ইইউর কাছে বিএনপি ও আ’লীগের বক্তব্য বিনা যুদ্ধে নাহি দেবো সূচাগ্র মেদিনী
১৭ জুলাই ২০২৩, ০৮:৫১ পিএম | আপডেট: ১৮ জুলাই ২০২৩, ১২:০১ এএম
গত ১০ জুলাই থেকে এই লেখার দিন অর্থাৎ ১৬ জুলাই পর্যন্ত সমগ্র সপ্তাহ দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক দল এবং উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন বিদেশি প্রতিনিধি দলের পদচারনায় মুখরিত ছিল রাজধানী ঢাকা। এই সময় ঢাকায় এসেছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া। তার সাথে ছিলেন এই উপমহাদেশে বহুল পরিচিত দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু। তবে এবার পত্রপত্রিকা এবং রেডিও ও টেলিভিশনে আমেরিকার তরফ থেকে কথা বলতে দেখা গেছে উজরা জেয়াকে। কারণ, আন্ডার সেক্রেটারি পদটি অ্যাসিসট্যান্ট সেক্রেটারি বা সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চেয়ে এক ধাপ ওপরে। এর আগে ঢাকায় এসে রীতিমত আলোড়ন সৃষ্টি করেছিলেন ডোনাল্ড লু। কারণ, তিনি ছিলেন তখনকার সেই প্রতিনিধি দলের নেতা। কিন্তু এবার তিনি উজরা জেয়ার নেতৃত্বে এসেছিলেন।
মার্কিন প্রতিনিধি দল গত ১৪ তারিখে স্বদেশ ফিরে গেছে। তারও আগে ঢাকায় এসেছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি শক্তিশালী প্রতিনিধি দল। এই দলটি ১৬ দিনের সফরে এসেছেন। দলটির সদস্যরা একান্তভাবেই বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য এখানে এই লম্বা সফরটি করছেন। তাদের ফাইন্ডিংস এবং সুপারিশসমূহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) চেয়ারম্যানের কাছে পেশ করবেন। অতঃপর তাদের সুপারিশমালা পর্যালোচনা করে বাংলাদেশের নির্বাচন সম্পর্কে ইইউ চ‚ড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।
গত ১৫ জুলাই শনিবার ইইউ সকাল ৯টা থেকে পাঁচটি রাজনৈতিক দলের সাথে ম্যারাথন বৈঠক শুরু করে। প্রথমে প্রায় দেড় ঘণ্টা ব্যাপী বৈঠক করে বিএনপির সাথে। এরপর জাতীয় পার্টির সাথে। বিকাল সাড়ে তিনটার পর দেড় ঘণ্টা ব্যাপী বৈঠক করে আওয়ামী লীগের সাথে। এবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের তৎপরতার মধ্যে যে কাজটি বাংলাদেশের সমস্ত শিক্ষিত সচেতন সমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে সেটি হলো এবার সর্ব প্রথম বেলা আড়াইটা থেকে সাড়ে তিনটা পর্যন্ত বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাথে এবং অতঃপর এবি পার্টির সাথে এক ঘণ্টা ব্যাপী বৈঠক। জামায়াতে ইসলামীর সাথে এই বৈঠকের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রধান চারটি দলের মধ্যে জামায়াতে ইসলামীকে ইইউ অন্যতম রাজনৈতিক দল হিসেবে স্বীকৃতি দিলো। কোন্ দলের সাথে কী আলোচনা হয়েছে সে ব্যাপারে আমরা আরো আলোচনা করবো। তার আগে আমরা মার্কিন প্রতিনিধি দলের কর্ম তৎপরতা সম্পর্কে আলোচনা করব।
মার্কিন প্রতিনিধি দলের এই সফর বাংলাদেশের সরকার, সরকারি দল আওয়ামী লীগ এবং বিরোধী দল বিএনপিÑ সকলের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কারণ, মাত্র কিছুদিন আগেই পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন আমেরিকা সফরে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি বিøংকেনের সাথে বৈঠক করেন। এরপর ওয়াশিংটনে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হয়। উজরা জেয়ার ঢাকা সফরটি আরেকটি কারণে অতিরিক্ত গুরুত্ব পায়। সেটি হলো, ঢাকা আসার আগে উজরা জেয়ার টিম নয়াদিল্লি ঘুরে আসে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন যে, ঢাকায় তারা কী করবেন সে সম্পর্কে দিল্লিকে জানিয়ে ঢাকায় আসবেন। দিল্লিতে উজরা জেয়া ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী ইংরেজি ‘হিন্দুস্তান টাইমসকে’ সাক্ষাৎকার দেন। ওই সাক্ষাৎকারে হিন্দুস্তান টাইমসের সাংবাদিক কোনো রাখঢাক না করে উজরা জেয়াকে জিজ্ঞাসা করেন যে, ঢাকায় এবার তার মিশন কী? জবাবে উজরা জেয়াও সরাসরি বলেন যে, বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন সম্পর্কেই তারা প্রধানত আলোচনা করবেন। অবশ্য সাথে রোহিঙ্গা ইস্যু এবং শ্রম অধিকার নিয়েও আলোচনা করবেন।
উজরা জেয়ার টিম তো চলে গেছে। কিন্তু তিনি এখানে থাকাকালীনই এবং তিনি যাওয়ার পরেও তার সফরের উদ্দেশ্য নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক বিশ্লেষক বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল থেকে বিশ্লেষণ করছেন। অনেকে বলেছেন যে, এটি বিএনপির জন্য একটি মাইনাস পয়েন্ট। কারণ, তার টিম বিএনপির সাথে কোনো বৈঠকে বসেনি। এখানে একটি বিরাট ভুল করা হচ্ছে। কারণ, উজরা জেয়া মার্কিন সরকারের তরফ থেকে এসেছেন। তিনি বাংলাদেশ সরকারের সাথেই কথা বলতে এসেছেন। তাই দল হিসেবে তিনি আওয়ামী লীগের সাথে কোনো বৈঠক করেননি। তিনি দেখা করেছেন প্রধানমন্ত্রীর সাথে। এছাড়া বৈঠক করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এবং পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সাথে। ওই দিনই রাতে তিনি প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের বাসায় নৈশ ভোজে মিলিত হন। নৈশ ভোজ উপলক্ষে যে বৈঠক হয়, সেই বৈঠকটি কম করে হলেও দুই ঘণ্টা স্থায়ী হয়। লক্ষ্যণীয় বিষয় হলো এই যে, উজরা জেয়ার আসা এবং যাওয়াÑ এই সমগ্র কর্মকাÐটি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের হলেও এই পুরো সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেনকে কোথাও দেখা যায়নি। বরং এবার ফোর ফ্রন্টে দেখা যায় সালমান এফ রহমানকে।
\দুই\
সালমান এফ রহমান ডিনার শেষে সাংবাদিকদের বলেন যে, আমেরিকার সাথে বাংলাদেশের একটি ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল। উজরা জেয়ার এই সফরের মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে সৃষ্ট দূরত্ব অনেক কমেছে। প্রশ্ন হলো, উজরা জেয়ার সফরটি আওয়ামী লীগ ও বিএনপিÑ কার পক্ষে গেল বা কার বিপক্ষে গেল? অত্যন্ত বস্তুনিষ্ঠ এবং নিরপেক্ষভাবে বলতে গেলে এবারের মার্কিন টিম স্ট্রিক্টলি অফিসিয়াল নিয়ম-কানুনের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। উজরা জেয়া বারবার বিভিন্ন বৈঠক শেষে একটি কথাই বলেছেন যে, তারা কোনো দলের পক্ষে বা বিপক্ষে নাই। তাদের পুরো মিশনটাই হলো বাংলাদেশকে একটি অংশগ্রহণমূলক গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নিয়ে যাওয়া। প্রিয় পাঠক, এখানে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন এবং অংশগ্রহণমূলক গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মধ্যে তালগোল পাকিয়ে ফেলা ঠিক হবে না। যেমন তিনি বলেছেন যে, তত্ত¡াবধায়ক সরকার অথবা দল বিশেষের নির্বাচন বয়কট অথবা সংলাপের ব্যাপারে তাদের কোনো ভ‚মিকা নাই। এগুলো একান্তই বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। বাংলাদেশের জনগণই ঠিক করবে, কোন ধরনের সরকারের অধীনে তারা নির্বাচন করবে। অনুরূপভাবে সংলাপের ব্যাপারেও তিনি বলেন যে, বাংলাদেশে রাজনৈতিক শান্তি এবং সমঝোতার খাতিরে তারা রাজনৈতিক দলসমূহের মধ্যে সংলাপকে উৎসাহিত এবং সমর্থন করেন। কিন্তু তাই বলে কোনো ধরনের সংলাপে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যুক্ত হবে না।
তাকে সরাসরি জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, প্রধানমন্ত্রী তাকে যে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ^াস দিয়েছেন, তাতে কি তিনি কনভিন্সড? উজরা জেয়ার উত্তর ছিল সংক্ষিপ্ত এবং ক‚টনীতির ভাষায়। তিনি বলেন, ‘আমি শুনেছি’। তাকে আরো প্রশ্ন করা হয়েছিল যে, প্রতিশ্রæতি অনুযায়ী নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু না হয় তাহলে কি আমেরিকা কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করবে? এই প্রশ্নটি উজরা জেয়া সচেতনভাবে এবং সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে যান। এনটিভির সাংবাদিক জহিরুল ইসলাম তার একটি এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেন। ওই সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন যে, স্যাংশন দেওয়ার পর জোর করে উঠিয়ে নেওয়া এবং বিচারবহিভর্‚ত হত্যাকাÐের সংখ্যা অনেক কমেছে। কিন্তু কারা এর জন্য দায়ী সেই দায় সাব্যস্ত না করলে এবং দায়ীদের স্বচ্ছ বিচার না করা পর্যন্ত স্যাংশন প্রত্যাহার করা হবে না।
আরো অনেক তথ্য ও বিশ্লেষণ আছে। আমি সেগুলোতে যাচ্ছি না। তবে মোটা দাগে এটুকু বলা যায় যে, রাশিয়া, চীন এবং ইরান প্রকাশ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগকে সমর্থন করছে এবং ভারত নেপথ্য থেকে আওয়ামী লীগকে মদদ যোগাচ্ছে। তার অর্থ এই যে, তারা বাংলাদেশে একটি পক্ষ নিয়েছে। কিন্তু আমেরিকা কোনো পক্ষ নেয়নি। তবে তারা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যাপারে কোনো আপোস করবে না। এখন তারা যদি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সুনিশ্চিত করতে পারে তাহলে তার ফলাফল কোন দিকে যাবে সে ব্যাপারে একটি আন্দাজ করা যায়। এখন পরবর্তী পদক্ষেপ দেখার জন্য আমাদের অপেক্ষা করতে হবে।
\তিন\
এবার আসছি ইইউ’র কর্ম তৎপরতা সম্পর্কে। আগেই বলেছি যে, ১৫ জুলাই ইইউ প্রতিনিধি দল চারটি দলের সাথে বৈঠক করেছে। আওয়ামী লীগ তাদের অবস্থানে অনঢ় বলে ইইউকে জানিয়েছে। তারা বলেছে যে, সংবিধানের অধীনেই নির্বাচন হবে। প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ অথবা জাতীয় সংসদ বাতিল করার কোনো প্রশ্নই ওঠে না।
বিএনপিও তাদের অবস্থানে অবিচল। ইইউকে তারা জানিয়েছে যে, তারা ২০১৮ সালে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পর্কে এই সরকারের প্রতিশ্রæতিতে আস্থা রেখেছিলেন এবং সেজন্যই ওই নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন। কিন্তু তারপর বাংলাদেশের সাথে সাথে সারা বিশ^ দেখেছে যে, দিনের ভোট আগের রাতে হয়ে গেছে। সুতরাং এই সরকারের অধীনে তারা কোনো নির্বাচনে যাবে না। তাদের সাথে কোনো সংলাপেও তারা যাবে না। নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হবে এবং জাতীয় সংসদ ভেঙ্গে দিতে হবে।
ইইউর সাথে বৈঠকে জামায়াতে ইসলামী জানিয়েছে যে, আওয়ামী লীগ, শেখ হাসিনা বা দলীয় সরকারের অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। জামায়াত প্রতিনিধি দলের নেতা আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন যে, কেয়ারটেকার সরকার বা নির্দলীয় নির্বাচনকালীন সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে হবে। এর বাইরে কোনো নির্বাচন হলে সেই নির্বাচনে জামায়াত অংশগ্রহণ করবে না। এবি পার্টিও জামায়াতের বক্তব্যের প্রতিধ্বনি করে।
জাতীয় পার্টি (জিএম কাদের) বলেছে, তারা নির্বাচনে যাবে। সেই নির্বাচনে তারা ৩০০টি আসনেই প্রতিদ্ব›িদ্বতা করবে। তবে তারা কোনো জোটে যাবে না।
ইইউর কাছে আওয়ামী লীগ, বিএনপি এবং জামায়াত যে কথা বলে এসেছে সেই একই কথা ১২ জুলাই বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সভায় এবং তার আগের সপ্তাহে জামায়াতের সভায় লক্ষ লক্ষ লোকের সামনে দলের নেতৃবৃন্দ নিজ নিজ দলীয় অবস্থান জনগণের কাছে স্পষ্ট করেন। বিএনপি তো এখন এক দফার কথা বলছে। অর্থাৎ শেখ হাসিনার পদত্যাগ।
এই হলো, রাজনীতির সংক্ষিপ্ত সার। এখানে সংলাপের কোনো অবকাশ নাই। যতদূর বোঝা যাচ্ছে, তাতে চলমান আন্দোলনের প্রক্রিয়ায় একটি সময়ে জামায়াত আলাদা প্ল্যাটফর্ম থেকে হলেও যুগপৎ আন্দোলন করবে। ইংরেজি দৈনিক নিউ এজের রিপোর্ট মোতাবেক (১৪ জুলাই) আগামী কয়েক দিনের মধ্যে চরমোনাইয়ের হুজুরের ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত মজলিশ এবং ইসলামী ঐক্যজোট আলাদা প্ল্যাটফর্মে হলেও এক দফার আন্দোলনে যোগ দেবে। ১৬ জুলাই রবিবার ডেইলি স্টারের রিপোর্ট মোতাবেক চরমোনাইয়ের হুজুরের দল ইসলামী আন্দোলন বিএনপির একদফা আন্দোলন সমর্থন করেছে এবং এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে যাবে না বলে ঘোষণা করেছে।
এখন যে অবস্থাটি হলো সেই রকম, ‘বিনা যুদ্ধে নাহি দেবো সূচাগ্র মেদিনী’। এখন বাংলাদেশের জনগণকে চেয়ে চেয়ে সেই রাজনৈতিক যুদ্ধ শুরু হওয়ার অপেক্ষায় প্রহর গুনতে হবে।
[email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
প্রোটিয়াদের হোয়াইট ওয়াশ করে পাকিস্তানের ইতিহাস
৯ গোলের উৎসবে লিভারপুলের বড় জয়
বড়দিনের ছুটির আগে রিয়ালের বড় জয়
ঘরের মাঠেই বিধ্বস্ত ইউনাইটেড
গোলশূন্য ড্রয়ে থামল চেলসির জয়রথ
এনার্জিপ্যাকের বার্ষিক সাধারণ সভায় ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ
আমার খাবার কি ফর্টিফায়েড?
হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউজিসি তাকিয়ে আছে সরকারের দিকে
ব্র্যাক ব্যাংকের রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন
দিনাজপুর জেলা শিক্ষা অফিসারের বিদায়ী সংবর্ধনা
নরসিংদীর শিবপুরে প্লাস্টিক কারখানা আগুনে পুড়ে ছাই
ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স শূন্য যে ১০ ব্যাংকে
বিএনপি নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় আসতে চায় না: আব্দুস সালাম
সরকারের আশ্বাসে শাহবাগ থেকে সরে গেলেন বিএসএমএমইউ ট্রেইনি চিকিৎসকরা
সাকাকে হারিয়ে চিন্তিত আর্সেনাল কোচ
৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রস্তাব জমা হবে : বদিউল আলম মজুমদার
সিনিয়র সচিব ড. নাসিমুল গনিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বদলী
মানিকগঞ্জের ঘিওরে ছাত্রদল নেতা লাভলু হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
বঙ্গবাজার পুড়ে যাওয়া মামলায় একজন গ্রেফতার
জনগণের প্রত্যাশা পূরণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ধীর গতিতে চলছে: আমিনুল হক