ঢাকা   বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪ | ২৯ কার্তিক ১৪৩১

ইন্ডিয়া আউট ক্যাম্পেইন, বিএনপির অবস্থান : আমার যেমন বেণী তেমনি রবে চুল ভিজাবো না

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

০২ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ০২ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৫ এএম

ইন্ডিয়া আউট এবং বয়কট ভারতীয় পণ্য, এই শ্লোগান এখন শুধুমাত্র বাংলাদেশেই নয়, বিশে^র অন্যান্য স্থানে বসবাসরত বাংলাদেশিদের মধ্যেও ছড়িয়ে গেছে। আমরা সবচেয়ে অবাক হয়েছি, এই শ্লোগানের ওপর বাংলাদেশের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও কঠোর প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। এর আগে ওবায়দুল কাদের এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদও তীব্র বিরূপ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। আওয়ামী লীগের প্রতিক্রিয়া এতদূর পর্যন্ত গেছে যে, যারা এখন ভারতীয় পণ্য বর্জন বা ইন্ডিয়া আউটের আওয়াজ তুলছেন তাদের দেশের স্বার্থবিরোধী বলতেও কসুর করছেন না। আওয়ামী লীগের তরফ থেকে এমনও বলা হচ্ছে যে, যারা এসব আওয়াজ তুলছেন তারা নাকি সেই পুরনো বস্তাপচা ভারত বিরোধী রাজনীতি করছেন। আরো বলা হচ্ছে যে, এরা হলো সব পাকিস্তানপন্থী।

আমরা আওয়ামী লীগের এই ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখে বিস্মিত হয়েছি। আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের দুইটি বৃহৎ দলকে পাকিস্তানপন্থী বলে মনে করে। এই দুটি দল হলো বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামী। আওয়ামী লীগ এই দুটি দলকে এক ব্র্যাকেটে বন্দি করেছে। তাই তারা বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামীকে আলাদা আলাদাভাবে সম্বোধন না করে ‘বিএনপি-জামায়াত’ বলে সম্বোধন করে। সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হলো এই যে, ইন্ডিয়া আউট ক্যাম্পেইনে বিএনপি এবং জামায়াত আনুষ্ঠানিকভাবে জড়িত হয়নি। এই আন্দোলনের সূত্রপাত কোনো রাজনৈতিক দল করেনি। এমনকি বাংলাদেশের অভ্যন্তর থেকেও এই আন্দোলন কেউ শুরু করা হয়নি।

৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ভারত যেভাবে আওয়ামী লীগকে মুক্তকচ্ছ সমর্থন দিয়েছে তার ফলে বাংলাদেশের মানুষ ভীষণভাবে ভারতের ওপর ক্ষিপ্ত। এটাতো কোনো গোপন ব্যাপার নয়। সব মানুষই দেখছেন যে, তারা কেউ ভোট দিতে যাননি। হাতে গোনা কয়েকজন মানুষকে ভোট কেন্দ্রের সামনে রাখা হয়েছিল। তারা ছাড়া আর সকলেই ভোট দিতে যাননি। সকলেই বলছেন যে, ৯৫ শতাংশ ভোটার ভোট দেননি। এই ৯৫ শতাংশ মানুষ মনে করেন যে, আওয়ামী লীগ এবারই ক্ষমতাচ্যুত হতো। কিন্তু এই ভারতই আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখলো। ফলে মানুষের যত ক্রোধ, সব গিয়ে পড়েছে ভারতের ওপর। এর ফলে এটিকে রাজনৈতিকভাবে এভাবে বর্ণনা করা হয়েছে যে, ভারতের শাসকগোষ্ঠী হিন্দুত্ববাদী বিজেপি বাংলাদেশের ১৭ কোটি ২০ লক্ষ মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। বলা যায়, বাংলাদেশের মানুষ ভারতের বিরুদ্ধে রেগে আগুন।

এই গনগনে অবস্থায় একজন ব্লগার একেবারে একা একা তার ইউটিউব চ্যানেলে হঠাৎ করে ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দেন। আরো আশ্চর্য্যরে ব্যাপার হলো এই যে, যিনি এই ডাক দেন তিনি কিন্তু মুসলমান নন। তিনি একজন হিন্দু। তার নাম পিনাকি ভট্টাচার্য। তিনি বর্তমানে ফ্রান্সে রাজনৈতিক আশ্রয়ে রয়েছেন। তবে একথা ঠিক যে, এই মুহূর্তে দেশের ভেতরে বা বাইরে যত জন ব্লগার এবং ইউটিউবার আছেন তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় এই পিনাকি ভট্টাচার্য। এই ভদ্রলোক লাগাতার ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দিয়ে ইউটিবে ভিডিও আপলোড করেন।
এরমধ্যে আরেকটি ঘটনা ঘটে। মাত্র ১২০ বর্গমাইল আয়তন বিশিষ্ট এবং মাত্র ৫ লক্ষ ৩০ হাজার জনসংখ্যা অধ্যুষিত মালদ্বীপে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে বিরোধী দলীয় নেতা মোহাম্মদ মইজ্জু সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে দেশটির প্রধানমন্ত্রী হন। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরেই তিনি দাবি তোলেন যে তার দেশ থেকে ভারতীয় সৈন্য অপসারণ করতে হবে। এই দাবি তিনি একাধিকবার করেন। ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহারের পূর্বেই তিনি চীনের সাথে ডিফেন্স প্যাক্ট অর্থাৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষর করেন। প্রধানমন্ত্রী মইজ্জুর দাবি অনুযায়ী মালদ্বীপ থেকে ভারত সৈন্য প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়।

মালদ্বীপের এই উদাহরণ বাংলাদেশের জনগণকে বিপুলভাবে আলোড়িত ও উজ্জীবিত করে। ঐদিকে পিনাকিও বলতে থাকেন যে, মালদ্বীপের মতো পুচকে একটি দেশ যদি ভারতীয় সৈন্য হটাতে পারে তাহলে তার চেয়ে অনেক বড় এবং অনেক বেশি জনসংখ্যা অধ্যুষিত বাংলাদেশ কেন ভারতীয় আধিপত্যবাদ বিরোধী আওয়াজ তুলতে পারবে না?

সম্ভবত পিনাকি ভট্টাচার্য্যরে দেখাদেখি বিদেশে আর যারা ইউটিউবার আছেন তারাও পিনাকির সুরে একই আওয়াজ তোলেন। তারাও আওয়াজ তোলেন যে, ভারতীয় পণ্য বয়কট করো এবং ইন্ডিয়া আউট হও। দেখতে দেখতে তাদের আওয়াজ বাংলাদেশেও ছড়িয়ে পড়ে। ছোট ছোট দুই একটি দল ইন্ডিয়া আউট এবং বয়কট ভারতীয় পণ্য, এই আওয়াজ তুলে রাজপথে নামে। রাজপথে যারা নামে তাদের সংখ্যা খুব বেশি ছিল না। কিন্তু তাদের ব্যানারটি ছিল বিশাল। তারা ঐ ব্যানারে ভারতীয় পণ্য বর্জন করো বাক্যটি উৎকীর্ণ করে। কিন্তু ওদের ক্ষুদ্র মিছিলটি যখন প্রেসক্লাব সেগুনবাগিচা এলাকায় আসে তখন পুলিশ মিছিলে বাধা দেয়, লাঠিচার্জ করে এবং ব্যানার কেড়ে নিয়ে ছিঁড়ে ফেলে দেয়। যখন পুলিশের কাছে জানতে চাওয়া হয় যে, কেন তাদের মিছিল পন্ড করা হলো? তখন পুলিশ উত্তর দেয় যে, পররাষ্ট্রনীতি বিরোধী কোনো রাজনৈতিক তৎপরতার অনুমতি নাই।

এখন যেগুলো কান্ড ঘটছে সেগুলো দেখে সত্যিই তাজ্জব হতে হয়। পররাষ্ট্রনীতির বিরুদ্ধে কথা বলা যাবে না, এটি তারা রাজনীতির কোন্ ডিকশনারিতে পেলেন? এসব মিছিলে পুলিশী হামলার ফলে নুরুল হক নূরের গণ অধিকার পরিষদ, বিএনপির জোট সঙ্গী ১২ দলীয় জোটও মিছিল বের করে। এবি পার্টিও ভারতীয় পণ্য হটাও ক্যাম্পেইনে শরিক হয়। আরো উল্লেখযোগ্য ব্যাপার হলো এই যে, বামপন্থী বলে পরিচিত বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি এবং গণ সংহতি আন্দোলনও ভারতীয় পণ্য বিরোধী বক্তব্য দিতে থাকে।

দেখা যায় যে, এই ক্যাম্পেইন বিদেশেও পৌঁছেছে। তাই দেখা যায় যে, বিবিসি এবং আল জাজিরার মতো বিশ^বিখ্যাত টেলিভিশন চ্যানেলও বাংলাদেশে ইন্ডিয়া আউট ক্যাম্পেইনের ওপর খবর সম্প্রচার করে। খবর ছাড়াও তারা ভারতীয় পণ্য বর্জনের ওপর রাজনৈতিক ভাষ্য দেয়। রাজনীতির ভাষায়, আন্দোলন যখন দানা বাঁধতে শুরু করে তখন কবিতার ভাষায় বলা হয়, ‘সে আগুন ছড়িয়ে গেল সবখানে’। তারপর মার্চের তৃতীয় সপ্তাহের শেষে একটি বড় ঘটনা ঘটে। বিএনপির নয়াপল্টন অফিসের সামনে এক সমাবেশে সাংবাদিকদের সামনে সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ঐ সমাবেশে ঘোষণা করেন যে, তারা ভারতীয় পণ্য বর্জন আন্দোলনে শামিল হচ্ছেন। এর প্রতীক হিসেবে তিনি নিজের গায়ের ভারতীয় শালটি রাস্তায় ছুঁড়ে ফেলে দেন এবং সেটিতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। কিছু সংখ্যক কর্মী এই কাজে প্রচন্ড খুশি হয়। খুশির চোটে তারা আশে পাশে থেকে আরো কয়েকটি ভারতীয় চাদর জোগাড় করে সেগুলোতে আগুন ধরিয়ে দেয়। রুহুল কবির রিজভীর পর বিএনপির সাবেক চিফ হুইপ ছয় বারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য জয়নুল আবেদীন ফারুক প্রকাশ্যে এই ক্যাম্পেইনে শরিক হওয়ার ঘোষণা দেন। ঐদিকে ২০ বছর নিষ্ক্রিয় থাকার পর বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক মন্ত্রী মেজর (অব.) হাফিজ আরো এক কাঠি সরেস বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, আমাদের স্বাধীনতা কতটুকু রয়েছে সে ব্যাপারে আমার সন্দেহ রয়েছে। বিএনপির মুক্তিযোদ্ধা দলের প্রধান ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ঐ সমাবেশে কোনো কোনো মুক্তিযোদ্ধা বক্তা এতদূরও বলেন যে, পিন্ডির গোলামী থেকে মুক্ত হয়ে ভারতের অধীনতা স্বীকার করার জন্য আমরা মুক্তিযুদ্ধ করিনি।

এভাবে ভারতীয় পণ্য বর্জন এবং ইন্ডিয়া আউট ক্যাম্পেইন যখন মোমেন্টাম লাভ করে তখন অকস্মাৎ কতিপয় ইংরেজি এবং বাংলা দৈনিকে এমন একটি খবর ছাপা হয় যেটি সকলের নজরে পড়ে। বলা হয় যে, তারেক রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠকে বিএনপি সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, অফিসিয়ালি তারা ইন্ডিয়া আউট ক্যাম্পেইনে জড়িত হবে না। এই আন্দোলনের প্রতি তাদের নেতাকর্মীদের যে বিপুল সমর্থন রয়েছে, সেটি তাদের নোটিশে আছে। কিন্তু আন্তর্জাতিক রাজনীতি এবং কূটনৈতিক দিক বিবেচনায় রেখে বিএনপিকে এই ব্যাপারে সতর্কভাবে পা ফেলতে হবে।

বিএনপি যখন অফিসিয়ালি ধরি মাছ না ছুঁই পানি নীতি অনুসরণ করছে তখন ভারতীয় পণ্যের সপক্ষে অত্যন্ত বলিষ্ঠভাবে এগিয়ে আসেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বছরের পর বছর দেখা যাচ্ছে যে শেখ হাসিনা যে কথা বলেন মুহূর্তের মধ্যে সেটি আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা, মধ্যম সারির নেতা এবং তৃণমূল পর্যন্ত সব স্তরে পৌঁছে যায়। ভারতীয় পণ্য বর্জন এবং ইন্ডিয়া আউট ক্যাম্পেইন অত্যন্ত জনপ্রিয়, এটি জানা সত্ত্বেও শেখ হাসিনা এবং তার সমগ্র দল প্রকাশ্যে বোল্ডলি এই ক্যাম্পেইনের বিরোধিতায় নেমেছেন। শেখ হাসিনা সরাসরি বলেছেন যে, বিএনপির যারা সিনিয়র নেতা তাদের বউদের আলমারিতে যেসব ভারতীয় শাড়ি কাপড় রয়েছে সেগুলো তারা আগে রাস্তায় এনে পুড়িয়ে ফেলুক। তখন বুঝবো তারা এ ব্যাপারে কতখানি আন্তরিক। বিএনপি-জামায়াতের লোকরা রান্নার সময় ভারতীয় এলাচ, দারচিনি, পেঁয়াজ, আদা, রসুন ইত্যাদি মসলা ছাড়াই রান্না করে খাক। তারপর দেখা যাবে তারা কতখানি ভারতীয় পণ্য বর্জন করে।

আমার ৫০ বছরের কলাম লেখার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, ভারতের সপক্ষে প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের বোল্ড স্ট্যান্ডের পর বিএনপি বোল্ড আউট হয় কিনা সেটি দেখার অপেক্ষায় আছি। এ ব্যাপারে বিএনপির দোদুল্যমানতা দেখে আমার রবীন্দ্রনাথের ঐ অসম্ভব জনপ্রিয় গানটির কথা মনে পড়লো। গানটির প্রথম ছয় লাইন হলো,
আমার যেমন বেণী তেমনি রবে চুল ভিজাবো না
আমি চুল ভিজাবো না আমি বেণী ভিজাবো না
আমি এধার ওধার, সাঁতার পাথার করি আনাগোনা
যেমন বেণী তেমনি রবে চুল ভিজাবো না
আমার যেমন বেণী তেমনি রবে চুল ভিজাবো না।
আমি জলে নামব জল ছড়াব
তবু জল তো ছোঁবো না।

আমার তো মনে হচ্ছে, বিএনপির অবস্থা এই গানের মতো। দুর্ভাগ্য এই যে, কোনো ইস্যুতেই বিএনপি কঠোর অবস্থান নিতে পারে না। পরিষ্কার কথা হলো এই যে, গত ১৬ বছর ধরে বিএনপি রাস্তায় মার খাচ্ছে। কিন্তু একবারও পাল্টা মার দিতে পারেনি। গণতন্ত্রে মারামারির স্থান নাই। কিন্তু আওয়ামী লীগ বিশেষ করে ছাত্রলীগ তো মার দেওয়ার রাজনীতি করে। সেখানে নিয়মতান্ত্রিক এবং গণতান্ত্রিক রাজনীতির স্থান কোথায়? বিএনপির সামনে এখন একটি মাত্র রাস্তা খোলা। আর সেটি হলো, আওয়ামী লীগের মতো বোল্ডলি ইন্ডিয়া আউট ক্যাম্পেইনে শরিক হওয়া এবং ক্যাম্পেইনকে এগিয়ে নেওয়া। অন্যথায় আবার বিএনপি অনেক পিছে পড়ে যাবে।

Email: [email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

আন্তঃনগর ট্রেনের সময় পরিবর্তন করুন
জনপ্রশাসনে মেধাশূন্যতা : কারণ ও প্রতিকার
ভারতীয় হেজিমনি ও আওয়ামী লীগের আত্মঘাতী রাজনীতি
বিতর্ক পরিহার করতে হবে
কিশোর গ্যাংয়ের উৎপাত
আরও

আরও পড়ুন

লিসান্দ্রো মার্তিনেজকে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে পাচ্ছেনা আর্জেন্টিনা

লিসান্দ্রো মার্তিনেজকে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে পাচ্ছেনা আর্জেন্টিনা

খালাস পেলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাবেক এপিএস অপু

খালাস পেলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাবেক এপিএস অপু

পশ্চিমবঙ্গ ও ঝাড়খণ্ডে ব্যাপক তল্লাশি

পশ্চিমবঙ্গ ও ঝাড়খণ্ডে ব্যাপক তল্লাশি

আমদানি বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ কমে ১৮.৪৬ বিলিয়ন ডলার

আমদানি বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ কমে ১৮.৪৬ বিলিয়ন ডলার

অফিস-আদালতসহ সর্বত্রই দুঃশাসনের চিহ্ন রাখা উচিত নয় : রিজভী

অফিস-আদালতসহ সর্বত্রই দুঃশাসনের চিহ্ন রাখা উচিত নয় : রিজভী

পার্লামেন্টে ক্ষমা

পার্লামেন্টে ক্ষমা

ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিরাপত্তায় নতুন প্রহরী: রোবট কুকুর!

ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিরাপত্তায় নতুন প্রহরী: রোবট কুকুর!

লুকিয়ে প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করায় মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতা থেকে বহিস্কার

লুকিয়ে প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করায় মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতা থেকে বহিস্কার

মাকে হত্যা করে লাশ ডিপ ফ্রিজে রাখা ছেলে গ্রেফতার

মাকে হত্যা করে লাশ ডিপ ফ্রিজে রাখা ছেলে গ্রেফতার

সীমান্তে ৪ বাংলাদেশী নারী আটক

সীমান্তে ৪ বাংলাদেশী নারী আটক

গুলি বর্ষণকারী ৭৪৭ পুলিশ শনাক্ত গ্রেফতারের উদ্যোগ নেই

গুলি বর্ষণকারী ৭৪৭ পুলিশ শনাক্ত গ্রেফতারের উদ্যোগ নেই

সিলেটে মতবিনিময় সভা করলো নেজামে ইসলাম পার্টির

সিলেটে মতবিনিময় সভা করলো নেজামে ইসলাম পার্টির

স্বামী স্ত্রীকে শর্ত লাগিয়ে তালাক দেওয়ার পর শর্ত উঠিয়ে নেওয়া প্রসঙ্গে।

স্বামী স্ত্রীকে শর্ত লাগিয়ে তালাক দেওয়ার পর শর্ত উঠিয়ে নেওয়া প্রসঙ্গে।

আন্তঃনগর ট্রেনের সময় পরিবর্তন করুন

আন্তঃনগর ট্রেনের সময় পরিবর্তন করুন

জনপ্রশাসনে মেধাশূন্যতা : কারণ ও প্রতিকার

জনপ্রশাসনে মেধাশূন্যতা : কারণ ও প্রতিকার

ভারতীয় হেজিমনি ও আওয়ামী লীগের আত্মঘাতী রাজনীতি

ভারতীয় হেজিমনি ও আওয়ামী লীগের আত্মঘাতী রাজনীতি

বিতর্ক পরিহার করতে হবে

বিতর্ক পরিহার করতে হবে

ইসরাইলি বাহিনী হিজবুল্লাহর সঙ্গে অস্ত্রবিরতিতে যাবে না

ইসরাইলি বাহিনী হিজবুল্লাহর সঙ্গে অস্ত্রবিরতিতে যাবে না

নির্বাচনে হারার পর প্রথমবার জনসমক্ষে বাইডেন ও কমলা

নির্বাচনে হারার পর প্রথমবার জনসমক্ষে বাইডেন ও কমলা