দেশকে কোরিয়া বানাতে হলে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা বিশে^র সাথে ঘনিষ্ঠতম মিত্রতা গড়তে হবে
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:৩৯ পিএম | আপডেট: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৬ এএম
অবশেষে বাংলাদেশ সম্পর্কে আমেরিকার বিশেষ ভিসা নীতি কার্যকর করা শুরু হয়েছে। তবে আমেরিকার ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর ড. আলী রিয়াজ শনিবার এক বিশেষ টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে বলেন যে, গত শুক্রবার ভিসা নীতি কার্যকর হওয়া শুরু হয়েছে বললেও আসলে এটি কার্যকর হওয়া শুরু হয়েছে চলতি বছরের ২৪ মে থেকে। উল্লেখ করা যেতে পারে যে, আমেরিকা তার নতুন ভিসা নীতি বাংলাদেশ সরকারকে জানিয়েছিল ৩ মে। সরকার সেটি জন সমক্ষে আনেনি। বরং মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ্যান্থনি ব্লিংকেন যখন ২৪ মে এই ভিসা নীতি অফিসিয়ালি ঘোষণা করেন একমাত্র তখনই বাংলাদেশের জনগণ এটি জানতে পারে। ড. আলী রিয়াজ ঐ টেলিভিশন ইন্টারভিউয়ে বলেন যে, আসলে ঐ ২৪ মে থেকেই ভিসা নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হওয়া শুরু হয়েছে। সেই মে মাস থেকে সেপ্টেম্বরের ২২ তারিখ অর্থাৎ এই ৫ মাসে তেমন বড় আকারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়নি। গত ২২ তারিখেই মোটামুটি বড় আকারে এই নিষেধাজ্ঞা তাদের ভাষায় ‘আরোপ শুরু হয়েছে’। তবে তবে মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশে বহুল পরিচিত ডোনাল্ড লু বলেছেন যে, ইতোমধ্যেই যে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে সেটি তো থাকবেই, অধিকন্তু আগামীতেও ঐ একই ক্রাইটেরিয়া অনুযায়ী যারাই ঐ অপরাধ করবেন তারাও এই ভিসা নীতির আওতায় পড়বেন। কিন্তু বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেছেন কিছুটা ভিন্ন কথা। তিনি বলেছেন যে, এরপর আর কোনো স্যাংশন বা এই ধরনের কোনো নিষেধাজ্ঞা আসবে না।
বাংলাদেশের কারা এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় ইতোমধ্যেই পড়েছেন, এ প্রশ্ন করা হয়েছিল মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারকে। তিনি বলেছেন যে, যাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়, মার্কিন নীতি অনুযায়ী তাদের নাম প্রকাশ্যে ঘোষণা করা হয় না। কারা কারা নিষেধাজ্ঞার আওতায় এসেছেন সেটি সরকারের কাছে জানিয়ে দেওয়া হয়। পরবর্তী যা করণীয় সেটি সংশ্লিষ্ট সরকারই করেন। এ ব্যাপারে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেন যে, নিষেধাজ্ঞাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের তালিকা সংক্ষিপ্ত। এখন সেই তালিকা কত বড় বা কত ছোট, সে সম্পর্কে মার্কিন সরকার বা বাংলাদেশ সরকার কেউই স্পষ্ট করে কিছু বলেননি।
তবে বাজারে এ ব্যাপারে অনেক নাম শোনা যায়। সামাজিক মাধ্যমেও কিছু কিছু নাম ছড়িয়ে পড়েছে। দেশের বাইরে প্রতিবেশী দেশে, আরো স্পষ্ট করে বলতে গেলে আমাদের অত্যন্ত অভিন্ন সীমান্তের প্রদেশটির ইংরেজি পত্রিকায় এ সম্পর্কে একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সেই পত্রিকার ওপর লগ অন করে দেখা গেল যে, পত্রিকাটি কম্পিউটারের মনিটরে আসছে না। ঘটনা যাই হোক, কোন্ কোন্ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ওপর ভিসা রেস্ট্রিকশন ইমপোজ করা হয়েছে, সেটা আজ হোক আর কাল হোক, জানা যাবেই। সেটি মার্কিন সরকারের সূত্রেই হোক, আর বাংলাদেশ সরকারের সূত্রেই হোক, জানা যাবেই। শনিবার রাতে যখন এই কলামটি লিখছি তখন ৮ থেকে ৯টি নাম বাজারে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমি এবং দৈনিক ইনকিলাব দয়িত্বশীল সাংবাদিকতা করি। তাই গুজব আকারে যেসব খবর বাতাসে ছড়াচ্ছে সেগুলোকে আপাতত গুজব হিসেবেই ধরে রাখছি।
আজ এই মূল সমস্যা আলোচনা করতে গিয়ে সাইড লাইনে একটি কথা অত্যন্ত স্পষ্টভাবে বলতে চাই। আমার সেই কথা অনেকের কাছে ভাল নাও লাগতে পারে। তবে একজন সাচ্চা দেশপ্রেমিক হিসেবে, অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার বৃহত্তর স্বার্থে সেই কথা বলা প্রয়োজন বলে মনে করছি। সেটি হলো, বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের ভালভাবে জীবনযাপনের স্বার্থে, এই দেশ থেকে আধিপত্যবাদ হটিয়ে দেওয়ার স্বার্থে আমেরিকার সাথে বৈরী সম্পর্ক বাংলাদেশ এ্যাফোর্ড করতে পারে না।
॥দুই॥
আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে অথবা আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক অঙ্গনে কোনো দেশ অপর একটি দেশের চিরস্থায়ী শত্রু বা চিরস্থায়ী মিত্র হিসেবে থাকতে পারে না। একটি দেশ যখন স্বাধীন হয় তখন সেই দেশের পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারিত হয় সেই দেশ এবং সেই দেশের জনগণের সর্বোত্তম কল্যানের স্বার্থে। এক্ষেত্রে দুটি ফ্যাক্টর নিয়ামক হিসেবে কাজ করে। প্রথমটি হলো যে কোনো মূল্যে স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা। আর দ্বিতীয়টি হলো সমগ্র দেশবাসীর তথা সমগ্র দেশের সর্বোত্তম অগ্রগতি লাভ করা। এক্ষেত্রে অমুক দেশটি আমার বিরোধিতা করেছিল, সেই কারণ ধরে অনির্দিষ্টকাল তার সাথে বৈরী সম্পর্ক বজায় রাখা যায় না। বরং ঐ দেশটির সাথে বন্ধুত্ব যদি আমার দেশের জনগণের বৃহত্তর কল্যান বয়ে আনে তাহলে অতীত ভুলে গিয়ে তার সাথেই আমার বন্ধুত্ব করা উচিৎ। নিচে কয়েকটি উদাহরণ দিচ্ছি।
সকলেই জানেন যে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধকালে মিত্র শক্তির অর্থাৎ আমেরিকা, রাশিয়া ও যুক্তরাজ্যের বিপক্ষে ছিল প্রধানত জার্মানি এবং জাপান। সকলেই একথাও জানেন যে, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় আমেরিকা জাপানের হিরোশিমা এবং নাগাসাকি নামক দুইটি স্থানে এ্যাটম বোমা মেরেছিল। ফলে লক্ষ লক্ষ মানুষ নিহত হয়েছিল, কোটিরও বেশি মানুষ বিভিন্ন ভাবে পঙ্গু হয়েছিল এবং শত শত কোটি টাকার সম্পদ ধ্বংস হয়েছিল। এজন্য কিন্তু জাপানীরা আমেরিকার সাথে বছরের পর বছর ধরে শত্রুতা জিইয়ে রাখেনি। বরং তাদের ধ্বংসপ্রাপ্ত দেশ এবং ততোধিক ধ্বংসপ্রাপ্ত দেশের সব সেক্টর পুনর্গঠনের জন্য আমেরিকা জাপানে সাহায্যের হাত বাড়ায়। আর জাপানও আমেরিকার সেই প্রসারিত হাত গ্রহণ করে। মূলত মার্কিন সহায়তায় নতুন করে জন্ম নেয় জাপান। আজ জাপান পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তি। প্রথম স্থানে আমেরিকা এবং দ্বিতীয় স্থানে চীন। বাংলাদেশেও জাপানী অর্থ সাহায্যে কত গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে সেটি আপনারা সকলেই জানেন।
দ্বিতীয় উদাহরণ হলো জার্মানি। সকলেই জানেন যে, জার্মান ডিক্টেটর হিটলারের বিশ^ জয়ের হঠকারী উচ্চাকাঙ্খার ফলেই দ্বিতীয় বিশ^যুদ্ধ শুরু হয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ^যুদ্ধ চলাকালে এক সময় মনে হয়েছিল যে, ফ্রান্স এবং ব্রিটেনের মতো শক্তি তো জার্মানির পদানত হয়েছে। অন্যদের পরাজিত হওয়া বাকি। হিটলার তখন রাশিয়া জয়ে আগুয়ান। তারপরের কথা সকলেই জানেন। সেদিন রাশিয়া, আমেরিকা এবং ইংল্যান্ড মিলে হিটলারের জার্মানিকে পরাস্ত করে। জার্মানি দুই ভাগে ভাগ হয়। একটি পশ্চিম জার্মানি। আরেকটি পূর্ব জর্মানি। পূর্ব জার্মানি রাশিয়ার এবং পশ্চিম জার্মানি আমেরিকার সাথে মিত্রতা করে। কয়েক বছর পরে দেখা যায়, পশ্চিম জার্মানি একটি ধনাঢ্য দেশ হয়েছে। আর পূর্ব জার্মানি অনেক পেছনে পড়ে আছে। পরবর্তীতে পূর্ব জার্মানির সর্বশ্রেণীর দাবির ফলে দুই জার্মানি একত্রিত হয়। কালের আবর্তনে আমেরিকার ‘নিউ ডিল’ নামক বিশাল অর্থনৈতিক সাহায্য প্যাকেজের সুচিন্তিত ব্যবহারের ফলে আজ জার্মানি ইউরোপের সবচেয়ে ধনী দেশ।
আসুন কোরিয়ায়। কোরিয়ান যুদ্ধে দেশটি দুই ভাগে ভাগ হয়। একভাগ দক্ষিণ দক্ষিণ কোরিয়া, আরেক ভাগ উত্তর কোরিয়া। দক্ষিণ কোরিয়া আমেরিকার অর্থনৈতিক ও কারিগরি সহায়তায় আজ এমন এক পর্যায়ে এসেছে যে আমরা বাংলাদেশে দক্ষিণ কোরিয়ার হুন্দাই গাড়ি ব্যবহার করি, এল জি রেফ্রিজারেটর, এল জি ওয়াশিং মেশিন, স্যামসাং টেলিভিশন এবং মোবাইল ফোন ইত্যাদি ব্যবহার করি। আজ দক্ষিণ কোরিয়ায় উচ্চশিক্ষার জন্য বাংলাদেশের ছাত্ররাও যাচ্ছে। কিন্তু উত্তর কোরিয়ার দিকে তাকান। চরম কর্তৃত্ববাদী সরকার দক্ষিণ কোরিয়ার তুলনায় যোজন যোজন মাইল পিছিয়ে আছে।
॥তিন॥
উদাহরণ আর বাড়াবো না। তাকিয়ে দেখুন ভিয়েতনামের দিকে। ভিয়েতনাম যুদ্ধের কথা কে না জানে? উত্তর ভিয়েতনাম কমিউনিস্ট নেতা হো চি মিনের নেতৃত্বে কমিউনিস্ট ব্লকে থাকে। কিন্তু দক্ষিণ ভিয়েতনাম আমেরিকার সাথে মৈত্রী সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করে। এই আমেরিকা বি-৫২ নামক দৈত্যকায় বিমান থেকে ভিয়েতনামে টনের পর টন বোমা ফেলে দেশটিকে ধূলিস্মাৎ করে। কিন্তু আপনারা এই তো সেদিন দেখেছেন যে, ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলন শেষ করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন দিল্লি থেকে সরাসরি ভিয়েতনাম গমন করেন। আজ ভিয়েতনাম তৈরী পোশাক শিল্পে বাংলাদেশের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী। ভিয়েতনাম আজ আর অনুন্নত দেশ নয়। মার্কিন পরামর্শে দুই ভিয়েতনাম এক ভিয়েতনামে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশের অনেক শ্রমিক এখন কর্মসংস্থানের জন্য ভিয়েতনাম যাচ্ছে।
এর বিপরীতে বাংলাদেশের অবস্থা দেখেন। বিগত ৫২ বছর ধরে বাংলাদেশ ভারতের পক্ষ পুটে আশ্রয় নিয়ে আছে। বাংলাদেশের ওপর ভারতের প্রভুত্ব ও আধিপত্য আজ কে না জানে? সেই ভারত বিগত ৫২ বছরে আমাদেরকে কি দিয়েছে? বাংলাদেশ যা কিছু পেয়েছে তা ২০১০ সাল পর্যন্ত আমেরিকা, জাপান, ইউরোপ প্রভৃতি পশ্চিমা দেশ থেকেই পেয়েছে। তারপর ধীরে ধীরে শুরু হয় চীনের সাহায্য গ্রহণ। কিন্তু ভিয়েতনাম, কোরিয়া, জাপান ও জার্মানির মতো চীনের সাহায্যে কোনো দেশ ধনী হয়েছে, এমন নজির আমাদের চোখের সামনে নাই। বরং আমাদের চোখের সামনে আছে শ্রীলঙ্কার উদাহরণ, যার সার্বভৌমত্ব আজ বিপন্ন হওয়ার পথে।
আলোচনা আর লম্বা করতে চাই না। আমি প্রথমেই বলেছি যে, কারো প্রতি শত্রুতা নয়, সকলের সাথে বন্ধুত্ব, এই নীতি ঠিকই আছে। কিন্তু তারপরও আমরা যদি জার্মানি-জাপানের মতো অর্থনৈতিক উন্নয়ণের জন্য আমেরিকার নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা ব্লকের সাথে ঘনিষ্ঠ মিত্রতা গড়তে পারতাম তাহলে বাংলাদেশের চেহারা আজ ভিন্ন হতো। ভারত আমাদেরকে ফকির করেছে।
আমদানি রপ্তানির পরিসংখ্যান দিয়ে লেখাটিকে ভারাক্রান্ত করবো না। আমেরিকার সাথে বৈরী সম্পর্কের কারণে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি কেমন Volatile সেটা যে কোনো শিক্ষিত মানুষই হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন। তাই বাংলাদেশকে আরেকটি দক্ষিণ কোরিয়া বানানোর জন্য আর কালবিলম্ব না করে আমাদের মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা ব্লকের সাথে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠতার সর্বোচ্চ চূড়ায় নিয়ে যেতে হবে। তাহলে শুধুমাত্র অর্থনৈতিকভাবেই লাভবান হব না, ভারতীয় আধিপত্যের শৃঙ্খল থেকেও মুক্ত হওয়া যাবে। র্যাবের ওপর স্যাংশনও আসবে না, আর এখনকার মতো স্পেশাল ভিসা নীতিরও প্রয়োগ হবে না।
Email: [email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
মেলবোর্নে অনিশ্চিত হেড, অভিষেক হচ্ছে কনস্টাসের
লে. জেনারেল মাইনুলকে বিদেশ যেতে বাধা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্ত:ক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের কলমবিরতি
এস আলমের চিনি, ইস্পাত ও ব্যাগ কারখানা বন্ধ ঘোষণা
পটুয়াখালীতে সুবিধা বঞ্চিত ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অধিকার দুর্যোগের প্রভাব বিষয়ক প্রজেক্ট ওরিয়েন্টশন
ফরিদপুরে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ধাক্কা লাগাকে কেন্দ্র করে চিকিৎসকে মারধোর
মুফতি মুতাজ সভাপতি মুফতি শুয়াইব সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত
নওগাঁয় দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
সিরিয়ায় বিমান চলাচল স্থগিত করল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রে খুন মাদক পাচারকারী সুনীল যাদব, দায় নিল বিষ্ণোই গ্যাং
চাঁদপুরে জাহাজে সেভেন মার্ডার: স্বজনদের দাবি পরিকল্পিত হত্যাকান্ড
বাগেরহাটে ইউপি চেয়ারম্যান নাসির উদ্দীন বরখাস্ত
কালীগঞ্জে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা
"স্বপ্ন রুরাল ফাউন্ডেশন: তরুণদের হাত ধরে সমাজ বদলের এক নতুন যাত্রা"
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়ে ছাই হাজারো ঘর, শিশুসহ নিহত দুজন
সিলেট সীমান্ত থেকে ১৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
নিখোঁজের ৬ দিন পর বিক্রয় কর্মীর লাশ উদ্ধার
চাঁদপুরে জাহাজে ৭ খুন একজনের বাড়ী ফরিদপুর গেরদা ইউনিয়নে
স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা বা সিস্টেম হিসেবে ডেভেলপ করেনি; স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান
ট্রাম্পের জয়ে ইউক্রেনের সংঘাতে পশ্চিমা দৃষ্টিভঙ্গি বদলেছে: উপদেষ্টা