ডিজিটাল থেকে সাইবার : পুলকিত হওয়ার কিছু নেই
১৬ আগস্ট ২০২৩, ০৮:২৯ পিএম | আপডেট: ১৭ আগস্ট ২০২৩, ১২:০১ এএম
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে এই আইনটি সম্পর্কে সংবাদমাধ্যমের অংশীজনরা এতদিন যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা প্রকাশ করে আসছিল, সেটা যথার্থ বলে প্রমাণ হয়েছে। সরকার ২০১৮ সালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করার সময় সংবাদমাধ্যমের অংশীজনদের উদ্বেগ আমলে নেয়নি। সেই আইন সংশোধন, বাতিল বা নতুন কিছু করার ক্ষেত্রে অংশীজনদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা ও তাদের মতামত নেওয়া হবে, সেটাই প্রত্যাশিত। কিন্তু অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, সেরকম কিছু না করেই সরকার প্রস্তাবিত সাইবার নিরাপত্তা আইনের খসড়া তৈরি এবং তা আইনে পরিণত করার উদ্যোগ নিচ্ছে। ফলে এ নিয়ে জনমনে প্রশ্ন দেখা দেওয়া স্বাভাবিক।
জারির পর থেকে সরকারের দাবি ছিল, জনস্বার্থেই করা হয়েছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন। আরোপের আগ থেকেই এটি নিয়ে মানুষের আপত্তি। প্রণয়নের পর এ আইনে অবিরাম হয়রানির প্রেক্ষিতে মানুষ ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। আইন বাতিলের দাবি ওঠে। কেউ কেউ দাবি তোলে সংশোধনের। কিন্তু, সরকারের দিক থেকে ডেমকেয়ার ভাব। জনস্বার্থে প্রণীত আইন বাতিল দূরে থাক সংশোধনেরও প্রশ্নই আসে না বলে সাফ জানিয়ে দেয়া হয়। এখন আইনটি পরিবর্তন করে বলা হচ্ছে তা জনস্বার্থেই করা হয়েছে। এতে জনমতের প্রতিফলন হয়েছে। কী মশকরা জনস্বার্থ আর জনমত শব্দের সঙ্গে! আইন জারিও জনস্বার্থে। আবার পরিবর্তনও জনস্বার্থে।
২০১৮ সালে প্রণীত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বদলের নীতিগত সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে কী বার্তা পেল মানুষ? প্রথমত, আইনটি সম্পর্কে সংবাদমাধ্যমসহ দেশের মানুষ এতদিন যা বলেছে, তা সত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে। দ্বিতীয়ত, বহিবির্শ্বের চাপের ফল। আর তৃতীয়ত, সবার সঙ্গে চাতুরি। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বদলে সাইবার নিরাপত্তা আইন করার ঘোষণা চাতুরিতে ভরপুর। কিছু বিধি এদিক সেদিক নিয়ে সরকার ডিজিটালকেই সাইবার করতে যাচ্ছে। এরপরও শেষ পর্যন্ত কী দাঁড়ায় সেটা দেখার অপেক্ষা। সরকার ২০১৮ সালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করার সময় সংবাদমাধ্যমের অংশীজনদের উদ্বেগ আমলে নেয়নি। নির্বাচনের আগে একটি আবহ তৈরি উদ্দেশ্যে সেই আইন সংশোধন বা পরিবর্তন করার ক্ষেত্রে অংশীজনদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা ও তাদের মতামত নেওয়া যেত। কিন্তু, সে রকম কিছু না করে বলা হচ্ছে, জনস্বার্থেই এখন পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
প্রস্তাবিত সাইবার আইনে সাংবাদিকদের জরিমানা ও কারাদ-ের বিষয়ে এখন নতুন উদ্বেগ। সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে মানহানির মামলায় সাংবাদিকদের শাস্তি কারাদ-ের বদলে ২৫ লাখ টাকা জরিমানার বিধানের কথা বলা হয়েছে। উদ্বেগের বিষয় হলো, দ-বিধি ১৮৬০-এর অধীনে মানহানির দায়ে যে শাস্তির বিধান আছে, সেটা সংশোধন না করা হলে নতুন বিধান অকার্যকর হতে বাধ্য। দ্বিতীয়ত ২৫ লাখ টাকা জরিমানা শোধ না হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে শেষ পর্যন্ত কারাদ-ই ভোগ করতে হবে। প্রচলিত ফৌজদারি আইনে যে অপরাধের শাস্তির বিধান রয়েছে, সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে যে বিধিবিধান আছে তার পরিবর্তে এসব শাস্তির বিধানের যৌক্তিকতা আরো বেশি প্রশ্নবিদ্ধ। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২১ ও ২৮ ধারা দুটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মত প্রকাশের স্বাধীনতার পরিপন্থী, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হয়রানির হাতিয়ার ও বিভ্রান্তিকর হিসেবে বিবেচিত হওয়ায় ধারা দুটি বাতিলের পক্ষে জোরালো দাবি উঠেছে। শাস্তি কমিয়ে এই দুটি বিধান রেখে দেওয়ায় এর অপপ্রয়োগ ও খেয়ালখুশি মতো ব্যবহারের সুযোগ থেকেই যাবে। আরও উদ্বেগের বিষয় হলো, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৩২ ধারাটি রেখে দেওয়া হয়েছে। এই ধারার মাধ্যমে শাস্তির মাত্রা কিছু কমানো হলেও ঔপনিবেশিক আমলের ১৯২৩ সালের অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টকে রেখে দেওয়া হয়েছে। ঔপনিবেশিক আমলে শাসকগোষ্ঠী এ দেশের মানুষকে সন্দেহ করত বলে অফিশিয়াল সিক্রেটস আইন জারি করেছিল। আর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৪৩ ধারা অনুযায়ী, পুলিশকে বাসাবাড়িতে প্রবেশ, অফিসে তল্লাশি, লোকজনের দেহ তল্লাশি ও কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, সার্ভার ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম-সংক্রান্ত সবকিছু জব্দ করার ক্ষেত্রে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। পুলিশ এই ধারা বলে পরোয়ানা ছাড়াই সন্দেহবশত যেকোনো ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে পারবে। এর মাধ্যমে পুলিশকে কার্যত এক ধরনের ‘বিচারিক ক্ষমতা’ দিয়ে দেয়া হয়েছে। তারওপর ডিজিটাল আইনের মামলাগুলো প্রস্তাবিত সাইবার নিরাপত্তা আইনে হবে- অ্যাটর্নি জেনারেলের এ বার্তায় বাড়তি আতঙ্ক ছড়িয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের পরিবর্তে সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩ নামে মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত আইনে প্রায়োগিক ক্ষেত্রে তেমন পরিবর্তন দেখছেন না মানবাধিকারকর্মী এবং আইন বিশেষজ্ঞরা। আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শাস্তি কমানোর মতো বিষয়টি নতুন আইনে অন্তর্ভুক্ত করা হলেও এটি আসলে খুব একটা তাৎপর্যপূর্ণ নয়। বরং যেসব ধারা নিয়ে বিতর্ক ছিল সেগুলো এখনো বহাল তবিয়তেই রয়েছে। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের যে জায়গাগুলো নিয়ে তাদের আপত্তি ছিল, সে জায়গাগুলো সাইবার নিরাপত্তা আইনেও রয়ে গেছে। ফলে এদের অপপ্রয়োগেরও সুযোগ রয়েছে এবং এটি দিয়ে নিবর্তনমূলক কার্যক্রম করারও সুযোগ রয়ে গেছে। এই আইনের আওতায় জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি নামে নতুন একটি সংস্থা হবে যাদের কাজ হবে সাইবার সংক্রান্ত অপরাধগুলোকে চিহ্নিত করা এবং এই অপরাধগুলোর জন্য শাস্তির মাত্রা ঠিক করা। আগের আইনের কাঠামোয় অজামিনযোগ্য ধারা থাকলেও সেগুলো নতুন আইনে বেশিরভাগই জামিনযোগ্য করা হয়েছে। তবে ১৭, ১৯, ২১, ২৭, ৩০ ও ৩৩ ধারা এখনো অ-জামিনযোগ্য রয়েছে। এসব ধারার মূল বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য কাঠামোতে বেআইনি প্রবেশ, মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, জাতির পিতা, জাতীয় সংগীত বা জাতীয় পতাকার বিরুদ্ধে কোনো ধরনের প্রোপাগান্ডা বা প্রচারণা, সাইবার সন্ত্রাসী কার্য সংগঠন, আইনানুগ কর্তৃত্ব বহির্ভূত ই-ট্রানজেকশন, বেআইনিভাবে তথ্য-উপাত্ত ধারণ ও স্থানান্তর ইত্যাদি। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মূল আপত্তির জায়গাগুলোতে কোন পরিবর্তন আসেনি। কিছু ক্ষেত্রে শাস্তির মেয়াদ কমানো হয়েছে। আর দ্বিতীয়বার অপরাধের ক্ষেত্রে দ্বিগুণ শাস্তির বিধান রদ করা হয়েছে। তবে এতে, এই আইনের অপপ্রয়োগের শিকার ব্যক্তিদের আশাবাদী হওয়ার মতো কোনো বিষয় নেই। যাদের আগে সাত বছর জেল হতো এখন তার তিন বছর জেল হবে, এটা মনে করে কি বেশি পুলকিত হওয়ার জায়গা আছে?
এই আইনে ‘ভাবমূর্তি’ নষ্ট করা বা অনুভূতিতে আঘাতের মতো বিষয়গুলো ফৌজদারি আইনে অপরাধ হিসেবে অন্যান্য দেশে প্রায় শত বছর আগে উঠে গেলেও সেগুলো এখনো বাংলাদেশে চর্চিত হচ্ছে। ফৌজদারি আইনের আওতায় অপরাধ হচ্ছে যেসব ক্ষতি দেখতে, জানতে ও বুঝতে পারা যায় সেগুলো। আর যেসব অপরাধের ক্ষতি ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হয় সেগুলো ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থায় থাকা উচিত নয়। যেমন, ‘ভাবমূর্তি ক্ষুণœ’ করা, ‘অবমাননা’ বা ‘মানহানি’ ইত্যাদি। ‘অবমাননা’ আর ‘মানহানি’র মতো বিষয়গুলো দেওয়ানি আইনে মামলা হওয়া উচিত উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘দেওয়ানি ক্ষতির ব্যাপারগুলো আমরা ফৌজদারি আইনে নিয়ে এসে জেল-জরিমানার ব্যবস্থা করছি। মূল আপত্তি হলো ওই জায়গায়। ওই জায়গাগুলোতে কোন পরিবর্তন হয়নি। মানহানির মামলা ফৌজদারি আইনে করা হলে তাতে যে ক্ষতিপূরণ আদায় করা হবে তা ওই ব্যক্তি পাবে না, বরং সেটা পাবে রাষ্ট্র। আর এই একই মামলা দেওয়ানি আইনে করা হলে ক্ষতিপূরণ পাবে ব্যক্তি।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রতিস্থাপন করে সাইবার নিরাপত্তা আইন প্রবর্তন করার মানে এই নয় যে, এটা নিবর্তনমূলক হবে না, কারণ পরোয়ানা ছাড়া গ্রেফতারের মতো বিষয়টি এই আইনেও রয়ে গেছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৪৩ ধারায় পরোয়ানা ছাড়া গ্রেফতারের বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। নতুন সাইবার নিরাপত্তা আইনে এই ধারাটি অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। বলা হয়ে থাকে- পুলিশ কেন বিনা ওয়ারেন্টে গ্রেফতারের ক্ষমতা বুজর্গরাও হাতছাড়া না করে পারেন না। মানহানির ক্ষেত্রে ডিএসএ এর ২৯ ধারায় যে পাঁচ বছরের কারাদ- ছিল সেটি বিলুপ্ত করা হয়েছে। এর পরিবর্তে জরিমানার পরিমাণ সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে।
অর্থদ-ের এ পরিমাণ টাকা দেশের কতজন মানুষের আছে? বিশেষ করে সাংবাদিকদের ক’জন এ সক্ষমতা রাখেন? সেই সামর্থ্য না থাকা মানে কারাবাস। ফলে আইনটি সবার ক্ষেত্রে সমপ্রয়োগের সুযোগ কম। এ ধরনের আইনের পরিবর্তন আনার আগে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সাথে আলোচনার গরজ মনে করেনি সরকার। অন্তত যারা ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের ভুক্তভোগী ছিলেন, যেসব পেশাজীবী এই আইনের শিকার হয়েছেন তাদের সাথে কথা বলা যেত। আগামী সেপ্টেম্বরে সাইবার নিরাপত্তা আইন পাস হওয়ার পর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি রহিত হয়ে যাবে বলে জানানো হয়েছে। সরকারের দিক থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে, আইন রহিত করা মানে সেই আইনটি বাতিল করা নয় বরং হেফাজত করা হয়। হেফাজত করার মানে হচ্ছে পুরনো আইনের অধীনে যে মামলাগুলো শুরু হয়েছে সেই মামলাগুলোর জন্য পুরনো আইন বহাল থাকবে। অর্থাৎ ওই মামলাগুলোর জন্য ওই আইন এখনো জীবিত আছে, সেগুলোর বিচার ওই আইন অনুযায়ীই হবে।
পরিশেষে বলতে চাই, প্রস্তাবিত সাইবার নিরাপত্তা আইনও যেন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মতো সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণের হাতিয়ারে পরিণত না হয়, সে জন্য এটি চূড়ান্ত করার আগে সংবাদমাধ্যমের অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করা প্রয়োজন বলে মনে করি। যেহেতু সরকার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি বাতিল করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সেহেতু এই আইনে করা মামলাগুলোও প্রত্যাহার এবং এই আইনে যারা ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন এবং কারাভোগ করেছেন, তাঁদের মুক্তি দেওয়া উচিত।
লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট
[email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
আটঘরিয়ায় ঘন কুয়াশায় বিনা চাষে রসুনের জমি পরিচর্যার কাজে ব্যস্ত কৃষক
সীমান্তে বিজিবির গুলি ১৬ বস্তা ভারতীয় ফেনসিডিল ফেলে পালালো চোরাকারবারীরা
সখিপুরে পৃথক পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তিন জনের মৃত্যু
রামগড়ে ইটভাটায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ৪লক্ষ টাকা জরিমানা
আমতলীর ইউএনও’র বদলীর আদেশ প্রত্যাহারের দাবীতে মানববন্ধন কর্মসূচী পালন
নবীনগর ও কসবায় বিভিন্ন রকমের মাদকসহ তিন যুবক গ্রেপ্তার
মণিপুর গৃহযুদ্ধে ইন্ধন দিচ্ছে মিয়ানমার, চাঞ্চল্যকর দাবি রিপোর্টে
চাঁদপুর মেঘনায় জাহাজে মিলল ৫ জনের মরদেহ
বরিশালে মাহমুদিয়া মাদ্রাসার ৭৮তম মাহফিল ও ইসলামী মহাসম্মেলন শুরু
বিনা খরচে কৃষকের দেড়’শ ধানের চারা রোপন করে দিল কালীগঞ্জ কৃষি আফিস
সিরিয়ার নেতার সঙ্গে তুর্কি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক, নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আহ্বান
আরাফাত রহমান কোকো ৮ দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্টে উদ্দীপন যুব সংঘ চ্যাম্পিয়ন
সাতক্ষীরার নলতায় চার দফা দাবিতে ছাত্র -ছাত্রীদের আন্দোলন, ক্যাম্পাসের নাম বদল
অর্থনৈতিক সংকটে আফগান রুটি, ঐতিহ্য ও জীবনের অংশ
আশুগঞ্জে গ্যারেজ মালিককে হত্যা করে অটোরিকশা নিয়ে পালিয়েছে দুর্বৃত্তরা
উত্তরপ্রদেশে ৩ খলিস্তানি বিদ্রোহীকে গুলি করে হত্যা পুলিশের
শিবালয়ের যমুনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন হুমকিতে বৈদ্যুতিক টাওয়ার
হিলিতে কমেছে আলু পেঁয়াজের দাম
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১,১০০ হতাহতের শিকার : সিউল
ঢাকা - মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে ঘণ কুয়াশায় আবারো দূর্ঘটনা , নিহত ১ আহত ৪