পিটিআই রিপোর্ট: নিউইয়র্ক টাইমসে দ্বিতীয় দফা রিপোর্ট: বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কে শীতলতা?
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:২৩ পিএম | আপডেট: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৫ এএম
দেশের পরিস্থিতি যেভাবে গড়াচ্ছে তাতে মনে হচ্ছে, ডিসেম্বর অথবা আগামী বছরের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত রাজনীতির ওপরই লিখতে হবে। আজ শনিবার বিকালে এই লেখাটি যখন লিখতে বসেছি, তখন আমার কম্পিউটারে অনলাইনে একটি বাংলা দৈনিকের খবর ভেসে উঠলো। খবরটির শিরোনাম, ‘ভারত-কানাডার সম্পর্কে ফাটল, বাণিজ্য মিশন স্থগিত। অনেক সময় ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়েও দুটি দেশের মধ্যে মন কষাকষি হয়। সেসব বিষয় তেমন একটা আলোচনার দাবি রাখে না। আমি হেডিং দেখে প্রথমে সেই ধরনেরই একটি খবর ভেবেছিলাম। পরে পড়ে দেখি, ব্যাপারটি রাজনৈতিক এবং সিরিয়াস।
খবরে বলা হয়েছে, আগামী অক্টোবরে ভারত ও কানাডার মধ্যে একটি বড় আকারের বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু গত ১৬ সেপ্টেম্বার শনিবার কানাডা থেকে ঘোষণা করা হয়েছে, ঐ প্রস্তাবিত বাণিজ্য মিশন স্থগিত করা হচ্ছে। এই স্থগিত করার কোনো কারণ দেখানো হয়নি। খবরে আরো বলা হয়, ২০১৭ সালের জুনে ‘শিখস ফর জাস্টিস’ (এসএফজে) নামের একটি সংগঠন ২০২০ সালে পাঞ্জাবের স্বাধীনতার দাবিতে এক গণভোটের আয়োজনের ডাক দিয়েছিল। সংগঠনটির পক্ষ থেকে কানাডা ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে এই গণভোটের পক্ষে প্রচারণা চালানোর ঘোষণা দেওয়া হয় সেই সময়। ভারতে নিষিদ্ধ খালিস্তানপন্থিদের কানাডায় বিতর্কিত কর্মকাÐে দিল্লি-অটোয়ার সম্পর্কের অবনতি ২০২৩ সালে দৃশ্যমান। এই বিতর্ক নতুন করে উসকে দিলেন নরেন্দ্র মোদি। দিল্লিতে সদ্য শেষ হওয়া জি-২০ সম্মেলনের এক ফাঁকে তিনি শিখ ইস্যুতে কানাডার প্রধানমন্ত্রী ট্রুডোর সমালোচনা করেন।
খবরে আরো বলা হয়, জি-২০ সম্মেলন থেকেই বিষয়টির ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছিল। যখন নরেন্দ্র মোদি জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনায় বসেননি’ তখন থেকে দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে গুঞ্জন ওঠে। দিল্লিতে ট্রুডোর বিমানে যান্ত্রিক ত্রæটি দেখা দেওয়ার পর অতিরিক্ত ৩৬ ঘণ্টা তিনি দেশটিতে অবস্থান করছিলেন। ধারণা করা হচ্ছিল, এক ফাঁকে মোদি-ট্রুডোর বৈঠক হতে পারে। কিন্তু তা হয়ে উঠেনি। এমনকি বিদায় জানানোর সময়ও মোদিকে দেখা যায়নি। একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিদায় জানান কানাডীয় প্রধানমন্ত্রীকে।
প্রথমেই বলেছি যে অন্যান্য দিনের মতো আজও বাংলাদেশের রাজনীতি এবং নির্বাচন নিয়ে লিখবো। কিন্তু এই খবরটি দৈনিক ইনকিলাবের সম্মানিত পাঠক ভাইদেরকে জানানো প্রয়োজন বলে মনে করলাম। এই খবর থেকে দেখা যাচ্ছে, পরলোকগত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী শিখদের সবচেয়ে পবিত্র স্থান স্বর্ণ মন্দিরে সামরিক অভিযান চালিয়ে সন্ত জার্নাল সিং ভিনডানওয়ালাসহ ৭৫০ জন স্বাধীনতাকামী পাঞ্জাবীকে হত্যা করার পর স্বাধীন খালিস্তান আন্দোলন হয়তো চিরদিনের জন্য শেষ হয়ে গেল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে সেটি শেষ তো হয়ইনি, বরং প্রবাসী শিখদের মাঝে স্বাধীনতার আগুন ছড়িয়ে পড়েছে। স্বাধীন খালিস্তানকামীরা বিশে^র বিভিন্ন দেশে স্বাধীনতার আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। কানাডায় সমস্ত শিখ ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। কানাডায় শিখদের মাঝে কয়েক মাস আগে খালিস্তান প্রশ্নে গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। এই গণভোটে ১০০ ভাগ শিখই স্বাধীন খালিস্তানের পক্ষে ভোট দেয়। তাদের এই তৎপরতায় কানাডার জাস্টিন ট্রুডোর সরকার কোনো রকম বাধাদান করছে না। বরং স্বাধীন খালিস্তানকামী একজন শিখকে ট্রুডোর মন্ত্রিসভায় মন্ত্রী নিয়োগ করা হয়েছে।
\দুই\
এখানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্পর্কে দুটো কথা না বললেই নয়। যখন তিনি গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তখন পাইকারী হারে ২ হাজার মুসলমানকে হত্যার জন্য তাকে গুজরাটের কসাই হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তার হাত ছিল রক্তে রঞ্জিত। সেজন্য তাকে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে পর্যন্ত আমেরিকায় অবাঞ্ছিত ব্যক্তি হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং তার জন্য আমেরিকার দুয়ার বন্ধ করে দেওয়া হয়। যখন মোদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন তখন রাজনৈতিক কারণেই সমীকরণটি বদলে যায়। কিন্তু মোদি তার আচরণে শিষ্টাচার আনতে পারেননি। তাই জি-২০ সম্মেলনে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো উপস্থিত থাকা সত্তে¡ও মোদি তার ভাষণে খালিস্তানের দাবিদারদের কানাডায় আশ্রয় দানের জন্য কানাডার সমালোচনা করেন। স্বভাবতই ট্রুডো অসন্তুষ্ট এবং ক্ষুব্ধ হন।
বলা হয়েছে যে, প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো দেশে ফেরার জন্য যখন দিল্লি বিমান বন্দরে আসেন তখন বিমানটি টেক অফ করতে পারেনি। বলা হয়, সেখানে যান্ত্রিক ত্রæটি আছে। বেচারা ট্রুডোকে বিমানটি মেরামত করা পর্যন্ত ৩৬ ঘণ্টা বিমান বন্দরে অপেক্ষা করতে হয়। আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলেছেন, এই ৩৬ ঘণ্টা তাকে বিমান বন্দরে না রেখে ভারত সরকারের উচিত ছিল, তাকে সসম্মানে রাজধানীতে ফিরিয়ে আনা। এই ৩৬ ঘণ্টা তার কাছে কেউ আসেনি। ৩৬ ঘণ্টা পর বিমানটি যখন টেক অফ করবে তখন একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তার সাথে দেখা করেন।
দিল্লির জি-২০ সম্মেলনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ওপর অসন্তুষ্ট হন। তিনি চেয়েছিলেন, আমেরিকা এবং সারা বিশে^র নিয়ম রীতি মোতাবেক তাদের দুই জনের দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের পর যৌথ সাংবাদিক সম্মেলন করবেন। কিন্তু নরেন্দ্র মোদি তাতে বাধা দেন। তখন বাইডেন বলেন, তিনি একা একাই সাংবাদিক সম্মেলন করবেন। কিন্তু সেটিতেও নরেন্দ্র মোদি বাধা দেন। এতে সঙ্গতকারণেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন মনক্ষুন্ন হন। তিনি সংবাদ সম্মেলনের এই দুঃখজনক ঘটনা দিল্লি থেকে সরাসরি ভিয়েতনামে গিয়ে প্রকাশ করেন। দিল্লিতে ভারত-মার্কিন দ্বিপাক্ষিক শীর্ষ বৈঠকে ভারতকে আমেরিকা কী বলেছে সেটি মোদি সরকার প্রকাশ করেনি। কিন্তু প্রেসিডেন্ট বাইডেন দিল্লি থেকে ভিয়েতনামে পৌঁছে সাংবাদিকদের বলেছেন, ভারতের মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং গণতান্ত্রিক কার্যকলাপ সব দল যাতে অবাধে চালাতো পারে সেই পরামর্শ তিনি নরেন্দ্র মোদিকে দিয়েছেন।
আসলে চীন ফ্যাক্টর আমেরিকাকে ভারতের কাছে কিছুটা নমনীয় হতে বাধ্য করেছে। এখানে একটি কথা ভুলে যাওয়া উচিত নয় যে বাইডেন বারাক ওবামার অধীনে ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। জি-২০ সম্মেলন চলাকালে ইউরোপে সিএনএনের প্রখ্যাত সাংবাদিক ক্রিস্টিয়ানা আমানপুরি ওবামাকে প্রশ্ন করেছিলেন যে, নরেন্দ্র মোদি বিশে^র অনেকের কাছে একদেশদর্শী ও কর্তৃত্বপরায়ন হিসেবে বিবেচিত হচ্ছেন। সেক্ষেত্রে নরেন্দ্র মোদির সাথে মার্কিন প্রেসিডেন্টের আচরণ কেমন হওয়া উচিত? পৃথিবী বিখ্যাত এই মহিলা সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন, ভারতে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা দেওয়া না হলে এমন একটি সময় আসবে, যখন ভারত ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হয়ে যাবে। ভারতীয় সিভিল সোসাইটির অন্যতম নেতা অরুন্ধতি রায় ধারণা করেন, বারাক ওবামার সাথে ক্রিস্টিয়ানা আমানপুরির এই ইন্টারভিউয়ের পেছনে হোয়াইট হাউজের প্রচ্ছন্ন মদদ ছিল।
\তিন\
ভারতের এই অবস্থা নিয়ে দুই কথা লিখতে গিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতি সম্পর্কে কথা বলার স্পেস কমে গেল। তবে আজ সংক্ষেপে বলতে চাই যে, বাংলাদেশের শুধু রাজনৈতিক পরিস্থিতিই নয়, প্রশাসনিক কর্মকান্ডও রীতিমত এলোমেলো হয়ে গেছে। ড. ইউনূসের সাথে যে আচরণ করা হচ্ছে, সেটি সারাবিশে^র নিন্দা কুড়াচ্ছে। ১০৬ জন নোবেল পুরষ্কার জয়ী এবং ৮০ জন বিশ^বরেণ্য ব্যক্তিত্বকে উপেক্ষা করছে এই সরকার। বাংলাদেশের দীর্ঘ মেয়াদী স্বার্থে এই কাজটি সঠিক হচ্ছে না। ‘অধিকারের’ দুই নেতা আদিলুর রহমান এবং এলান খানের দুই বছরের কারাদÐ আমেরিকা, ইউরোপ তথা সমগ্র পশ্চিমা বিশে^র নিন্দা কুড়াচ্ছে।
দেশের অভ্যন্তরে কী ঘটছে এবং বর্তমান চলমান সরকার বিরোধী আন্দোলন কোথায় গিয়ে শেষ হচ্ছে, সেটি নিয়ে আজকে আর আলোচনা করার স্থান নাই। কিন্তু একটি বিষয়ের প্রতি আমি সমস্ত পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই। সকলেই জানেন যে, ভারতের প্রধান বার্তা সংস্থার নাম প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া। সংক্ষেপে পিটিআই। আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন সংস্থা রয়টার্স এবং এএফপির কাছাকাছি চলে গেছে পিটিআই। পিটিআই পুরাপুরি সরকার নিয়ন্ত্রিত না হলেও তার সাথে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রয়েছে। সেই পিটিআই তার খবরে বলেছে যে বাংলাদেশে গণতন্ত্র এখন লাইফ সাপোর্টে। এটি একটি মারাত্মক সংবাদ এবং যুগপৎ একটি অভিযোগ।
বর্তমান সরকারের ১৫ বছরে পিটিআই এমন কোনো খবর পরিবেশন করেনি যেটিকে সামান্যতম হলেও আওয়ামী লীগ সরকারবিরোধী বলা যেতে পারে। সরকারবিরোধী খবর তো দূরের কথা, সরকার সম্পর্কে বিন্দু মাত্র তীর্যক কটাক্ষও এই ১৫ বছরে হানেনি। ভারতের রাজনীতি এবং নেতৃত্ব সম্পর্কে যারা বিশেষজ্ঞ তারা বলেন যে, মোদি সরকারের সাথে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের হানিমুন যদি আগের মতো অব্যাহত থাকত তাহলে পিটিআই এমন একটি সংবাদ পরিবেশন করত না। এর থেকে আকলমান্দ ব্যক্তিরা যা বোঝার তা বুঝে নিন। কারণ, এটি তাদের জন্য একটি ইশারা।
\চার\
যারা আন্তর্জাতিক রাজনীতি সম্পর্কে খোঁজ খবর রাখার চেষ্টা করেন তারা জানেন যে, ‘নিউইয়র্ক টাইমস’ নামক ইংরেজি দৈনিকটি শুধুমাত্র আমেরিকায় নয়, সারা বিশে^ একটি মর্যাদাসম্পন্ন এবং ক্রেডিবল দৈনিক সংবাদপত্র। আমি যে কয়বার নিউইয়র্ক গেছি তখন সাবওয়ে (পাতাল রেল) যোগে যাওয়ার সময় ‘টাইমস স্কয়ার’ নামক ট্রেন স্টেশনটিতে সবগুলো ট্রেনকে স্বল্প বিরতিতে থামতে দেখেছি। এটি আসলে একটি ট্রেন জংশন। এই টাইমস স্কয়ার নামটি নিউইয়র্ক টাইমসকে মহিমান্বিত করার জন্যই দেওয়া হয়েছে। সেই নিউইয়র্ক টাইমসে বাংলাদেশের ওপর একটি বিশাল সংবাদ ছাপা হয়েছে। সংবাদটি লিখেছেন মুজিব মাশাল নামের একজন অত্যন্ত সিনিয়র মার্কিন সাংবাদিক। সংবাদটির শিরোনাম মোটামুটি নি¤œরূপ, বাংলাদেশে গণতন্ত্রের মুমূর্ষু অবস্থা এবং এক দলীয় শাসনের পথে আগুয়ান দেশ। বাংলাদেশে রাজনৈতিক জুলুম, হামলা, মামলা ইত্যাদি সম্পর্কে এত খুঁটি নাটি বিবরণ দেওয়া হয়েছে যা আমাদের দেশের পত্রপত্রিকাতে কোনো সময় পাওয়া যায় না। এই রিপোর্টটি লেখার জন্য মুজিব মাশাল দুই বার বাংলাদেশে এসেছিলেন এবং মাসাধিক কাল অবস্থান করেছিলেন।
নিউইয়র্ক টাইমস বাংলাদেশ সম্পর্কে দ্বিতীয় দফায় আরেকটি খবর প্রকাশ করেছে। গত ১৬ সেপ্টেম্বর শনিবার নিউইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, বাংলাদেশে নতুন করে ভিন্ন মত দমনের মাত্রা বৃদ্ধি পাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। নিউইয়র্ক টাইমসের এই আশঙ্কা ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই সত্য প্রমাণিত হয়েছে। ১৭ সেপ্টেম্বর রবিবার নাটোরে বিএনপির পদযাত্রায় আওয়ামী কর্মীরা একটি মাইক্রোবাস পুড়িয়েছে। আওয়ামী লীগের সর্বশেষ দমননীতি সম্পর্কে আমি আগামী সংখ্যায় আরো বিস্তারিত লিখবো।
শেষ করার আগে একটি বিষয় খুব স্পষ্ট করে বলতে চাই, সেটি হলো, আমেরিকা এবং পশ্চিমা শিবিরকে বৈরী করলে সেটি শুধুমাত্র সরকারের জন্যই ক্ষতিকর হবে না, বরং বাংলাদেশের অগ্রগতি শুধুমাত্র হোঁচট খাবে না, রীতিমত মুখ থুবড়ে পড়বে।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
আবরার শিখিয়েছে কিভাবে আগ্রাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হয় : উপদেষ্টা আসিফ
চার ঘণ্টায় নিভল কালিবাজার মসলা পট্টির আগুন, ৪০ দোকান পুড়ে ছাই
শেরপুরে সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির আরো উন্নতি : দূর্ভোগে বানভাসি মানুষ, মৃত্যু-১০
কর্মক্ষেত্রে জেন্ডার ফ্রেন্ডলি পরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব হলে দেশের অর্থনীতি অনেক গুণ এগিয়ে যাবে- সিলেটে দিনব্যাপী কর্মশালায় বক্তারা
ভারতে হিন্দু পুরোহিত ও বিজেপি নেতা কর্তৃক মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে কটুক্তি করার প্রতিবাদ ও ফাঁসির দাবিতে বরগুনায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত
মেরিটাইম সেক্টর অপার সম্ভাবনার এক বিরাট ক্ষেত্র: নৌপরিবহন, বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা
দুর্নীতি, সরকারি প্রাতিষ্ঠানের বাধার কারণে এনজিওগুলো নির্বিঘ্নে কাজ করতে পারে না: ড. দেবপ্রিয়
গৌরনদীতে আওয়ামীলীগের তিন কর্মী গ্রেফতার
চাঁদপুরে বেড়েছে ডেঙ্গুর প্রকোপ, হাসপাতালে ভর্তি অর্ধশত
বাঘায় বন্যার পানিতে ভাসছে চরাঞ্চলের মানুষ
সাফল্যের পুরষ্কার পেলেন জয়সুরিয়া
যুবদল নেতা শামীম হত্যা নজিবুর ও আমিনুল ৩ দিনের রিমান্ডে
ঢাকাকে বসবাস যোগ্য করতে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিতে হবে : উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য সেই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উর্মি সাময়িক বরখাস্ত
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন দুই মার্কিন বিজ্ঞানী
টানা ১১ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস ৩০ দিন
দোয়ারাবাজার ভারতে পাচারের সময় ১৪ লাখ টাকার রসুন ও মাছ জব্ধ
সমুদ্রপথে হজে যেতে সম্মতি দিল সউদী আরব
লেবাননে ২৪ ঘণ্টায় ১৫০ স্থাপনা ধ্বংস ইসরায়েলি সেনাদের
শিক্ষক অপসারণের দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ, ফটকে তালা