সর্বজনীন পেনশন স্কিম

Daily Inqilab পরীক্ষিৎ চৌধূরী

২৭ আগস্ট ২০২৩, ০৮:০২ পিএম | আপডেট: ২৮ আগস্ট ২০২৩, ১২:০২ এএম

এবার আর্থিক নিরাপত্তার নিশ্চয়তায় যুগান্তকারী অধ্যায় নিয়ে এল সরকার। সম্প্রতি দেশের সব নাগরিককে পেনশন সুবিধার আওতায় আনতে সর্বজনীন পেনশন স্কিমের বিধিমালা চূড়ান্ত করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। বাংলাদেশের জন্য, সত্যিকার অর্থেই একটা যুগান্তকারী ঘটনা এটা। এতদিন আমরা শুনতাম উন্নত দেশগুলোতে এই ধরনের উদ্যোগ চালু আছে, কিন্তু আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশ যে এটা করতে পারে, তা আমাদের চিন্তার মধ্যেই ছিলো না।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সৃজনশীলতা ও দূরদর্শিতা দিয়ে ইতোমধ্যে দেশে নানান উদ্যোগ গ্রহণ করে বাস্তবায়ন করে চলেছেন। তার ১০টি বিশেষ উদ্যোগ বাংলাদেশকে একটি সমাজ কল্যাণমূলক রাষ্ট্র গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখছে। দেশের মানুষ যাতে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষায় ‘সুন্দর, সুস্থ ও স্মার্টলি’ বাঁচতে পারে, সে লক্ষ্য নিয়ে ২০২১ সাল থেকে প্রেক্ষিত ‘৪১ বাস্তবায়ন শুরু হয়ে গেছে, অর্থাৎ ‘২১ থেকে ‘৪১ পর্যন্ত সময়ে কীভাবে বাংলাদেশের উন্নয়ন হবে, তার একটা কাঠামো পরিকল্পনা বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই প্রণয়ন করে ফেলেছে, যা জনগণের জন্য অন্যতম আশীর্বাদ বয়ে আনবে। ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী ২০৪১ সালের মধ্যে ‘স্মার্ট বাংলাদেশে’র অভিযাত্রা ঘোষণা করেছেন। এখানেই শেষ নয়, ২১০০ সালেও এ বঙ্গীয় বদ্বীপ যেন জলবায়ুর অভিঘাত থেকে রক্ষা পায়, দেশ উন্নত হয় তার জন্য ডেল্টা প্ল্যানও প্রণয়ন করা হয়েছে।

বর্তমানে বাংলাদেশে ৬৫ বছরের উপরে দরিদ্র বয়স্কদের ৬০০ টাকা করে মাসিক ভাতা দেয় সরকার। ৫৮ লাখ প্রবীণ এই বয়স্ক ভাতা পাচ্ছেন। এ ছাড়া বর্তমানে ২৪ লাখ ৭৫ হাজার বিধবাকে মাসিক ৫০০ টাকা করে ভাতা দেওয়া হয়। এছাড়া প্রতিবন্ধী ভাতা, অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন কার্যক্রমের আওতায় ভাতাসহ বেশ কিছু সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনিতে বয়স্কদের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করে আর্থিক ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে সরকার।

এবার দেশে চালু হয়েছে সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা। সরকারি চাকরিজীবী ছাড়া সকল বয়সীরা সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থার আওতাভুক্ত হতে পারবে। প্রত্যেকে ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত প্রতি মাসে নির্দিষ্ট হারে চাঁদা পরিশোধ করে ৬০ বছর পর থেকে আজীবন প্রতিমাসে পেনশন পাবেন। সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা নিঃসন্দেহে একটি কল্যাণমূলক উদ্যোগ। কল্যাণমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় একটি মাইলফলক। সম্পদের সুষম বণ্টন কল্যাণমূলক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার মূলমন্ত্র। রাষ্ট্রীয়ভাবে ‘সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা’ দেশের সর্বসাধারণের সামাজিক সুরক্ষার অনন্য উদ্যোগ।
বাংলাদেশের প্রথম এই সর্বজনীন পেনশন স্কিমের মৌলিক কিছু নিয়ম এখন দেখে নেওয়া যাক।

১. সকল বয়সী কর্মক্ষম নাগরিক সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। পেনশনধারীরা আজীবন পেনশন সুবিধা ভোগ করবেন।
২. প্রগতি, প্রবাস, সমতা ও সুরক্ষা স্কিমে অংশ নেওয়ার পর ৬০ বছর সয়স থেকে আজীবন পেনশন প্রাপ্য হবেন।

৩. তবে চাঁদা দাতা মারা গেলে তাঁর নমিনি বা উত্তরাধিকারী পেনশন পাবেন চাঁদা দাতার ৭৫ বছর বয়স পর্যন্ত। অর্থাৎ কোনো চাঁদা দাতা যদি ৬০ বছর বয়সে মারা যান তাহলে তাঁর ৭৫ বছর বয়স পর্যন্ত অর্থাৎ ৭৫ বছর তাঁর নমিনি পেনশন সুবিধা পাবেন।

৪. প্রবাসী, যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র নেই, তারা তাদের জন্য প্রযোজ্য স্কিমে পাসপোর্টের ভিত্তিতে নিবন্ধন করতে পারবেন। তবে, সম্ভাব্য স্বল্পতম সময়ের মধ্যে জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে অনুলিপি কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিতে হবে।

৫. সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় থাকা ব্যক্তিরা তাদের জন্য প্রযোজ্য স্কিমে অংশ নিতে পারবেন। স্কিমে অংশ নেওয়ার পর তিনি আর সংশ্লিষ্ট সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির সুবিধা পাবেন না।

৬. কর্তৃপক্ষের নির্ধারিত ফরম অনলাইনে পূরণ করে আবেদন করতে হবে। আবেদনকারীর অনুকূলে একটি ইউনিক আইডি নম্বর দেওয়া হবে।

৭. আবেদনে উল্লিখিত আবেদনকারীর মোবাইল নম্বরে এবং অনিবাসীর ক্ষেত্রে ই-মেইলের মাধ্যমে ইউনিক আইডি নম্বর, চাঁদার হার এবং মাসিক চাঁদা দেওয়ার তারিখ অবহিত করা হবে।

৮. যেকোনো স্কিমে নিবন্ধিত হলে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ওই স্কিমের জন্য ধার্যকৃত হারে নিয়মিত চাঁদা দিতে হবে।

৯. নিবন্ধনের পর আবেদনকারী মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস, অনলাইন ব্যাংকিং, ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বা তফসিলি ব্যাংকের কোনো শাখায় ওটিসি পদ্ধতিতে কর্তৃপক্ষের নির্ধারিত ব্যাংক হিসাবে মাসিক চাঁদা জমা করবেন।

১০. প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকরা ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে বৈধ চ্যানেলে বৈদেশিক মুদ্রায় মাসিক চাঁদা কর্তৃপক্ষের নির্ধারিত ব্যাংক হিসাবে জমা করবেন।

১১. নির্ধারিত তারিখের মধ্যে চাঁদা দিতে ব্যর্থ হলে পরবর্তী এক মাস পর্যন্ত জরিমানা ছাড়া চাঁদা দেওয়া যাবে। এক মাস অতিবাহিত হলে পরবর্তী প্রতিদিনের জন্য ১ শতাংশ হারে বিলম্ব ফি জমা দিয়ে হিসাবটি সচল রাখা যাবে।

১২. কেউ ধারাবাহিকভাবে ৩ কিস্তি চাঁদা জমাদানে ব্যর্থ হলে তার হিসাবটি স্থগিত হয়ে যাবে এবং বিধি অনুযায়ী সমুদয় বকেয়া কিস্তি পরিশোধ না করা পর্যন্ত হিসাবটি সচল করা হবে না।

১৩. চাঁদাদাতা যেকোনো পরিমাণ চাঁদার টাকা অগ্রিম হিসাবে জমা দিতে পারবেন।

১৪. কোনো প্রতিষ্ঠান স্কিমে অংশ নিলে কর্মী এবং প্রতিষ্ঠানের জন্য ধার্য করা মাসিক চাঁদা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠান কর্তৃক একত্রে তহবিলে জমা করতে হবে।

১৫. সব স্কিমের জন্য চাঁদার কিস্তি চাঁদাদাতার পছন্দ অনুযায়ী মাসিক, ত্রৈমাসিক বা বার্ষিক ভিত্তিতে পরিশোধের সুযোগ থাকবে।

১৬. স্কিমের চাঁদাদাতা, স্কিমে জমা করা অর্থ বা জমার বিপরীতে প্রাপ্য পেনশন বাবদ অর্থ তার মৃত্যুর পর গ্রহণ বা উত্তোলনের জন্য এক বা একাধিক নমিনি মনোনয়ন করতে পারবেন। যে কোনো সময় নমিনি বাতিল করে নতুন নমিনি নির্বাচন করা যাবে।

১৭. নমিনি মৃত্যুবরণ করলে চাঁদাদাতাকে পুনরায় নমিনি মনোনয়ন করতে হবে।

১৮. নমিনি নাবালক হলে চাঁদাদাতার মৃত্যুর পর নমিনি সাবালক না হওয়া পর্যন্ত নমিনির পক্ষে স্কিমের প্রাপ্য অর্থ গ্রহণ বা উত্তোলনের জন্য চাঁদাদাতা নমিনি প্রদানকালে যেকোনো ব্যক্তিকে মনোনয়ন দিতে পারবেন। তখন চাঁদাদাতার মৃত্যুর পর নমিনি সাবালক না হওয়া পর্যন্ত নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যক্তি নাবালকের প্রতিনিধি হিসেবে গণ্য হবেন।

১৯. চাঁদাদাতা নিজের এবং পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসা, গৃহনির্মাণ, গৃহ মেরামত এবং সন্তানের বিয়ে ব্যয় নির্বাহের জন্য প্রয়োজনে জমা করা অর্থের ৫০ শতাংশ ঋণ হিসাবে উত্তোলন করতে পারবেন। যা কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ধার্য করা ফি’সহ সর্বোচ্চ ২৪ কিস্তিতে পরিশোধ করতে হবে এবং সমুদয় অর্থ চাঁদাদাতার হিসাবে জমা হবে। গৃহীত ঋণ পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত নতুনভাবে কোনো ঋণ নেওয়া যাবে না।

এছাড়া শারীরিক ও মানসিকভাবে অসমর্থ এবং মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির ক্ষেত্রে, চাঁদাদাতার পেনশন হিসাব বা কর্পাস হিসাব, স্কিমের স্বত্ব, চাঁদাদাতা বা পেনশনারের মৃত্যুর পর স্কিমের বিপরীতে প্রাপ্য অর্থ প্রদানের ক্ষেত্রে পৃথক পৃথক বিধান রাখা হয়েছে।

চারটি স্কিমের মাধ্যমে এই সর্বজনীন পেনশন প্রকল্প চালু হচ্ছে। স্কিমগুলোর নাম: প্রবাস, প্রগতি, সুরক্ষা, সমতা। প্রবাস স্কিমটি শুধু প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য। তারা বৈদেশিক মুদ্রায় চাঁদা দেবেন। প্রবাসীদের কেউ দেশে ফিরে এলে সমপরিমাণ চাঁদা দেবেন দেশীয় মুদ্রায়। মেয়াদ পূর্তিতে তারা দেশীয় মুদ্রায় পেনশন পাবেন। একেবারে দেশে ফিরে এলে তারা স্কিম পরিবর্তনও করতে পারবেন।

প্রগতি স্কিম বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবীদের জন্য। স্কিমের চাঁদা কর্মচারীরা ৫০ শতাংশ এবং মালিকপক্ষ ৫০ শতাংশ হারে বহন করবে। কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠান স্কিমে অংশ নিতে না চাইলে ওই প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা নিজ উদ্যোগে এ স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন। সুরক্ষা স্কিম হচ্ছে অনানুষ্ঠানিক খাত। স্বকর্মে নিয়োজিত যেমন- রিকশাচালক, কৃষক, শ্রমিক, কামার, কুমার, জেলে, তাঁতি ইত্যাদি পেশার মানুষেরা এ স্কিমের অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন। আর সমতা স্কিম হচ্ছে নি¤œ আয়ের মানুষের জন্য, যাদের বার্ষিক আয় ৬০ হাজার টাকার কম।

সর্বজনীন পেনশন কার্যক্রমে ভবিষ্যতে জনগণের মধ্যে এক ধরনের নিরাপত্তাবোধ জন্ম নেবে। আজ বয়স্ক মানুষরা যেভাবে তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবে, সেই ভাবনা তাদের মধ্যে আর থাকবে না।

লেখক: সিনিয়র তথ্য অফিসার পিআইডি


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বিহারীরা কেমন আছে
পিলখানা হত্যাকান্ডের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দ্ব্যর্থহীন উচ্চারণ
বিহারিরা কেমন আছে
আসাদ সরকারের পতন : নতুন সিরিয়ায় ইসরাইলি আগ্রাসন
আরও

আরও পড়ুন

পূর্বধলায় শীতার্ত মানুষের মাঝে ইসলামী যুব আন্দোলনের কম্বল বিতরণ

পূর্বধলায় শীতার্ত মানুষের মাঝে ইসলামী যুব আন্দোলনের কম্বল বিতরণ

ধর্ম-বর্ণ নয়, সমান মর্যাদায় হোক নাগরিক পরিচয়: জোনায়েদ সাকি

ধর্ম-বর্ণ নয়, সমান মর্যাদায় হোক নাগরিক পরিচয়: জোনায়েদ সাকি

এসবিএসি ব্যাংকের শরিয়াহ্ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

এসবিএসি ব্যাংকের শরিয়াহ্ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

আ.লীগের হাতেও নির্যাতিত হয়েছিলেন সেই মুক্তিযোদ্ধা, কিন্তু তুলে ধরেনি গণমাধ্যম!

আ.লীগের হাতেও নির্যাতিত হয়েছিলেন সেই মুক্তিযোদ্ধা, কিন্তু তুলে ধরেনি গণমাধ্যম!

ভারত বাংলাদেশ থেকে বস্তা বস্তা টাকা লুট করেছে : দুদু

ভারত বাংলাদেশ থেকে বস্তা বস্তা টাকা লুট করেছে : দুদু

আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে সিটিজেন’স চার্টার অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত

আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে সিটিজেন’স চার্টার অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত

মতিঝিলে বিশ্বমানের ডায়াগনস্টিক সেবা প্রদান শুরু আইসিডিডিআর,বি’র

মতিঝিলে বিশ্বমানের ডায়াগনস্টিক সেবা প্রদান শুরু আইসিডিডিআর,বি’র

স্বামীর অগোচরে স্ত্রী অন্য কারও সাথে কথা বলা প্রসঙ্গে?

স্বামীর অগোচরে স্ত্রী অন্য কারও সাথে কথা বলা প্রসঙ্গে?

চাঁদপুর মেঘনায় মালবাহী জাহাজে ৭ জনকে কুপিয়ে হত্যা, গুরুতর আহত ১

চাঁদপুর মেঘনায় মালবাহী জাহাজে ৭ জনকে কুপিয়ে হত্যা, গুরুতর আহত ১

পতিত স্বৈরাচার হাসিনাকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি

পতিত স্বৈরাচার হাসিনাকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি

যাকাত বোর্ডের ১১ কোটি টাকা বিতরণের প্রস্তাব অনুমোদিত

যাকাত বোর্ডের ১১ কোটি টাকা বিতরণের প্রস্তাব অনুমোদিত

১৬ বছরে নির্বাচন ব্যবস্থা নির্বাসনে চলে গিয়েছিল : সংস্কার কমিশন প্রধান

১৬ বছরে নির্বাচন ব্যবস্থা নির্বাসনে চলে গিয়েছিল : সংস্কার কমিশন প্রধান

জিনিসের দাম একবার বাড়লে কমানো কঠিন: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

জিনিসের দাম একবার বাড়লে কমানো কঠিন: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

স্বৈরাচারের দোসর শাহরিয়ার আলমের স্ত্রী-সন্তানসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

স্বৈরাচারের দোসর শাহরিয়ার আলমের স্ত্রী-সন্তানসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

মুজিবল্যান্ড বানিয়ে হিন্দুস্তানে থাকুক আ.লীগ : রাশেদ প্রধান

মুজিবল্যান্ড বানিয়ে হিন্দুস্তানে থাকুক আ.লীগ : রাশেদ প্রধান

মুক্তিযোদ্ধার গলায় জুতার মালা পড়িয়ে সম্মানহানী

মুক্তিযোদ্ধার গলায় জুতার মালা পড়িয়ে সম্মানহানী

আওয়ামী দুঃশাসনের বিচার না হলে জুলাই  আগষ্টের শহীদদের রক্তের সাথে বেঈমানী হবে: ডা. জাহিদ হোসেন

আওয়ামী দুঃশাসনের বিচার না হলে জুলাই  আগষ্টের শহীদদের রক্তের সাথে বেঈমানী হবে: ডা. জাহিদ হোসেন

বাঘায় মেয়াদ উত্তীর্ণ ৪ ইউপিতে প্রশাসক নিয়োগ

বাঘায় মেয়াদ উত্তীর্ণ ৪ ইউপিতে প্রশাসক নিয়োগ

লক্ষ্মীপুরে চুরির অপবাদে জনসম্মুখে যুবককে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন, নাকে খত

লক্ষ্মীপুরে চুরির অপবাদে জনসম্মুখে যুবককে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন, নাকে খত

নকল পণ্য প্রতিরোধে আমদানির উপর শুল্ক কমানোর দাবি  বাজারের ২০ শতাংশ খাদ্য মানহীন

নকল পণ্য প্রতিরোধে আমদানির উপর শুল্ক কমানোর দাবি বাজারের ২০ শতাংশ খাদ্য মানহীন