পরিবেশ ও মানুষের বিপন্নতার মধ্যে কোনো ফারাক নেই
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:১৭ পিএম | আপডেট: ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৫ এএম
অস্ট্রেলিয়ায় ইনক্যান্ডিসেন্ট ইলেকট্রিক বাল্ব জ্বালাতে যে পরিমাণ শক্তি প্রয়োজন হয় তার ৯০ শতাংশই নষ্ট হয়। এ ৯০ শতাংশই শক্তির দহনে তৈরি হয় নানা গ্রিনহাউস গ্যাস, মূলত কার্বন-ডাই-অক্সাইড। এর প্রতিকারে নিষিদ্ধ হয়েছে এ ইলেকট্রিক বাল্ব। এর বদলে লাগাতে হবে কমপ্যাক্ট ফ্লুরোসেন্ট ল্যাম্প অথবা সিএফএল। সিএফএলে মোট শক্তির মাত্র ২০ শতাংশ অপচয় হয়ে থাকে। এর ফলে বছরে প্রায় ৮ লক্ষ টন কার্বন-ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ হ্রাস পাবে। অস্ট্রেলিয়ার এ সিদ্ধান্তের পিছনে রাজনীতিকদের সদিচ্ছা যত না, তার চেয়ে অনেক বেশি ছিল দেশজোড়া পরিবেশ সচেতন জনমতের চাপ।
এ কারণে বার বার পরিবেশ-প্রকৃতি নিয়ে কথা বলতে চাই। বছর খানেক পূর্বে IPCC এর একটি রিপোর্ট জানিয়েছে, বিশ্ব উষ্ণায়ন নিয়ে পৃথিবীব্যাপী যে তুমুল আলোড়ন, তা নিয়ন্ত্রণে রাখার উপায় রয়েছে মানুষের হাতে। IPCC হলো জাতিসংঘের তৈরি সর্বোচ্চ পর্যায়ের বিজ্ঞানীদের প্যানেল Inter governmental Panel for Climate Change| তাদের মতে, কার্বন-ডাই-অক্সাইড নিঃসরণের উপর কর আরোপ করা প্রয়োজন। অর্থাৎ দূষণের উপর মূল্য আরোপ করা হোক। তাহলে দূষণ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। কী রকম? তাঁরা জানাচ্ছেন, প্রতি টন কার্বন-ডাই-অক্স্রাইড নিঃসরণের উপর যদি ১০০ ডলার কর ধার্য করা যায়, তাহলে ২০২৫ সালের মধ্যে বিশ্বের তাপমাত্রা বৃদ্ধির হার নিয়ন্ত্রণ সীমায় চলে আসবে।
পরিবেশ দূষণ পর্বটি ২টি ভাগে ভাগ করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রথমটি Migration Tragedy অর্থাৎ চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে যাতে যথাসম্ভব তাপমাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। অন্যটি Adaptation Tragedy অর্থাৎ তাপমাত্রা বেড়ে গেলে, বৃষ্টিপাত অনিশ্চিত হলে কীভাবে কৃষিজ উৎপাদন অব্যাহত রাখা যায়, কীভাবে এবং কত রকম বিকল্প পানির উৎসের সন্ধান পাওয়া যায়, তা খুঁজে বের করা। অবশ্য দু’টি দিকে বিপুল গবেষণা ও অর্থব্যয় দরকার।
বাজারনির্ভর আরো একটি নীতির নাম কার্বন ট্রেডিং। এর জন্ম ‘কিয়োটো প্রটোকল’ থেকে। এ নীতিতে কোনো কর্তৃপক্ষ, সাধারণত দেশের সরকার দূষণ সৃষ্টিকারী সংস্থাকে অনুমোদনযোগ্য দূষণের একটি মাত্রা বেঁধে দেয় এবং সে অনুসারে দূষণের অনুমতিপত্র দেয়। অর্থাৎ যে সংস্থার দূষণের মাত্রা অনুমোদিত মাত্রার চেয়ে যত বেশি, তাকে দূষণ ততটা কমিয়ে আনতে হবে। কিন্তু সব সংস্থার দূষণের মাত্রা সমান নয়, আবার সবার দূষণ হ্রাস করার খরচও এক নয়। তাই এ নীতি নিয়ে কথা উঠছে।
কম দূষণের উৎপাদন পদ্ধতি খুঁজে বের করতে হবে। এর দু’টি ভাগ রয়েছে। এক এ্যানার্জি Efficiency অর্থাৎ এমন উৎপাদন পদ্ধতি আবিষ্কার করা, যার ফলে একই পরিমাণ উৎপাদনের জন্য প্রচলিত ব্যবস্থার চেয়ে কম জ্বালানির প্রয়োজন হবে। কম জ্বালানি মানেই কম দূষণ। দ্বিতীয়টি হলো Clean technology অর্থাৎ এমন শক্তি ব্যবহার করা, যাতে দূষণের পরিমাণ অনেক কম হয়। সৌরশক্তি, বায়ুবিদ্যুৎ, জৈবগ্যাস ইত্যাদি ‘ক্লিন ফুয়েল’।
জীবনযাত্রার ধরন পরিবর্তন আরো একটি উপায়। মানুষ যদি নিজস্ব গাড়ির বদলে বাসে-লোকাল ট্রেনে চেপে যাতায়াত করে তাহলে জ্বালানির ব্যবহার অনেকটা কমবে। সরকার এ ব্যাপারে উদ্যোগী হতে পারে। যেমন, কোনো শহরে ব্যস্ততম অংশগুলোতে ব্যক্তিগত গাড়ির ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে পারে। করের মাধ্যমে এ পরিবর্তন আনা সম্ভব। কী রকম? যদি গাড়ির দামের উপর চড়া হারে বিক্রয় কর ধার্য করা হয় তবে গাড়ি কেনার প্রবণতা কমে যাবে। কিন্তু এসব কিছু কি জনগণ মেনে নেবে?
এর প্রাকৃতিক সমাধান রয়েছে। যেমন বেশি সংখ্যায় গাছ লাগানো। সমুদ্র, নদীর তীর, বেড়িবাঁধ, সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বসতবাড়ি ও রাস্তার পাশে বেশি করে ম্যানগ্রোভ বা নানা ধরনের বাদাবনের সৃজন। এতে মাটির বন্ধন দৃঢ় হবে। যেমনটি সুন্দরবনসহ নানা এলাকায় হচ্ছে। সুন্দরবনের এক ব্যক্তি জানিয়েছে, ‘আগে ঝড় আসছে, টের পেতাম। সেই ঝড়-তুফান গাছের উপর দিয়ে চলে যেত। এখন দেখছি, মুহূর্তের মধ্যে এটি আছড়ে পড়ছে, ঘরদোর ভেঙ্গে তছনছ করে দিচ্ছে। তাই প্রায় শ’পাঁচেক মহিলা মিলে এবার বাদাবন তৈরির কাজে নেমে পড়েছি।’
পৃথিবীর তাপমাত্রাকে একটি ন্যূনতম সীমায় বেঁধে রাখার খরচ খুব বেশি। কে করবে এ খরচ? দূষণ সৃষ্টি করে, এমন দেশের তালিকায় প্রথম নাম হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ভারত, চীনের নাম রয়েছে তালিকার বেশ উপরের দিকে। ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো পরিবেশ রক্ষায় বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে, তাই তাদের অপরাধের বোঝা কম। তাহলে, দায় নেবার কথা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং ভারতের। কিন্তু বিশ্ব উষ্ণায়ন আজকের দূষণের জন্য তৈরি হয়নি। প্রথম বিশ্বের শিল্পোন্নত দেশগুলো যখন থেকে দ্রুত শিল্পায়নের নীতি গ্রহণ করেছিল, তখন থেকে পরিবেশ দূষণ চলে আসছে। এতে বাংলাদেশ, ভারত বা চীনের কোনো ভূমিকা ছিল না। তাহলে তারা কেন দূষণের খেসারত দিতে যাবে?
দেশ দূষণ আটকাবে না দরিদ্র জনগণের খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, স্বাস্থ্যের ব্যবস্থা করবে? কিয়েটো প্রটোকলের সবগুলো নীতি মেনে চলার জন্য বছরে অন্তত ১৫০ বিলিয়ন ডলার খরচ করা প্রয়োজন। আর বছরে ৭০-৮০ বিলিয়ন ডলার খরচ করলে গোটা তৃতীয় বিশ্বের সকল জনগণের কাছে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পানি, নিকাশি বা বিদ্যুতের মতো প্রয়োজনীয় সেবা পৌঁছে দেয়া যাবে। তাহলে, কোন কাজটি বেশি জরুরি?
আরো একটি রাজনৈতিক যুক্তি রয়েছে। যে কোনো দেশে দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটলে সে প্রক্রিয়াটি পরিবেশের পক্ষে ক্ষতিকারক হয়। শিল্পোন্নত দেশগুলোতে যখন শিল্পায়ন ঘটেছিল, তখন তা হয়েছিল পরিবেশকে আহত করেই। এ অবস্থায় যদি দাবি করা হয়, ভারত বা চীনের মতো দেশকে পরিবেশ বাঁচিয়ে উন্নয়ন করতে হবে আর এ দেশগুলো উত্তর দেয় যে দেশের দারিদ্র্য দূর করার জন্য অর্থনৈতিক উন্নয়ন সবার আগে দরকার, পরিবেশের কথা পরে ভাবা হবে, তবে কোন পক্ষ নেয়া নৈতিক হবে?
পরিবেশ রক্ষায় দায়িত্ব উন্নয়নশীল দেশগুলোর দিকে ঠেলে দিয়েছে উন্নত দেশ। তাদের দাবি, তারা পরিবেশ রক্ষার জন্য যথেষ্ট সচেষ্ট হয়েছে, এখন বাকি দায়িত্ব অন্যদের। দাবিটি ভিত্তিহীন। কারণ, এখনো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের বৃহত্তম দূষণ সৃষ্টিকারী রাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া তার দোসর। তবে উন্নত দেশগুলো তাদের দায়িত্ব পালন করছে না, এমন অজুহাতে উন্নয়নশীল দেশগুলো যদি পরিবেশের প্রশ্নে দায়িত্বশীল না হয়, তাহলে তা দুর্ভাগ্যজনক। বিশ্ব একটি, তা বিপন্ন হলে সবার সঙ্কট। উন্নত দেশগুলোর অনৈতিক চাপের কাছে নতি স্বীকার করার প্রশ্ন যেমন উঠে না, ঠিক তেমনি পরিবেশের প্রশ্নে সচেতন হওয়া বাংলাদেশ, ভারত বা চীনের মতো দেশের খুবই দরকার। আর এ দরকারি কাজগুলো করে চলেছে আমাদের চারপাশে অনেকজনই। এবারে তাদের দিকে মুখ ফিরাই।
গাছের চারা রোপণে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম উঠেছে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের আসাম রাজ্যের। মাত্র ২৪ ঘণ্টায় ২,৮৪,২৩৬টি গাছের চারা রোপণ করেন অভয়াপুরীর চৌটাকি গ্রামের বাসিন্দারা। সারা বিশ্বের মধ্যে যা রেকর্ড হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে গিনেস কর্তৃপক্ষ। এ অসামান্য কাজ করেছে বঙ্গাইগাঁও জেলার প্রায় ১০০০ জন গ্রামবাসী। গাছের চারা রোপণে এটি বিশ্ব রেকর্ড।
পশ্চিমবঙ্গের হাদিপুর ঝিকরা গ্রামের অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী মুশকারা বেগম। তার হাত ধরে গ্রামে এসেছে নয়া বিপ্লব। গ্রামের মোট জনসংখ্যা প্রায় ১৫,০০০ জন। গ্রামে মাত্র ৭ শতাংশের স্বাস্থ্যসম্মত শৌচাগার ছিল। কঠোর নিষ্ঠা আর পরিশ্রমের ফলে মুশকারা ঐ গ্রামের প্রতিটি ঘরে স্বাস্থ্যসম্মত শৌচাগার নির্মাণ করতে পেরেছে। কীভাবে করলো এ অসাধ্য সাধন? এর উত্তরে মাধ্যমিক উত্তীর্ণ মুশকারা জানায়, ‘আমি প্রথমে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে শিশুদের এ সম্বন্ধে বুঝাবার চেষ্টা করি। এরপর আমার কাজটি আরো সহজ করে দেয় তারা। শিশুরা অনাময়ের বার্তা ছড়িয়ে দিতে গ্রামে পোস্টার নিয়ে বের হয়। সবচেয়ে মারাত্মক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে গ্রামের দরিদ্র লোকের আর্থ-সামাজিক অবস্থা। শৌচাগার নির্মাণের জন্য ২১০ টাকা ব্যয় করা তাদের পক্ষে সম্ভব ছিল না। প্রতিদিন আমি গ্রামের প্রতিটি ঘরে গিয়ে মহিলাদের কাছ থেকে ১/২ টাকা করে নিয়ে আসতে থাকি। এভাবে তিলে তিলে গড়ে ওঠে প্রয়োজনীয় অর্থের তহবিল এবং নির্মিত হয় স্বাস্থ্যসম্মত শৌচাগার। সাফল্যের হার ১০০ শতাংশ হওয়াতে কেন্দ্রের নির্মল গ্রাম পুরস্কারের জন্য আবেদন করেছি। পুরস্কারের অর্থমূল্যে গ্রামের নালা-নর্দমার উন্নয়ন করা হবে। আবর্জনা ফেলার জায়গা স্বাস্থ্যসম্মতভাবে তৈরি করা হবে।’ ইউনিসেফের প্রতিনিধি অলকা গুপ্ত মুশকারা বেগমের নিরলস সংগ্রামের কথা স্বীকার করে বলেন, ‘মুশকারা পশ্চিমবঙ্গে একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।’
প্রথমে বীজ মিলেছিল। তা থেকে চারাগাছ তৈরি হয়েছে। পরে সে গাছ দিয়ে সবুজায়ন করা হলো গোটা জেলায়। ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে জেলার প্রতিটি ব্লকে বীজ থেকে তৈরি হয়েছে ১২ লক্ষ চারাগাছ। বিভিন্ন স্কুল ও ক্লাব-সংগঠনকে বিলি করে উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলা প্রশাসন ও বন দপ্তর। গাছগুলোর মধ্যে ফলের গাছ ছাড়া অর্জুন, মেহগনি, শিশু ও করঞ্জের মতো মূল্যবান গাছ।
কীভাবে দু’টি দপ্তরের মধ্যে সমন্বয় করে শুরু হলো এ কাজ? প্রথমে বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগৃহীত হয় উন্নতমানের বীজ। জেলার ২২টি ব্লকের ২৮টি জায়গা খুঁজে নেয়া হয়। তার মধ্যে বিডি অফিসের জায়গা ছাড়া হাসপাতাল বা থানার জমি বেছে নিয়ে নার্সারি তৈরি হয়। এরপর ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে বিভিন্ন স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে কাজে লাগানো হয়। সেখানে বীজ থেকে চারা করে ৬ মাস ধরে লালনপালন করে সেগুলো বড় করে তোলেন বনকর্মীরা। এভাবে ১২ লক্ষ চারা তৈরি হয়। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ১০০ দিনের কাজ প্রকল্পে এ কাজ করতে গিয়ে ১৮,০০০ শ্রম দিবস তৈরি হয়েছে। এর পাশাপাশি শুরু হয়েছে আরেকটি কাজ। বনগাঁ বা হিঙ্গলগঞ্জের মতো এলাকায় নদী বাঁধের উপর সারি দিয়ে আকাশমনি, বাবলার মতো গাছের বীজ পোঁতা শুরু হয়েছে। এতে ভাঙ্গনের হার কমবে।
পরিবেশের যে বিপন্নতা তার সমার্থক হলো মানুষের বিপন্নতা। আমাদের মতো দেশের বিপন্ন পরিবেশকে বাঁচাতে পারে আমাদের মধ্যে অর্জিত সচেতনতা। এ ক্ষেত্রে আমরা এ যাবৎকালে যে সমস্ত Success story অর্জন করতে পেরেছি তা হোক আমাদের এ বেঁচে থাকার অভিযানের পাথেয়, অনুপ্রেরণা। আমার কথা, অন্যেরা যা পারে আমি পারব না কেন? আমাদের অবশ্যই দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে হবে।
লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট। বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার (১ম স্বর্ণপদক) প্রাপ্ত।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন
আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের বিজয়ে ঐক্যবদ্ধ কাজের আহ্বান: এমরান আহমদ চৌধুরী
নকল পণ্য প্রতিরোধে আমদানির উপর শুল্ক কমানোর দাবি বাজারের ২০ শতাংশ খাদ্য মানহীন
লক্ষ্মীপুরে চুরির অপবাদে জনসম্মুখে যুবককে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন, নাকে খত
বাঘায় মেয়াদ উত্তীর্ণ ৪ ইউপিতে প্রশাসক নিয়োগ
বিশ্বে বছরজুড়ে আলোচনায় যুদ্ধ, নির্বাচন ও মূল্যস্ফীতি
যুক্তরাষ্ট্র আগুন নিয়ে খেলছে : চীন
আওয়ামী দুঃশাসনের বিচার না হলে জুলাই আগষ্টের শহীদদের রক্তের সাথে বেঈমানী হবে: ডা. জাহিদ হোসেন
মেক্সিকোতে প্লেন বিধ্বস্ত হয়ে নিহত ৭
মাথাপিছু ১৪০০ ডলারের চেক পাচ্ছেন ১০ লাখ মার্কিনি
৯১ শিশু খেলোয়াড়সহ ৬৪৪ ক্রীড়াবিদকে হত্যা করেছে ইসরাইল
মোজাম্বিকে ঘূর্ণিঝড় চিডোরে নিহত ৯৪
মুক্তিযোদ্ধার গলায় জুতার মালা পড়িয়ে সম্মানহানী
রাফালের আগমনে ভারত সীমান্তে উত্তেজনা বৃদ্ধি
উত্তর প্রদেশে নিহত ৩ খলিস্তানি নেতা
ভারতে বাল্যবিবাহবিরোধী অভিযানে আটক ৫০০০
মুজিবল্যান্ড বানিয়ে হিন্দুস্তানে থাকুক আ.লীগ : রাশেদ প্রধান
গ্রেফতার ভয়ে পোল্যান্ড সফর বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
পানামা খাল দখলের হুমকিকে ভর্ৎসনা পানামা প্রেসিডেন্টের
স্বৈরাচারের দোসর শাহরিয়ার আলমের স্ত্রী-সন্তানসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা