বিপথগামী তারুণ্য জাতির জন্য অশনি সংকেত
১১ আগস্ট ২০২৩, ০৮:০৯ পিএম | আপডেট: ১২ আগস্ট ২০২৩, ১২:০৩ এএম
একটি সমাজ ও রাষ্ট্রের সামনে এগিয়ে যাওয়ার বড় শক্তি হলো তরুণ প্রজন্ম। তরুণ প্রজন্মের জয়গান যুগে যুগে কবি-সাহিত্যিক বুদ্ধিজীবীরা গেয়েছেন। যেমন, কবি কাজী নজরুল ইসলাম তরুণদের উদ্দেশ্যে বলেছেন: ‘চল চল চল / ঊর্ধ্ব গগনে বাজে মাদল / নি¤œ উতলা ধরণী তল / অরুণ প্রাতের তরুণ দল / চল চল চল / ঊষার দুয়ারে হানি আঘাত / আমরা আনিব রাঙা প্রভাত / আমরা টুটাব তিমির রাত / বাঁধার বিন্ধাচল।’ তার এই প্রত্যাশার আলোকে আমরা দেখতে পাই তরুণ সমাজ হলো, দেশ রক্ষায় দুর্ভেদ্য প্রাচীর, দেশের উন্নতি ও সমৃদ্ধির জন্য বীর যোদ্ধা। দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার মাঝিমাল্লা। অগ্রজদের প্রত্যাশার আলো। অনুজদের অনুকরণের পাথেয়, অন্যায়, অত্যাচার, অবিচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার কণ্ঠ, আত্মবিশ্বাসে মূর্তিমান কাফেলা। আত্মা, ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও জাতির সম্মান রক্ষায় প্রশিক্ষিত ঢাল তলোয়ার। সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে নিবেদিত কর্মী।
এমনি আদর্শে উজ্জীবীত নব্য তুর্কীরা তুরস্কে বিপ্লব ঘটিয়েছিল। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন কোনো খাত নেই যেখানে তারুণ্যের অগ্রযাত্রায় ধরণীতল আলোকিত হয়নি। ইসলামের ইতিহাসে হযরত আলী (রা.), হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.), হযরত যায়েদ বিন সাবিত (রা.), হযরত হাসান ও হোসাইন (রা.) এর মতো আদর্শ তরুণরা চিরখ্যাতি অর্জন করেছেন। হযরত মা ফাতেমা (রা.), হয়রত আয়েশা (রা.), হযরত উম্মে সালমা (রা.) এর মতো পুতঃ পবিত্র তরুণীরা আদর্শ নৈতিকতায় পূর্ণ তারুণ্যের ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করেছেন। এভাবে তরুণ্যের জয়গানে পৃথিবীর স্থান, কাল, ভূখন্ড কোন না কোন সময়ে রাজমুকুট পরিধান করেছে। অতীতের সমৃদ্ধ তরুণ প্রজন্মের ইতিহাসকে বর্তমান তরুণ প্রজন্মের ইতিহাসের সাথে তুলনামূলক বিশ্লেষণ করলে পরিবার, সমাজ, দেশ সর্বোপরি বিশ্ববিবেককে হতাশ হতে হয়। কেননা তরুণকে দেখে যেখানে মানুষের আশায় বুক বাঁধার কথা, সেখানে মানুষ বর্তমান তার দানবীয় রূপ দেখে ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি নীতিতে বিশ্বাসী হয়ে ঘরমুখো নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধান করেছে। বর্তমান তরুণ প্রজন্মের এক অংশ প্রায় মূর্তিমান দানব। হাতে মারণাস্ত্র, ক্ষুর, চাপাতি, হকিস্টিক, লোহার রড, লাঠি, এমন কোনো বেআইনি অস্ত্র নেই, যা তারা বহন করে না। সর্বনাশা ইয়াবা, হিরোইন, পেথেড্রিন, ফেন্সিডিল, মদ, ধূমপান ইত্যাদিতে আসক্ত হয়ে দানবীয় রূপ ধারণ করেছে তারা। অপরদিকে বড় ভাই কেন্দ্রিক তরুণ প্রজন্মের রাজনীতি চর্চার বিকাশ তরুণদেরকে মহাদানবীয় শক্তিতে রূপান্তর করেছে। তাদেরকে দেখে মনে হয়, এখনই হামলা করে কারও না কারও জীবন প্রদীপ নিভিয়ে দেবে। মানবিক চিন্তা ও মানবিকতা তরুণ প্রজন্ম থেকে বিদায় নিয়েছে। মাদকাসক্ত তরুণ প্রজন্ম তাদের নেশার পণ্য যোগাড় করতে এমন কোনো কাজ নেই, যা করছে না। সে ক্ষেত্রে তারা তাদের মানবীয় রূপকে বিসর্জন দিয়ে দানবীয় রূপকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে। তারা ছিনতাই, অপহরণ ও ভাড়াটিয়া হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। সে পেশায় নিজেকে একজন পরিণত ব্যক্তি হিসেবে পরিচয় দিতে সুশীল পোশাক পরিচ্ছদের বিপরীতে অশালীন ও অরুচিকর পোশাক, চুলের ডিজাইন করছে, যা যেকোন সভ্য সমাজের ভাবনার বিষয়ে পরিণত হয়েছে। তার অরুচিকর বৈশিষ্ট্য বাস্তবায়নের আগেই বাহ্যিক রূপ বলে দেয়, সে কত ভয়ংকর। এমনি ভয়ংকর রূপে রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে মহিলাদের উত্ত্যক্ত করা, মোবাইল টান দেওয়া, ছিনতাই, জনসংর্কীণ এলাকায় নারী নির্যাতন, কোচিং সেন্টারে জোরপূর্বক নারী নিপীড়ন ইত্যাদি সাবলীল ও ভয়হীনভাবে করে যাচ্ছে। ফলে ধীরে ধীরে তার কাছ থেকে মানবতাবোধের বিলুপ্তি ঘটছে এবং বিকৃত মানসিকতার দিকে ধাবিত হচ্ছে। মোবাইলের অপব্যবহার করে ফেসবুক, ম্যাসেঞ্জার, ইমু, হোয়াটস অ্যাপস ইত্যাদি ব্যবহার করে তারা ভয়ংকর গ্রুপে সংঘটিত হচ্ছে। অপরিণত বয়সে স্কুল-কলেজ ও মা-বাবার চোখ ফাঁকি দিয়ে হোটেল, চাইনিজ রেস্তোরাঁ, পার্ক কিংবা সাইবার ক্যাফে পর্নো সংস্কৃতির প্রতি ঝুঁকে পড়ার পাশাপাশি অপ্রীতিকর অবাধ মেলামেশার প্রতি ধাবিত হচ্ছে। তরুণ প্রজন্মের কাছে নীতি, নৈতিকতা, আদব, শিষ্টাচার ও লাজ লজ্জা পরিহারের যে হিড়িক পড়েছে তা ভবিষ্যতে মহামারি আকার ধারণ করলে পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র তা পুনরায় পরিশোধন করতে পারবে কিনা ভেবে দেখা দরকার।
যে তরুণ প্রজন্ম পরিবার, সমাজ ও দেশের জন্য সম্পদে পরিণত হওয়ার কথা, সততার সাথে পবিত্র জীবন যাপনের মাধ্যমে নীতি-নৈতিকতাকে পাথেয় হিসাবে গ্রহণ করার কথা, ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় উন্নতি কল্পে যেখানে তরুণদের মেধাকে ব্যবহার করার কথা, নতুন নতুন আবিষ্কারের মাধ্যমে দেশের জন্য, দেশকে বিশ্বের জন্য অপরিহার্য সম্পদে পরিণত করার কথা, সেখানে বর্তমান তরুণ প্রজন্ম সম্পূর্ণ তার বিপরীত কর্মকান্ডে লিপ্ত হচ্ছে। তরুণ বয়সে যেখানে আত্মবিশ্বাস, সুচিন্তা, নৈতিকতা, পরিশীল ও গবেষণামূলক মনমানসিকতা গড়ে তোলা দরকার, সেখানে বিকৃত রুচির চর্চা, সামাজিক লাজলজ্জা পরিহার করে তরুণ-তরুণীদের অবাধ মেলামেশা সুশীল মানুষকে লজ্জিত করে তুলছে। ডিজিটাল যুগের কল্যাণে তরুণ-তরুণীর অবাধ মেলামেশা ও পরস্পরের যোগাযোগ বিষয়টি এত বেশি চর্চা হচ্ছে, যা তার মেধা, মনন, স্বপন, শিরা, উপশিরা ও রক্তে মিশে গেছে। একজন তরুণের টোটাল চিন্তাশক্তির সিংহভাগ অযাচিত ও কুসংস্কৃতির চিন্তায় ভরপুর হয়ে পড়ছে, যার প্রভাবে তরুণ প্রজন্মের একাংশ অনিন্দ্রা, অপুষ্টি, খর্বদেহ, মেধাশূন্যতাসহ নানা রকম জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। তাদের মেধাবিকাশ ও চিন্তার পরিধি সংকুচিত হয়ে আসছে। সম্প্রতি বাংলাদেশের ইন্টারনেট ব্যবহার বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস যৌথ জরিপের একটি সমীক্ষা ইলেকট্রনিক মিডিয়া এনটিভিতে প্রকাশিত হয়। সমীক্ষায় বলা হয়, তারা একটি স্কুলের ৩০ জন ছাত্রের মাঝে জরিপ চালিয়ে ২৯ জনের হাতে এনড্রয়েড মোবাইলের সন্ধান পান এবং ২৯ জনের মোবাইলেই পর্নোছবির সন্ধান পান। অপর এক জরিপে দেখা যায়, দেশের ৬০ শতাংশ তরুণ-তরুণী পর্নোগ্রাফি চর্চায় নিমজ্জিত, যার অশুভ প্রভাব দেখা যায় দেশের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারগুলোতে। তাদের ভাষ্যমতে, নির্যাতিত নারীদের অধিকাংশ তরুণদের দ্বারা আক্রান্ত। আবেগ তাড়িত এ তরুণ প্রজন্ম নীরবে নিভৃতে পর্নোগ্রাফির শিক্ষা বাস্তবায়নের চেষ্টা চালাচ্ছে। তা দেখা, প্রতিরোধ, কিংবা সংশোধন করার কোনো কর্তৃপক্ষ আছে বলে মনে হয় না। অতি আধুনিকতা ও অতি স্বাধীনতার নামে আমাদের সমাজের তরুণ-তরুণীরা কোন বিপদজনক পথের দিকে পা বাড়াচ্ছে তা ভাবতে অবাক লাগে। উপরোক্ত জরিপের একটি শংকা হলো, বর্তমান সমাজের তরুণ-তরুণীদের লাগামহীন বিপদগামিতার দিকে ধাবিত হওয়ার যে দৌড় শুরু হয়েছে, তা অতি দ্রুত প্রতিরোধ করা না গেলে আগামী ১০ বছরের মধ্যে সভ্য সমাজের দাবি নিয়ে বসবাস করা যাবে কিনা তা নিয়ে শংঙ্কা রয়েছে। এহেন পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন অভিভাবক, উদ্বিগ্ন শিক্ষক সমাজ, উদ্বিগ্ন পুরো জাতি। মনোবিজ্ঞানের দাবি অনুযায়ী, ১১-১২ বছরের এ সময়কালকে ঝড়-ঝঞ্জার সময়কাল বলা হয়। এসময়ে সন্তান পিতামাতা ও শিক্ষকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণ ও পরিচর্যায় থাকার কথা, সেখানে বর্তমান তরুণ প্রজন্মের পরিবারের প্রতি অবাধ্যতা ও আনুগত্য হ্রাস পাওয়ার পাশাপাশি পড়ালেখার প্রতি অমনোযোগিতা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। লক্ষ্যহীন গন্তব্যে স্বাধীন মনে খোলা আকাশে মুক্ত পাখির ন্যায় বিচরণকে গুরুত্ব দিচ্ছে বেশি। তরুণ শিক্ষার্থীরা ইন্টারনেটে, ম্যাসেঞ্জার, হোয়াটস্যাপ, ইমু, ইনস্টগ্রাম ফেইসবুকÑ এগুলোর মধ্যে বিচরণকে গুরুত্ব দিচ্ছে বেশি। ফলে পড়ালেখার প্রতি নিষ্ক্রীয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। ফেসবুকের কল্যাণে শিক্ষার্থীরা অতিমাত্রায় আবেগপ্রবণ হয়ে ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্রের প্রতি দায়বদ্ধতার বিষয়ে চিন্তা করার ক্ষেত্রে উদাসীন। এমন তরুণ প্রজন্ম নিয়ে বাংলাদেশে ভবিষ্যতে উন্নতি অগ্রগতি কীভাবে হবে, তা ভেবে দেখা দরকার। অনেক তরুণ পরীক্ষায় পাশ করে যাচ্ছে, কিন্তু সুশিক্ষিত তরুণ মেধাবী প্রজন্ম বের হয়ে আসছে না। উল্টো হিং¯্র রূপ ধারণ করে বেরিয়ে আসছে সিলেটের ইকবাল, চট্টগ্রামের আদনানের মতো অজ¯্র দানব, যাদের হাতে লাঞ্ছিত নারী জাতি, লাঞ্ছিত মানবতা, লাঞ্ছিত সভ্য সমাজ।
আমাদের সমাজের একটা শ্রেণি আদর্শ ও নৈতিকতা বিবর্জিত উন্মাদনাকে তারুণ্যের জয়গান বলে চালাতে চায়। কিন্তু আজকের এ পরিস্থিতিতে তাকে তারুণ্যের জয়গান বলা নাকি নিছক বিপদগামিতা বলা হবে তা ভেবে দেখা দরকার। অতিমাত্রায় লাগামহীন ও শালীনতাবর্জিত বিনোদন সাময়িক আনন্দের উপলক্ষ হলেও এর মধ্য দিয়ে তরুণ-তরুণীরা বিপদগামী হওয়ার পথে পা বাড়ায়। তারুণ্যের জয়গান মানে নীতি-নৈতিকতাকে বিসর্জন দিয়ে বিপদগামী হওয়া নয়। যা নৈতিকতা তথা মানবীয় বিবেকের বিচারে অন্যায়, ত্রুটিযুক্ত, অশালীন, অসংযত, অরুচি, অশ্লীল, অস্বচ্ছল ও নির্লজ্জ বলে মনে হয় তা থেকে বিরত থাকার নাম হলো নৈতিকতা। যে তারুণ্যের স্বাধীনতায় এগুলোর সমন্বয় হয় তা কখনও আদর্শ, নীতি ও সংস্কৃতির অংশ হতে পারে না। সম্ভবত এ কথার সাথে কেউ একমত হবে না যে, নারী-পুরুষ তার ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য, সামাজিক, পারিবারিক, রাষ্ট্রীয় শৃঙ্খলা বাদ দিয়ে, অগ্রাহ্য করে পরস্পর অবাধে মেলামেশা করবে, তাকে স্বাধীনতা বলা হবে। সভ্য সমাজের কাছে তারুণ্যের স্বাধীনতা বলতে বুঝায় ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্রের উন্নয়নে তার মেধা-মননকে বাধাহীনভাবে শৃঙ্খলা, শালীনতা বজায় রেখে কাজ করা, যেখানে তরুণ-তরুণী তা আদর্শগত, গঠনগত, প্রাকৃতিক দূরত্ব বজায় রেখে ব্যক্তিত্ব ও পরিশীলতা রক্ষা করে কাজ করবে স্বাধীনভাবে। তরুণ-তরুণী উভয়ে এবং সমাজের মানুষ তার মৌলিক অধিকার খর্ব না করে শান্তিতে বসবাস করবে।
কিছুটা আশার বিষয় হলো, আমাদের প্রশাসন বিষয়টার গুরুত্ব বুঝতে সক্ষম হয়েছে। সিলেট পুলিশ প্রশাসন শহরে বিভিন্ন হোটেল থেকে অনেক তরুণ-তরুণীকে অবৈধ মেলামেশা অবস্থায় হাতে নাতে গ্রেফতার করেছে এবং সম্প্রতি সন্ধ্যার পর কোনো তরুণ-তরণীর কোনো বিনোদন কেন্দ্রে অবস্থান করার প্রতি নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। এটি একটি ভালো দিক হলেও এ রোগের চিকিৎসা স্থায়ী ও নির্মূলমূলক হওয়া বাঞ্ছনীয়। এ মহামারী দূর করতে ঐক্যমতের ভিত্তিতে ব্যক্তি, সমাজ, রাষ্ট্র ও প্রশাসন সম্মিলিতভাবে এগিয়ে না আসলে তরুণ প্রজন্মের বিপদগামী হওয়ার যে ধারা শুরু হয়েছে তা আরও গভীরে গিয়ে পৌঁছবে। এদেশের সভ্য, সুশীল, অভিভাবক, শিক্ষক সমাজ প্রশাসনের দিকে তাকিয়ে আছে, কখন এ বিপদগামী, পথভ্রষ্ট তরুণ সমাজের আতংক থেকে মুক্ত হয়ে শান্তির সমাজ প্রতিষ্ঠিত হবে। তরুণ-তরুণীদের শুভবুদ্ধির উদয় হয়ে তাদের আদর্শ, সুচিন্তা, শালীনতা, নৈতিকতা, ভদ্রতা, সকল প্রকার আদর্শহীনতা, কুচিন্তা, অশালীনতা ও অভদ্রতাকে দূর করবে।
লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
গভীর রাতে শীতার্ত মানুষের পাশে বিএনপি নেতা আমিনুল হক
বঙ্গতে আসছে 'ফ্যামিলি ফিউড বাংলাদেশ'
সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের অভ্যন্তরীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন
পানামা খাল দখলের হুমকি ট্রাম্পের, ভর্ৎসনা পানামার প্রেসিডেন্টের
কুমিল্লায় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে হেনস্তার ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা
পাবনা-৩ এলাকায় অ্যাডভোকেট রবিউলের গণসংযোগ ও কম্বল বিতরণ
পান্থকুঞ্জ ও আনোয়ারা পার্ক নিয়ে নতুন করে ভাবা হচ্ছে: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
নারী পুলিশের দিকে তাকিয়ে আসামির হাসি, নেটদুনিয়ায় তোলপাড়
জার্মানির ক্রিসমাস মার্কেটে হামলায় ৯ বছরের শিশুর মৃত্যুতে শোকের ছায়া
স্ত্রী-কন্যাসহ সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
গ্রেপ্তারের ভয়ে পোল্যান্ড সফর বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
নাটোরে ৬ ট্রাকের সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২, আহত ৭
রাখাইনের অস্থিরতায় টেকনাফ স্থলবন্দরে পণ্য আমদানি কমেছে ৯০ ভাগ
ক্রিসমাস মার্কেট হামলা, জার্মান কর্তৃপক্ষের কাছে গত বছরেই এসেছিল সতর্কবার্তা
উপদেষ্টা হাসান আরিফকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন
ডলার বাজারে অস্থিরতা, দাম বেড়ে ১২৯ টাকা
উত্তরার বিপ্লবী জনতাকে যে কঠিন মূল্য দিতে হয়েছিল
পানামা খালের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার হুমকি ট্রাম্পের
বাংলাদেশ থেকে আরও দক্ষকর্মী নিতে আগ্রহী লিবিয়া
৯১ শিশু খেলোয়াড়সহ ৬৪৪ ক্রীড়াবিদকে হত্যা করেছে ইসরায়েল