রাজনীতির নাটাই এখন কোথায়?
০৭ আগস্ট ২০২৩, ০৮:৩১ পিএম | আপডেট: ০৮ আগস্ট ২০২৩, ১২:০২ এএম
এখন পর্যন্ত দেশে বড় রকমের সহিংসতা না ঘটলেও শঙ্কার পারদ শুধু বাড়ছেই। ক্ষমতাসীন এবং ক্ষমতার বাইরের অনেকেই গণতন্ত্র ও আন্দোলনের নাটাই হারিয়ে এখন নিজেরাই ঘুড়ির পাকে পড়ে গেছেন। প্রশ্ন উঠছে, তাহলে রাজনীতির নাটাই কোথায়? অনেকে বলছেন, বিদেশে চলে গেছে!
বিদেশিরা কখনো একা-কখনো প্রতিনিধিদল নিয়ে আসছেন, আরো আসবেন। বিভিন্ন দেশের হাই-প্রোফাইলরা এভাবে আসতেই থাকবেন। অসহ্য লাগলেও সরকারের এখন আর তাদের রোখার অবস্থা নাই। মুখে নানান কথা বললেও এসব এক্সিলেন্সিদের আদর-সমাদর, তোয়াজ-তোষণ করা ছাড়া সরকারের গতি নেই। রাজসম্মান দিয়ে তাদের সঙ্গে বৈঠক, ফটোসেশন করে বলতে হচ্ছে, বড় মধুর সম্পর্কের কথা। দাবি, বিএনপির সঙ্গে নয়, তারা আওয়ামী লীগের সঙ্গে আছে। সরকারের কার্যক্রমে বড় খুশি তারা। এ ধরনের পরিস্থিতির মধ্যে এখন আর যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা কয়েকটি দেশ নয়, জাতিসংঘও বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের তাগিদ দিচ্ছে।
দেশি-বিদেশি সুষ্ঠু নির্বাচনের যে কোনো তাগিদ সরকারের বড় অপছন্দ। সম্প্রতি বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধি দলের বৈঠক শেষে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিদেশিদের কোনো চাপ অনুভব করছে না তবে আওয়ামী লীগ নিজেদের বিবেকের চাপ অনুভব করছে বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
অথচ, কিছুদিন আগে বিএনপিকে নির্বাচনে এনে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের দ্বারস্থ হওয়ার কথা পররাষ্ট্রমন্ত্রী দেশটি সফরের পর দেশে এসে জানিয়েছেন, অনেকটা কৃতিত্ব জাহিরের মতো। ভারতের সঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক দাবি করে বলেছেন, ভারতকে তিনি অনুরোধ করেছেন, তারা যেন আওয়ামী লীগকে আবার ক্ষমতায় রাখে। এসবের মধ্য দিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী সরকারের কাছে তার অ্যাচিভমেন্ট উপস্থাপন করতে পেরেছেন, পাশাপাশি সরকারের বিদেশনীতির অবস্থাও প্রকাশ করেছেন। আর এখন সেই বিদেশি রাষ্ট্রগুলোর সুষ্ঠু নির্বাচনের তাগিদ তাদের ভালো লাগছে না। কিন্তু, সহায়তা বা পাশে আছে, থাকবে জানালে বড্ড খুশি। আগামীতেও আগের মতো একতরফা নির্বাচনে সায় দেবে ইঙ্গিত মালুম হলে নগদে তখন বিদেশিরা উন্নয়ন সহযোগী, পরম বন্ধুসহ আরো কতো কিছু হয়ে যায়। সমস্যাটা এখানেই। অবস্থাও আগের জায়গায় নেই। বাংলাদেশে জাতিসংঘের শান্তিপূর্ণ, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের তাগিদের মধ্যে সেই বার্তা আরো পরিষ্কার।
এ পরিষ্কারকে অধিকতর পরিষ্কার করে দিয়েছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনে গিয়ে বৈঠক করেছেন ঘণ্টাব্যাপী। কিছুক্ষণ আবার রুদ্ধদার। ইসিতে বৈঠক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে জানানো হয়েছে, ‘নির্বাচন কমিশনের সাথে বৈঠকে, রাষ্ট্রদূত হাস গণতন্ত্র এবং অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের প্রতি অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের মহান নাগরিক দায়িত্ব গ্রহণকারীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। এর জেরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার, সংকট সমাধানে রাজনৈতিক দলগুলোকে এক টেবিলে বসার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন।
এর আগে, গত বছরের ৮ জুন সিইসির সঙ্গে সাক্ষাৎকালে পিটার হাস বলেছিলেন, তারা এমন একটি সাধারণ নির্বাচন চান, যার মাধ্যমে বাংলাদেশিরা স্বাধীনভাবে তাদের নেতৃত্ব নির্বাচন করতে পারবে। বাকিটা বুঝতে আর কিছু লাগে? বিএনপিসহ বেশিরভাগ বিরোধীদল নিরপেক্ষ সুষ্ঠু নির্বাচন দাবিতে প্রায় কাছাকাছি এসে গেছে। তত্ত্বাবধায়কের অধীনে নির্বাচন দাবির একদিকে সিপিবি আরেকদিকে জামায়াতও কাছাকাছি। আর জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দাবি করেছেন বহুবার। সরকারের সঙ্গে রাজনীতির মাঠে আছে কেবল আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দল। নেতিয়ে পড়া এ জোটকে সম্প্রতি নতুন করে মাঠে নামিয়েছে সরকার। তাদের মূল কাজ যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিষোদগার করা।
মোট কথা, চলমান রাজনীতিতে এখন একটি বার্তাই ঘুরছে। শান্তিপূর্ণ, গ্রহণযোগ্য ও সব দলের অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কথা বাংলাদেশের বাম, ডান, মধ্য-বাম এবং মধ্য-ডানপন্থী সব রাজনৈতিক দলগুলো বলছে। পাশাপাশি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ বিভিন্ন দেশ, এমনকি জাতিসংঘের চাওয়াও সমান্তরালে। তাদের ডিঙিয়ে ক্ষমতাসীনরা ২০১৪ এবং ২০১৮ ধরনের নির্বাচন করতে পারবে কিনা, প্রশ্ন ঘুরছে সেখানেই। আন্তর্জাতিক অঙ্গন এবার আগেভাগেই তৎপর। বিশেষ করে, যুক্তরাষ্ট্র বেশ আগ থেকেই বলে আসছে, তারা বাংলাদেশের পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে। কথার কথা নয়, বাংলাদেশে সংঘটিত কোনো ঘটনাই তাদের নজর এড়াচ্ছে না।
এদিকে, বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ঢাকায় অনেকদিন ধরে পশ্চিমা কূটনীতিকরা সরব থাকলেও এতদিন অনেকটাই চুপ ছিল প্রতিবেশী ভারত। সেই নীরবতা ভেঙ্গে দেশটির পররাষ্ট্র দফতর সম্প্রতি বলেছে, বাংলাদেশের নির্বাচন কীভাবে হবে সেটি দেশটির জনগণই ঠিক করবে। একই সাথে ‘শান্তি থাকবে, সহিংসতা থাকবে না এবং পরিকল্পনা অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে’ এমন আশা ব্যক্ত করে ভারতের পররাষ্ট্র দফতরের একজন মুখপাত্র আরো বলেছেন, বাংলাদেশের মানুষ যেভাবে নির্ধারণ করবে নির্বাচন এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সেভাবেই হওয়া উচিত বলে তারা মনে করেন।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক বিক্ষোভকে ঘিরে ভয়-ভীতি প্রদর্শন ও রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনায়ও বৈদেশিক কূটনীতিকরা তাদের উদ্বেগের কথা জানিয়েছে। বাংলাদেশ সরকারকে সহিংসতার ঘটনাগুলোর পুঙ্খানুপুঙ্খ, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ তদন্ত এবং সহিংস অপরাধীদেরকে বিচারের আওতায় আনার আহ্বান জানিয়েছে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালসহ বিশ্বে মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠনগুলোর মতিগতিও এমন। সবার চোখ বাংলাদেশের দিকে। তাদেরকে বাংলাদেশ চেনানোর আসল কাজটি আজকের ক্ষমতাসীনরাই করেছেন। এক সময় যে কোনো ইস্যুতে তারাও ছুটে যেতেন সেখানে। ওইসব সংগঠনের একটি বিবৃতি বা প্রতিক্রিয়া আদায়ের হেন চেষ্টা-তদ্বির-লবিং নেই, যা না করা হয়েছিল। তাই এখন তারা নিয়মিতই বাংলাদেশকে চেনে। নিয়মিত বিবৃতি দেয়। ২৯ জুলাই ঢাকার সহিংসতার ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়ে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, এর প্রভাব নির্বাচনের আগে, নির্বাচনের সময় ও পরবর্তীতে মানবাধিকার পরিস্থিতির ওপর পড়তে পারে। বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে একের পর এক আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর বিবৃতি ও বক্তব্য বিশ্বগণমাধ্যমেও জায়গা করে নিচ্ছে। শোকের মাস আগস্টের দ্বিতীয় দিন বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে নিউইয়র্কভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ-এইচআরডব্লিউ’র বিবৃতিটির ভাষা বড় তেজি। এতে বলা হয়: বাংলাদেশ পুলিশ নির্বিচারে রাবার বুলেট, টিয়ার গ্যাস এবং জলকামান ছুড়েছে এবং ২০২৩ সালের জুলাইয়ের শেষের দিকে বিক্ষোভের সময় বিরোধী দলের সমর্থকদের লাঠিপেটা করেছে। এ রকম সময়ে সেরের ওপর সোয়া সের দিয়ে বসেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ১৪ কংগ্রেসম্যান। জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলে বাংলাদেশের সদস্যপদ স্থগিতে অবিলম্বে পদক্ষেপ গ্রহণ, শান্তিরক্ষা মিশনে র্যাবের মানবাধিকার হরণকারীদের নিষিদ্ধ এবং জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে ও পরিচালনায় নির্বাচনের আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত লিন্ডা টমাস গ্রিনফিল্ডকে চিঠি দিয়েছেন তারা। শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে সরকারের সহিংসতা›র বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে চিঠিটিতে। বলার অপেক্ষা রাখে না, বর্তমান দলীয় সরকারের অধীনে ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচন পর্যালোচনা করে আন্তর্জাতিক অঙ্গন এবার আগেভাগেই সতর্কতার জাল ফেলছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলেছে, নির্বাচন সামনে আসার সাথে সাথে, আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে বল প্রয়োগের নিয়মগুলি মেনে চলার জন্য কর্তৃপক্ষের উচিত পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া এবং স্পষ্ট করা যে যারা এই মানগুলি লঙ্ঘন করবে তাদের জবাবদিহি করা হবে। ইইউর বিশেষ প্রতিনিধি গিলমোরের ঢাকা সফরকালের বক্তব্যও সরকারের জন্য কঠিন বার্তা। তিনি বলেছেন, ‘আমরা শুধু নির্বাচনের দিকে তাকাই, ভোটের দিন কী হয় তা আমরা দেখি না। এবার যেকোন নির্বাচনের পূর্ববর্তী পরিবেশ, রাজনৈতিক দলগুলোর পরিস্থিতি, রাজনৈতিক বিতর্ক, মিডিয়া এবং নির্বাচন আয়োজনের জন্য কী কী ব্যবস্থা রয়েছে তাও আমরা দেখছি’।
সরকার কয়েকদিন কিছুটা নমনীয়তার নমুনা দেখালেও ২৯ জুলাইতে এসে তালগোল পাকিয়েছে ক্ষমতাসীন দলের কর্মী ও পুলিশের ভূমিকায়। সেই দিন বিএনপির সমাবেশের আগের সপ্তাহগুলোতে কর্তৃপক্ষ ১৫০০ জনেরও বেশিজনের নাম উল্লেখ করে বিরোধী নেতা-কর্মী এবং অজ্ঞাতনামা ১৫ হাজারেরও বেশি লোকের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। বিপুল সংখ্যক অজানা-অচেনা মানুষের বিরুদ্ধে ফৌজদারি অভিযোগের ব্যবহার বাংলাদেশে একটি সাধারণ অবমাননাকর অভ্যাস, যা পুলিশকে কার্যত কাউকে গ্রেপ্তারের ভয় দেখাতে এবং হুমকি দেওয়ার অনুমতি দেয়, আটক ব্যক্তিদের বারবার পুনরায় গ্রেপ্তার করতে দেয় যদিও তারা মামলার আসামি হিসেবে না থাকে এবং জামিনের প্রার্থনা নামঞ্জুর হয়। অনেক ক্ষেত্রেই গ্রেপ্তারের অভিযোগ ভিত্তিহীন প্রতীয়মান হয়, যাকে ‘ভূতের মামলা’ হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে, তাতে অভিযুক্তদের কেউ কেউ হয় মৃত, বিদেশে, অথবা তাদের অভিযুক্ত অপরাধের সময় হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছে এ সংক্রান্ত তথ্য-সাবুদ পৌঁছে গেছে।
বর্তমানে চলমান স্নায়ু-যুদ্ধের সময়, বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র,ইউরোপ ইউনিয়ন, জাতিসংঘ, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল নিরপেক্ষ, অবাধ, শান্তিপূর্ণ, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের তাগিদের মাঝে তালগোল পাকছে আরো নানা দিকে। কেবল বাংলাদেশ নয়, স্নায়ুচাপের তোড়ে চলমান বিশ্বে আগের অনেক হিসাব বদলে গেছে। বাংলাদেশে দৃশ্যত গোলমালটা নির্বাচন নিয়ে। সঙ্গে মানবাধিকারসহ আরো কিছু। এর অনিবার্য জেরে নানা দেশি-বিদেশি নানা পক্ষে বাংলাদেশকে ঘিরে চলমান রাজনীতি-কূটনীতি দেশটিকে কুরুক্ষেত্রের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। সাদা চোখেই স্পষ্ট, যুদ্ধটা মার্কিন যুক্তরাষ্টের পক্ষের শক্তি আর বিপক্ষের শক্তির মধ্যে। রুশ-মার্কিন-ইউক্রেন-চীন-ভারত নানা ভূজে গুরুত্বপূর্ণ শরীক করে ফেলা হচ্ছ বাংলাদেশকে। কূটনীতি মাড়িয়ে ক্ষেত্রবিশেষে অতিকূটনীতিতেও এগোতে হচ্ছে বাংলাদেশকে। ভূরাজনৈতিক কারণে বাংলাদেশের বাস্তবতাটা বেশি কঠিন।
লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট
[email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
হাসিনাকে ফেরত আনতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন
আসাদের পতন, নিজের বেঁচে থাকার গল্প বললেন এক সিরিয়ান শরণার্থী
গভীর রাতে শীতার্ত মানুষের পাশে বিএনপি নেতা আমিনুল হক
বঙ্গতে আসছে 'ফ্যামিলি ফিউড বাংলাদেশ'
সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের অভ্যন্তরীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন
পানামা খাল দখলের হুমকি ট্রাম্পের, ভর্ৎসনা পানামার প্রেসিডেন্টের
কুমিল্লায় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে হেনস্তার ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা
পাবনা-৩ এলাকায় অ্যাডভোকেট রবিউলের গণসংযোগ ও কম্বল বিতরণ
পান্থকুঞ্জ ও আনোয়ারা পার্ক নিয়ে নতুন করে ভাবা হচ্ছে: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
নারী পুলিশের দিকে তাকিয়ে আসামির হাসি, নেটদুনিয়ায় তোলপাড়
জার্মানির ক্রিসমাস মার্কেটে হামলায় ৯ বছরের শিশুর মৃত্যুতে শোকের ছায়া
স্ত্রী-কন্যাসহ সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
গ্রেপ্তারের ভয়ে পোল্যান্ড সফর বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
নাটোরে ৬ ট্রাকের সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২, আহত ৭
রাখাইনের অস্থিরতায় টেকনাফ স্থলবন্দরে পণ্য আমদানি কমেছে ৯০ ভাগ
ক্রিসমাস মার্কেট হামলা, জার্মান কর্তৃপক্ষের কাছে গত বছরেই এসেছিল সতর্কবার্তা
উপদেষ্টা হাসান আরিফকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন
ডলার বাজারে অস্থিরতা, দাম বেড়ে ১২৯ টাকা
উত্তরার বিপ্লবী জনতাকে যে কঠিন মূল্য দিতে হয়েছিল