ডলার সংকট দূর করতে কার্যকর উদ্যোগ প্রয়োজন

Daily Inqilab মো. মাঈন উদ্দীন

২০ আগস্ট ২০২৩, ০৭:৫৮ পিএম | আপডেট: ২১ আগস্ট ২০২৩, ১২:০২ এএম

ডলার সংকট দেশের সার্বিক অর্থনীতিতে বড় ধরনের আঘাত করছে। শিল্পখাত ছাড়াও বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানসহ সার্বিক উৎপাদন ও বাজার ব্যবস্থাপনায় বড় ধরনের সমস্যা তৈরি হচ্ছে। মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি ঠেকানো যাচ্ছে না। ২০২২ সালের এপ্রিল থেকে ডলারের দাম বাড়তে থাকে। তখন এক ডলারের দাম ছিল ৮৪ টাকা। এখন তার দাম বেড়ে ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা ছাড়িয়ে গেছে। ডলারের ক্রমাগত দাম বৃদ্ধির ফলে পণ্য ও জ¦ালানিসহ অন্যান্য সেবার মূল্যবৃদ্ধির চাপ জনগণকে ভোগ করতে হচ্ছে। ডলারের দাম বৃদ্ধির প্রভাবে আমদানি পণ্যের দামও বেড়ে গেছে। ফলে বিনিয়োগ খুব একটা বাড়ছে না। কর্মসংস্থানও সংকুচিত হচ্ছে। ডলার সংকটের কারণে চলতি অর্থবছরটিও মূল্যস্ফীতিসহ বেশ কিছু চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করতে হবে। গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া-ইউক্রেন আক্রমণ করলে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম হু হু করে বাড়তে থাকে। আমদানি ব্যয়ও বাড়তে থাকে। জ¦ালানিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়ে যায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে শুরুতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আমদানিতে ২৫ শতাংশ এলসির মার্জিন আরোপ করে। পরে ধাপে ধাপে তা বাড়িয়ে শতভাগ করা হয়। কেবল মাত্র খাদ্য, জ¦ালানি, কৃষি, শিল্পের, যন্ত্রপাতি, কাঁচামাল ও জীবনরক্ষাকারী ঔষধ আমদানি ছাড়া সব পণ্য আমদানিতে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়, যা এখনও অব্যাহত রয়েছে। আমদানি কম হওয়ার ফলে অর্থনীতিতে শিল্পের কাঁচামাল সরবরাহ বিঘিœত হচ্ছে, জ¦ালানি/বিদ্যুৎ খাতে সমস্যা হচ্ছে, মূলধনী যন্ত্রপাতির ঘাটতি দেখা দিচ্ছে। ফলে উৎপাদন ব্যহত হচ্ছে। বাজারের উপর এর প্রভাব ক্রমান্বয়ে তীব্র হচ্ছে।

এক হিসাবে দেখা যায় ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে আমদানি ঋণপত্র (এল. সি.) খোলা ২৫-৩০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। এতে ব্যবসা-বাণিজ্য নানা সংকটে পতিত হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ডলার সংকটের কারণে প্রয়োজনীয় আমদানি ব্যয় মিটাতে হিমশিম খাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য থেকে দেখা যায়, এক সময় আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ক্রমাগত ঊর্ধ্বমুখী। এ রিজার্ভ ৩৫ বিলিয়ন ডলার, ৪০ বিলিয়নের পর ৪২ বিলিয়ন, এক পর্যায়ে বেড়ে হয় ৪৮ বিলিয়ন হয়। এ রিজার্ভ বৃদ্ধিতে একশ্রেণির রপ্তানিকারক ও ব্যবসায়ীর মাথা গরম হয়ে যায়। তারা উন্নয়নের কথা বলে রিজার্ভ নিয়ে ব্যবসা শুরুর পরামর্শ দেয়, যার পরিপ্রেক্ষিতে রপ্তানিকারকদের রিজার্ভের ডলার থেকে ৭-৮ বিলিয়ন ডলার দিয়ে দেওয়া হয়। বিদেশি রাষ্ট্রকেও (শ্রীলংকা) ডলার দেওয়া হয়। এদিকে করোনা মহামারি উত্তরণের পর পরই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি পায়। আমদানির নামে কেউ কেউ অর্থ পাচারও করে। রপ্তানিতে ভাটা পড়ে। রেমিটেন্সও হ্রাস পেতে থাকে। হুন্ডির ব্যাপকতার কারণে ব্যাংকিং চ্যানেলে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণও হ্রাস পেতে থাকে। ফলে, দেশে রিজার্ভের ঘাটতি শুরু হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের প্রধান দুটি খাত পোশাক রপ্তানিসহ রপ্তানিখাত ও রেমিটেন্সের প্রবৃদ্ধিও নগন্য। অথচ, ডলারের মাধ্যমে ব্যয় হিসাব অনেক বড় হচ্ছে। এর প্রভাবে বৈদেশিক মুদ্রায় ঘাটতি হচ্ছে। এই ঘাটতির কারণে ডলারের দামও বাড়ছে।

২০২২-২০২৩ অর্থবছরে রেমিটেন্স বেড়েছিল ২ দশমিক ৭৫ শতাংশ। ২০২১-২০২২ অর্থবছরে কমেছিল ১৫ শতাংশেরও বেশি। ২০২১-২০২২ অর্থবছরে রেমিটেন্স এসেছিল ২ হাজার ১ শত ৩ কোটি ডলার। ২০২২ সালে এসেছি ২ হাজার ১ শত ৬১ কোটি ডলার। একবছরে রেমিটেন্স বেড়েছে ৫৮ কোটি ডলার। রপ্তানি আয়ের প্রবৃদ্ধিও কমেছে। ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ। ২০২১-২০২২ অর্থবছরে বেড়েছে ৩৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ। বৈদেশিক মুদ্রার অনুদানের ক্ষেত্রে ২০২১-২০২২ অর্থবছরে জুলাই-মে সময়ে নিট বৈদেশিক অনুদান বেড়েছিল ৫৭ শতাংশ। একই সময়ে এফডিআই কমেছে। ২০২১-২০২২ অর্থবছরে এই সময়ে এফডিআই (সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ) এসেছিল ১৭৬ কোটি ডলার। ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরে এসেছে ১৬৪ কোটি ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংক আমদানি কমানোর ওপর জোর দিলেও আমদানির দেনা ও বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে ডলারের যে সংস্থান দরকার তা হচ্ছে না। বর্তমানে গড়ে প্রতি মাসে ৭ শত কোটি ডলারের আয় হচ্ছে। এর বিপরীতে তাৎক্ষণিক আমদানি ডলার মেটাতে হচ্ছে ৬৫০ কোটি ডলার। বকেয়া ঋণ পরিশোধের ব্যয় হচ্ছে কমপক্ষে ১শ’ কোটি ডলার। এই হিসাবে মাসে ঘাটতি হচ্ছে ৫০ কোটি ডলার। এছাড়া বিদেশে বিভিন্ন সভা, রয়্যালিটি, মুনাফা প্রত্যাবাশনসহ সব মিলিয়ে আরও বেশ কিছু ডলার খরচ হচ্ছে। এতে প্রতিমাসে ডলারের ঘাটতি হচ্ছে। আগে বৈদেশিক ঋণ নিয়ে স্বল্প মেয়াদি দায় মেটানো হতো। এখন ঋণ গ্রহণের পরিমাণ কমে গেছে। ফলে ডলার সংকট আরও প্রকট হচ্ছে।

রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য তৈরি পোশাকের পাশাপাশি যদি কৃষি ও কৃষিজাত পণ্য রপ্তানি বাড়ানো যায় তাহলে এই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানো সম্ভব। বৈশি^ক তৈরি পোশাকের সরবরাহকরী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান এখন দ্বিতীয় হলেও বাংলাদেশি রপ্তানিকরকেরা তুলনামূলকভাবে দাম পাচ্ছেন অনেক কম। বিশ^ব্যাপী গত বছর পোশাক বাজারের আকার ছিল ৫৭৬ বিলিয়ন বা ৫৭ হাজার ৬ শত কোটি ডলার। এর মধ্যে বাংলাদেশ ২০২২ সালে বিশ^ বাজারে ৪ হাজার ৫ শত কোটি ডলারের পোশাক সরবরাহ করেছে। বৈশি^ক পর্যায়ে পোশাক রপ্তানিতে প্রতিযোগী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের পরের অবস্থানের রয়েছে ভিয়েতনাম, তুরস্ক, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইতালি। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বিভাগের অধীন অফিস অব টেক্সটাইলস অ্যান্ড অ্যাপরেলসের (ওটিএক্সএ) পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০২২ সালে দেশটিতে বাংলাদেশের সরবরাহ করা পোশাকের মূল্য ছিল ৯৭৪ কোটি ৬১ লাখ ৬০ হাজার ডলার। যেখানে প্রতি বর্গ মিটারের জন্য রপ্তানিকারকেরা দাম পেয়েছে ৩ ডলার ১ সেন্ট। অথচ, ইন্দোনেশিয়া, ভারত, ভিয়েতনাম প্রতিবর্গ মিটারের জন্য গড়ে ৪ ডলারেরও বেশি পায়। রপ্তানিকৃত পণ্যে দাম বেশি পেতে হলে প্রয়োজন উৎপাদিত পণ্যে বৈচিত্র্য নিয়ে আসা হয়। পোশাকে কৃত্রিম তন্তু ব্যবহার করা। রপ্তানিকারকেরা তাদের পোশাক রপ্তানিতে চাহিদা অনুযায়ী উৎপাদনে নানা বৈচিত্র্য নিয়ে আসলে দামও বেশি পাবে। ফলে বৈদেশিক মুদ্রাও বেশি আহরিত হবে।

ডলারের রিজার্ভ বাড়াতে হলে আমাদের রপ্তানি আয় বৃদ্ধি করতে হবে। রেমিট্যান্স বৃদ্ধির ব্যবস্থা করতে হবে। এজন্য প্রশিক্ষিত জনশক্তি বিদেশে পাঠাতে হবে। কূটনৈতিক তৎপরতা ও আন্তঃদেশীয় সম্পর্ক বাড়ানোর মাধ্যমে আমাদের যে ব্যাপক বেকার, শিক্ষিত, অল্পশিক্ষিত জনবল রয়েছে, তাদের বিদেশে পাঠাতে হবে। তারাই আমাদের রিজার্ভ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বড় ধরনের ভূমিকা রেখে যাচ্ছে এবং ভবিষতেও রেখে যাবে। এছাড়া বৈদেশিক ঋণ বা বিনিয়োগ পাওয়ার মাধ্যমেও বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ বাড়ানো যেতে পারে।

এদিকে আমাদের রেমিটেন্স প্রবাহে স্লথ গতি দেখা দিয়েছে। জনশক্তি রপ্তানি বাড়লেও রেমিটেন্স বাড়ছে না। কারণ, হুন্ডিওয়ালাদের খপ্পরে পড়ছে রেমিটেন্স ব্যবসা। হুন্ডিওয়ালারা অবৈধ ব্যবসায় অর্থ যোগানের উদ্দেশ্যে বিদেশে ডলার সংগ্রহ করে বেশি দামে। ঘরে ঘরে মুহূর্তের মধ্যে টাকা পৌঁছে দিচ্ছে। ফলে প্রবাসীরা বেশি টাকা পাচ্ছে। এতে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিটেন্স প্রবাহ কমে যাচ্ছে। কিন্তু ইদানিং বৈদেশিক ঋণের বা বিনিয়োগের তেমন ভালো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। তাই রিজার্ভ বাড়ানোর জন্য আমাদের রেমিটেন্সপ্রবাহ বৃদ্ধির ব্যবস্থা নিতে হবে। ব্যাংকসমূহকে প্রবাসীদের ধারে ধারে গিয়ে দ্রুততম সময়ের মধ্যে রেমিটেন্স পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে। আমাদের রপ্তানির বাজার হচ্ছে ইউরোপ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এসব দেশে পোশাক রপ্তানির পাশাপাশি চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, চা, হিমায়িত চিংড়ি, বিভিন্ন ফল ও সবজি, আলু, কপিসহ কৃষিপণ্যের রপ্তানি বৃদ্ধি করতে হবে। কৃষি পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে হলে কৃষিখাতের সমস্যাগুলো দূর করে দক্ষ ও প্রযুক্তিনির্ভর কৃষি উৎপাদন জোরদার করতে হবে।

খাদ্য নিরাপত্তা ও দেশের মূল্যস্ফীতিকে সহনীয় রাখতে হলে কৃষি উন্নয়ন ও কৃষি পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। পুষ্টির অভাবে বাংলাদেশের পাঁচ বছর বয়সি ৩৯ লাখ শিশু খর্বাকার। তাই দেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠীর পুষ্টি নিশ্চিত করতে হবে। বর্তমানে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ও মূল্যস্ফীতি সহনীয় রাখা বড় চ্যালেঞ্জ। তাই কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও কৃষিতে প্রযুক্তির সন্বিবেশ ঘটানোর জন্য সরকারকে পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। অনাবাদী জমিকে কৃষি উৎপাদনের কাজে লাগতে হবে। পাশাপাশি মৎস্য ও পশু পালন জোরদার করার জন্য যুব সমাজকে কাজে লাগতে হবে। চাকরির পিছনে যুবকদের না ঘুরে ধান উৎপাদন, সবজি ও ফল উৎপাদন এবং মৎস্য খামার স্থাপনসহ হাঁস-মুরগি ও গবাদি পশুর খামার করে আত্মকর্ম সংস্থানের মাধ্যমে দেশের কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি করতে হবে। এক্ষেত্রে সরকারের যে পরিকল্পনা রয়েছে তা জবাবদিহি, সচ্ছতার সাথে বাস্তবায়ন করতে হবে। এতে কৃষি থেকে শিল্পের কাঁচামাল সরবরাহ সহজ হবে। কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ উন্নত করে বিদেশেও রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে।

লেখক: অর্থনীতি বিশ্লেষক
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বিহারীরা কেমন আছে
পিলখানা হত্যাকান্ডের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দ্ব্যর্থহীন উচ্চারণ
বিহারিরা কেমন আছে
আসাদ সরকারের পতন : নতুন সিরিয়ায় ইসরাইলি আগ্রাসন
আরও

আরও পড়ুন

আব্দুল্লাহ শফিকের অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ড

আব্দুল্লাহ শফিকের অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ড

সৈয়দপুরে সাদপন্থি তাবলীগ জামায়াতের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবীতে বিক্ষোভ সমাবেশ

সৈয়দপুরে সাদপন্থি তাবলীগ জামায়াতের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবীতে বিক্ষোভ সমাবেশ

স্বেচ্ছাসেবক লীগনেতা ফুয়াদ হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান কাজী জেসমিন আক্তার কারাগারে

স্বেচ্ছাসেবক লীগনেতা ফুয়াদ হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান কাজী জেসমিন আক্তার কারাগারে

বাংলাদেশে আইওটি ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ওয়ানপ্লাস

বাংলাদেশে আইওটি ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ওয়ানপ্লাস

শীতার্তদের মাঝে উষ্ণতা ছড়ালো ইবির বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

শীতার্তদের মাঝে উষ্ণতা ছড়ালো ইবির বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

সাবেক মেয়র সাঈদ খোকনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক মেয়র সাঈদ খোকনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সড়কে ছয় লেনের কাজ এগিয়ে চলছে গাড়ি চলবে ১০০ কি.মি গতিতে

সড়কে ছয় লেনের কাজ এগিয়ে চলছে গাড়ি চলবে ১০০ কি.মি গতিতে

আটঘরিয়ায় ঘন কুয়াশায় বিনা চাষে রসুনের জমি পরিচর্যার কাজে ব্যস্ত কৃষক

আটঘরিয়ায় ঘন কুয়াশায় বিনা চাষে রসুনের জমি পরিচর্যার কাজে ব্যস্ত কৃষক

সীমান্তে বিজিবির গুলি ১৬ বস্তা ভারতীয় ফেনসিডিল  ফেলে পালালো চোরাকারবারীরা

সীমান্তে বিজিবির গুলি ১৬ বস্তা ভারতীয় ফেনসিডিল  ফেলে পালালো চোরাকারবারীরা

সখিপুরে পৃথক পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তিন জনের মৃত্যু

সখিপুরে পৃথক পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তিন জনের মৃত্যু

রামগড়ে ইটভাটায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ৪ লক্ষ টাকা জরিমানা

রামগড়ে ইটভাটায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ৪ লক্ষ টাকা জরিমানা

আমতলীর ইউএনও’র বদলীর আদেশ প্রত্যাহারের দাবীতে মানববন্ধন কর্মসূচী পালন

আমতলীর ইউএনও’র বদলীর আদেশ প্রত্যাহারের দাবীতে মানববন্ধন কর্মসূচী পালন

নবীনগর ও কসবায় বিভিন্ন রকমের  মাদকসহ তিন যুবক গ্রেপ্তার

নবীনগর ও কসবায় বিভিন্ন রকমের  মাদকসহ তিন যুবক গ্রেপ্তার

মণিপুর গৃহযুদ্ধে ইন্ধন দিচ্ছে মিয়ানমার, চাঞ্চল্যকর দাবি রিপোর্টে

মণিপুর গৃহযুদ্ধে ইন্ধন দিচ্ছে মিয়ানমার, চাঞ্চল্যকর দাবি রিপোর্টে

চাঁদপুর মেঘনায় জাহাজে মিলল ৫ জনের মরদেহ

চাঁদপুর মেঘনায় জাহাজে মিলল ৫ জনের মরদেহ

বরিশালে মাহমুদিয়া মাদ্রাসার ৭৮তম মাহফিল ও ইসলামী মহাসম্মেলন শুরু

বরিশালে মাহমুদিয়া মাদ্রাসার ৭৮তম মাহফিল ও ইসলামী মহাসম্মেলন শুরু

বিনা খরচে কৃষকের দেড়’শ ধানের চারা রোপন  করে দিল কালীগঞ্জ কৃষি আফিস

বিনা খরচে কৃষকের দেড়’শ ধানের চারা রোপন করে দিল কালীগঞ্জ কৃষি আফিস

সিরিয়ার নেতার সঙ্গে তুর্কি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক, নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আহ্বান

সিরিয়ার নেতার সঙ্গে তুর্কি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক, নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আহ্বান

আরাফাত রহমান কোকো ৮ দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্টে উদ্দীপন যুব সংঘ চ্যাম্পিয়ন

আরাফাত রহমান কোকো ৮ দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্টে উদ্দীপন যুব সংঘ চ্যাম্পিয়ন

সাতক্ষীরার নলতায় চার দফা দাবিতে ছাত্র -ছাত্রীদের আন্দোলন, ক্যাম্পাসের নাম বদল

সাতক্ষীরার নলতায় চার দফা দাবিতে ছাত্র -ছাত্রীদের আন্দোলন, ক্যাম্পাসের নাম বদল