ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় জরুরি ভিত্তিতে যা করতে হবে
১৮ আগস্ট ২০২৩, ০৮:০৬ পিএম | আপডেট: ১৯ আগস্ট ২০২৩, ১২:০১ এএম
ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, বন্যা, খরা ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে আগে ভাগেই পূর্বাভাস দেয়া সম্ভব। ফলে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণের মাধ্যমে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনেকাংশে কমিয়ে আনা যায়। কিন্তু ভূমিকম্প সম্পর্কে কোনো প্রকার পূর্বাভাস দেয়া এখনো সম্ভব নয় বলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ পৃথিবীময় হতাশাজনকভাবে বেড়েই চলেছে। ভূমিকম্পের ফলে ব্যাপক প্রাণহানির পাশাপাশি সরকারি অথবা বেসরকারি সম্পদের ক্ষতিও হতে পারে অত্যন্ত ভয়াবহ, যা কোনো রাষ্ট্রের নিজস্ব^ সম্পদে পুনর্গঠন করা সম্ভব নাও হতে পারে। অর্থাৎ একটি শহরে ঘর-বাড়ি, রাস্তা-ঘাট, অফিস-আদালত, ব্রিজ-কালভার্ট ইত্যাদি সবকিছুই ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়ে মাটির সাথে মিশে যেতে পারে। সবচেয়ে মারাত্মক বিষয় হলো ভূমিকম্প একই স্থানে পরপর কয়েকবার আঘাত হানতে পারে, যা একটি অত্যাধুনিক নগরীকেও পুরোপুরি ধ্বংস্তূপে পরিণত করতে সক্ষম। মাত্র কিছুদিন আগে এমনি ধরনের ভূমিকম্পে তুরস্কের একটি অঞ্চল ব্যাপক ধ্বংসলীলার শিকার হয়। পরপর কয়েকবার ভূমিকম্পের কারণে ক্ষয়ক্ষতি এতটাই মারাত্মক ও বিশাল আকার ধারণ করে যে, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ উদ্ধারকারী দল পাঠিয়ে উদ্ধার কাজে অংশগ্রহণের পাশাপাশি পরবর্তীকালে রাষ্ট্রীয়ভাবে অর্থনৈতিক সহায়তা সম্প্রসারণে বাধ্য হয়। এর আগে দক্ষিণ এশিয়ার বেশ ক’টি দেশ যেমন- ইন্দোনেশিয়া, শ্রীলঙ্কা, ভারত, থাইল্যান্ড, মালদ্বীপ উপকূলে যে ভূমিকম্প ও জলোচ্ছ্বাস হয় তাতে হাজার হাজার কোটি ডলারের ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াও দেড় লক্ষেরও বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটে বলে বিভিন্ন মিডিয়া তথ্যে প্রকাশ। এ ভূমিকম্প ও জলোচ্ছ্বাস ছিল স্মরণকালের মারাত্মক বিপর্যয়। একই সময় ভূমিকেম্প লন্ডভন্ড হয় পৃথিবীর দরিদ্রতম ক্ষুদ্র দেশ হাইতি। নিহত হয় লক্ষাধিক মানুষ গৃহহীন হয় কয়েক লক্ষ আর ক্ষতি হয় কোটি কোটি ডলারের।
১৯৯৭ সালের ২১ নভেম্বর চট্টগ্রাম এবং আশেপাশের এলাকায় সংঘটিত ভূমিকম্পে নগরীতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রাণহানি ছাড়াও সম্পদের প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি সাধিত হয়। সে সাথে নগরীময় অসংখ্য ভবনে কাঠামোগত সমস্যা/ফাটল দেখা দেয়, যার অধিকাংশই পরবর্তীতে কোনো প্রকার সংশোধন ছাড়াই শুধুমাত্র প্লাষ্টার করে ঢেকে ফেলা হয়। বর্তমানে এসব ত্রুটিপূর্ণ ভবনে সাধারণ মানুষ পরিবার-পরিজন নিয়ে বসবাস করে চলেছে। অথচ, এসব নিরপরাধ মানুষ জানে না প্রতিটি মুহূর্তে তারা কতটা মারাত্মক ঝুঁকির সম্মুখীন। উল্লেখিত প্রেক্ষাপটে একথা বলা বোধ হয় অত্যুক্তি হবে না যে, হঠাৎ মারাত্মক ভূমিকম্প আঘাত হানার আগেই জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে এখন থেকেই আমাদের যথেষ্ট প্রস্তুতি গ্রহণ প্রয়োজন।
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটসহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোতে নিম্নোক্ত পদক্ষেপসমূহ গ্রহণ করা যেতে পারে, যা দুর্যোগের ঝুঁকি তথা ভয়াবহতা নিরসনে কার্যকর ভূমিকা পালনে সক্ষম হবে বলে আশা করা যায়।
ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট মহানগরীর অপরিকল্পিত; অথচ ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চলগুলো ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি বিবেচনায় অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে। সেই সাথে ঘনবসতিপূর্ণ আবাসিক এলাকাগুলোতে সুপ্রশস্ত সড়ক, মাঠ, খোলা জায়গার যথেষ্ট অপ্রতুলতা রয়েছে, যা ভূমিকম্প পরবর্তী উদ্ধার কাজ পরিচালনার ক্ষেত্রে অত্যন্ত অসুবিধাজনক পরিস্থিতির জš§ দিতে পারে। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে, ভূমিকম্পের পর অনেক ক্ষেত্রেই অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, বুলডোজার ইত্যাদির তৎপরতা অপরিহার্য হয়ে পড়ে। উল্লেখিত প্রয়োজনীয়তার সাথে সংগতি রেখে ঘনবসতিপূর্ণ এলাকাসমূহে সুপ্রশস্ত সড়ক ব্যবস্থার উন্নয়নের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট এলাকার খেলার মাঠ অথবা উš§ুক্ত স্থান সৃষ্টি করা হলে ভূমিকম্পের ভয়াবহতা ঐ ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনেকাংশেই কমিয়ে আনা সম্ভব।
এখানে বলে রাখা প্রয়োজন ভবনের উচ্চতা এবং ভূমিকম্পের তীব্রতা এ দুটি বিষয় সরাসরি সম্পর্কিত অর্থাৎ ভবন যত উঁচু হবে তার উপর ভূমিকম্পের তীব্রতা বা চাপও ততই বৃদ্ধি পেতে থাকবে। তাই আমাদের বিভাগীয় শহরগুলোর নগর পরিকল্পনার ক্ষেত্রে মহানগরীর পরিকল্পনা প্রণয়নে ‘ফাংশনাল জোনিং’য়ের পাশাপাশি হাইট জোনিং ব্যবস্থা প্রবর্তনের বিষয়টিও গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা যেতে পারে। উল্লেখ্য, নগরীর কোনো বিশেষ অঞ্চলে ভবনের সর্বোচ্চ উচ্চতা কী হবে তা আগে থেকে নির্ধারণ করে দেয়াই এর মুখ্য উদ্দেশ্য। ফলে যেখানে সেখানে মানুষ অপরিকল্পিতভাবে উঁচু ভবন নির্মাণে নিরুৎসাহিত হবে এবং সেই সাথে ভূমিকম্পের ঝুঁকিও হ্রাস পাবে। ভূমিকম্প মোকাবেলার ক্ষেত্রে হাইট জোনিংয়ের আওতায় চিহ্নিত এলাকার মাটি পরীক্ষা এবং তার গঠন প্রকৃতি ও অন্যান্য পারিপার্শ্বিক সম্ভাবনা এবং ভৌগোলিক অবস্থানের উপর গুরুত্ব প্রদান করেই সংশ্লিষ্ট পরিকল্পনা প্রণয়নের বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে।
শহর অঞ্চলে জমির মূল্য বৃদ্ধির সাথে সাথে ভবনের উচ্চতা বৃদ্ধির প্রবণতাও পর্যায়ক্রমে সৃষ্টি হতে থাকে। কারণ, জমির মূল্যের সাথে ভবনের উচ্চতার একটি পারপরিক সম্পর্ক রয়েছে। তাই যে কোনো স্থায়ী নির্মাণে তার চূড়ান্ত সম্ভাবনা এবং ব্যবহার উপযোগিতার আলোকে ভবনে সুষ্ঠু ‘কলামে গ্রিড সিসটেম’ ব্যবহার ছাড়াও প্রয়োজনীয় সুবিধাসমূহ সুনিশ্চিত করতে হবে, যাতে কলাম থেকে কলামের দূরত্ব, কলামের আকৃতি ও অবস্থানগত কারণে জরুরি নির্গমনে কোনো প্রকার অসুবিধার সৃষ্টি না হয়। এছাড়াও সুউচ্চ ভবনের ক্ষেত্রে প্রধান সিঁড়িটি ভবন ব্যবহারকারী জনসাধারণের সংখ্যা অনুপাতে যথেষ্ট সুপরিসর হওয়া প্রয়োজন এবং সিঁড়িটি ভবনের সকল অংশ থেকেই সুবিধাজনক অবস্থানে/দূরত্বে স্থাপিত হওয়া বাঞ্চনীয়। সেই সাথে বিকল্প সিঁড়ির ব্যবস্থাসহ ভবনের ‘সিয়ার ওয়াল’ সমৃদ্ধ অংশটি যাতে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা বিধানে সক্ষম হয় এবং জরুরি অবস্থানকালীন উদ্ধারকাজ পরিচালনার জন্য ভবনের চারদিকে যাতে পর্যাপ্ত খালি জায়গা রাখা হয় এ ব্যাপারে যথেষ্ট স্থাপতিক বিশ্লেষণের অবকাশ রয়েছে।
আমাদের দেশে অধিকাংশ ভবন মালিক ভবনের দেয়ালে লাল ইট পেস্টিং/ক্ল্যাস্টিং করে অযথা সময় ও অর্থের অপচয় করে থাকেন। অথচ, বিপুল অর্থ ব্যয়ে নির্মিত ভবনটি যে ভিত্তির উপর ভর করে দাঁড়িয়ে থাকবে, সেখানে প্রয়োজনীয় ব্যয় বরাদ্দের ক্ষেত্রে যথেষ্ট কার্পণ্য করে থাকেন। এ অবস্থা যে কোনো ধরনের ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রেই মারাত্মক পরিণতির জন্ম দিতে পারে। ভুলে গেলে চলবে না, যে কোনো ধরনের স্থায়ী ভবন/কাঠামো নির্মাণের আগে সংশ্লিষ্ট প্লটের মাটি পরীক্ষা (সয়েল টেস্ট) করে, তার ফলাফলের ভিত্তিতে ভবনের ডিজাইন ও নির্মাণ কাজ সম্পাদন করা উচিত। এছাড়াও যে কোনো ডোবা, পুকুর অথবা জলাশয়ের পার্শ্বে ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। বিশেষ করে একই প্লটের মাটির গঠন প্রকৃতিতে ভিন্নতা সংক্রান্ত জটিলতা অবলম্বন করা না হলে নির্মিত ভবন/কাঠামোটি মারাত্মক ঝুঁকির সম্মুখীন হয়ে পড়তে পারে। উপরন্তু কোনো ভবনের প্রস্থের তুলনায় উচ্চতা যদি দ্বিগুণের বেশি হয় তাহলে ভবনটি হাইরাইজ অথবা উঁচু ভবনের পর্যায়ভুক্ত হবে। অর্থাৎ ২০ ফুট প্রস্থের ৫ তলা ভবনও উঁচু ভবনের বৈশিষ্ট্যের আলোকে নির্মিত হওয়া উচিত।
ভূমিকম্পের ব্যাপারে কোনো প্রকার পূর্বাভাস দেয়া সম্ভব নয় বিধায় দুর্যোগপূর্ব ও দুর্যোগকালীন উদ্ধার তৎপরতাও অসম্ভব ব্যাপার। ফলে দুর্যোগ পরবর্তী উদ্ধার ও পুনর্বাসন কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবেই অত্যন্ত জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে। তাই ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় পাড়ায় পাড়ায়, মহল্লায় মহল্লায়, সেচ্ছাসেবক কমিটি গঠনের উদ্যোগ নেয়া যেতে পারে, যেখানে সংশ্লিষ্ট এলাকার জনসাধারণের পাশাপাশি ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, নার্স, টেকনিশিয়ান, মিস্ত্রি ইত্যাদি পেশায় নিয়োজিত পেশাজীবীদেরও অন্তর্ভুক্ত করার কথা বিবেচনা করা যেতে পারে।
ভূমিকম্প পরবর্তী উদ্ধার কার্যক্রম যত শীঘ্র সম্ভব শুরু করা যায় ততই মঙ্গল। তাতে প্রাণহানির সংখ্যা বহুলাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব। উল্লেখিত প্রেক্ষাপটে সিটি কর্পোরেশন/পৌরসভা, পূর্ত বিভাগ, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, পানি উন্নয়ন বোর্ড, গ্যাস, টিএন্ডটি বোর্ড, অগ্নি নির্বাপন বিভাগ ইত্যাদি সংস্থার অন্তত একটি করে উদ্ধারকারী দল প্রয়োজনীয় লোকবল ও সরঞ্জামাদিসহ সার্বক্ষণিকভাবে প্রস্তুত রাখা যেতে পারে।
এছাড়াও স্থানীয় মেডিকেল কলেজসহ অন্যান্য সরকারি/বেসরকারি হাসপাতালসমূহে ভূমিকম্পে আহতদের জরুরি চিকিৎসা সুনিশ্চিত করার জন্য আলাদা ওয়ার্ড স্থাপন করার কথা বিবেচনা করা যেতে পারে এবং সে অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট ডাক্তার, নার্স ও টেকনিশিয়ানদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সুবিধা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ভূমিকম্প পরবর্তী জরুরি অবস্থা মোকাবেলার জন্য প্রস্তুত রাখা যেতে পারে।
মিডিয়া সার্ভিস যেমন টিভি, রেডিও, পত্রপত্রিকা তথা সকল সংবাদ মাধ্যমের সাথে জড়িতদের সর্বদা তৎপর থাকতে হবে, যাতে জরুরি ভিত্তিতে ভূমিকম্পের খবরাখবর বিশ্ব দরবারে জানানো যায়।
জনসাধারণকে ভূমিকম্প মোকাবেলায় সচেতন করে তোলার লক্ষ্যে প্রস্তুতিমূলক মহড়া অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে, যাতে বিভিন্ন সরকারি/বেসরকারি সংস্থা যেমন মেডিকেল কলেজ, সিটি কর্পোরেশন, পূর্ত বিভাগ, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, ওয়াসা, গ্যাস, টিএন্ডটি বোর্ড এবং এনজিও সংস্থাসমূহের পাশাপাশি সর্বস্তরের জনসাধারণ এতে অংশগ্রহণ করতে পারে।
লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
সৈয়দপুরে সাদপন্থি তাবলীগ জামায়াতের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবীতে বিক্ষোভ সমাবেশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগনেতা ফুয়াদ হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান কাজী জেসমিন আক্তার কারাগারে
বাংলাদেশে আইওটি ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ওয়ানপ্লাস
শীতার্তদের মাঝে উষ্ণতা ছড়ালো ইবির বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
সাবেক মেয়র সাঈদ খোকনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সড়কে ছয় লেনের কাজ এগিয়ে চলছে গাড়ি চলবে ১০০ কি.মি গতিতে
আটঘরিয়ায় ঘন কুয়াশায় বিনা চাষে রসুনের জমি পরিচর্যার কাজে ব্যস্ত কৃষক
সীমান্তে বিজিবির গুলি ১৬ বস্তা ভারতীয় ফেনসিডিল ফেলে পালালো চোরাকারবারীরা
সখিপুরে পৃথক পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তিন জনের মৃত্যু
রামগড়ে ইটভাটায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ৪ লক্ষ টাকা জরিমানা
আমতলীর ইউএনও’র বদলীর আদেশ প্রত্যাহারের দাবীতে মানববন্ধন কর্মসূচী পালন
নবীনগর ও কসবায় বিভিন্ন রকমের মাদকসহ তিন যুবক গ্রেপ্তার
মণিপুর গৃহযুদ্ধে ইন্ধন দিচ্ছে মিয়ানমার, চাঞ্চল্যকর দাবি রিপোর্টে
চাঁদপুর মেঘনায় জাহাজে মিলল ৫ জনের মরদেহ
বরিশালে মাহমুদিয়া মাদ্রাসার ৭৮তম মাহফিল ও ইসলামী মহাসম্মেলন শুরু
বিনা খরচে কৃষকের দেড়’শ ধানের চারা রোপন করে দিল কালীগঞ্জ কৃষি আফিস
সিরিয়ার নেতার সঙ্গে তুর্কি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক, নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আহ্বান
আরাফাত রহমান কোকো ৮ দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্টে উদ্দীপন যুব সংঘ চ্যাম্পিয়ন
সাতক্ষীরার নলতায় চার দফা দাবিতে ছাত্র -ছাত্রীদের আন্দোলন, ক্যাম্পাসের নাম বদল
অর্থনৈতিক সংকটে আফগান রুটি, ঐতিহ্য ও জীবনের অংশ