মুখোমুখি অবস্থানে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি যে কোনো সময় শান্তি ভঙ্গের আশঙ্কা
১০ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ১০ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৬ এএম
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে এখনও ২ মাস ১৭ দিন বাকি। আর তফসিল ঘোষণা করতে খুব বেশি হলে ১ মাস বাকি। সংবিধান মোতাবেক বর্তমান জাতীয় সংসদের মেয়াদ শেষ হবে ২৯ জানুয়ারি। নতুন পার্লামেন্ট গঠন করার জন্য সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে হবে ২৯ জানুয়ারির আগেই। বলতে পারেন যে, ২৮ জানুয়ারিতেও তো ইলেকশন করা যেতে পারে। কিন্তু এভাবে কেউ নেক এ্যান্ড নেক টাইমে ইলেকশনের ডেট দেয় না। কারণ, নানান রকম জাগতিক অসুবিধা ছাড়াও দৈব দুর্বিপাক বলেও একটি কথা আছে। সেই রকম কোনো পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটলে ইলেকশন করা সম্ভব নাও হতে পারে। তেমন একটি ক্ষেত্রে সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টি হতে পারে। আর এই ধরনের অনভিপ্রেত কোনো পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটলে মাথা গলাতে পারে সংবিধানবহির্ভূত অন্যরা। সেই অন্যরা কারা তা সুনির্দিষ্ট করে বোঝানো যাবে না। তবে তারা যারাই হোক, এই মুহূর্তে দৃশ্যমান নয়। এসব কারণেই সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার অন্তত ১৫ দিন পূর্বে জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া উচিত। আর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার পূর্বে নির্বাচনী তৎপরতার জন্য কম করে হলেও দেড় মাস সময় দিতে হবে। সেক্ষেত্রে ১৫ জানুয়ারির পরে নির্বাচন অনুষ্ঠান করা মারাত্মক একটি ঝুঁকিতে পরিণত হয়।
এভাবেও যদি আমরা চিন্তা করি তাহলেও ডিসেম্বরের ১ তারিখের মধ্যেই তফসিল ঘোষণা করতে হয়। অবশ্য নির্বাচন কমিশনার আনিসুর রহমান বলেছেন, নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহের মধ্যেই তফসিল ঘোষণা করা হবে এবং জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যেই নির্বাচন করা হবে। তিনি বলেন, আপাতত এই টাইমফ্রেম নিয়েই নির্বাচন কমিশন কাজ করছে।
আনিসুর রহমান সাহেবের কথা যদি ধরি, তাহলে তফসিল ঘোষণার সময় আছে হাতে আর মাত্র ২৭ দিন। এখন নির্বাচনের রাজনৈতিক দৃশ্যপট হলো বিএনপি এবং প্রায় সমস্ত বিরোধী দল নির্বাচনে যাবে না। তারা শুধু নির্বাচন বর্জনই করবে না, ঐ নির্বাচন তারা প্রতিহত করবে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সর্বশেষ ঘোষণা মোতাবেক, এই অক্টোবর মাসের মধ্যেই তারা এমন দুর্বার আন্দোলন শুরু করবেন যাতে আওয়ামী লীগ সরকার পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। তাদের টার্গেট হলো, আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ, জাতীয় সংসদ বাতিল এবং নির্বাচন কমিশন বাতিল। অতঃপর একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন, সেই সরকার কর্তৃক একটি নির্বাচন কমিশন গঠন এবং সেই নির্বাচন কমিশনের অধীনে সাধারণ নির্বাচন করা। এখানেও কিন্তু টাইম ফ্রেমের একটি ব্যাপার রয়েছে।
সেক্ষেত্রে বিএনপি ও অন্যান্য বিরোধী দলকে এমন দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে যার ফলে সরকার নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহের মধ্যেই পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। সেই সাথে সংক্ষিপ্ততম সময়ের মধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা যায়। তারপর নির্বাচন অনুষ্ঠান। তবে সরকারের ক্ষেত্রে টাইম লিমিটের যে বাধ্যবাধকতা আছে বিরোধী দলের ক্ষেত্রে সেটা নাই। কারণ, বিরোধী দল তো এই সরকার তথা যে কোনো দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন শুধু বর্জনই করবে না, এখন বিএনপি বলছে, তারা নির্বাচন রীতিমত প্রতিহত করবে। সেক্ষেত্রে একটি নতুন পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটবে। তখন কেয়ারটেকার সরকার বা যে কোনো ধরনের দল নিরপেক্ষ সরকার গঠন করতে হবে। কিন্তু বর্তমান সংবিধানে বিশেষ করে পঞ্চদশ সংশোধনী থাকায় ঐ সংশোধনী বাতিল করে কেয়ারটেকার বা ঐ ধরনের নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে। তাহলে শুধুমাত্র পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিল করলেই চলবে না। সেই সাথে বিরোধী দলের ওয়াদাসমূহ পূরণ করে নির্বাচন করতে গেলে বর্তমান টাইম ফ্রেমের মধ্যে সেটি করা সম্ভব হবে না। সেক্ষেত্রে যারা এখন সরকার বিরোধী আন্দোলন করছেন তাদের মধ্যে এই মর্মে একটি ঐক্যমত প্রতিষ্ঠিত করতে হবে, যেখানে নির্বাচনের পর নবগঠিত সংসদ ঐ ঐক্যমত সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা যায়। এটা অনেকটা সেই বিচারপতি সাহাবুদ্দিনের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণ করা এবং নির্বাচনের পর আবার প্রধান বিচারপতি পদে ফিরে যাওয়া। এ ব্যাপারে আন্দোলনের মধ্যেই একটি ঐক্যমত প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যার ফলে দ্বাদশ সংশোধনীতে প্রেসিডেন্ট সাহাবুদ্দিন আহমেদ সুপ্রিম কোর্টে ফিরে যান।
॥দুই॥
এসব তো গেল এই Presumption এর ওপর যে প্রচন্ড গণআন্দোলনের মুখে এই সরকার পদত্যাগ করলো এবং সবগুলো বিরোধী দল মিলে একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করলো। কিন্তু এই কাজটি মুখে বলা যত সহজ, করে দেখানো ততটাই কঠিন। আমরা বিএনপির সর্বশেষ অবস্থানের কথা একটু আগে বলেছি। এখন আওয়ামী লীগের অবস্থান। আওয়ামী লীগ সাফ জানিয়ে দিয়েছে যে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বা নির্বাচনকালীন সরকার একটি মরা অতীত। সেই মরা অতীত লাশকে আর জিন্দা করা যাবে না। এই সরকার বর্তমান সংবিধানের অধীনেই, অর্থাৎ পঞ্চদশ সংশোধনীর অধীনেই নির্বাচন করবে। এজন্য যে, কোনো রকম পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য তারা বদ্ধ পরিকর।
বর্তমান সংবিধানের অধীনে নির্বাচন করার জন্য আওয়ামী লীগ সরকার সব রকম প্রস্তুতি নিয়েছে। পুলিশ প্রশাসনকে ঢেলে সাজিয়েছে। এমনিতেই পুলিশ প্রশাসনের এসপি থেকে শুরু করে ডিআইজি পর্যন্ত সব র্যাঙ্কে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে এবং পদায়ন করা হয়েছে যাদের পাস্ট ব্যাকগ্রাউন্ড ছাত্রলীগ ও যুবলীগ করা। একইভাবে ৬৪ জেলার ডিসি অর্থাৎ জেলা প্রশাসকের পদও আওয়ামী লীগের লাইন অনুযায়ী সাজানো হয়েছে। এখানেও দেখা যায় যে, ৭০ থেকে ৮০ ভাগ ডিসির ব্যাকগ্রাউন্ড হলো আওয়ামী লীগ বা যুবলীগ করা। এগুলো তো গেল প্রশাসনকে পুনর্বিন্যাস্ত করা। তার সাথে শুধু অফিসারদেরকেই জায়গা মতো পোস্টিং দেওয়া নয়, পুলিশের জন্য ৩২ লক্ষ রাইফেলের গুলিও কেনা হচ্ছে। এছাড়া অন্য একটি পত্রিকার মতে, রাইফেলের গুলি ছাড়াও সাজোয়া যান (আর্মার্ড পার্সোনাল ক্যারিয়ার), টিয়ার গ্যাস শেল, ¯œাইপার বন্দুক ইত্যাদিও কেনা হচ্ছে। এখন আবার আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ কর্মীদের লাগাম ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন শ্রেণীর অপরাধী হিসেবে যাদের গ্রেফতার করা হয়েছিল তাদের প্রায় সকলকেই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তারা ইতোমধ্যেই আওয়ামী লীগের লাঠিয়াল হিসেবে কাজ করা শুরু করেছে।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয় সেটি হলো, আওয়ামী লীগ সরকার এখন শুধুমাত্র র্যাবের ওপর স্যাংশন এবং ভিসা রেস্ট্রিকশনকেই বুড়ো আঙ্গুল দেখাচ্ছে না, তারা আমেরিকাকে কোনো পাত্তাই দিচ্ছে না। লন্ডনের ‘ফিনান্সিয়াল টাইমসে’ ফলাও করে প্রচার করা হয়েছে যে, আওয়ামী লীগ সরকার ইতোমধ্যেই রুশ-চীন শিবিরে ভিড়ে গেছে। আওয়ামী লীগের আপোসহীনতা এবং হার্ড লাইনের আলামত ইতোমধ্যেই দেখা যাচ্ছে। বিএনপি যেখানে যেখানে সভা বা শোভাযাত্রা বা পদযাত্রা করছে সেখানেই হামলা করা হচ্ছে। এসব হামলা যে আমেরিকার বিধিনিষেধাজ্ঞার ফর্মুলাতে পড়ে সেটি তারা তোয়াক্কাই করছে না। তারা প্রকাশ্যে বলছে যে, আমেরিকা যদি আর কোনো স্যাংশন দেয় তাহলে বাংলাদেশ পাল্টা তার ওপর স্যাংশন দেবে। অভিজ্ঞ রাজনৈতিক মহল এবং প্রবীণ সাবেক আমলাদের মতে, আমেরিকার ওপর পাল্টা স্যাংশন দেওয়া ইত্যাদি অত্যন্ত বালখিল্য বা শিশু সুলভ কথা বা আচরণ। কিন্তু কে শোনে কার কথা?
॥তিন॥
শুধুমাত্র আমেরিকা নয়, তার সাথে রয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, অস্ট্রেলিয়া এবং কানাডা। ইতোমধ্যেই র্যাবকে যে ধরনের স্যাংশন দেওয়া হয়েছে সেই ধরনের স্যাংশন (ম্যাগনটস্কি আইন) দেওয়ার জন্য অস্ট্রেলিয়ার ১৫ জন এমপি তাদের প্রধানমন্ত্রীর কাছে দরখাস্ত করেছেন। কিন্তু তারও কোনো পরোয়া করছে না আওয়ামী লীগ সরকার। এমন এ্যাডামেন্ট এ্যাটিচ্যুড নেওয়ার পেছনে কোন্ শক্তি আওয়ামী লীগকে মদদ দিচ্ছে সেটি পর্যবেক্ষক মহল ঠাওর করতে পারছেন না। এই রকম শক্তি অতীতে আওয়ামী লীগকে যুগিয়েছে ভারত। বলা হচ্ছে যে, এবার ভারত ২০১৪ এবং ২০১৮ এর মতো মদদ দিতে পারবে না।
এটা তো বোঝাই যাচ্ছে যে তাদের জনপ্রিয়তা ১০ শতাংশেরও নিচে এসেছে সেটা তারা নিজেরাই বুঝতে পেরেছে। সেজন্য তারা কোনো অবস্থাতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের রাজি হচ্ছে না। এমন খবরও বেরিয়েছে যে, গত ২৭ সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটনে মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভানের সাথে ওয়াশিংটনে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসে যখন শেখ হাসিনা বৈঠকে মিলিত হন তখন বৈঠকের এক পর্যায়ে প্রবল মত বিরোধের ফলে জ্যাক সুলিভান নাকি বৈঠক থেকে উঠে যান। এটি একটি মারাত্মক খবর (সূত্র: দৈনিক মানবজমিন, ৭ অক্টোবর ২০২৩)।
এর অর্থ হলো প্রধানমন্ত্রী আমেরিকায় প্রায় ১২/১৩ দিন অবস্থান করা সত্ত্বেও আমেরিকার বরফ বিন্দুমাত্র গলেনি। ফলে স্বাভাবিকভাবেই সরকার ক্ষিপ্ত হয়। সরকারের ক্রোধের প্রচন্ড বহিঃপ্রকাশ দেখা যায় লন্ডনে আওয়ামী লীগারদের এক সম্মেলনে। এই সম্মেলনে বেগম জিয়ার বয়স, তার মৃত্যু, তার অন্যান্য ব্যক্তি জীবন এবং মরহুম জিয়াউর রহমানের ব্যক্তিগত চরিত্র সম্পর্কে তার (জিয়ার) মৃত্যুর প্রায় ৩৯ বছর পর যেসব আপত্তিকর কথা বলা হয়েছে সেগুলো স্বাভাবিক অবস্থায় বলার কথা নয়।
সরকারের ক্রোধের সর্বশেষ বিস্ফোরণের ফলে বিএনপিও প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অত্যস্ত কঠোর ভাষা প্রয়োগ করেছেন, যা তারা বিগত ৪০ বছরে করেনি। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কঠিন ভাষায় অভিযোগ তুলেছেন যে, শেখ হাসিনা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যু চান (সূত্র: ডেইলি স্টার বাংলা, ৬ অক্টোবর ২০২৩)। বেগম জিয়ার বয়স এবং তার অবস্থা ‘মরে মরে’ বলে প্রধানমন্ত্রী যা বলেছেন, তার জবাবে ডেইলি স্টারের সম্পাদক ও প্রকাশক মাহফুজ আনাম বলেছেন যে, হায়াত-মউতের মালিক আল্লাহ। বিএনপি শেখ হাসিনার মৃত্যু চায় না। কিন্তু মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেছেন যে, খুব দ্রুত যদি এই সরকার পদত্যাগ না করে তাহলে তাদের গলায় গামছা বেঁধে টেনে হিঁচড়ে ক্ষমতার গদি থেকে নামানো হবে (সূত্র: ডেইলি স্টার বাংলা, ৬ অক্টোবর ২০২৩)।
সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে, ‘কেহ কারো নাহি ছাড়ে সমানে সমান’। যতই দিন যাবে ততই উভয় পক্ষই যত বেশি করে সম্ভব High Pitchএ আক্রমণ করবে। অভিজ্ঞ রাজনৈতিক মহল আশঙ্কা করছেন যে, যেভাবে দুই দলই পয়েন্ট অব নো রিটার্নে চলে গেছে তার ফলে অক্টোবর মাসের শেষে অথবা নভেম্বর মাসের প্রথমে ঢাকায় যে আন্দোলন হবে সেটিকে যতই শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মোড়ক দিয়ে ঢেকে রাখার চেষ্টা হয় না কেন, সেটির Violent explosion হলেও মানুষ অবাক হবেন না। তবে আমাদের মতো সাধারণ মানুষ আগামী দিনের ঘটতে যাওয়া ভয়াবহ ঘটনাবলীতে শুধুমাত্র বিপন্নই হবেন, তাদের করার আর কিছু থাকবে না। শুধু তাই নয়, অর্থনীতিতেও মারাত্মক ধস নামবে বলে তারা আশঙ্কা করে।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
অতিসত্বর নির্বাচন হওয়ার দরকার : আমীর খসরু
দুর্নীতিগ্রস্ত লুটেরা মাফিয়াদল যাতে বাংলাদেশে আর ফেরত না আসতে পারে : মেজর হাফিজ
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিচ্ছে সরকার
ক্যাডার বর্হিভূত রাখার সুপারিশ প্রত্যাখ্যান শিক্ষা ক্যাডারের
শেখ হাসিনাসহ ৬৩ জনের নামে মামলা
অভিযানের খবরে পালাল শ্রাবণধারা কারখানার পরিচালক-ম্যানেজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নেই আশানুরূপ সাড়া
একতাই পারবে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে
তিতাস গ্যাস টি.এন্ড ডি. পিএলসি’র ৫% নগদ লভ্যাংশ অনুমোদিত
ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল্লামা সাজিদুর নির্বাহী সভাপতি মাওলানা জুনায়েদ
‘আপনারা আমার খালেদকে ফেরত এনে দেন’ : নিখোঁজ সহ-সমন্বয়কের বাবা লুৎফর
২৮ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খেলাফত মজলিসের অধিবেশন প্রেস ব্রিফিংয়ে নেতৃবৃন্দ
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
ইনসেপ্টার বিক্রয় প্রতিনিধির ২২টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
পিকে হালদারের পাঁচ সহযোগীর ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের নির্দেশ
ভূমধ্যসাগরে ৮ বাংলাদেশি নিহত
মুক্তি পেলেন ভারতের সমুদ্রসীমায় গ্রেফতার ১২ বাংলাদেশি
আ.লীগকে পুনর্বাসনকারীদের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়বে গণঅধিকার পরিষদ
অন্তর্বর্তী এ সরকারের মধ্যে দুটি সরকার রয়েছে : মাহমুদুর রহমান মান্না
হাসিনার নভোথিয়েটার দুর্নীতি মামলার পুনঃতদন্ত শুরু