শুধুমাত্র ভিসা নিষেধাজ্ঞায় কি কোনো কাজ হবে?
০৩ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৫ এএম
এক অস্থির সময় পার করছে বাংলাদেশ। গত ২২ সেপ্টেম্বর আমেরিকা বাংলাদেশের বেশ কয়েক ব্যক্তির ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। কাদের কাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে সেসম্পর্কে কিছুই বলা হয়নি। কত জনের ওপর করা হয়েছে তাও বলা হয়নি। ভিসা আরোপের যে মূল নীতিমালা রয়েছে সেখানে সরকার ও বিরোধী দলের সদস্য, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, বিচার বিভাগের সদস্য ইত্যাদি ক্যাটেগরি দেওয়া হয়েছে। এরপর গত ২৮ সেপ্টেম্বর মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছেন, এই ভিসানীতির আওতা অনেক বড় এবং বিস্তৃত। বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি, দল, গোষ্ঠি বা প্রতিষ্ঠানÑ যারাই অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে বাধা সৃষ্টি করবে তাদের ওপরই এই ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে। এখানে যে কোনো ব্যক্তির ইংরেজি করা হয়েছে অহু ঢ়বৎংড়হ. ম্যাথিউ মিলার এবং দেশ ও বিদেশের সাংবাদিকরা এই ‘এ্যানি পার্সনের’ ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব আরোপ করছেন। কাদের ওপর এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে তাদের নাম জানতে চাইলে ম্যাথিউ মিলার বলেন, এই নাম প্রকাশ করার ওপরে মার্কিন সরকারের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এসম্পর্কে ৩০ সেপ্টেম্বর বিবিসির এক বিশ্লেষণে বলা হয়, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির গোপনীয়তা ও প্রাইভেসি রক্ষার স্বার্থেই নাম প্রকাশ করা হচ্ছে না।
বাংলাদেশে এই নাম প্রকাশ করা নিয়ে তুমুল জল্পনা-কল্পনা চলছে। ফেসবুক এবং ইউটিউব এসব জল্পনা-কল্পনায় সয়লাব। কারা এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় এসেছে তাদের সংখ্যা ৫৭ থেকে শুরু করে ৪৫২ পর্যন্ত পৌঁছেছে। আমাদের কানেও এই বিরাট সংখ্যার কিছু কিছু নাম ধাম এসেছে। আমরা নিরপেক্ষ ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার খাতিরে ঐ সব নাম এখানে উল্লেখ করছি না। তবে দুই জন ব্যক্তির কথা উল্লেখ না করলেই নয়। এদের মধ্যে একজন হলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। আমরা বলছি না যে, জনাব মানিক ভিসা রেস্ট্রিকশনের আওতায় এসেছেন। জনাব মানিক নিজেই একটি কথা বলে বিষয়টি উসকে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, শুনতে পাচ্ছি, আমার ওপরও নাকি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। যদি হয়ে থাকে তাহলে কেন হয়েছে সেটা আমি জানি না। তবে আমি এই নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করি না। লন্ডনে আমার বাড়ি আছে। প্রয়োজন হলে আমি লন্ডন গিয়ে থাকবো।
তিনি নিজেই আরেকটি তথ্য ফাঁস করেন। বলেন যে, প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক এখন লন্ডনে অবস্থান করছেন। তিনি পবিত্র হজব্রত পালনের জন্য মক্কা মোয়াজ্জেমায় গিয়েছিলেন। সেখানে হজের আনুষ্ঠানিকতা পালন করতে গিয়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তিনি নাকি তার হজের আনুষ্ঠানিকতা পুরোপুরি সম্পন্ন করতে পারেননি। অসুস্থ হওয়ার পর তিনি লন্ডন আগমন করেন। এখনও নাকি তিনি সেখানেই অবস্থান করছেন। স্বাভাবিকভাবেই তখন জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়, তাহলে কি সাবেক প্রধান বিচারপতি এবং বর্তমানে আইন কমিশনের চেয়ারম্যান খায়রুল হকের ওপরও ভিসা নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে?
আরেক ব্যক্তি হলেন সদ্য সাবেক প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। তার শেষ কর্ম দিবসে তাকে প্রথা অনুযায়ী বিদায় সংবর্ধনা দেওয়া হয়। সংবর্ধনা শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আমার নামও শুনছি। তবে আমি কোনো দিন আমেরিকা যাইনি এবং ভবিষ্যতেও যাওয়ার কোনো ইচ্ছা নাই। স্বাভাবিকভাবেই বোদ্ধা মানুষদের মধ্যে জল্পনা-কল্পনা হচ্ছে যে, তারা গায়ে পড়ে এসব কথা বলতে গেলেন কেন? তারা তাদের এসব কথাকে তুলনা করছেন ঐ প্রবাদ বাক্যটির সাথে। সেটি হলো, ‘মাচার তলে কে?’ উত্তর, ‘আমি কলা খাই না’।
এই দুইজন নিজেদের কথা বলেছেন। সাথে প্রাক্তন বিচারপতি মানিকের বয়ানে প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের নাম এসেছে। এই তিনটি নাম ছাড়াও আমাদের কাছে গুজবের পাখায় ভর করে আরও অনেক নাম এসেছে। আমরা ঐ সব নাম লেখা থেকে বিরত থাকলাম।
॥দুই॥
ভিসা নিষেধাজ্ঞা তো জারি করা হয়েছে। নাম ধাম জানা যাচ্ছে না। গুজবে বাজার ভরপুর। তবে আজ হোক কাল হোক, এসব ব্যক্তির নাম জানা যাবেই। ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, যাদের ওপর ভিসা রেস্ট্রিকশন করা হয়েছে তাদের একটি তালিকা, পররাষ্ট্রমন্ত্রী দেশে না থাকায়, প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের হাতে দেওয়া হয়েছে। শাহরিয়ার আলম বলেছেন, তালিকাটি ছোট। কত ছোট তা তিনি বলেননি। এখন যাদের ওপর ভিসানীতি আরোপ করা হয়েছে তারা কীভাবে বিষয়টি জানবেন? একটি সূত্র বলছে, এই দায়িত্ব সরকারের। সরকার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে জানিয়ে দেবে। অপর একটি সূত্র বলছে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঐ তালিকা পাঠানো ছাড়াও মার্কিন সরকার আলাদা করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির কাছে চিঠি দেবে। এই দুই সূত্রের খবরের মধ্যে যার খবরটিই সঠিক হোক না কেন, যাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে তারা অবশ্যই ইতোমধ্যে ঘটনা জেনে গেছেন।
এ তো গেল ভিসা নিষেধাজ্ঞা জারির কথা। কিন্তু এই নিষেধাজ্ঞা জারির পর দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে প্রতিক্রিয়া কী হয়েছে? বিরোধী দলের ভেতরে উল্লাস সৃষ্টি হয়েছে। দক্ষিণ বঙ্গের এক জেলায় বক্তৃতা প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন যে, আওয়ামী শিবিরে নাকি কান্নাকাটি শুরু হয়েছে। কান্নাকাটি শুরু হয়েছে কিনা সেটি আমরা জানি না। কিন্তু আওয়ামী লীগ প্রকাশ্যে যে বক্তব্য দিয়েছে তার মধ্যে স্পষ্টভাবে ‘ডোন্ট কেয়ার’ ভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে।
এ কথা কেউ মানুন আর না মানুন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমেরিকার মাটিতে বিশেষ করে নিউইয়র্কের মাটিতে দাঁড়িয়ে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলেছেন যে, ভিসা নীতিকে তিনি পরোয়া করেন না। আমেরিকায় যে যেতেই হবে তার তো কোনো মানে নাই। তবে এসব কথা বলতে গিয়ে তিনি তার পুত্র সম্পর্কে যে, উক্তিটি করেছেন অন্যেরা তাতে নতুন ডাল পালা গজিয়ে তুলতে সাহায্য করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, তার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়কে নাকি ভিসা নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনা হয়েছে। তিনি বলেন, যদি ওরা জয়কে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে থাকে, তো দিক। তিনি বলেন, আমি আমার ছেলে-মেয়েদেরকে লেখা পড়া শিখিয়েছি। ওরা নিজের পায়ে দাঁড়াতে শিখেছে। জয় আমেরিকাতে বিয়ে করেছে। তার সন্তান আছে। তার বাড়ি আছে। তার সম্পদও আছে। ওরা যদি এরপরেও জয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে চায় তো দিক। তাতে কারো কিছু আসে যায় না।
এই ধরনের বক্তব্য তো হলো ব্যক্তিগত প্রতিক্রিয়া। ভিসা রেস্ট্রিকশনের রাজনৈতিক ফলআউট কী? এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। আসুন, সে বিষয়ে কিছু কথা বলা যাক।
॥তিন॥
এরমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘ভয়েস অব আমেরিকাকে’ একটি ইন্টারভিউ দিয়েছেন। ইন্টারভিউটি হয়েছে সম্ভবত ২৭ সেপ্টেম্বর। বাংলাদেশের মানুষ সেটি সামাজিক মাধ্যমে জানতে পারলো ৩০ সেপ্টেম্বর। কিন্তু তার প্রতিক্রিয়া জানার আগেই আওয়ামী লীগের দুই নম্বর ব্যক্তি জেনারেল সেক্রেটারি ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আমরা আমেরিকার ভিসা রেস্ট্রিকশনকে কেয়ার করি না। আমরা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। বাংলাদেশে সংবিধান মোতাবেক নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন হবেই। কারও শক্তি নাই, বর্তমান সংবিধান মোতাবেক যে নির্বাচন হবে, সেই নির্বাচনকে প্রতিহত করার। তিনি আরো আগ বাড়িয়ে বলেছেন যে, সুদান, গ্যাবন এবং ভেনিজুয়েলার ওপর ভিসা স্যাংশন দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারা কেউ ওগুলো মানেনি। তাদের যে কাজ তারা করে গেছে। ভিসা রেস্ট্রিকশন সম্পর্কে বলতে গিয়ে ওবায়দুল কাদের এবং আওয়ামী লীগের অন্যান্য নেতা এমন সব কথা বলেছেন, যা নিয়মতান্ত্রিক এবং গণতান্ত্রিক রীতিনীতির পরিপন্থী। তিনি তার সেই পুরাতন ডায়ালগ আবার স্টার্ট করেছেন। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর কথা ধার করে বলেছেন, ‘খেলা হবে’। ৩০ সেপ্টেম্বর দৈনিক ইনকিলাবের প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত খবরের শিরোনাম হলো, ‘শেখ হাসিনার জন্মদিনের আলোচনায় ওবায়দুল কাদের/ক্যাপ্টেন আমেরিকায়, তিনি এলে জোরদার খেলা হবে/আমরা কীভাবে চলবো, আমরাই ঠিক করবো’। ক্যাপ্টেন বলতে তিনি প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার কথাই বলছেন।
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা সম্পর্কে মির্জা ফখরুল ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছিলেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ফখরুল সাহেব, ৪৮ ঘণ্টা তো গেলো। আপনাদের আন্দোলনে কোনো পাবলিক নাই। আপনাদের কোনো ছাড় নাই। হুমকি দিয়ে লাভ নাই। বৃহৎ শক্তির হুমকিই শেখ হাসিনা পরোয়া করেন না। আর আপনারা?’ গানের বাণী উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কি আশায় বাঁধি খেলা ঘর? এই খেলা ঘর ভেঙ্গে সবই হবে বেদনার বালু চর।’ থাকবেন শুধু বঙ্গবন্ধু কন্যা।
বিএনপি নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, এরপর সভা-সমিতি-মিছিল করার জন্য আর কোনো পারমিশন তারা নেবেন না। এ ব্যাপারে ওবায়দুল কাদের বলেন, অনুমতি নেবেন না? জনগণ যখন ধাওয়া দেবে তখন কর্ণফুলি গিয়ে পড়বেন। আমরা মাঠ ছাড়বো না।
এতদিন পর্যন্ত আওয়ামী লীগ মার্কিন বিরোধী ভূমিকা নিয়েছে। এখন দেখা যাচ্ছে, কানাডা বিরোধী ভূমিকাও নিয়েছে। ৩০ সেপ্টেম্বর দৈনিক ইনকিলাবের প্রথম পৃষ্ঠায় ডাবল কলাম শিরোনামে যে সাংবাদ প্রকাশিত হয়েছে তার শিরোনাম, ‘কানাডা খুনীদের আখড়ায় পরিণত হয়েছে’। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন ভারতের বিখ্যাত ‘ইন্ডিয়া টুডে’ নামক পত্রিকায় যে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন, তাতে তিনি কানাডার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ উত্থাপন করেন।
এই ধরনের অনেক কথাই বলা হয়েছে। আজকে শেষ করার আগে একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা বলতে চাই। শুধুমাত্র ভিসা স্যাংশন দিয়ে কি নির্বাচনকে পরিশুদ্ধ করা যাবে? বিবিসির রিপোর্টে বলা হয়েছে, এর আগে ২০২১, ২০২২ এবং ২০২৩ সালের বিভিন্ন সময়ে আমেরিকা তিনটি দেশের ওপর ভিসা স্যাংশন আরোপ করেছিল। দেশ তিনটি হলো নাইজেরিয়া, উগান্ডা এবং সোমালিয়া। বিবিসির বিশ্লেষণ মোতাবেক, নাইজেরিয়া এবং উগান্ডায় ভিসানীতি কাজ করেনি। অর্থাৎ তারা মানেনি। সোমালিয়ায় মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে। সেজন্য সেখানে কিছু কাজ হয়েছে। এই পটভূমিতে সরকার যেখানে মার্কিনবিরোধী ভূমিকায় অনঢ় সেখানে কি ভিসানীতি কোনো কাজ করবে? আপাত দৃষ্টিতে তা তো মনে হয় না।
ভিসানীতি বা বিদেশি শক্তি নয়, কাজ করবে প্রবল গণঅভ্যুত্থান। সেই গণঅভ্যুত্থানের আলামত এখনও দেখা যাচ্ছে না। বিএনপি বলেছে, ৫ অক্টোবরের পর আরও কঠোর কর্মসূচি দেবে। আগামীকাল বুধবার সেই ৫ অক্টোবর। দেখা যাক, বিএনপি কেমন এবং কোন ধরনের কঠোর কর্মসূচি দেয়।
Email: [email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ধামরাইয়ে উপজেলা আ' লীগের সাধারণ সম্পাদক কবির গ্রেফতার
আগামীকাল প্রকাশিত হচ্ছে নূরানী কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষার ফলাফল
২০২৫ সালে মুক্তি পেতে যাচ্ছে অমিতাভ রেজার 'রিকশা গার্ল' সিনেমা
ক্যাডার বর্হিভূত রাখার সুপারিশ প্রত্যাখ্যান শিক্ষা ক্যাডারের
‘পাঠ্যপুস্তক থেকে নোংরা শব্দ বাদ দিতে হবে, শিক্ষা ব্যবস্থাকে অধিকাংশ মানুষের চেতনার আলোকে সাজাতে হবে’
নরসিংদীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত শ্রমিকদল নেতার ৬ দিন পর মৃত্যু
১০ মামলার আসামী সিলেট মহানগর আ‘লীগ নেতা বিজিত গ্রেপ্তার
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের খুলনা অঞ্চলের বিজনেস রিভিউ মিটিং অনুষ্ঠিত
নারী উদ্যোক্তাদের জন্য স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ও এসএমই ফাউন্ডেশনের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
হিমেলের দুচোখ হারানো মামলা মির্জাপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
আল্লাহর একাত্ববাদ কায়েম করতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কাজ করে যাচ্ছে
কুয়াকাটায় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযানে ৬৭ হাজার জরিমানা
ভ্রমণকারীদের জন্য মেডিকেল ডেবিট কার্ড নিয়ে এল ভিসা ও ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন দেশে নব্য ফ্যাসিবাদের জন্ম দেবে
নেত্রকোনার পূর্বধলায় শীতার্ত মানুষের মাঝে ইসলামী যুব আন্দোলনের কম্বল বিতরণ
আটঘরিয়ায় নারীর মৃতদেহ উদ্ধার
রামপালে ইউপি চেয়ারম্যান নাসির বরখাস্ত
রাজবাড়ীর কালুখালীতে এনআরবিসি ব্যাংকের ১০৮তম শাখার উদ্বোধন
রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের প্রধান শাখায় অপ্রীতিকর ঘটনা
খুলনা বারের সাবেক সম্পাদক কারাগারে