুন আর না-ই করুন, টাইটানিক যে unsinkable সেটার চাইতে এর বিলাসবহুলতাই ছিল এর প্রেস্টিজের কারণ। বিজ্ঞাপনগুলোতে এই বিলাসবহুলতাকেই প্রাধান্য দেয়া হতো। এজন্যই এত লোক চড়তে চেয়েছিল। তাহলে কবে থেকে এই unsinkable মিথ শুরু হলো? টাইটানিক ডোবার পর পত্রপত্রিকা সেই কথাটা ভাইরাল করে দেয়, এর আগ পর্যন্ত এটা মোটেও লোকের মুখে মুখে ছিল না। টাইটানিকের ডোবার খবর শোনার পর ফিলিপ ফ্রাঙ্কলিন (হোয়াইট স্টার লাইনের প্যারেন্ট কোম্পানি ইন্টারন্যাশনাল মার্কেন্টাইল মেরিন কোম্পানির ভাইস প্রেসিডেন্ট) বলেন, ‘আমি ভেবেছিলাম টাইটানিক unsinkable, আমার এমন ধারণা হয়েছিল বিশেষজ্ঞদের কথাবার্তা শুনে। আমি বুঝতে পারছি না, এটা কী হলো।’ প্রেস সাথে সাথে এই মন্তব্য লুফে নেয় এবং ফলাও করে প্রচার শুরু করে দেয়, টাইটানিক আনসিংকেবল। এর সাথে জুড়ে যায় আরেকটি গুজব, ‘স্বয়ং ঈশ্বর এ জাহাজকে ডুবাতে পারবেন না!’ কেউ বলল এটা ক্যাপ্টেন নিজে বলেছেন, কেউ বলল কোনো এক ক্রু বলেছে, কিন্তু সেই ঘটনার কেউ সত্যায়ন করতে পারেনি।
যুগে যুগে রোমাঞ্চের সন্ধানে সবসময়ই শত-সহস্ত্র লোক বেরিয়ে পড়েন। কেউ বলতে পারেন, কী দরকার এভারেস্টে ওঠার, কী দরকার সমুদ্রতলে যাওয়ার, কী দরকার চাঁদ-মঙ্গল জয় করার। কিন্তু সত্যি কথা হলো, রোমাঞ্চ কিংবা কৌতূহল যদি না থাকতো, মানবজাতি কোনোদিনই সামনে এগুতো না। আপনার আমার কাছে এগুলো হয়তো ¯্রফে টাকাওয়ালাদের থ্রিল, হয়তো ভাবছেন কতগুলো টাকার অপচয়! কিন্তু এটাও সত্য যে, দুনিয়া এতদূর আসতোই না যদি গুটিকয়েকের কৌতূহলী মন না থাকতো। একটা সময় হয়তো সমুদ্রতলে এক ট্রিপ মেরে আসা বন্ধুদের সাথে একবার সেন্ট মার্টিন ঘুরে আসার মতোই সহজ হয়ে যাবে সবার কাছে। অথচ এক দেড়শো বছর আগেও কেউ বিশ্বাস করতো না যে হাজার হাজার মাইল দূর থেকে কেউ মাত্র কয়েক ঘণ্টায় হজ্ব করতে চলে যেতে পারে, কিংবা পার হয়ে যেতে পারে অতলান্তিকের বিশালতা!
লেখক: শিক্ষক


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বিহারীরা কেমন আছে
পিলখানা হত্যাকান্ডের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দ্ব্যর্থহীন উচ্চারণ
বিহারিরা কেমন আছে
আসাদ সরকারের পতন : নতুন সিরিয়ায় ইসরাইলি আগ্রাসন
আরও

আরও পড়ুন

এনার্জিপ্যাকের বার্ষিক সাধারণ সভায় ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ

এনার্জিপ্যাকের বার্ষিক সাধারণ সভায় ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ

আমার খাবার কি ফর্টিফায়েড?

আমার খাবার কি ফর্টিফায়েড?

হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউজিসি তাকিয়ে আছে সরকারের দিকে

হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউজিসি তাকিয়ে আছে সরকারের দিকে

ব্র্যাক ব্যাংকের রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন

ব্র্যাক ব্যাংকের রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন

দিনাজপুর জেলা শিক্ষা অফিসারের বিদায়ী সংবর্ধনা

দিনাজপুর জেলা শিক্ষা অফিসারের বিদায়ী সংবর্ধনা

নরসিংদীর শিবপুরে প্লাস্টিক কারখানা আগুনে পুড়ে ছাই

নরসিংদীর শিবপুরে প্লাস্টিক কারখানা আগুনে পুড়ে ছাই

ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স শূন্য যে ১০ ব্যাংকে

ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স শূন্য যে ১০ ব্যাংকে

বিএনপি নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় আসতে চায় না: আব্দুস সালাম

বিএনপি নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় আসতে চায় না: আব্দুস সালাম

সরকারের আশ্বাসে শাহবাগ থেকে সরে গেলেন বিএসএমএমইউ ট্রেইনি চিকিৎসকরা

সরকারের আশ্বাসে শাহবাগ থেকে সরে গেলেন বিএসএমএমইউ ট্রেইনি চিকিৎসকরা

সাকাকে হারিয়ে চিন্তিত আর্সেনাল কোচ

সাকাকে হারিয়ে চিন্তিত আর্সেনাল কোচ

৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রস্তাব জমা হবে : বদিউল আলম মজুমদার

৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রস্তাব জমা হবে : বদিউল আলম মজুমদার

সিনিয়র সচিব ড. নাসিমুল গনিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বদলী

সিনিয়র সচিব ড. নাসিমুল গনিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বদলী

মানিকগঞ্জের ঘিওরে ছাত্রদল নেতা লাভলু হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

মানিকগঞ্জের ঘিওরে ছাত্রদল নেতা লাভলু হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

বঙ্গবাজার পুড়ে যাওয়া মামলায় একজন গ্রেফতার

বঙ্গবাজার পুড়ে যাওয়া মামলায় একজন গ্রেফতার

জনগণের প্রত্যাশা পূরণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ধীর গতিতে চলছে: আমিনুল হক

জনগণের প্রত্যাশা পূরণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ধীর গতিতে চলছে: আমিনুল হক

জমকালো আয়োজনে পালিত হলো বান্দরবান সেনাবাহিনীর ৬৯ ব্রিগেডের ৪৮ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

জমকালো আয়োজনে পালিত হলো বান্দরবান সেনাবাহিনীর ৬৯ ব্রিগেডের ৪৮ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

বিহারীরা কেমন আছে

বিহারীরা কেমন আছে

ব্রাহ্মণপাড়ায় ধর্ষণের শিকার হতদরিদ্র প্রতিবন্ধী যুবতীর সন্তান প্রসব! আতংকে ভুক্তভোগী পরিবার

ব্রাহ্মণপাড়ায় ধর্ষণের শিকার হতদরিদ্র প্রতিবন্ধী যুবতীর সন্তান প্রসব! আতংকে ভুক্তভোগী পরিবার

মোরেলগঞ্জে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির ১৩ তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

মোরেলগঞ্জে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির ১৩ তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত