ঢাকা   বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪ | ২৯ কার্তিক ১৪৩১

গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসন বিশ্ববিবেক কোথায়?

Daily Inqilab প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব

২৮ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ২৮ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৩ এএম

হযরত ইব্রাহীম, ইসহাক ও ইয়াকুবসহ প্রায় পাঁচ হাজার নবীর কর্মস্থল এবং শেষনবী মুহম্মদ (সা.)-এর মে’রাজের স্মৃতিধন্য মুসলমানদের প্রথম কিবলা বায়তুল আকসার আদি বাসিন্দা ফিলিস্তিনিদের একাংশ গাজা আজ উড়ে আসা বহিরাগত ইহুদিদের দ্বারা অবরুদ্ধ। খাদ্য, পানি, বিদ্যুৎ ও ঔষধ সবকিছু থেকে তারা বঞ্চিত। হযরত ইব্রাহীমের জ্যেষ্ঠ পুত্র ইসমাইলের মাধ্যমে মক্কা এলাকায় এবং তাঁর অন্য পুত্র ইসহাকের মাধ্যমে ফিলিস্তিন এলাকায় তাওহীদের দাওয়াত প্রসারিত হয়। ইসহাকের বংশে হযরত ঈসাসহ সকল নবী এবং ইসমাইলের বংশে সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী মুহম্মদ (সা.)-এর জন্ম হয়। মক্কা থেকে বায়তুল আকসা পর্যন্ত নৈশ সফরকে ‘ইসরা’ এবং সেখান থেকে আকাশে ভ্রমণকে ‘মে’রাজ’ বলা হয়। ফলে মক্কা ও বায়তুল আকসা দু’টিই মুসলিম অধ্যুষিত হয়। ফিলিস্তিনে শতকরা ৯৩ ভাগ আরব মুসলিম ও ৭ ভাগ ছিল ইহুদি। কিন্তু পশ্চিমা ইহুদি-খ্রিষ্টান পরাশক্তিগুলির সমর্থনে ও অস্ত্র সাহায্যে তারা আজ অজেয় শক্তিতে গর্বোদ্ধত। অথচ, ইহুদিরা আল্লাহ্র গযবপ্রাপ্ত। আল্লাহ বলেন, ‘তাদের উপর লাঞ্ছনা চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে, যেখানেই তারা থাকুক না কেন, কেবলমাত্র আল্লাহ্র অঙ্গীকার ও মানুষের অঙ্গীকার ব্যতীত। আর তারা নিজেদের উপর আল্লাহ্র ক্রোধকে ফিরিয়ে নিয়েছে এবং তাদের উপর পরমুখাপেক্ষিতা অবধারিত হয়েছে। এটা এজন্য যে, তারা আল্লাহ্র আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে এবং নবীগণকে অন্যায়ভাবে হত্যা করেছে। কেননা, তারা অবাধ্য হয়েছিল এবং সীমালংঘন করত’ (আলে ইমরান ৩/১১২)। আয়াতে ‘আল্লাহ্র অঙ্গীকারে’র অর্থ হলো, আল্লাহ যাদের নিজের বিধান অনুযায়ী আশ্রয় ও নিরাপত্তা দান করেছেন। যেমন তাদের নারী-শিশু এবং সাধক ও উপাসকগণ, যারা মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হয়নি, তারা নিরাপদে থাকবে।

অপরপক্ষে ‘মানুষের অঙ্গীকারে’র অর্থ অন্যদের সাথে সন্ধিচুক্তি। চাই সেটা মুসলমানদের সাথে হোক বা অমুসলিমদের সাথে হোক। যার বাস্তব উদাহরণ হলো বর্তমানের কথিত ‘ইসরাইল’ রাষ্ট্র, যা পাশ্চাত্যের ও বৃহৎ শক্তি বলয়ের সৃষ্ট একটি সামরিক কলোনী ছাড়া কিছুই নয়। মধ্যপ্রাচ্যের বিশাল তেল ভা-ার নিয়ন্ত্রণ করা এবং সেখানকার মুসলিম রাষ্ট্রগুলির উপরে ছড়ি ঘুরানোর উদ্দেশ্যে তারা নিজেদের স্বার্থে একে ‘রাষ্ট্র’ নাম দিয়েছে ও জাতিসংঘের সদস্য করে নিয়েছে। অথচ, ঐসব শক্তির সমর্থন উঠে গেলে ইসরাইলের ‘রাষ্ট্র’ হিসাবে আদৌ টিকে থাকার ক্ষমতা নেই। ইতিপূর্বে জার্মানিতে হিটলার ৬০ লাখ ইহুদিকে হত্যা করে বলে জনশ্রুতি আছে, যা ‘হলোকস্ট ট্রাজেডি’ নামে খ্যাত। অতঃপর সেখান থেকে ও অন্যান্য স্থান থেকে অবশিষ্টদের এনে ফিলিস্তিনে জড়ো করা হয় এবং সেখানকার স্থায়ী মুসলিম আরব বাসিন্দাদের জোর করে তাড়িয়ে দিয়ে সেখানে এইসব ইহুদিদের বসতি স্থাপন করা হয়।

১৯৪৮ সালে এই অবৈধ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকে আজও সেখানে নিয়মিত রক্ত ঝরছে। তারা কখনোই শান্তিতে ঘুমাতে পারেনি। যখনই বর্তমান মানুষের দেওয়া এই অঙ্গীকার ছিন্ন হবে, তখনই তারা আবার চূড়ান্ত লাঞ্ছনার শিকার হয়ে ঘুরতে থাকবে পৃথিবীব্যাপী। কারণ, তারা অবিরতভাবে তওরাত ও ইনজিলের অবাধ্যতা করেছে। কিতাব দু’টিকে বিকৃত করে দুনিয়া থেকে নিশ্চিহ্ন করেছে। তাদের নবীদের হত্যা করেছে। এমনকি হযরত ঈসাকেও হত্যার অপচেষ্টা চালিয়েছে। অবশেষে শেষনবী মুহম্মদ (সা.)-কে হত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে। ওদের অনিষ্টকারিতা থেকে আল্লাহ্র আশ্রয় চেয়ে মুসলিম উম্মাহকে সূরা ফাতিহায় প্রার্থনা শিক্ষা দেওয়া হয়েছে, ‘তুমি আমাদেরকে অভিশপ্ত (ইহুদি)-দের ও পথভ্রষ্ট (নাছারা)-দের পথে নিয়ে যেয়ো না’ (তিরমিযী হা/২৯৫৪)। তবে তাদের মধ্যে সর্বদা কিছু ভালো লোক থাকবে, যারা মুসলমান হয়ে শান্তিময় জীবন যাপন করবে। যেমন হাবশার বাদশাহ নাজাশী, মদীনার আব্দুল্লাহ বিন সালাম ও তাদের সাথীগণ।

১৯৭৩ সালের ৬ অক্টোবর মিসর ও সিরিয়া কর্তৃক ‘ইয়ম কিপুর’-এর দিন ইসরাইলে অতর্কিত হামলার ন্যায় বিশ্বসেরা ইসরাইলি গোয়েন্দা সংস্থা ‘মোসাদে’র শ্যেন দৃষ্টি এড়িয়ে গত ৭ অক্টোবর শনিবার ‘ইয়ম কিপুর’-এর দিন সকাল সাড়ে ৬-টায় ফিলিস্তিনের গাজা অঞ্চলের শাসক দল ইসলামপন্থী ‘হামাস’ ইসরাইলে অতর্কিত হামলা করে। ‘ইয়ম কিপুর’ হলো ইহুদিদের পাপ মুক্তির দিন। তাদের মতে, এইদিন প্রভু ইহুদিদের ভাগ্য লিখন শেষে খাতা বন্ধ করেন’। তাই অনেকে এবারের আকস্মিক হামলাকে সেই ‘ইয়ম কিপুর’ যুদ্ধের সঙ্গে তুলনা করছেন। ২০ মিনিটে ৫০০০ রকেট বৃষ্টির মাধ্যমে তারা ইসরাইলে ব্যাপক হতাহতের ঘটনা ঘটায় এবং কাঁটা তারের বেড়া ভেঙ্গে ট্যাঙ্কসহ ইসরাইলের সীমানার মধ্যে ঢুকে কয়েকটি ইসরাইলি ট্যাঙ্ক দখল করে নিয়ে আসে। এতে ইসরাইল হতচকিত হয়ে পড়ে। আন্তর্জাতিক কুফরী শক্তিগুলি ছাড়াও যখন বাহরায়েন, কাতার, আরব আমিরাত এমনকি সউদী আরব ইসরাইলের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে যাচ্ছে, তখনই বিগত ১৬ বছর যাবৎ চারদিক থেকে অবরুদ্ধ হয়ে মৃত্যুর মুখোমুখি ‘হামাস’ যোদ্ধারা এই হামলার মাধ্যমে বিশ্ব বিবেকের কাছে এটাই হয়ত বলতে চেয়েছে যে, ফিলিস্তিনের আদি বাসিন্দা অবরুদ্ধ ২৩ লাখের অধিক মুসলিম নিশ্চিহ্ন হ’তে চায় না। তারা পূর্ণ মানবাধিকার নিয়ে বাঁচতে চায়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ইসরাইলি বোমা হামলায় ও আন্তর্জাতিকভাবে নিষিদ্ধ সাদা ফসফরাস ব্যবহারে শহীদ হয়েছেন ৭ হাজারের অধিক ফিলিস্তিনি। পক্ষান্তরে হামাসের রকেট হামলায় নিহত হয়েছে ১৪০০-এর বেশি ইসরাইলি। হামাস যোদ্ধারা ইসরাইলের ২৮৬ জন সেনাসদস্যকে হত্যা করেছে এবং দুই শতাধিক ইসরাইলিকে ধরে এনে জিম্মী করেছে। এর মাধ্যমে তারা ইসরাইলের কারাগারে বন্দি ৫ হাজারের অধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্ত করার সুযোগ পেতে পারে। তাদের অতীত যে কোনো হামলার চেয়ে এবারের হামলায় তুলনামূলক বেশি সংখ্যক ইসরাইলি হতাহত হয়েছে।

উল্লেখ্য যে, গাজা উপত্যকা একসময় মিসরের অংশ ছিল। ওসমানীয় খেলাফতের পূর্ব থেকে ১৩০০ বছর পর্যন্ত কখনোই সেখানে কোনো সংঘাতে কোনো ইহুদি বা মুসলিম প্রাণ হারায়নি। অথচ, প্রথম মহাযুদ্ধের শেষে ১৯১৭ সালের ২ নভেম্বর কুখ্যাত ‘বেলফোর ঘোষণার’ পর যখন ফিলিস্তিনে পৃথক ইহুদি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত হয়, তখন থেকেই সেখানে স্থায়ীভাবে রক্ত ঝরার সূত্রপাত হয়। অতঃপর ১৯৪৮ সালে ফিলিস্তিন ভূখ-ে জাতিসংঘ কর্তৃক জোরপূর্বক ‘ইসরাইল রাষ্ট্র’ প্রতিষ্ঠার পর ১৯৬৭ সালের ৫ জুন আরব-ইসরাইল যুদ্ধে পর গাজা ভূখ-টি ইসরাইলের দখলে চলে যায়। ১৯৯৩ সালে ‘অসলো চুক্তি’র পর গাজায় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সীমিত শাসন মেনে নেয় ইসরাইল। অতঃপর ২০০৫ সালে গাজা থেকে তারা ইহুদি বসতি পুরোপুরি গুটিয়ে নেয়। কিন্তু ২০০৬ সালে ফিলিস্তিনের নির্বাচনে ‘হামাস’ বিজয়ী হলে তারা গাজা থেকে ‘ফাতাহ’ ও ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষকে হটিয়ে দেয়। কারণ, যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইল ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’-এর তকমা দিয়ে হামাসের জয় মেনে নিতে চায়নি। হামাসও ইসরাইলকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার নীতিতে অটুট থাকে। এরপরই পূর্ব দিকে ইসরাইল ও দক্ষিণ দিকে মিসর গাজার সীমান্ত বন্ধ করে দেয়। ২০০৭ সাল থেকে ইসরাইল গাজার ওপর নৌ, স্থল ও আকাশ অবরোধ আরোপ করে। এর ফলে খোলা আকাশের নিচে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কারাগারে পরিণত হয় ‘গাজা’। তারা দিনের কিছু সময় সীমান্ত পেরিয়ে কাজের জন্য ইসরাইলে ঢুকতে পারে। জাতিসংঘ গাজার জন্য যে মানবিক ত্রাণ ও ঔষধপথ্য দেয়, তা নিতে হয় ইসরাইলের মর্জি অনুসারে। ভূমধ্যসাগরের উপকূলঘেঁষা হলেও সেখানে গাজাবাসীদের জন্য মাছ ধরা বা নৌকা চালানোয় নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে ইসরাইল। মাঝখানে কিছুদিন মিসরের রাফাহ সীমান্ত দিয়ে বহির্বিশ্বের সঙ্গে যাতায়াতের ব্যয়বহুল পথ খোলা থাকলেও সেনানায়ক সিসি ক্ষমতায় আসার পর মিসর সেটাও বন্ধ করে দেয়। এমতাবস্থায়, বাঁচা-মরার মুখোমুখি হয়ে তারা ইসরাইলের অজেয় প্রতিরক্ষা ব্যুহ ভেদ করে হামলা করার ঝুঁকি নেয়। তাদের ধারণা, এর ফলে বিশ্ব বিবেক জেগে উঠবে। কিন্তু জেগে উঠেছে কি?

আমরা মনে করি, ইসরাইলি দখলদারিত্বের অধীনে বসবাস এবং ফিলিস্তিনি ভূখ-ে জোরপূর্বক ইহুদি বসতি স্থাপন এই অঞ্চলে কখনই শান্তি বয়ে আনবে না। গত ১৭ অক্টোবর মঙ্গলবার ইসরাইলে বাইডেনের উপস্থিতিতে গাজার হাসপাতালে বোমা হামলায় ৫ শতাধিক রোগী ও নারী-শিশুকে হত্যা করা ও তার চেয়ে অধিক নিরীহ মানুষকে আহত ও পঙ্গু করার মধ্যে আমেরিকা ও ইসরাইলের নৃশংস চরিত্র নগ্ন হয়ে ফুটে উঠেছে। তাতে আন্তর্জাতিক আদালতে নেতানিয়াহু ও বাইডেনের যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবি উঠেছে। অতএব, আমরা আন্তর্জাতিক উদ্যোগে অনতিবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানাই। সেই সাথে ১৯৬৭ সালের ২২ নভেম্বর জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে গৃহীত ২৪২ এবং ৩৩৮ নম্বর প্রস্তাব অনুযায়ী ১৯৬৭ সালের সীমানা অনুসরণে স্বাধীন ফিলিস্তিন ও ইসরাইল দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান ও পাশাপাশি উভয়ের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান কামনা করি।

লেখক: আমীর, আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

আন্তঃনগর ট্রেনের সময় পরিবর্তন করুন
জনপ্রশাসনে মেধাশূন্যতা : কারণ ও প্রতিকার
ভারতীয় হেজিমনি ও আওয়ামী লীগের আত্মঘাতী রাজনীতি
বিতর্ক পরিহার করতে হবে
কিশোর গ্যাংয়ের উৎপাত
আরও

আরও পড়ুন

শম্ভুর ধরা পড়ায় এলাকায় আনন্দের বন্যা

শম্ভুর ধরা পড়ায় এলাকায় আনন্দের বন্যা

রাজবাড়ীতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

রাজবাড়ীতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

লিসান্দ্রো মার্তিনেজকে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে পাচ্ছেনা আর্জেন্টিনা

লিসান্দ্রো মার্তিনেজকে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে পাচ্ছেনা আর্জেন্টিনা

খালাস পেলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাবেক এপিএস অপু

খালাস পেলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাবেক এপিএস অপু

পশ্চিমবঙ্গ ও ঝাড়খণ্ডে ব্যাপক তল্লাশি

পশ্চিমবঙ্গ ও ঝাড়খণ্ডে ব্যাপক তল্লাশি

আমদানি বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ কমে ১৮.৪৬ বিলিয়ন ডলার

আমদানি বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ কমে ১৮.৪৬ বিলিয়ন ডলার

অফিস-আদালতসহ সর্বত্রই দুঃশাসনের চিহ্ন রাখা উচিত নয় : রিজভী

অফিস-আদালতসহ সর্বত্রই দুঃশাসনের চিহ্ন রাখা উচিত নয় : রিজভী

পার্লামেন্টে ক্ষমা

পার্লামেন্টে ক্ষমা

ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিরাপত্তায় নতুন প্রহরী: রোবট কুকুর!

ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিরাপত্তায় নতুন প্রহরী: রোবট কুকুর!

লুকিয়ে প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করায় মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতা থেকে বহিস্কার

লুকিয়ে প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করায় মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতা থেকে বহিস্কার

মাকে হত্যা করে লাশ ডিপ ফ্রিজে রাখা ছেলে গ্রেফতার

মাকে হত্যা করে লাশ ডিপ ফ্রিজে রাখা ছেলে গ্রেফতার

সীমান্তে ৪ বাংলাদেশী নারী আটক

সীমান্তে ৪ বাংলাদেশী নারী আটক

গুলি বর্ষণকারী ৭৪৭ পুলিশ শনাক্ত গ্রেফতারের উদ্যোগ নেই

গুলি বর্ষণকারী ৭৪৭ পুলিশ শনাক্ত গ্রেফতারের উদ্যোগ নেই

সিলেটে মতবিনিময় সভা করলো নেজামে ইসলাম পার্টির

সিলেটে মতবিনিময় সভা করলো নেজামে ইসলাম পার্টির

স্বামী স্ত্রীকে শর্ত লাগিয়ে তালাক দেওয়ার পর শর্ত উঠিয়ে নেওয়া প্রসঙ্গে।

স্বামী স্ত্রীকে শর্ত লাগিয়ে তালাক দেওয়ার পর শর্ত উঠিয়ে নেওয়া প্রসঙ্গে।

আন্তঃনগর ট্রেনের সময় পরিবর্তন করুন

আন্তঃনগর ট্রেনের সময় পরিবর্তন করুন

জনপ্রশাসনে মেধাশূন্যতা : কারণ ও প্রতিকার

জনপ্রশাসনে মেধাশূন্যতা : কারণ ও প্রতিকার

ভারতীয় হেজিমনি ও আওয়ামী লীগের আত্মঘাতী রাজনীতি

ভারতীয় হেজিমনি ও আওয়ামী লীগের আত্মঘাতী রাজনীতি

বিতর্ক পরিহার করতে হবে

বিতর্ক পরিহার করতে হবে