ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৬ এএম
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা তার সাড়ে ১৫ বছরের পত্রপত্রিকা ও চ্যানেলসহ যে দালাল মিডিয়া সৃষ্টি করেছে, সেগুলো এখন তাকে এবং তার সমর্থক ভারতের স্বার্থ রক্ষায় উঠেপড়ে লেগেছে। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের আগ মুহূর্ত পর্যন্ত তারা তাকে রক্ষায় মরিয়া হয়েছিল। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে তার পালিয়ে যাওয়ার পর থেকে এসব মিডিয়ার সুর কিছুটা বদলালেও এখন আবার কৌশলে পতিত শেখ হাসিনা ও ভারতের স্বার্থ রক্ষায় নানা পন্থা অবলম্বন করছে। গোয়েবলসের প্রপাগা-ার অনুসারী এসব পত্রপত্রিকা ও চ্যানেল বাকস্বাধীনতার সুযোগ নিয়ে এ ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। তাদের এখন কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে, বিএনপি ঠেকাও এবং যেকোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নিয়ে ‘হায় হায়’ রব তুলে সোরগোল পাকানো। গত বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গণপিটুনিতে নিহত দুই ব্যক্তির ঘটনা নিয়ে তারা এতটাই উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা প্রকাশ করছে, যেন আগে কখনো এরকম ঘটনা ঘটেনি। যেন ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরে এবং ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নৃশংসভাবে গুলি করে শিক্ষার্থী ও জনতাকে হত্যার মতো কোনো ঘটনাই ঘটেনি। অবশ্যই যেকোনো মব জাস্টিস কিংবা বিচারবর্হিভূত হত্যা অত্যন্ত নিন্দনীয় ও দুঃখজনক এবং কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। এক্ষেত্রে পত্রপত্রিকা ও টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর যথাযথ ভূমিকা থাকা প্রত্যাশিত। অতীতে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার শাসনামলে এমন অসংখ্য মব জাস্টিস, বিচারবর্হিভূত হত্যাকা-সহ চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে। তা নিয়ে এসব মিডিয়াকে এমন আহাজারি করতে দেখা যায়নি। বিশেষ করে প্রধান বিরোধীদল বিএনপির যে শত শত নেতাকর্মী খুন, গুম, ক্রসফায়ার, জেল-জুলুম, গায়েবি মামলা, প্রায় ৬০ লাখ নেতাকর্মীকে আসামী করা, শীর্ষ নেতৃবৃন্দের নামে শত শত মামলা ও শাস্তি প্রদান থেকে শুরু করে হেন কোনো অত্যাচার নেই, যা ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা করেনি, তা নিয়ে এসব পত্রপত্রিকা ও টিভি চ্যানেলের উদ্বেগ দূরে থাক টুঁ শব্দ পর্যন্ত করতে দেখা যায়নি। উল্টো ফ্যাসিবাদকে সমর্থন করতে দেখা গেছে। এসব ঘটনা তাদের মানবিক চেতনাকে জাগ্রত করেনি। এখন যে বিচ্ছিন্ন দুয়েকটি হত্যাকা- ঘটছে, তা নিয়ে ‘গেল গেল’ বলে ‘মায়কান্না’ করছে। এ মায়াকান্নার পেছনে তাদের উদ্দেশ্য যে, শেখ হাসিনার নিমর্ম শাসনামলকে ঢেকে দেয়া এবং জনদৃষ্টি ঘুরিয়ে দেয়া, তা নিয়ে সন্দেহের অবকাশ নেই। এ নিয়ে নেটিজেনদের মধ্যেও তীব্র ক্ষোভ পরিলক্ষিত হয়েছে। তারা বলেছেন, পতিত স্বৈরাচারের দোসররা সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ঢুকে গণঅভ্যুত্থানের বিজয়কে খাটো করতে এবং ড. মুহাম্মদ ইউনূস সরকারকে ব্যর্থ করতে তৎপরতা চালাচ্ছে। উল্লেখিত দুটি ঘটনা নিয়ে হাসিনামিডিয়ার আস্ফালনে চরম ক্ষোভ প্রকাশ করে তারা বলেছেন, ছাত্রদের বিজয় ও অন্তর্বর্তী সরকারকে খাটো করতে এমনভাবে সংবাদ প্রকাশ ও প্রচার করা হচ্ছে, যাতে মনে হতে পারে, দেশে এই ধরনের ঘটনা এই প্রথম। আওয়ামী লীগের স্বৈরাচারী শাসনামলে নারকীয় অনেক ঘটনা ঘটলেও তখন এসব সংবাদ মাধ্যমের এমন দায়িত্বশীলতা প্রদর্শন করতে দেখা যায়নি। এখন তারা সুযোগ বুঝে জনগণের মাঝে ক্ষোভ উসকে দিচ্ছে। দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিচ্ছিন্ন ঘটনায় মানুষের মাঝে তীব্র ক্ষোভ সৃষ্টি করতে সুকৌশলে কাজ করছে ফ্যাসিবাদের দোসর সব মিডিয়া। মাঠের ষড়যন্ত্রে ব্যর্থ হয়ে এখন তারা প্রোপাগান্ডায় নেমেছে। নেটিজেনরা এই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করার পাশাপাশি অনতিবিলম্বে মব জাস্টিস বন্ধ ও দায়ীদের বিচারের আওয়ায় আনার দাবি জানিয়েছেন।
দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে গণপিটুনিতে দুই ব্যক্তির নিহত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্বশীল অন্তত তিন উপদেষ্টাসহ পুলিশও কঠোর প্রতিক্রিয়া ও হুঁশিয়ারি দিয়েছে এবং এর সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার ঘোষণা দিয়েছে। আইন যাতে কেউ হাতে তুলে না নেয়, এ ব্যাপারে সতর্ক করেছে। ইতোমধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনার সাথে জড়িত ছয় শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার এবং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। ভারত তোষণকারী ও ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দালাল মিডিয়াগুলো দুই ঘটনাকে ‘মওকা’ হিসেবে নিয়ে এখন ফলাও প্রচারে নেমেছে। তবে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরে বিএনপির নেতাকর্মীসহ সাধারণ মানুষ যে হত্যা, গুম, বিচারবর্হিভূত হত্যা, অকথ্য নিপীড়ন-নির্যাতনের শিকার হয়েছে, তা তুলে ধরা নিয়ে তারা নীরব হয়ে রয়েছে। সেসব ঘটনাও যদি এভাবে তুলে ধরত, তাহলে তাদের এ সময়ে উক্ত দুই ঘটনা নিয়ে ফলাও প্রচারণা বা মায়াকান্না নিয়ে প্রশ্ন উঠত না। স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার শাসনামলে বিএনপির নেতাকর্মীদের যে করুণ ইতিহাস, তাদের মা-বাবা, ভাই-বোন, স্ত্রী-সন্তানের বুকফাটা আর্তনাদ, সেসব ঘটনা কি এসব পত্রপত্রিকা ও মিডিয়া তুলে ধরার গরজ অনুভব করছে? শত শত রোমহর্ষক ও নিষ্ঠুর ঘটনায় তাদের এই আহাজারি কোথায় ছিল? বিএনপির নেতাকর্মীদের জীবন কি তাদের কাছে জীবন বলে মনে হয়নি? বরং এটাই প্রতীয়মান হয়েছে, ভারতের দোসর এসব মিডিয়া নিশ্চুপ থেকে শেখ হাসিনার নৃশংসতাকে জায়েজ করেছে। এমনকি, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা যে গণহত্যা চালিয়েছে, যে স্মৃতি এখনো তাজা, তাদের কথা কি, উক্ত দুটি ঘটনার মতো করে তুলে ধরেছে? তুলে ধরেনি। কারণ, তারা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে যে ‘দ্বিতীয় স্বাধীনাতা’ অর্জিত হয়েছে, তা মেনে নিতে পারছে না। তারা শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট মাইন্ডসেটে আচ্ছন্ন এবং ভারতের তাঁবেদারির মধ্যেই রয়ে গেছে। ভারতের মদদপুষ্ট ও সেবাদাসে পরিণত হওয়া এসব পত্রপত্রিকা ও চ্যানেল বিশেষ করে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার গঠিত পার্লামেন্টের গৃহপালিত বিরোধীদলের ভূমিকায় থাকা দুই সাবেক এমপির মালিকানাধীন দৈনিক পত্রিকা ও চ্যানেল, জীবন দিয়ে শেখ হাসিনাকে রক্ষা করব বলা ব্যবসায়ীর বৃহৎ কর্পোরেট মিডিয়া এবং তথাকথিত প্রগতিশীল ও সুকৌশলে ভারতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে নিয়োজিত একটি বাংলা ও একটি ইংরেজি দৈনিক পত্রিকাসহ হাসিনামিডিয়া বলে পরিচিতি পাওয়া চ্যানেলগুলো এখন নতুন করে ষড়যন্ত্রে নেমেছে। তারা ফ্যাসিস্ট হাসিনার দালালি করেও তাকে রক্ষা করতে না পেরে পরাজিতের আস্ফালনের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। দ্বিতীয় স্বাধীনতার সুফল ছাত্র-জনতার অন্তর্বর্তী সরকারের ভাবমর্যাদা ক্ষুণœ করার অপকৌশলে নেমেছে। বলার অপেক্ষা রাখে না, ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতনের মধ্য দিয়ে যে নতুন বাংলাদেশের অভ্যুদ্বয় ঘটেছে, তাতে আগামী জাতীয় নির্বাচনে অবসম্ভাবীভাবেই তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করবে। এখন ভারতের ক্রীতদাসে পরিণত হওয়া হাসিনামিডিয়া বিএনপি ঠেকাও মিশন নিয়ে নেমেছে। কীভাবে বিএনপিকে হেয় ও দাবিয়ে রাখা যায়, এজন্য অতীতের মতোই মিডিয়া ট্রায়াল শুরু করেছে। তথাকথিত সুশীল ও জনগ্রহণযোগ্যতাহীন প্রতিষ্ঠান দিয়ে জরিপ চালিয়ে এবং তা প্রকাশ করে বিএনপির অগ্রযাত্রা রুখে দেয়া এবং নেতাকর্মীদের হতাশায় নিমজ্জিত করার সুচতুর ভূমিকায় অবর্তীণ হয়েছে। এর কারণ, তাদের প্রভু ভারত চায় না, বিএনপি ক্ষমতায় আসুক। প্রভুর এই ইচ্ছা বাস্তবায়নে এসব মিডিয়া এখন বিএনপির বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পালিয়ে যাওয়ার পর ৫ থেকে ৮ আগস্ট তিন দিন দেশে কোনো সরকার ছিল না। সে সময় বড় ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি। অথচ পতিত আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, আওয়ামী লীগের পতন হলে দশ লাখ লোক মারা পড়বে। এমনকি, শেখ হাসিনার পতনের ঘন্টা দুয়েক আগেও এক ভিডিও বার্তায় তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় জনগণের উদ্দেশে বলেছেন, আমরা চলে গেলে কী হয়, তা বুঝবেন। বাস্তবে তাদের এই কথার কোনো প্রতিফলন ঘটেনি। বরং শেখ হাসিনার পতনের সাথে সাথে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে কড়া বার্তা দিয়ে বলেছেন, কোনো বিশৃঙ্খলা করা যাবে না। প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধপরায়ন হওয়া যাবে না। যারাই জড়াবে তাদের বিরুদ্ধে দল থেকে বহিষ্কার এবং যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে। বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ অবস্থায়ও হাসপাতাল থেকে জনসভায় এক ভিডিও বার্তায় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে প্রতিশোধপরায়ন না হয়ে শান্তি ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার নির্দেশ প্রদান করেন। বাস্তবেও বিএনপির নেতাকর্মীরা তা মেনে চলেছে। দুয়েক জায়গায় বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটলেও, সাথে সাথে দল থেকে সংশ্লিষ্ট নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। শেখ হাসিনার পতনের পর সংখ্যালঘু হিন্দুদের বাড়িঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও মন্দিরে হামলা চালিয়ে ষড়যন্ত্রকারিরা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের যে অপচেষ্টা করেছিল, তা প্রতিরোধে বিএনপির নেতাকর্মীরা তো বটেই জামায়েতে ইসলামীর নেতাকর্মী, মাদরাসার শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ দিনরাত পাহারা দিয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। এসব ঘটনা ভারত ও হাসিনার দোসর মিডিয়াগুলো গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করেনি, যেমনটি করেছে উদ্দেশ্যমূলকভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ঘটনাকে ফলাও প্রচারের মাধ্যমে।
এটা এখন পরিস্কার, মোদির গোদিমিডিয়া ও দেশের হাসিনামিডিয়া সম্মিলিতভাবে অন্তর্বর্তী সরকারের ভাবমর্যাদা বিনষ্টে মেতে উঠেছে। তারা ছাত্র-জনতার আন্দোলন ও অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ হিসেবে উপস্থাপন করতে উঠেপড়ে লেগেছে। তাদের অসৎ উদ্দেশ্য এখন সবার জানা। তারা শেখ হাসিনাকে বাঁচাতে এবং ভারতের আধিপত্য পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে মরিয়া। এসব মিডিয়া গোয়েবলসের ভূমিকায় রয়ে গেছে। এদের সম্পর্কে অন্তর্বর্তী সরকারকে যেমন সচেতন হতে হবে, তেমনি বিএনপিসহ অন্যান্য দলকেও সতর্ক হতে হবে।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
হাজীগঞ্জে ভরাট মিঠানিয়া খালের মুখ, হুমকিতে ফসলি জমি
রাহাতের সুরের মুর্ছনায় বিমোহিত দর্শক, বাংলায় বললেন 'আমরা তোমাদের ভালোবাসি'
প্রশাসন ক্যাডার নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে
যুক্তরাজ্যে ট্রাম্পের বিশেষ দূত হিসেবে মার্ক বার্নেট নিযুক্ত
ফাইনালে ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার
ফ্রেন্ডলি ফায়ার দুর্ঘটনায় লোহিত সাগরে মার্কিন যুদ্ধবিমান ধ্বংস
ইরানে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ১০
বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী নারী কে, জানেন?
বাংলাদেশি রোগী পেতে সীমান্ত পর্যন্ত মেট্রো চালু করবে ভারত
হাত ফসকে আইফোন পড়ে গেল মন্দিরের দানবাক্সে, ফেরত দিতে অস্বীকৃতি
কুয়াশায় ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে একাধিক দুর্ঘটনা: নিহত ১, আহত ১৫
ঢাকার বায়ুমানে উন্নতির কোনো লক্ষণ নেই, বিপজ্জনকের কাছাকাছি
উগ্রবাদী সন্ত্রাসী 'সাদ' পন্থীদের কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন
বাংলাদেশ সীমান্তে অত্যাধুনিক ড্রোন মোতায়েন ভারতের
নরসিংদীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে ছাত্রদলকর্মী নিহত
সিনেটে প্রার্থী হতে সরে দাঁড়ালেন লারা ট্রাম্প
আমাদেরকে আর স্বৈরাচার হতে দিয়েন না : পার্থ
মার্চের মধ্যে রাষ্ট্র-সংস্কার কাজ শেষ হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
জামালপুরে দুই ইজিবাইকের চাপায় সাংবাদিক নুরুল হকের মৃত্যু
বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাখাইনের সামরিক সদর দফতরের দখল নিয়েছে আরাকান আর্মি