পর্যটন শিল্পের টেকসই বিকাশ নিশ্চিত করতে হবে
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:৩৭ পিএম | আপডেট: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৬ এএম
পর্যটন এক ধরনের বিনোদন। অবসর অথবা ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যে এক স্থান থেকে অন্য স্থান কিংবা এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণ করাকে বুঝায় পর্যটন। বর্তমান সময়ে সারা বিশে^ পর্যটন ‘শিল্প’ হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। এছাড়াও বিশ^ব্যাপী অবসরকালীন কর্মকান্ডের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। যিনি আমোদ-প্রমোদ বা বিনোদনের উদ্দেশ্যে অন্যত্র ভ্রমণ করেন তিনি পর্যটক নামে পরিচিত। ট্যুরিস্ট গাইড, পর্যটন সংস্থা ও সেবা খাত পর্যটনের সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত রয়েছে। পর্যটনের মাধ্যমে নিজেদের সংস্কৃতি, খাদ্যাভ্যাস, হস্তশিল্প, খেলাধুলা ও উৎসবসমূহ দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে আকষর্ণীয়ভাবে তুলে ধরার মধ্যেই রয়েছে অফুরন্ত সুযোগ ও সম্ভাবনা। নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টিসহ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে পর্যটন শিল্পের ভূমিকা উজ্জ্বল।
অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিশে^র অনেক দেশে পর্যটন খাত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এদের মধ্যে ফ্রান্স, মিশর, গ্রিস, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, স্পেন, ইতালি, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ইত্যাদির কথা উল্লেখ করা যায়। এছাড়াও দ্বীপ রাষ্ট্র হিসেবে খ্যাত মৌরিশাস, বাহামা, ফিজি, মালদ্বীপ, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন, সিসিলি, ক্যারাবীয় অঞ্চলেও পর্যটন শিল্প বিকাশ লাভ করেছে। পর্যটনে ব্যাপক পরিমাণ অর্থ মালামাল পরিবহন এবং সেবা খাতে ব্যয়িত হয়, যা বিশে^র মোট জাতীয় উৎপাদানের প্রায় ৫%। অর্থনীতির সহায়ক সেবা খাত হিসেবে পর্যটনের সাথে জড়িত রয়েছে বিপুল সংখ্যক লোক। সেবা খাত বা শিল্পের মধ্যে রয়েছে পরিবহন ব্যবস্থা, যাতে বিমান, প্রমোদ তরী, ট্যাক্সিক্যাব এবং আতিথেয়তা সেবায় থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা যার মধ্যে রয়েছে হোটেল, রিসোর্ট এবং আমোদ-বিনোদনের মধ্যে চিত্তবিনোদন পার্ক, ক্যাসিনো, শপিং মল, সঙ্গীত মঞ্চ ও থিয়েটার ইত্যাদি।
অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সমৃদ্ধ ইতিহাস, বৈচিত্র্যপূর্ণ সংস্কৃতি আমাদের দেশকে রূপের রাণী হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এদেশে রয়েছে বিশে^র দীর্ঘতম নিরবচ্ছিন্ন প্রাকৃতিক সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার, ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কোর ঘোষিত বিশ^ ঐতিহ্যের স্থান, পৃথিবীর একক বৃহত্তম জীববৈচিত্র্যে ভরপুর ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল সুন্দরবন, একই সৈকত থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত অবলোকনের স্থান সমুদ্রকন্যা কুয়াকাটা, দু’টি পাতা একটি কুঁড়ির সবুজ বিছানো নয়নাভিরাম সিলেট, স্বচ্ছ জলরাশির লালাখাল, পাথরম জলের মিতালিতে বয়ে যাওয়া জাফলং ও বিছনাকান্দির নয়নাভিরাম সৌন্দর্য, পাহাড় ভেদ করে নেমে আসা পাংথুমাই ঝরনা, রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট, মিনি কক্সবাজার, হাকালুকি এবং কানাইঘাটের লোভাছড়া, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের বৈচিত্র্যপূর্ণ সংস্কৃতি ও কৃষ্টি-আচার, উচ্চ সবুজ বনভূমি ঘেরা পাবর্ত্য চট্টগ্রাম অঞ্চল, সমৃদ্ধ অতীতের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা দেশের উত্তরাঞ্চলের প্রতœতাত্ত্বিক নিদর্শন ইত্যাদি। ফলে স্বাভাবিকভাবে বাংলাদেশের পর্যটনশিল্পের উন্নয়নের সম্ভাবনা বিদ্যমান। চতুর্দশ শতাব্দীতে জগদ্বিখ্যাত পর্যটক ইবনে বতুতা নৌকাযোগে সোনারগাঁও থেকে সিলেট যাবার পথে নদীর দু’কূলের অপার সৌন্দর্যে বিমোহিত হয়েছিলেন। নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সমৃদ্ধ ইতিহাস ও ঐতিহ্য, বৈচিত্র্যপূর্ণ সংস্কৃতি, দৃষ্টিনন্দন জীবনাচার বাংলাদেশরকে গড়ে তুলেছে সমৃদ্ধ পর্যটন গন্তব্য হিসেবে। তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশ স্বল্প আয়তনের দেশ হলেও বিদ্যমান পর্যটন খাতে যে বৈচিত্র্য রয়েছে, তাতে সহজেই পর্যটকদের আকর্ষণ করতে পারে।
দেশে পর্যটনশিল্প বিকাশের অপার সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও স্বাধীনতার এত বছর পেরিয়ে গেলেও আমরা খুব একটা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারিনি। এই খাতটি থেকে সরকারের বিপুল অর্থ উপার্জনের সম্ভাবনা থাকলেও বরাবরই উপেক্ষিত থেকেছে। পর্যটন শিল্প বিকাশের পথে আমাদের পর্বতসম সমস্যা নিয়ে এগিয়ে যেতে হচ্ছে। অনুন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা এক্ষেত্রে প্রধান অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আমাদের দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা যেমন খুব একটা সুবিধাজনক হয়ে ওঠেনি, তেমনি যাতায়াত খরচও তুলনামূলক বেশি হওয়ায় আমরা পর্যটক আকর্ষণে ব্যর্থ হচ্ছি। এখানকার হোটেল, মোটেল, রিসোর্টগুলোর খরচ বিশে^র অন্যান্য পর্যটনবান্ধব দেশের তুলনায় অনেক বেশি হওয়ায় পর্যটকরা আগ্রহ হারায়। দেশের পর্যটক আকর্ষণকারী স্থানগুলোতে নিরাপত্তার যথেষ্ট ঘাটতি রয়েছে। দিনে দুপুরে চুরি, ছিনতাইয়ের মত ঘটনা ঘটে থাকে। ফলে বিদেশী পর্যটকেরা নিরাপত্তার অভাবে ক্রমে আকষর্ণ হারিয়ে ফেলছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের এদিকে দৃষ্টি দেওয়া উচিত। ¯্রষ্টা তার অপর কৃপায় আমাদের অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দান করলেও আমরা তার যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছি। আমরা সুন্দরবনের গাছ কেটে উজাড় করে দিয়েছি। নিজেদের সামান্য স্বার্থের আশায় ধ্বংস করে দিয়েছি এর জীববৈচিত্র্যকে। এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, কক্সবাজারের পৌর এলাকায় প্রতিদিন গড়ে ৩০ টন বর্জ্য উৎপাদিত হয়। এভাবে চলতে থাকলে আগামী ১০-১৫ বছরের মধ্যে গন্ধে থাকা দায় হয়ে দাঁড়াবে। এদেশের পর্যটন শিল্পের বিকাশে রাজনৈতিক অস্থিরতাও নেতিবাচক প্রভাব ফেলে থাকে।
বর্তমানে বিশ^ব্যাপী পর্যটকের সংখ্যা প্রায় ৯০ কোটি। ধরা হচ্ছে, ২০২০ সাল নাগাদ এ সংখ্যা দাঁড়াবে ১৬০ কোটি। পর্যটন বিশেষজ্ঞদের মতে, এ বিপুলসংখ্যক পর্যটকের প্রায় ৭৩ শতাংশ ভ্রমণ করবেন এশিয়ার দেশগুলোতে। এছাড়াও বিশ^ পর্যটন সংস্থার তথ্যমতে, উক্ত সময়ের মধ্যে এ শিল্পে ২৯ কোটি ৭০ লাখ লোকের কর্মসংস্থান হবে, যা বিশ^ অর্থনীতিতে অবদান রাখবে ১০.৫ ভাগ। বাংলাদেশ যদি এ বিশাল বাজারের আংশিকও ধরতে পারে, তাহলে পর্যটনের হাত ধরেই বদলে যেতে পারে তার অর্থনীতি। বর্তমানে কক্সবাজারকে কেন্দ্র করে নেয়া হচ্ছে নানা পরিকল্পনা। কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত সাগরের পাড়ে বিশে^র দীর্ঘতম ৮০ কিলোমিটার মেরিন ড্রাইভ সড়ক নতুন করে পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। পাশাপাশি কক্সবাজারে বেড়াতে আসা বিদেশি পর্যটকদের জন্য পৃথক ট্যুরিস্ট জোন করা হচ্ছে। বিশে^র বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যটক আকর্ষণে কক্সবাজারে তিনটি পর্যটন পার্ক তৈরির পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ তিনটি ট্যুরিজম পার্ক হল সাবরাং ট্যুরিজম পার্ক, নাফ ট্যুরিজম পার্ক এবং সোনাদিয়া ইকো ট্যুরিজম পার্ক।
ইদানিং আমাদের দেশের পর্যটনখাতকে এগিয়ে নিতে বন্ধু হিসেবে সহায়ক ভুমিকা পালন করছে তথ্যপ্রযুক্তি। তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে পর্যটকরা সহজেই তাদের গন্তব্য নির্ধারণ করতে পারছে। ভ্রমণপিপাসুদের জন্য বাণিজ্যিক ট্রাভেল এজেন্সির বাইরেও গড়ে উঠেছে অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন প্লাটফর্ম। ফেসবুকভিত্তিক বিভিন্ন গ্রুপ রূপ নিয়েছে ট্রাভেল এজেন্সিতে। এগুলোর চোখ রাখলেই বোঝা যায়, ভ্রমণের প্রতি মানুষের আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। সাম্প্রতিক সময়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির প্রসার পর্যটন খাতে গুরুত¦পূর্ণ অবদান রাখছে। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে অনেকগুলো ট্রাভেল গ্রুপ আছে, যারা ট্যুর প্রোগ্রাম আয়োজন করে। এতে কম সময় ও কম খরচে ভ্রমনপিপাসুরা বেড়াতে পারছে। আবার ভ্রমণ শেষে অনেকেই তাদের অভিজ্ঞতাগুলো লিখছে। কিছু কিছু অনলাইন পোর্টাল আবার ভ্রমণ বিষয়ক লেখার প্রতিযোগিতা আয়োজন করে, যেখানে পুরষ্কারের ব্যবস্থাও থাকে। এথেকে ভ্রমনপিপাসুরা আরো নিত্য-নতুন তথ্য পাচ্ছে ও তাদের মধ্যে ভ্রমণের আগ্রহ বাড়ছে। সেই সাথে আবিষ্কৃত হচ্ছে দেশের আনাচে কানাচে অবস্থিত নতুন নতুন পর্যটন স্থান। এভাবে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার ও প্রসার পর্যটন খাতের প্রচার ও প্রসারে অসামান্য অবদান রাখছে। সরকারের সহযোগিতা ও পৃষ্ঠপোষকতা পেলে এই ধরনের অনলাইনভিত্তিক ট্রাভেল গ্রুপগুলোর গতিশীলতা আরো বৃদ্ধি পাবে।
পর্যটনবান্ধব দেশের তালিকায় পাঁচ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। বিশ^ অর্থনৈতিক ফোরামের ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম কম্পিটিটিভ প্রতিবেদনে ভ্রমণ ও পর্যটনে সেরা দেশগুলোর তালিকায় পাঁচ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান এখন ১২০ নম্বরে। ওই প্রতিবেদনে জানানো হয়, পর্যটকদের জন্য উড়োজাহাজ পরিবহন, আবাসন, নিরাপত্তা, সংস্কৃতি ও স্থিতিশীল ভ্রমণের সুযোগগুলোর মধ্যে ৯০টি মানদন্ড বিবেচনা করে ১৪০টি দেশের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। তালিকার শীর্ষে রয়েছে ইউরোপের দেশ স্পেন। এরপরই রয়েছে ফ্রান্স, জার্মানি, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, ইতালি, কানাডা ও সুইজারল্যান্ডের মতো দেশ। সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে ৩৪ নম্বরে পাশর্^বর্তী ভারত, শ্রীলঙ্কার অবস্থান ৭৭, নেপাল ১০২ ও পাকিস্তান ১২১। এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি উন্নতি করেছে বলে প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। বাংলাদেশের জন্য আশার কথা হলো, প্রাকৃতিক সম্পদ ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের কারণে এখানকার পর্যটনশিল্পে উল্লেখযোগ্য উন্নতি হবে। পাশাপাশি পর্যটকদের সংখ্যাও বাড়বে। এদেশের পর্যটনশিল্পের জন্য বেশিকিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে। যেমন, অনুন্নত পর্যটন সেবা, বায়ুদূষণ ও জলাবদ্ধতার মতো চ্যালেঞ্জগুলোর মুখে রয়েছে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প। বাংলাদেশের পর্যটনের টেকসই বিকাশ এবং উন্নয়নে বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য বৃদ্ধি, প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ পর্যটনের বিকাশে গতি আনতে পারে। সেই সাথে দেশের পর্যটন শিল্পের প্রচার ও উন্নয়নে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি ট্যুর অপারেটর, হোটেল ও এভিয়েশন সংশ্লিষ্ট সকলকে একসাথে কাজ করতে হবে।
লেখক: চাকরিজীবী ও কলামিস্ট
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্ত:ক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের কলমবিরতি
পটুয়াখালীতে সুবিধা বঞ্চিত ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অধিকার দুর্যোগের প্রভাব বিষয়ক প্রজেক্ট ওরিয়েন্টশন
ফরিদপুরে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ধাক্কা লাগাকে কেন্দ্র করে চিকিৎসকে মারধোর
মুফতি মুতাজ সভাপতি মুফতি শুয়াইব সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত
নওগাঁয় দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
সিরিয়ায় বিমান চলাচল স্থগিত করল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রে খুন মাদক পাচারকারী সুনীল যাদব, দায় নিল বিষ্ণোই গ্যাং
চাঁদপুরে জাহাজে সেভেন মার্ডার: স্বজনদের দাবি পরিকল্পিত হত্যাকান্ড
বাগেরহাটে ইউপি চেয়ারম্যান নাসির উদ্দীন বরখাস্ত
কালীগঞ্জে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা
"স্বপ্ন রুরাল ফাউন্ডেশন: তরুণদের হাত ধরে সমাজ বদলের এক নতুন যাত্রা"
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়ে ছাই হাজারো ঘর, শিশুসহ নিহত দুজন
সিলেট সীমান্ত থেকে ১৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
নিখোঁজের ৬ দিন পর বিক্রয় কর্মীর লাশ উদ্ধার
চাঁদপুরে জাহাজে ৭ খুন একজনের বাড়ী ফরিদপুর গেরদা ইউনিয়নে
স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা বা সিস্টেম হিসেবে ডেভেলপ করেনি; স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান
ট্রাম্পের জয়ে ইউক্রেনের সংঘাতে পশ্চিমা দৃষ্টিভঙ্গি বদলেছে: উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম আবাহনীর জালে মোহামেডানের গোল উৎসব
আউটসোর্সিংয়ে নিয়োগ দুর্নীতি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি!
স্থানীয় সরকার একটি সিস্টেম হিসেবে ডেভেলপ করেনি: সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান