ব্রিক্সের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল
১২ জুলাই ২০২৩, ০৮:১৩ পিএম | আপডেট: ১৩ জুলাই ২০২৩, ১২:০০ এএম
ব্রিক্স প্রতিষ্ঠার পর স্বল্পদিনের মধ্যেই শক্তিশালী জোট হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে। বহু দেশ এর অন্তর্ভুক্ত হওয়ার চেষ্টা করছে। কিছু দেশ অচিরেই অন্তর্ভুক্তির অনুমোদন পাবে বলে অনুমেয়। সেটা হলে ব্রিক্সের নাম পরিবর্তন হতে পারে। অথবা ব্রিক্স প্লাস নামকরণ হতে পারে। উদীয়মান অর্থনীতির দেশ ব্রাজিল, রাশিয়া, ইন্ডিয়া ও চীনের সমন্বয়ে অর্থনৈতিক জোট ব্রিক্স গঠিত হয় ২০০৯ সালে। পরে দক্ষিণ আফ্রিকা অংশগ্রহণ করে ২০১০ সালে। ফলে নামকরণ হয় ব্রিক্স, যা এ নামেই রয়েছে এখনো। সদস্য দেশগুলোর ইংরেজি নামের প্রথম অক্ষরযোগে এই নামকরণ করা হয়েছে। ব্রিক্সের লক্ষ্য হচ্ছে সদস্য দেশগুলোর শান্তি, নিরাপত্তা, উন্নয়ন ও সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং বিশ্বে বহু মেরুর ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। উপরন্তু ব্রিক্স জি-৭, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ, বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ’র বৈষম্যমূলক আচরণের কঠোর সমালোচক। প্রতিষ্ঠার পর থেকে ব্রিক্সের বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে নিয়মিতভাবে। বর্তমানে এই জোটের সভাপতি দক্ষিণ আফ্রিকা।
ব্রিক্স আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের বিকল্প হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে ঋণ প্রদানের জন্য নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এনডিবি) প্রতিষ্ঠা করেছে ২০১৫ সালে। ব্রিক্সের পাঁচটি দেশ ছাড়াও বাংলাদেশ, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মিসর এই ব্যাংকের সদস্য। উরুগুয়ে এর সহযোগী সদস্য। গত জুন মাসে হন্ডুরাস ও সৌদি আরব এনডিবিতে যোগদানের আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এনডিবি প্রতিষ্ঠার পর থেকে ব্রিক্স প্রতিষ্ঠাতা ৫ সদস্য দেশের ভেতরে কমপক্ষে ৯৬টি প্রকল্পে ৩৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে। এনডিবি আগামী অক্টোবরে মার্কিন ডলার ও ইউরোর বিকল্প একক মুদ্রা চালু করতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে, যার উদ্যোক্তা ব্রাজিলের বর্তমান প্রেসিডেন্ট লুলা। অবশ্য, মার্কিন ডলারের পরিবর্তে বিভিন্ন মুদ্রার প্রচলন শুরু হয়েছে ইতোমধ্যেই। যেমন: ভারত চীনের মুদ্রা ইয়ানে পরিশোধ করছে রাশিয়ার তেলের মূল্য। বাংলাদেশ ও ভারত নিজস্ব কেনা-বেচায় রুপি ব্যবহার করা শুরু করেছে গত ১১ জুলাই থেকে। এদিন বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনর বলেন, আগামী সেপ্টেম্বরে আসবে ‘টাকা-রুপি কার্ড’। তবে সব প্রক্রিয়া শেষে সেটি চালু হতে ডিসেম্বর লেগে যেতে পারে। এখন ডলারের পাশাপাশি রুপিতেও বাণিজ্য হবে। ভারত থেকে বাংলাদেশ বছরে ১৪০০ কোটি ডলারের পণ্য আমদানি করে। আর রপ্তানি করে ২০০ কোটি ডলারের পণ্য। ভারত ২২টি দেশের সাথে রুপিতে বাণিজ্য করছে। অন্যদিকে, কিছু দেশ কেনা-বেচায় মুদ্রার পরিবর্তে পণ্য বিনিময় করছে। রাশিয়ার পণ্য নিতে রুবল ব্যবহার করতে বাধ্য করেছে দেশটি। আর্জেন্টিনা দেশটির ঋণ পরিশোধ করছে চীনা মুদ্রায়। ফলে মার্কিন ডলারের একক রাজত্ব হ্রাস পাচ্ছে।
যা’হোক, গত মে মাসে অনুষ্ঠিত এনডিবির বার্ষিক বৈঠকে চীনের উপপ্রধানমন্ত্রী ডিং সুয়েক্সিয়াং বলেছেন, অধিক পরিমাণ অবকাঠামো এবং টেকসই প্রকল্পে অর্থায়নের মাধ্যমে উদীয়মান অর্থনীতিকে উন্নত সেবা দিতে গড়ে তোলা হয়েছে এনডিবি। এছাড়া এনডিবি’কে একটি উন্মুক্ত বহুজাতিক ব্যাংক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বেইজিং।
খবরে প্রকাশ, ২৫টি দেশ ব্রিক্সের সদস্য হওয়ার জন্য আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিকভাবে চেষ্টা করছে। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য দেশ হচ্ছে: বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, আর্জেন্টিনা, সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন, বেলারুশ, আলজেরিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, কাজাখিস্তান, মেক্সিকো, মিসর, নিকারাগুয়া, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান, সেনেগাল, সুদান, সৌদি আরব, থাইল্যান্ড, তিউনেশিয়া, উরুগুয়ে, ভেনিজুয়েলা, জিম্বাবুয়ে। ব্রিক্সের সম্প্রসারণের ব্যাপারে চীন ও রাশিয়া খুবই আগ্রহী। তবে, ভারত, ব্রাজিল ও দক্ষিণ আফ্রিকা ব্রিক্স সম্প্রসারণে তেমন আগ্রহী নয় বলে জানা গেছে।
বর্তমানে ব্রিক্স দেশগুলো বৈশ্বিক সম্পদের মোট অংশীদার হচ্ছে: মানুষের ৪৫%, ভূখ-ের ২৮%, জ্বালানি তেলের ২৫%, আকরিক লোহার ৫০%, রফতানির ১৮%, জিডিপির ২৬%, ভুট্টার ৪০%, গমের ৪৬%, এফডিআই ১২%। সামরিক এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও এই জোটের কয়েকটি দেশ উল্লেখযোগ্য। যেমন: চীন, রাশিয়া ও ভারত। অর্থাৎ ব্রিক্সের সম্পদের অংশীদারিত্ব বৈশ্বিকভাবে প্রথম নয়। এমনকি জি-৭ এর সদস্য দেশগুলোর মোট সম্পদের চেয়েও অনেক কম। কিন্তু ব্রিক্সের সদস্য দেশগুলো অব্যাহতভাবে বিকশিত হচ্ছে এবং তা আর্থিক, সামরিক, বিজ্ঞান-প্রযুক্তি তথা সর্ব ক্ষেত্রেই। উপরন্তু বহু সম্পদশালী দেশ এর সদস্য হতে চলেছে। তাই ২০৩০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক জিডিপির অর্ধেকের বেশি ব্রিক্সের দেশগুলো থেকে আসতে পারে বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত। এ ব্যাপারে ব্রাজিলের ফান্ডাকাও গুটেলিও ভারগাস বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক সহযোগী প্রফেসর অলিভার স্টুয়েনকেলের অভিমত হচ্ছে: ব্রিক্সের ৫টি দেশ এরই মধ্যে তাদের সংশ্লিষ্ট অঞ্চলে উল্লেখযোগ্য প্রভাব বিস্তার করেছে। তাই বিশ্বব্যাংক এবং আইএমএফের মতো পশ্চিমা আধিপত্য বিস্তার করা বহুজাতিক ব্যাংকের প্রভাব কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবে এনডিবি। এছাড়া, হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির ফ্যাকাল্টি অব আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সের ফেলো আনু আনোয়ারের অভিমত হচ্ছে: মধ্যম পর্যায়ের কিছু শক্তি এবং আঞ্চলিক শক্তির কাছে সদস্যপদ বিস্তৃত করার মধ্য দিয়ে ব্রিক্স বৈশ্বিক ক্ষমতার ভারসাম্যে বড় রকমের পরিবর্তন আসতে পারে। অর্থাৎ নীতি, লক্ষ্য ও ঐক্য অটুট রাখলে ব্রিক্স অচিরেই ধনে, জনে, জ্ঞানে ও শক্তিতে তথা সার্বিকভাবে বিশ্বের প্রধান শক্তিশালী জোট হয়ে উঠতে পারে। অবশ্য ব্রিক্স ও এনডিবি সর্বাধিক শক্তিশালী হলেও বিশ্বের অন্য জোট ও সংস্থার কার্যক্রম বন্ধ কিংবা দুর্বল হয়ে যাবে তা নয়। তাদের কার্যক্রমও অব্যাহত থাকবে। ফলে বিশ্ব দুই বা ততোধিক মেরুতে বিভক্ত হয়ে পড়তে পারে। তাতে উভয়ের মধ্যে প্রচ- প্রতিদ্বন্ধিতা শুরু হয়ে যেতে পারে। ইতোমধ্যেই স্নায়ুযুদ্ধ পুনরায় শুরু হয়ে গেছে মার্কিন বলয় ও তার প্রতিদ্বন্দ্বী বলয়ের মধ্যে এবং তা প্রকট হচ্ছে ক্রমান্বয়েই।
ব্রিক্সের ১৫তম শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২২-২৪ আগস্ট দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানসবার্গের গৌতেংয়ের স্যান্ডটন কনভেনশন সেন্টারে। এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে: ‘ব্রিক্স দেশ ও আফ্রিকা: পারস্পরিক বৃদ্ধি জোরদার করা, টেকসই উন্নয়ন ও সহনশীল বহুপক্ষবাদের অংশীদারি সম্পর্ক গঠন করা।’ ইতোমধ্যেই এই জোটের সম্প্রসারণ নিয়ে ২-৩ জুন কেপটাউনে সংশ্লিষ্ট পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠক হয়েছে। পরবর্তীতে সংশ্লিষ্ট দেশের কর্মকর্তাদেরও বৈঠক হয়েছে।এসব বৈঠকে জোট সম্প্রসারণে মান, ক্রাইটেরিয়া এবং প্রক্রিয়ার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তাই এই শীর্ষ সম্মেলনে সদস্য হওয়ার আবেদনকারী দেশগুলোর মধ্যে অবজারভার হিসেবে বাংলাদেশসহ ৮টি দেশকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এছাড়া আফ্রিকার সব দেশের রাষ্ট্রপ্রধান এবং আফ্রিকান ইউনিয়নের আঞ্চলিক সংস্থা ও ব্যবসায়ী মহলের নেতৃবৃন্দকে ব্রিক্সের আসন্ন শীর্ষ সন্মেলনে পর্যবেক্ষক হিসেবে যোগদানের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বলে দক্ষিণ আফ্রিকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপ মহাপরিচালক অনিল সুকলার জানিয়েছেন। তিনি আরো বলেছেন, এবারের সম্মেলনের ফোকাস পয়েন্ট হচ্ছে আফ্রিকা। এতে ব্রিক্সভুক্ত দেশগুলোর সাথে আফ্রিকান দেশগুলোর সহযোগিতা সম্প্রসারণের উপায় ও সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা বিশেষ গুরুত্ব পাবে। প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণে প্রতীয়মান হয় যে, ব্রিক্সের আসন্ন শীর্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশসহ ৮টি দেশের (আর্জেন্টিনা, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, আলজেরিয়া, বাংলাদেশ ও ইরান) সদস্যভুক্তির আবেদন মঞ্জুর হতে পারে। সেটা হলে এনডিবিরও সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি করা হবে।
বাংলাদেশ ব্রিক্সের সদস্য হলে তার লাভ ক্ষতি কী হবে, তা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে দেশে। তাতে পক্ষের মতই বেশি। তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ব্রিক্সে যোগদান সম্মানের। সড়ক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরও অনুরূপ কথা বলেছেন। অবশ্য, ব্রিক্স একটি অর্থনৈতিক জোট। কোন সামরিক জোট নয়। অর্থনৈতিক ও সহযোগিতামূলক অনেক জোটের সদস্য রয়েছে বাংলাদেশ, যার অন্যতম হচ্ছে-বিমসটেক, সার্ক, ওআইসি ইত্যাদি। দ্বিতীয়ত: ব্রিক্সের ব্যাংক এনডিবির সদস্য হয়েছে ২০২১ সালে। তাতে বাংলাদেশের কোন ক্ষতি হয়নি, বরং লাভই হয়েছে। এ দেশের মানুষ কোন সামরিক জোটের শরীক হওয়ার বিরোধী। কারণ, তাদের মন-মানসিকতা হচ্ছে সকলেই বন্ধু, শত্রু নয় কেউই। সংবিধানেও তাই আছে। তাই আমেরিকা ও ভারত কোয়াডে অন্তর্ভুক্ত করার বহু চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছে।
ব্রিক্স অর্থনৈতিক জোট হলেও আমেরিকা ও তার মিত্রদের বিরোধী। উপরন্তু বিশ্ব ব্যাংক ও আইএমএফের কাউন্টার হিসেবে এনডিবিকে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। তাই ব্রিক্স ও এনডিবি যতই শক্তিশালী হয়ে উঠবে ততই আমেরিকা ও তার মিত্ররা শত্রুতা শুরু করবে। তদ্রুপ বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফও। যার রেশ পড়বে ব্রিক্সের সব সদস্য দেশের ওপরই। এমনকি বাণিজ্যিক, বিনিয়োগ ইত্যাদি ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা শুরু হতে পারে। এসব হলে তা থেকে বাংলাদেশও রেহাই পাবে না। তাতে বাংলাদেশের চরম ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা। কারণ, বাংলাদেশের রফতানি, বিনিয়োগ, ঋণ, অনুদান, রেমিট্যান্স, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, চিকিৎসা ও শিক্ষাগত সুবিধা ইত্যাদির প্রধান উৎস আমেরিকা ও তার মিত্ররা। উপরন্তু বিশ্ব ব্যাংক ও আইএমএফ আমাদের উন্নতির বড় অংশীদার। আর বাকী দেশগুলো থেকে আমরা শুধু আমদানি করি, রফতানি করি না তেমন। তাই বাংলাদেশিদের বৈশিষ্ট্য সকলেই বন্ধু, শত্রু নয় কেউ-ই নীতিতে অবিচল থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে ভারতের উদাহরণ প্রযোজ্য। ভারত ব্রিক্সের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য দেশ হয়েও আমেরিকা ও তার মিত্রদের সাথে সম্পর্ক বৃদ্ধি করেই চলেছে। আবার মার্কিন অবরোধ উপেক্ষা করে সস্তায় রাশিয়ার তেল কিনে বেশি দামে বিক্রি করে অনেক লাভ করছে। এটা বড় ও শক্তিশালী দেশ হিসাবে ভারতের পক্ষে সম্ভব হলেও ছোট ও দুর্বল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের পক্ষে সম্ভব নয়। তবে, বিচক্ষণতার সাথে সব কূল রক্ষা করে চলাই হবে উত্তম।
লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
প্রোটিয়াদের হোয়াইট ওয়াশ করে পাকিস্তানের ইতিহাস
৯ গোলের উৎসবে লিভারপুলের বড় জয়
বড়দিনের ছুটির আগে রিয়ালের বড় জয়
ঘরের মাঠেই বিধ্বস্ত ইউনাইটেড
গোলশূন্য ড্রয়ে থামল চেলসির জয়রথ
এনার্জিপ্যাকের বার্ষিক সাধারণ সভায় ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ
আমার খাবার কি ফর্টিফায়েড?
হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউজিসি তাকিয়ে আছে সরকারের দিকে
ব্র্যাক ব্যাংকের রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন
দিনাজপুর জেলা শিক্ষা অফিসারের বিদায়ী সংবর্ধনা
নরসিংদীর শিবপুরে প্লাস্টিক কারখানা আগুনে পুড়ে ছাই
ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স শূন্য যে ১০ ব্যাংকে
বিএনপি নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় আসতে চায় না: আব্দুস সালাম
সরকারের আশ্বাসে শাহবাগ থেকে সরে গেলেন বিএসএমএমইউ ট্রেইনি চিকিৎসকরা
সাকাকে হারিয়ে চিন্তিত আর্সেনাল কোচ
৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রস্তাব জমা হবে : বদিউল আলম মজুমদার
সিনিয়র সচিব ড. নাসিমুল গনিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বদলী
মানিকগঞ্জের ঘিওরে ছাত্রদল নেতা লাভলু হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
বঙ্গবাজার পুড়ে যাওয়া মামলায় একজন গ্রেফতার
জনগণের প্রত্যাশা পূরণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ধীর গতিতে চলছে: আমিনুল হক