ইসলামী নববর্ষ : পৌত্তলিকতা বর্জিত আদি ইলাহি বিধান
১৮ জুলাই ২০২৩, ০৭:৫৯ পিএম | আপডেট: ১৯ জুলাই ২০২৩, ১২:০১ এএম
আরবিতে ক্যালেন্ডার কে বলা হয় ‘তকভীম’। অর্থাৎ বর্ষগণণার মাপকাঠি। কোরআনে হিসাব গণণার জন্য চন্দ্র ও সূর্য কে মাপকাঠি রূপে নির্ধারণ করা হয়েছে- চান্দ্রবর্ষ ও সৌরবর্ষ হিসাবে। বর্ষ পঞ্জীর হিসাব তা আদিকাল থেকে প্রচলিত হয়ে আসছে। তবে চান্দ্রবর্ষের হিসাব গণণা সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন: নিশ্চয় আল্লাহর নিকট বিধান ও গণণার মাস বারটি, আসমান সমূহ ও পৃথিবীর সৃষ্টির দিন থেকে। তন্মধ্যে চারটি সম্মানিত এটিই সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান (সূরা তাওবা, আয়াত : ৩৬)।
কোরআনে এ চারটি সম্মানিত মাসের নাম উল্লেখ করা হয়েনি, রাসুলুল্লাহ (সা:) বিদায় হজ্বের সময় মিনা প্রান্তরে তাঁর প্রদত্ত খোতবায় সম্মানিত মাস গুলোকে চিহ্নিত করে বলেন: তিনটি মাস হল ধারাবাহিক- যিলকদ, যিলহজ্ব ও মর্হরম, অপরটি হল রজব। আল্লাহর কাছে মাসের সংখ্যা বারটি নির্ধারিত, এতে কম বেশি করার কারো ক্ষমতা নেই। বিষয়টি রোজে আযল- অনাদি সৃষ্টির প্রথম দিনে লওহে মাহফুযে লিপিবদ্ধ রয়েছে। এরপর রোজে আযলে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া হলেও মাস গুলোর ধারাবাহিকতা নির্ধারিত হয়, আসমান ও যমীনের সৃষ্টির পরবর্তী মুহুর্তে। বারটি মসের মধ্যে বর্ণিত চারটি মাসকেই নিষিদ্ধ তথা সম্মানিত বলা হয়েছে, সেহেতু এ চার মাস যুদ্ধ বিগ্রহ ও রক্তপাত হারাম। পরবর্তী আয়াতে বলা হয়েছে:
এই মাস পিছিয়ে দেয়ার কাজ কেবল কুফরির মাত্রা বৃদ্ধি করে, যার ফলে কাফেরগণ গোমরাহীতে পতিত হয়, এরা হালাল করে নেয় একে এক বছর এবং হরাম করে নেয় অন্য বছর, যাতে তারা গণণা পূর্ণ করে নেয় আল্লাহ নিষিদ্ধ মাস গুলোর। অতঃপর হালাল করে নেয় আল্লাহর হারাম কৃত মাস গুলোকে- এ আয়াত দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, মাসের যে ধারাবাহিকতা এবং মাসগুলোর যে নাম ইসলামী শরিয়তে প্রচলিত, তা মানব রচিত পরিভাষা নয় বরং রাব্বুল আলামীন যেদিন আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছেন সেদিনই মাসের তরতীব নাম ও বিশেষ মাসের সাথে সংশ্লিষ্ট হুকুম আহকাম নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন। আয়াত দ্বারা আরও প্রমাণিত হয় যে, আল্লাহর দৃষ্টিতে শরিয়তের আহকামের ক্ষেত্রে চান্দ্র মাসই নির্ভর যোগ্য। চান্দ্র মাসের হিসাব মতেই রোযা হজ ও যাকাত প্রভৃতি আদায় করতে হয়, তবে কোরআন মজীদ চন্দ্রকে যেমন তেমনি সূর্যকেও মাস-তরিখ ঠিক করার মানদন্ড রূপে অভিহিত করেছে। যেমন, বলা হয়েছে যে তোমরা মাস গণণা ও মাস নির্ণয়ের জ্ঞান কর অতএব চন্দ্র ও সূর্য উভয়টির মাধ্যমেই সন-তারিখ নির্দিষ্ট করা জায়েয, তবে চন্দ্রের হিসাব আল্লাহর অধিকতর পছন্দ তাই শরীয়তের আহকাম কে চন্দ্রের সাথে সংশ্লিষ্ট রেখেছেন, এজন্য চন্দ্র- বছরের হিসাব সংরক্ষণ করা ফরযে কেফায়া। সকল উম্মত এ হিসাব ভুলে গেলে সবাই গোণাহগার হবে। চাঁদের হিসাব ঠিক রেখে অন্যান্য সূত্রের হিসাব ব্যাবহার করা জায়েয আছে, তবে তা আল্লাহর রসূল ও পরবর্তী গণের তরীকার বরখেলাফ হবে না। সুতরাং আবশ্যক ভাবে অন্য হিসাব নিয়ে মাথা ঘামানো উচিৎ নয়।- (হযরত মওলানা মুফতী মোহম্মদ শফী (র)- তাফসীর মাঅরিফুল কোরআন)
বর্ণিত বিবরণ অনুযায়ী, পৌত্তলিকতা বর্জিত চান্দ্র হিজরী ক্যালেন্ডার পরিপূর্ণ এলাহী বিধান।
সূরা তাওবার ৩৭ নং আয়াতে মাস পিছিয়ে দেয়ার বিষয় উল্লেখিত হয়েছে। অর্থাৎ ‘নাসি’ প্রথা। চারটি সম্মানিত মাসকে কেন্দ্র করে এ প্রথার প্রচলন। কেননা কারো কারো মতে মিল্লাতে ইবরাহিমীর মধ্যেও উক্ত চার মাসকে সম্মানিত গণ্য করা হত। ইসলামের বহু পূর্বে যখন আরবে হিংস্রতা ও বর্বরতার সীমাহীন বেড়ে যায় এবং পরস্পর যুদ্ধ বিগ্রহে লিপ্ত হয়ে গোত্রে গোত্রে প্রতিশোধের উত্তেজনা প্রশমিত করার কোন আইন-কানুন কর্যকর ছিলনা। তখনই ‘নাসি’ প্রথা চালু করা হয়। অর্থাৎ যখন কোন শক্তিশালী গোত্রের ইচ্ছাহত, যে তারা মহররম মাসে যুদ্ধে লিপ্ত হতে চায়, তখন এক গোত্র প্রধান ঘোষণা করত যে, এ বছর আমরা মহররম মাসকে সম্মানিত মাস হতে হটিয়ে তদস্থলে সফর মাসকে রাখলাম, অর্থাৎ এ মাসকে হারাম করলাম, অতঃপর পরবর্র্তী বছর ঘোষণা করা হতো, এবার মুহররম মাস নিষিদ্ধ (হারাম) এবং সফর মাস হালাল করা হল। এভাবে বছরে চার মাসের গণণা পূরণ করা হত, কিন্তু সে গুলোর নির্ধারণে তাদের ইচ্ছামত রদবদল করা হত। ইবনে কাসীরের তাহকীক অনুযায়ী ‘নাসি’ প্রথাটি অর্থাৎ আগে-পেছনে করার এ প্রথা কেবল মহররম ও সফর মাসে চালু করা হত। মাগাজী- এর ইমাম মোহাম্মদ ইবনে ইসহাক লিখেছেন যে, প্রথম ব্যক্তি যে এ প্রথা চালু করেছিল, তার নাম কালমাস কেনানী। অতঃপর বংশানুক্রমে তাদের মধ্যে এ প্রথা চলতে থাকে। সর্বশেষ তাদের বংশে আবুসুমামা জুনাদা ইবনে আওফ কেনানী এর নিয়মই ছিল প্রত্যেক বছর হজ্ব মওসুমে সে ঘোষণা করত, এ বছর মহররম নিষিদ্ধ মাসের অন্তর্ভুক্ত থাকবে অথবা সফর। এভাবে মহররম ও সফর মাস হতে প্রত্যেক বছর কখনো হালাল এবং কখনো হারাম করা হত। ফলে সাধারণভাবে লোকেরা তাই গ্রহণ করত (তফসীরে উসমানী)।
অতঃপর নিয়ম হলো যে, দুই বছর পর্যন্ত হজ যিলহজ্ব মাসে অনুষ্ঠিত হবে, এরপর মহররম মাসে আবার সফর মাসে, অতঃপর রবিউল আউয়াল মাসে। এমনিভাবে যিলহজ্ব মাস এসে যেত, কিন্তু এই সময় একটি বছর মাঝখানে গায়েব হয়ে যেত। কিন্তু সর্বত্র এই প্রথা চালু ছিল না। আরবদের মধ্যে এটা সহ দুইটি ক্যালেন্ডার চালু হয়ে যায়। মহানবী (সা:) এর আবির্ভাবের বহুপূর্ব হতেই এই দুই রকম ক্যালেন্ডার প্রচলিত ছিল। এ কারণেই ইসলামী ইতিহাসের তারিখ ও মাসগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য পরিদৃষ্ট হয়। কোনটা মক্কী বছরের মাস-তারিখ এবং কোনটা মদনী বছরের সময়-তারিখ নির্ণয় করে। এই প্রথা হিজরি দশম সাল পর্যন্ত চালু ছিল। বিদায় ভাষনে রসূলুল্লাহ (সা:) আল্লাহর নির্দেশ মোতাবেক ঘোষণা করলেন যে, ‘আবার জামানা সঠিক সময়ে পদার্পণ করল’, অতঃপর একই ধরনের চান্দ্রমাস গণিত হতে থাকে। মুসলমানদের হিজরি সাল রসুলুল্লাহ (সা:) এর মক্কা হতে মদীনায় পদার্পণের পরিচয় বহন করে, অর্থাৎ যে বছর তিনি হিজরত করে ছিলেন, সে বছরের ১ মহররম মাস হতে প্রথম হিজরী সাল গণনা করা হয় ।
হুজুর (সা:) মক্কা হতে হিজরত করে মদীনায় ‘কোবা’ নামক স্থানে যেদিন পৌছলেন সেদিন ছিল প্রথম হিজরী সালের ৮ রবিউল আউয়াল, সোমবার। এই বছরের ১ মহররম খৃষ্ট সাল অনুযায়ী ৬২২ খৃষ্টাব্দের ১৬ জুলাই শুক্রবার ছিল এবং এটাই হচ্ছে হিজরি সালের সূচনা। হযরত উমরের (রা:) আমলে হিজরি সালের সূচনা হয়েছিল বলে সাধারণত খ্যাত হলেও প্রকৃতপক্ষে এর সূচনা হয়েছিল রসূলুল্লাহ (সা:) এর আমলেই (ইবনে আসাকের)।
মহররম অর্থ সম্ভ্রান্ত, সম্মানিত ও নিষিদ্ধ। হিজরি সনের এটা প্রথম মাস, হজরতের মক্কা হতে মদীনা হিজরত করে যাওয়ার তারিখ হতে এই সন গণনা করা হয় বলে একে হিজরি বা ইসলামী সন বলা হয়। হুজুর (সা:) তাঁর যুগে কোন কোন চিঠি পত্রে, যেমন নাজারানে খৃষ্টানদের সাথে একটি চুক্তিপত্র স¤পাদন করার সময় হযরত আলী (রা:) কে উহাতে হিজরতের পঞ্চম তারিখ লেখার নির্দেশ দিয়েছিলেন, কিন্তু এর প্রকৃত প্রবর্তক ছিলেন হযরত ফারুকে আজম (রা:)। তার খেলাফতের সময় সাম্রাজ্যের সীমা দূর-দূরান্ত পর্যন্ত বিস্তৃত হয়ে পড়ল এবং চিঠিপত্র আদান-প্রদান হতে থাকে, তখন মুসলমানদের জন্য আলাদা সন নির্ধারণের বিষয়েও চিন্তাভাবনা এবং ব্যাপারটির প্রতি সকলের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়।
এক সময় আমীরুল মোমেনীন একখানা পত্র প্রাপ্ত হলেন, তাতে শা’বান লেখা ছিল। আরো বিভিন্ন চিঠিপত্রে অনুরূপভাবে শা’বান লেখা দেখে তিনি জিজ্ঞাসা করলেন যে, তা কোন শা’বান? তাছাড়া হজরত আবু মুসা আশআরী (রা:) একপত্রে খলিফাকে লিখলেন, যে আমীরুল মো’মেনীনের পক্ষ হতে কয়েকটা চিঠি পেয়েছি। যেগুলোতে তারিখ হিসাবে শা›বান লেখা রয়েছে। এটা কোন শা’বান তা আমরা নির্দিষ্ট ভাবে স্থির করতে পারছি না। হযরত আবু মুসা আশআরী (রা:) তখন হজরত উমরের (রা:) পক্ষ হতে বসরার শাসনকর্তা নিযুক্ত ছিলেন। তিনি একটি প্রতিবেশী দেশের বাদশাহকে গ্রেফতার করে হযরত উমরের (রা:) দরবারে প্রেরণ করে দেন এবং তার নাম ছিল হরমুজ। তিনি হজরত উমরের (রা:) হাতে মুসলমান হয়ে মদিনায় অবস্থান করতে থাকলেন। খলিফা হজরত উমর (রা:) সমস্যাটির সমাধানের বিষয় চিন্তা-ভাবনা করতে লাগলেন। অতঃপর তিনি বিশিষ্ট সাহাবা ও প্রবীণ মুসলমানদের এ ব্যাপারে একটি অধিবেশন আহবান করলেন এবং সেখানে উপস্থিত হওয়ার জন্য হরমুজানকেও তলব করা হল। এ পরামর্শ সভায় হুজুর (সা:) এর জন্ম ও নবুওয়াত প্রাপ্তির সঠিক তারিখ, হিজরত এবং ওফাত- এ চারটি তারিখ বিশেষভাবে বিবেচনা করা হয়। হযরতের জন্ম ও নবুওয়াত প্রাপ্তির সঠিক তারিখ সম্বন্ধে ঘোর মতভেদ থাকায় তা পরিত্যক্ত হল। হযরত উসমান (রা:), হযরত আলী (রা:) প্রমুখ সভায় উপস্থিত ছিলেন। হযরত আলী (রা:) অধিবেশনে এক ভাষণ দান করেন। তাঁর এ ভাষণে তিঁনি হিজরতের তারিখ নির্ধারণের প্রস্তাব পেশ করলে হজরত উমর (রা:) তা পছন্দ করেন এবং সভায় এ প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়ে যায়। অতঃপর মাস নির্ণয় নিয়ে আলোচনা হতে থাকে এবং মহররম ও সফর ইত্যাদি নাম মনোনীত করা হয়। কোন মাস হতে বর্ষ শুরু করা হবে, সে সম্বন্ধে হজরত উসমানের প্রস্তাব অনুযায়ী, মহররম মাসকে প্রথম মাস হিসাবে ধরার সিদ্ধান্ত নেয়া হয় এবং যিলহজ্বকে শেষ মাস হিসাবে সাব্যস্ত করা হয়।
নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বস্ত বর্ণনা মতে, হজরত রসূলে করীম (সা:) রবিউল আউয়াল মাসের ৮ তারিখেই হিজরত করেছিলেন। অতএব এ মাস হতেই সন আরম্ভ হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু সকল সাহাবার মত ছিল মহররম মাস হতে বর্ষ আরম্ভ করা। সুতরাং দুই মাস আট দিন পিছিয়ে দিয়ে ১ মহররম হতে হিজরীসন আরম্ভ করা হয়। ১০ জমাদিউল আউয়াল বুধবারে হজরত উমর (রা:) ঘোষণা করলেন যে, পহেলা মহররম হতে হিজরী সন চালু হবে। এরূপে হিজরী সন চালু হয়ে যায়।
মওলানা শিবলী নোমানী লিখেছেন : জাহেলিয়াত যুগে সাধারণ ঘটনাবলি স্বরণ রাখার জন্য কোন কোন ঘটনা হতে সনের হিসাব করা হত। যেমন এক যুগ পর্যন্ত কাব-বিন-লুওয়াই এর মৃত্যু তারিখ হতে সন গণনা করা হত। অতঃপর ‘আমুল ফীল’ বা হস্তী সন চালু করা হয় অর্থাৎ যে বছর আবরাহাতুল আশরাম (আবরাহা বাদশাহ) খানা-ই-কাবা আক্রমণ করেছিল। এরপর আমুল ফিজার (ফিজার-সন) এবং অতঃপর আরও বিভিন্ন সন প্রবর্তিত হয়।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
প্রোটিয়াদের হোয়াইট ওয়াশ করে পাকিস্তানের ইতিহাস
৯ গোলের উৎসবে লিভারপুলের বড় জয়
বড়দিনের ছুটির আগে রিয়ালের বড় জয়
ঘরের মাঠেই বিধ্বস্ত ইউনাইটেড
গোলশূন্য ড্রয়ে থামল চেলসির জয়রথ
এনার্জিপ্যাকের বার্ষিক সাধারণ সভায় ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ
আমার খাবার কি ফর্টিফায়েড?
হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউজিসি তাকিয়ে আছে সরকারের দিকে
ব্র্যাক ব্যাংকের রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন
দিনাজপুর জেলা শিক্ষা অফিসারের বিদায়ী সংবর্ধনা
নরসিংদীর শিবপুরে প্লাস্টিক কারখানা আগুনে পুড়ে ছাই
ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স শূন্য যে ১০ ব্যাংকে
বিএনপি নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় আসতে চায় না: আব্দুস সালাম
সরকারের আশ্বাসে শাহবাগ থেকে সরে গেলেন বিএসএমএমইউ ট্রেইনি চিকিৎসকরা
সাকাকে হারিয়ে চিন্তিত আর্সেনাল কোচ
৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রস্তাব জমা হবে : বদিউল আলম মজুমদার
সিনিয়র সচিব ড. নাসিমুল গনিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বদলী
মানিকগঞ্জের ঘিওরে ছাত্রদল নেতা লাভলু হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
বঙ্গবাজার পুড়ে যাওয়া মামলায় একজন গ্রেফতার
জনগণের প্রত্যাশা পূরণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ধীর গতিতে চলছে: আমিনুল হক