ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে
০২ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ০২ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৫ এএম
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার নেতৃত্বাধীন উপদেষ্টা পরিষদকে ব্যর্থ ও অকার্যকর করে দিতে ক্রমাগত ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত চলছে। ছাত্র-জনতার বিপ্লবে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পালিয়ে যাওয়ার পর জনগণের বিপুল সমর্থন নিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই নানা ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তৃত হয়েছে এবং হচ্ছে। এসব ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত যে পতিত শেখ হাসিনা ও তার প্রভু মোদির যৌথ প্রযোজনায় হচ্ছে, তা নতুন করে বলার কিছু নেই। এটা জানা কথা, তাদের ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত থেমে থাকবে না। ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে এখনও তারা সক্রিয়। শেখ হাসিনার রেখে যাওয়া জনপ্রশাসন থেকে শুরু করে সর্বত্র থাকা তার দোসররা একের পর এক ঘটনা ঘটিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তার সরকারকে বিপাকে ফেলার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সেসব ঘটনা অন্তর্বর্তী সরকার সাফল্যের সাথে মোকাবেলা করেছে। তবে গার্মেন্ট খাতে বেতন বৃদ্ধি, টিফিন বিল, নাইট বিল ইত্যাদি নানা অজুহাতে শ্রমিক নামধারি সন্ত্রাসীরা ভাঙচুর, সড়ক-মহাসড়ক অবরোধ করে এখনো অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে চলেছে। গতকাল আশুলিয়া ও গাজীপুরে দুয়েকটি গার্মেন্ট কারখানার শ্রমিকরা তা-ব চালিয়ে ঢাকা-ময়মনসিংহ, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ, যানবাহন ভাঙচুর করে সাধারণ মানুষ ও যাত্রীদের চরম ভোগান্তির সৃষ্টি করেছে। যে কয়টি কারখানার শ্রমিক এই অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে, তার মধ্যে আওয়ামী লীগ নেতার কারখানাও রয়েছে। এ থেকে বুঝতে অসুবিধা হয় না, গার্মেন্ট খাতকে অস্থিতিশীল করতে এর পেছনে কাদের ষড়যন্ত্র রয়েছে। পত্রপত্রিকার খবর অনুযায়ী, সাধারণ মানুষের বক্তব্য হচ্ছে, শ্রমিকরা বেতন পায় কারখানায়। সেখানে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করুক। সড়কে কেন? গার্মেন্ট খাতে এই অস্থিতিশীলতার পাশাপাশি চাকরিতে আবেদনের ন্যূনতম বয়সসীমা ৩৫ করা নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থী সমন্বয় পরিষদের ব্যানারে চাকরিপ্রত্যাশীরা গত সোমবার থেকে আন্দোলন করছে। অন্যদিকে, নার্স ও মিডওয়াইফরা কর্মবিরতী কর্মসূচি চালিয়েছে। এসব কিছুর নেপথ্যে যে, পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ও মোদির ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত রয়েছে, তা বুঝতে বাকি থাকে না। নেটিজেন থেকে শুরু করে সাচেতন মহল ও সাধারণ মানুষ এসব ষড়যন্ত্র বুঝে প্রশ্ন করেছে, এতদিন তারা কোথায় ছিল?
ছাত্র-জনতার বিপ্লবের পর অন্তর্বর্তী সরকারের ভিত্তি হচ্ছে, দেশের জনগণ। এই ভিত্তির উপর দাঁড়িয়েই দায়িত্ব নিয়েছেন বিশ্বজুড়ে অবিসংবাদিত ব্যক্তিত্ব নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মদ ইউনূস। জনসমর্থন এবং বিশ্বব্যাপী তাঁর গ্রহণযোগ্যতার সমন্বয়ে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। বলার অপেক্ষা রাখে না, পুরোবিশ্ব এককভাবে শুধু ড. মুহাম্মদ ইউনূসকেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব ও সমাদর করছে। তিনি দায়িত্ব নেয়ার পরপরই তাঁকে যেভাবে জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপের দেশগুলো অভিনন্দিত এবং অকুণ্ঠ সমর্থন ও সহযোগিতার কথা ব্যক্ত করেছে, তা নজিরবিহীন। আমরা দেখেছি, জাতিসংঘের ৭৯তম সাধারণ অধিবেশনে যোগ দেয়ার পর বিশ্বনেতাদের কাছে কীভাবে তিনি আদরণীয় ও বরণীয় হয়েছেন। সাম্প্রতিক ইতিহাসে কোনো সরকার প্রধানকে নিয়ে পুরো বিশ্বকে এতো উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে দেখা যায়নি। এর একক কৃতিত্ব শুধু ড. মুহাম্মদ ইউনূসের। জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে প্রাচ্য থেকে পাশ্চাত্যে, উত্তর মেরু থেকে দক্ষিণ মেরুতে তাঁর সম্মান ও গ্রহণযোগ্যতা বিস্তৃত হয়ে আছে। অন্যদিকে, সউদী আরব থেকে শুরু করে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতেও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রহণযোগ্যতা ও সম্মান প্রশ্নাতীত। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের অংশ হিসেবে ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিরুদ্ধে সংযুক্ত আরব আমিরাতে প্রবাসীরা যে আন্দোলন করেছে, তাতে সে দেশের নিয়মের ব্যত্যয় ঘটায় ৫৭ বাংলাদেশীকে যাবজ্জীবনসহ বিভিন্ন মেয়াদে যে সাজা দেয়া হয়েছিল, ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশটির বাদশাকে ফোন করলে তিনি নজিরবিহীন দৃষ্টান্ত স্থাপন করে তাদের ক্ষমা করে দেন। এ থেকে বুঝতে অসুবিধা হয় না, আরব আমিরাত তাঁকে কতটা সম্মান ও শ্রদ্ধার চোখে দেখে। শুধু তাই নয়, সউদী আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান অচিরেই বাংলাদেশ সফরে আসছেন বলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন নিশ্চিত করেছেন। এটা যে দেশের জন্য কত বড় অর্জন, তা ব্যাখ্যা করে বলার অবকাশ নেই। এ অর্জন একমাত্র ড. মুহাম্মদ ইউনূসের। অথচ ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সময় মোহাম্মদ বিন সালমান আসবেন বলে অনেক গালগল্প করা হয়েছে। অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমও বাংলাদেশ সফরে আসছেন। বাংলাদেশকে নিয়ে বিশ্বব্যাপী এই যে অভূতপূর্ব সাড়া এবং আগ্রহ, তার মূল কেন্দ্রবিন্দু ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ফ্যাসিস্ট হাসিনার শাসনামলে বিশ্বে বাংলাদেশের যে দুর্নাম ছিল, তিনি তা ঘুচিয়ে বাংলাদেশকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূস এখন একাই একশ’ হয়ে উঠেছেন। তাঁর গতির সাথে অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যান্য উপদেষ্টারা তাল মেলাতে পারছেন না। যার কারণে নানা সমস্যার উদ্ভব হচ্ছে। নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতিতে দেশের মানুষের যে নাভিশ্বাস চলছে, তা নিরসনে সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টা ও অন্যদের কোনো ভূমিকাই পরিলক্ষিত হচ্ছে না। জনগণকে স্বস্তি দেয়ার ক্ষেত্রে তাদের উদ্যোগ বলতে কিছু নেই। ফলে প্রশ্ন উঠেছে, তারা কি করছেন? কি দায়িত্ব পালন করছেন? অবশ্য উপদেষ্টাদের কারো কারো মধ্যে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রতি নমনীয়তা প্রদর্শনের প্রবণতার বিষয়টি সচেতন মহলে আলোচিত হচ্ছে। দেশে বিদ্যুৎ সংকট চললেও দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টাকে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যাচ্ছে না। তিনি ফাইল নিয়ে বসে আছেন। পর্যবেক্ষকদের মতে, তিনি ভারতের পারপাস সার্ভ করার দুরভিসন্ধি নিয়ে রয়েছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই উপদেষ্টা কি কাজ করছেন, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। জনপ্রশাসন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অভিযোগের অন্ত নেই। জনপ্রশাসনে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দোসরদের এখনো তিনি বহাল তবিয়তে রেখে দিয়েছেন। এর মধ্যেও ষড়যন্ত্রের বীজ রয়েছে বলে পর্যবেক্ষরা মনে করছেন। ভারতে ইলিশ রফতানি নিয়ে কয়েকজন উপদেষ্টার মধ্যে সমন্বয়হীনতা ও ভারতপ্রীতির বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে। উপদেষ্টারা যেন কেবল ড. ইউনূসের দিকে তাকিয়ে আছেন। তারা কচ্ছপ গতিতে চলছেন। কেউ কেউ বয়সের ভারে নুব্জ্য হয়ে আছেন। যেখানে বিপ্লবী সরকারকে অত্যন্ত গতিশীল হওয়ার কথা, সেখানে তারা যেন ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে চলছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গতির সাথে তাল মেলাতে পারছেন না। অন্যদিকে, সেনাবাহিনী সরকারকে অকুণ্ঠ সমর্থন দিলেও তার মধ্যে এখনো ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দোসররা রয়ে গেছে। তাদের অপসারণে দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ নেই। মাঠে থাকা সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিলেও তার কোনো আলামত দেখা যাচ্ছে না। গার্মেন্ট খাতে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের নেতাকর্মীদের ইন্ধনে শ্রমিক নামধারী সন্ত্রাসীরা যে তা-ব চালিয়ে যাচ্ছে, তা দমনে সেনাবাহিনীর সক্রিয় ভূমিকা পরিলক্ষিত হচ্ছে না। তারা লাইন ধরে দাঁড়িয়ে সন্ত্রাসীদের তা-ব দেখছে। গোয়েন্দা সংস্থাগুলো কি কাজ করছে? কেন ষড়যন্ত্রের আগাম তথ্য তারা দিতে পারছে না? এ ব্যর্থতার দায়ভার তাদেরকেই নিতে হবে। অন্যদিকে, গত সোমবার প্রায় একযুগ আগে গুম হওয়া বিএনপি নেতা সাজেদুল ইসলামের ভাই সাইফুল ইসলামকে সেনাসদস্যরা রাজধানীর শাহীনবাগের বাসা থেকে তুলে নিয়ে আবার ফিরিয়ে দেয়ার মধ্য দিয়ে বিতর্কের মধ্যে জড়িয়েছে। সেনাবাহিনীর এ ধরনের অনাকাক্সিক্ষত ভূমিকা অত্যন্ত দুঃখজনক এবং কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি এবং অন্যকোনো বিতর্কিত কর্মকা-ে যাতে সেনাবাহিনী না জড়ায়, এ ব্যাপারে তাকে কঠোর শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে। সেনাবাহিনীর ভেতরে থাকা ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দোসরদের দ্রুত অপসারণ করে ক্লিন ইমেজ সৃষ্টি করতে হবে। বলার অপেক্ষা রাখে না, রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বাহিনী হিসেবে অর্ন্তবর্তী সরকারকে সর্বোতভাবে সহায়তা করা সেনাবাহিনীর দায়িত্ব ও কর্তব্য। ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ব্যর্থ করে দেয়ার যে ষড়যন্ত্র চলছে, তা দমন এবং এর হোতাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে সেনাবাহিনীকে আরও সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। এটাও মনে রাখতে হবে, দেশে নির্বাচন কবে, কখন হবে, তা নির্ধারণের দায়িত্ব সেনাবাহিনীর নয়। এ কথা সেনাবাহিনী বলতে পারে না। এর একমাত্র এখতিয়ার ড. মুহাম্মদ ইউনূস তথা অন্তর্বর্তী সরকারের। ইতোমধ্যে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সাথে সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস নির্বাচন কবে, কখন, কীভাবে হবে, তা স্পষ্ট করে বলেছেন। সময় বুঝে তিনিই এ সিদ্ধান্ত নেবেন।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস শুধু দেশেই নন, আন্তর্জাতিক অঙ্গণেও আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন। বিশ্বে তাঁর যে মর্যাদা ও সম্মান, তা শুধু তাঁর নয়, পুরো জাতির। এই বাস্তবতা অন্য উপদেষ্টাদের হৃদয়ঙ্গম করে তাঁর সাথে তাল মিলিয়ে সক্রিয় হওয়া বাঞ্চনীয়। তাদের কারো কারো মধ্যে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রতি যে সফট কর্ণার রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে, তা থেকে তাদের বের হয়ে আসতে হবে। তাদের মনে রাখতে হবে, অন্তর্বর্তী সরকার গণবিপ্লবের ফসল এবং তার সূর্য হয়ে আছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি আপন আলোয় উদ্ভাসিত। তাঁর আলোয় অন্য উপদেষ্টারা যদি আলোকিত হতে না পারেন, তবে তা হবে দুঃখজনক। তারা যদি তাঁকে সহযোগিতা করতে দ্বিধা করেন কিংবা তাদের চিন্তা-চেতনায় ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও মোদির এজেন্ডা বাস্তবায়নের ছিঁটেফোটা থাকে, তা পুরোপুরি গণবিপ্লবের চেতনার পরিপন্থী। এ ব্যাপারে ছাত্র-জনতা কোনো ছাড় দেবে না। ফলে তাদের সাবধান ও সতর্ক হয়ে যেতে হবে। পর্যবেক্ষকদের মতে, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ইমেজের কারণে উপদেষ্টা পরিষদের কেউই অপরিহার্য নন। তাদের যদি পরিবর্তনও করে ফেলা হয়, তাতে তাঁর কোনো সমস্যা হবে না। কারণ, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে দেশের জনগণ এবং সারাবিশ্ব রয়েছে। বলা বাহুল্য, শেখ হাসিনা ও মোদির যত ষড়যন্ত্র এবং চক্রান্ত, এর সবই ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে। যদিও এসব চক্রান্ত এবং ষড়যন্ত্রে কোনো কাজ হবে না। তাঁর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ব্যাহত করতে পারবে না। তাঁর সহযোগী সকল উপদেষ্টাকে তা উপলব্ধি করে সকল ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। নিজ নিজ দায়িত্ব ও কাজে গতি এনে তাঁকে সহযোগিতা করতে হবে।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ব্যাক্তিস্বার্থ পরিহার করে, দেশ ও দলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: ইলিয়াস পাটোয়ারী
সখিপুরে বিদ্যুৎষ্পৃষ্টে ডিস ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যারাই সুযোগ পেয়েছে তারাই দেশের সাথে বেঈমানী করেছে: ডা. মু. তাহের
পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মৌমাছি ও মধু সম্মেলন
শীতের দিনে ঝিরঝিরে বৃষ্টি স্থবির খুলনা শহুরে জীবন
টেকসই উন্নয়নের কথা মাথায় রেখেই ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জন্য নীতি করার তাগিদ
লোকসংগীত শিল্পী নিপা আহমেদ সারাহ্ এর একক সঙ্গীত সন্ধ্যা
বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটি ও হার্ট ফাউন্ডেশনের কর্মশালা
বাফেদার ৩১তম এজিএম অনুষ্ঠিত
পাকিস্তান থেকে যেসব পণ্য নিয়ে এবার এলো জাহাজ
হারের বৃত্তে সিটি, নেমে গেল ছয়ে
ঈশ্বরদীতে দূর্বৃত্তের হামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আহত
আখাউড়ায় ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
অ্যানুয়াল বিজনেস কন্টিনিউয়িটি প্ল্যান ড্রিল ২০২৪ আয়োজন করলো ব্র্যাক ব্যাংক
মেটলাইফ বাংলাদেশের গ্রাহকরা ডিসকাউন্ট পাবেন ওশান প্যারাডাইস হোটেলস ও রিসোর্টে
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলেসহ নিহত ৪
মাগুরায় পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেসি কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
দেশের প্রাণিসম্পদ উৎপাদনে নতুন সম্ভাবনা তৈরিতে বাজারে অত্যাধুনিক ফিড নিয়ে এল আকিজ রিসোর্স
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আফগানিস্তানের টানা ষষ্ঠ সিরিজ জয়
কমিউনিটি ব্যাংকে ট্রাফিক মামলার জরিমানা দেওয়া যাবে