ঢাকা   মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১০ পৌষ ১৪৩১

একটি সেলফি নিয়ে আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির মধ্যে তীব্র বাকযুদ্ধ

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:৫১ পিএম | আপডেট: ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৫ এএম

সেলফিতে ছবি আমরা হরহামেশাই তুলি। নিজেদের অথবা আত্মীয়-স্বজনদের জন্ম দিবস, পিকনিক অথবা বিয়ে-শাদীর অনুষ্ঠানে হরহামেশাই সেলফি তোলা হয়। পশ্চিমবঙ্গের ‘জি টিভিতে’ দাদাগিরি অনুষ্ঠানের সঞ্চালক বিখ্যাত ক্রিকেট খেলোয়াড় সৌরভ গাঙ্গুলি এবং তার স্ত্রী ডোনা গাঙ্গুলির সাথে দাদাগিরিতে যারা অংশগ্রহণ করেন অথবা যারা অনুষ্ঠানটি স্টুডিওতে বসে বসে দেখেন তাদের অনেকেই জনাব এবং বেগম গাঙ্গুলির সাথে ছবি তোলার বায়না ধরেন এবং ঐ দম্পতিও সহাস্যে তাদের আবদার পূরণ করেন। জি টিভির আরেকটি জনপ্রিয় অনুষ্ঠান হলো, সা-রে-গা-মা-পা। এই অনুষ্ঠানে বিখ্যাত গায়ক কুমার শানু, কোনো সময় সঞ্চালক যিশু সেন গুপ্ত বা আবির চট্টপোধ্যায়ের সাথে ঐ আইটেম শোর অংশগ্রহণকারী এবং দর্শকরা সেলফি তোলার আবদার করেন। ওরাও আনন্দিত চিত্তে সেই আবদার পূরণ করেন। এ ধরনের ঘটনা পরিবারে এবং সমাজে অষ্টপ্রহর ঘটছে। কিন্তু তেমনি একটি সেলফি তোলার ঘটনা যে বাংলাদেশের রাজনীতির উত্তপ্ত মাঠে অগ্নিতে ঘৃতাহুতির কাজ করবে, সেটি আমরা স্বপ্নেও ভাবতে পারিনি। কিন্তু বাস্তবে ঘটেছে তাই।

শনিবার রাতে বাংলাদেশের একাধিক দৈনিক পত্রিকার অনলাইন সংস্করণে দেখলাম, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সাথে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল সেলফি তুলেছেন। আমি তো একটি পত্রিকাতে দেখলাম (অনলাইন সংস্করণে) অন্তত ৬টি ছবি। আমি তখন ভারতের বিখ্যাত ইংরেজি পত্রিকা ‘দি টাইমস অব ইন্ডিয়া’, ‘হিন্দুস্তান টাইমস’, ‘দি হিন্দু’, কলকাতার বিখ্যাত ইংরেজি দৈনিক ‘দি স্টেটসম্যান’ এবং কলকাতা তথা ভারতের এক শতকেরও বেশি বয়সী বাংলা পত্রিকা ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’ দেখলাম। সেখানে অবশ্য এই ধরনের কোনো ছবি দেখা গেল না।

যাই হোক, বিষয়টি এখানেই শেষ হতে পারতো। ৯ সেপ্টেম্বর শনিবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষে আগত অত্যন্ত সম্মানীয় মেহমানদের সম্মানে রাষ্ট্রীয় ভোজ সভার আয়োজন করেছিলেন। স্বভাবতই জি-২০ অর্থাৎ ২০টি সবচেয়ে ধনাঢ্য রাষ্ট্রের রাষ্ট্র প্রধান বা সরকার প্রধানরা জি-২০ সম্মেলন উপলক্ষে দিল্লি এসেছেন। অবশ্য এবার বিশে^র দুইটি গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রের প্রধানরা এই সম্মেলনে আসেননি। এদের মধ্যে একজন হলেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন এবং চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। এই দুই জনের মধ্যে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এই শীর্ষ সম্মেলন বর্জন করেছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন যে, এবারের জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের মেজবান হিসেবে নরেন্দ্র মোদি এই ২০ রাষ্ট্র সমন্বয়ে গঠিত ক্লাবের সভাপতি হিসেবে নরেন্দ্র মোদি এই সংগঠনটিকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করছেন এবং চীন ও অন্যান্য রাষ্ট্রের ওপর মাতব্বরি করার চেষ্টা করছেন। এই কারণে তিনি এই সামিট বর্জন করলেন। আর যুদ্ধাপরাধের দায়ে রুশ প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক আদালত যুদ্ধাপরাধী হিসেবে পুতিনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে। কয়েকদিন আগে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে অনুষ্ঠিত ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনেও পুতিন যোগদান করেননি গ্রেফতার হওয়ার ভয়ে। তার প্রক্সি দিয়েছেন তার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্জেই ল্যাভারভ। একই কারণে দিল্লিতে অনুষ্ঠিত জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনেও যাননি পুতিন। ঐ গ্রেফতার হওয়ার ভয়ে। সেখানেও প্রক্সি দিয়েছেন ল্যাভারভ। এসব বিষয় নিয়েই বিস্তারিত আলোচনা করতে চেয়েছিলাম।

\দুই\
কিন্তু মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সাথে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের সেলফি তোলা যে বাংলাদেশের রাজনীতির মাঠ গরম করে ফেলবে, সেটি আমার কল্পনাতেও ছিল না। রাতে ঐ ছবিগুলো দেখেছি। ভেবেছি ওখানেই বিষয়টি শেষ। কিন্তু পরদিন কিছু পত্রিকায় দেখলাম, এই সেলফিকে আগামী নির্বাচনকেন্দ্রিক রাজনীতির পুঁজি বানানো হয়েছে। আমি অবাক বিস্ময়ে লক্ষ করলাম, এই পুঁজি বানানোর কাজটি করেছে খোদ সরকারি দল। আরো সুনির্দিষ্ট করে বলতে গেলে সরকারি দলের দ্বিতীয় ব্যক্তি সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের জেনারেল সেক্রেটারি ওবায়দুল কাদের। একটি বাংলা পত্রিকার তিন কলাম ছবি এবং সেই ছবি সংক্রান্ত ডাবল কলাম নিউজের শিরোনাম দেখে আমার চোখ তো রীতিমত বিস্ফোরিত। শিরোনামটি হলো, ‘শেখ হাসিনার সাথে বাইডেনের সেলফি, এখন কী বলবে ফখরুল? ---ওবায়দুল কাদের’।

খবরে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নতুন একটা খবর আছে। জি-২০ সম্মেলন হচ্ছে দিল্লিতে। আটলান্টিকের ওপারে হোয়াইট হাউজ থেকে নিষেধাজ্ঞা দেবে, এ আশায় ছিল বিএনপি। কিন্তু কী দেখা গেলো? মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিজেই নেত্রীর সঙ্গে সেলফি তুললেন। সঙ্গে পুতুলও ছিলেন। বিএনপির এখন কী হবে? পতন যাত্রা নাকি পশ্চাৎ যাত্রা? কেবলই পেছনের দিকে বিএনপিকে যেতে হচ্ছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আগামীকাল ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট আসবেন। এর আগে রুশ প্রেসিডেন্ট এসে গেছেন (আসলে রুশ প্রেসিডেন্ট নয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসেছিলেন)। আর নেগেটিভ খবর আসবে না। এখন যারাই আসবেন, আর নেগেটিভ কিছু আসবে না। এখন সব পজিটিভ আসবে।
সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের কোত্থেকে এ খবর পেলেন যে আটলান্টিকের ওপারে হোয়াইট হাউজ থেকে নিষেধাজ্ঞা দেবে? এই আশায় নাকি বিএনপি ছিল? বিএনপি যে এই আশায় ছিল সে কথাটাই বা তিনি কীভাবে জানলেন? এই ধরনের সবচেয়ে বড় বিশ^ সম্মেলনে কি কোনো দিন কোনো রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে স্যাংশন আরোপ করা হয়? আন্তঃরাষ্ট্রীয় ক‚টনীতির অ ই ঈ উ-তেও এভাবে কাজ করা হয় না। এরপরে তিনি যে কথা বলেছেন সেটি পড়ে অন্যদের কথা তো দূরে থাক, আমার নিজেরই আহম্মক হওয়ার জোগাড়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিজেই ওবায়দুল কাদেরের ভাষায়, ‘নেত্রীর সাথে সেলফি তুললেন। সঙ্গে পুতুলও ছিলেন।’ এরপর তিনি প্রশ্ন করেছেন, বিএনপির এখন কী হবে? পতন যাত্রা নাকি পশ্চাৎ যাত্রা? কেবলই পেছনের দিকে বিএনপিকে যেতে হচ্ছে।

\তিন\
আমি ভাবতে পারি না যে একটি সেলফি তোলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই রাষ্ট্রের সম্পর্কের টানাপোড়েন অকস্মাৎ স্বাভাবিক হয় কীভাবে? এটি কি আলাদিনের যাদুই চেরাগ? ডিপ্লোম্যাসির কতগুলো ট্র্যাক আছে। ট্র্যাক A, B, C ইত্যাদি আছে। একটি ট্র্যাক ফেল করলে আরেকটি অ্যাক্টিভ হয়। এইভাবে বিভিন্ন ট্র্যাক ফলো করে ক‚টনৈতিক টানাপোড়েনের মীমাংসা করা হয়। সেলফি তুলে র‌্যাবের ওপর স্যাংশন বা ভিসা নীতি প্রত্যাহার করার উদাহরণ ক‚টনীতিতে দেখা যায় না।

শনিবার বিকাল থেকেই আমি বাংলাদেশের বিভিন্ন পত্রিকা এবং আমেরিকা ও ভারতের বিখ্যাত পত্রিকাগুলি অনলাইনে ভিজিট করছিলাম। কিন্তু কোথাও এই সেলফি নিয়ে বিএনপি বা কোনো বিরোধী দলকে কটাক্ষ করতে শুনিনি বা পড়িনি। আমার কাছেও ব্যাপারটি অত্যন্ত স্বাভাবিক লেগেছে। এটি তো ধ্রæব সত্য যে, আমেরিকা এখন বিশে^ একমাত্র পরাশক্তি (সুপার পাওয়ার)। তার সাথে শেখ হাসিনা এবং তার কন্যা পুতুলের ছবি থাকবে, এমন একটি প্রত্যাশা একটি স্বাভাবিক মানবিক ইচ্ছা। এর মধ্যে অস্বাভাবিকতা বা সমালোচনার কিছু দেখি না।

কিন্তু যেই না আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফখরুলকে একটি বড় খোঁচা মারলেন আর ওমনি ভিমরুলের চাকে ঢিল পড়লো। শুরু হলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনা ও পাল্টা সমালোচনার ঝড়। ওবায়দুল কাদের মির্জা ফখরুলের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন ছুঁড়েছেন: এখন কী বলবেন ফখরুল?

\চার\
এই লেখা যখন শেষ করছি তখন ১১ সেপ্টেম্বর সোমবার দৈনিক মানবজমিন এবং ইংরেজি দৈনিক নিউ এজ আমার সামনে এলো। এই দুটি দৈনিকেই এসম্পর্কে নেপথ্যের কাহিনী বর্ণনা করা হয়েছে। বর্ণনা মোটামুটি এক। শিরোনাম, ‘একটি সেলফি, নানা কথা’। আমরা মানবজমিনে প্রকাশিত রিপোর্টটি কোনোরূপ মন্তব্য ছাড়াই নিচে হুবহু তুলে দিলাম।

ক’মাস বাদেই দেশে জাতীয় নির্বাচন। রাজনীতি, নির্বাচন নিয়ে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ, পর্যবেক্ষণ। কী হচ্ছে, কী হবে, নানান জল্পনা। এরই মাঝে নতুন এক আলোচনা। প্রসঙ্গ একটি সেলফি। যেটি ঘুরে বেড়াচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। নানান প্রশ্ন এই সেলফিকে ঘিরে। তবে এটি শুধু সেলফিতেই আর সীমাবদ্ধ নেই। এ নিয়ে চলছে বিস্তর কথাবার্তা। ইতিমধ্যে এটি প্রবেশ করেছে দেশের রাজনীতিতেও।

ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা প্রচার করছেন দেদার। প্রচার হয়েছে গণমাধ্যমেও। ভারতের নয়াদিল্লিতে জি-২০ সম্মেলনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সেলফি তুলেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে। সে সেলফিতে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী কন্যা সায়মা ওয়াজেদ। ইতোমধ্যে এই সেলফি নিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী গতকাল শান্তি সমাবেশে বক্তব্যও রেখেছেন। বিএনপির উদ্দেশ্যে বলেছেন, এতদিন বিএনপি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের দিকে তাকিয়ে ছিল। আওয়ামী লীগকে হটিয়ে বিএনপিকে ক্ষমতায় বসাবে। কী দেখলেন আজকে? বাইডেন সাহেব নিজেই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সেলফি তুললেন। এই দৃশ্য দেখে বিএনপি’র এখন কী হবে? এখন তাদের কোন যাত্রা? পতনযাত্রা না, বিএনপি’র পশ্চাৎযাত্রা শুরু হয়েছে।

তবে এখানেই থেমে থাকেনি সেলফি সমাচার। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই আবার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন এই সেলফি ঠিক কীভাবে উঠলো। ওদিকে একটি ভিডিও এসেছে মানবজমিনের হাতে, যেখানে কথা বলতে দেখা যায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. আব্দুল মোমেনকে। সেলফিটি কীভাবে তোলা হয়েছে সে বর্ণনা দিচ্ছেন তিনি তাতে। তিনি বলেন, জো বাইডেনের কাছে গিয়ে বললাম, আমি বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। আমার প্রধানমন্ত্রী আপনার সঙ্গে একটু আলাপ করতে চান। বললেন যে, নিশ্চয়ই...। এর আগে বিøংকনকে আমি বলছি যে, আমি একটু জিজ্ঞেস করতে চাই। বলছেন যে, হ্যাঁ।

জো-বাইডেনের সঙ্গে যখন আলাপ হয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের উন্নয়নে কী কাজ করছেন, সেগুলো বললেন। আর বললেন যে, আমার তো একটাই লক্ষ্য মানুষের, দেশের মঙ্গল। কারণ, আমার বাবা-মা-ভাইগুলোকে মেরে ফেলেছে। শুধু দেশটাই আমার পরিবার। আমি এই পবিরারের জন্য যা যা করার চেষ্টা করছি। আমি আমার দেশের কোনো লোক গৃহহীন থাকবে না সেই প্রচেষ্টায় হাত দিয়েছি। যথেষ্ট অগ্রসর হয়েছি। আমি আমার দেশের মানুষের অভাব অনটন দূর করে, তাদেরও একটা সুন্দর ভবিষ্যৎ দিতে চাই।

তারপর ওনারা প্রায় ১৫ মিনিটের মতো আলাপ এবং মজার গল্পস্বল্প... । আমার বন্ধু, আমাদের মাননীয় উপদেষ্টা ... জিয়া উদ্দিন (অ্যাম্বাসেডর এট লার্জ এম জিয়া উদ্দিন), উনি ফোনটা বের করেছেন ছবি তোলার জন্য। তখন ওনি (বাইডেন) ফোনটা নিয়ে বললেন, আমি সেলফি তুলি দিচ্ছি। জো-বাইডেন তখন ছবি তুললেন। তো আমি আর বিøংকন পাশে দাঁড়িয়ে ছিলাম এবং দ্য হোল থিং ওয়াজ সো গুড ...।

Email: [email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

রাষ্ট্র সংস্কারে ইসলামের অনুপম শিক্ষা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে
মাহফুজ আলমের কথায় ভারতের আঁতে ঘা
অপরাধ বাড়ছে কেন?
বিহারীরা কেমন আছে
পিলখানা হত্যাকান্ডের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে
আরও

আরও পড়ুন

রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন

রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন

আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের বিজয়ে ঐক্যবদ্ধ  কাজের আহ্বান: এমরান আহমদ চৌধুরী

আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের বিজয়ে ঐক্যবদ্ধ  কাজের আহ্বান: এমরান আহমদ চৌধুরী

নকল পণ্য প্রতিরোধে আমদানির উপর শুল্ক কমানোর দাবি  বাজারের ২০ শতাংশ খাদ্য মানহীন

নকল পণ্য প্রতিরোধে আমদানির উপর শুল্ক কমানোর দাবি বাজারের ২০ শতাংশ খাদ্য মানহীন

লক্ষ্মীপুরে চুরির অপবাদে জনসম্মুখে যুবককে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন, নাকে খত

লক্ষ্মীপুরে চুরির অপবাদে জনসম্মুখে যুবককে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন, নাকে খত

বাঘায় মেয়াদ উত্তীর্ণ ৪ ইউপিতে প্রশাসক নিয়োগ

বাঘায় মেয়াদ উত্তীর্ণ ৪ ইউপিতে প্রশাসক নিয়োগ

বিশ্বে বছরজুড়ে আলোচনায় যুদ্ধ, নির্বাচন ও মূল্যস্ফীতি

বিশ্বে বছরজুড়ে আলোচনায় যুদ্ধ, নির্বাচন ও মূল্যস্ফীতি

যুক্তরাষ্ট্র আগুন নিয়ে খেলছে : চীন

যুক্তরাষ্ট্র আগুন নিয়ে খেলছে : চীন

আওয়ামী দুঃশাসনের বিচার না হলে জুলাই  আগষ্টের শহীদদের রক্তের সাথে বেঈমানী হবে: ডা. জাহিদ হোসেন

আওয়ামী দুঃশাসনের বিচার না হলে জুলাই  আগষ্টের শহীদদের রক্তের সাথে বেঈমানী হবে: ডা. জাহিদ হোসেন

মেক্সিকোতে প্লেন বিধ্বস্ত হয়ে নিহত ৭

মেক্সিকোতে প্লেন বিধ্বস্ত হয়ে নিহত ৭

মাথাপিছু ১৪০০ ডলারের চেক পাচ্ছেন ১০ লাখ মার্কিনি

মাথাপিছু ১৪০০ ডলারের চেক পাচ্ছেন ১০ লাখ মার্কিনি

৯১ শিশু খেলোয়াড়সহ ৬৪৪ ক্রীড়াবিদকে হত্যা করেছে ইসরাইল

৯১ শিশু খেলোয়াড়সহ ৬৪৪ ক্রীড়াবিদকে হত্যা করেছে ইসরাইল

মোজাম্বিকে ঘূর্ণিঝড় চিডোরে নিহত ৯৪

মোজাম্বিকে ঘূর্ণিঝড় চিডোরে নিহত ৯৪

মুক্তিযোদ্ধার গলায় জুতার মালা পড়িয়ে সম্মানহানী

মুক্তিযোদ্ধার গলায় জুতার মালা পড়িয়ে সম্মানহানী

রাফালের আগমনে ভারত সীমান্তে উত্তেজনা বৃদ্ধি

রাফালের আগমনে ভারত সীমান্তে উত্তেজনা বৃদ্ধি

উত্তর প্রদেশে নিহত ৩ খলিস্তানি নেতা

উত্তর প্রদেশে নিহত ৩ খলিস্তানি নেতা

ভারতে বাল্যবিবাহবিরোধী অভিযানে আটক ৫০০০

ভারতে বাল্যবিবাহবিরোধী অভিযানে আটক ৫০০০

মুজিবল্যান্ড বানিয়ে হিন্দুস্তানে থাকুক আ.লীগ : রাশেদ প্রধান

মুজিবল্যান্ড বানিয়ে হিন্দুস্তানে থাকুক আ.লীগ : রাশেদ প্রধান

গ্রেফতার ভয়ে পোল্যান্ড সফর বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

গ্রেফতার ভয়ে পোল্যান্ড সফর বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

পানামা খাল দখলের হুমকিকে ভর্ৎসনা পানামা প্রেসিডেন্টের

পানামা খাল দখলের হুমকিকে ভর্ৎসনা পানামা প্রেসিডেন্টের

স্বৈরাচারের দোসর শাহরিয়ার আলমের স্ত্রী-সন্তানসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

স্বৈরাচারের দোসর শাহরিয়ার আলমের স্ত্রী-সন্তানসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা