ভারতের সাথে সম্পর্কের বরফ গলা এবং আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা প্রসঙ্গে

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

০৮ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৭ এএম

এখন দেশ এমন একটি সময় পার করছে যেটিকে ক্রান্তিকাল হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়। মাত্র দু’ মাস হলো শেখ হাসিনার ক্লেপ্টোক্র্যাসি এবং স্বৈরাচার বিতাড়িত হয়েছে। সাড়ে ১৫ বছরে জনগণের ওপর চেপে বসা জগদ্দল পাথর অপসারণে জনগণকে দিতে হয়েছে অনেক বড় কোরবানি। দেড় হাজার মানুষ স্বৈরাচারের গুলি এবং অন্যান্য অস্ত্রের আঘাতে শহীদ হয়েছে। প্রায় ২০ হাজার লড়াকু মানুষ আহত হয়েছে। নিহত এবং আহত মানুষদের চূড়ান্ত তালিকা এখনো পাওয়া যায়নি। বলা হচ্ছে যে, গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন এবং রোগ শয্যায় শায়িত ব্যক্তির মৃত্যুর খবর এখনও পাওয়া যাচ্ছে। এই বিপ্লবে হাজার হাজার মানুষকে আহত এবং নিহত করার জন্য যারা হুকুম দিয়েছেন এবং যারা সেই হুকুম পালন করেছেন এক এক করে তাদের সকলেরই বিচার হওয়ার কথা। এখনও কারো বিচার শুরু হয়নি। যদিও এত বিপুল সংখ্যক মানুষের হত্যা এবং আহতের বিচার সময় সাপেক্ষ, তৎসত্ত্বেও বিচার এখনও শুরু না হওয়ায় অনেকের মনেই এখনও চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। একমাত্র আওয়ামী লীগ এবং তাদের উচ্ছিষ্টভোগীরা ছাড়া দেশের ১৭ কোটি মানুষই এই আন্দোলনে শামিল হয়েছিল। আওয়ামী লীগ বিরোধী সমস্ত রাজনৈতিক দল নিজ নিজ রাজনৈতিক পরিচয় পেছনে ফেলে এই আন্দোলনে শামিল হয়েছিল। তাই কি সরকার, কি অন্যান্য রাজনৈতিক দল, কারো সম্পর্কেই এই মুহূর্তে কোনো নেতিবাচক কথা বলা সমীচীন বলে আমি মনে করি না। তবুও এরমধ্যে এমন দুই একটি মন্তব্য এসেছে যে সম্পর্কে কথা না বললেই নয়।

তেমনি দুটি মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বেশ কয়েকদিন আগে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাই কমিশনার প্রণয় ভার্মা বিএনপির গুলশান অফিসে গিয়ে মির্জা ফখরুল এবং বিএনপির আরো দুই নেতার সাথে দেখা করেন। প্রায় দু’ঘণ্টা তারা বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাছে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এই বৈঠক ফলপ্রসূ হয়েছে। ভারত এবং বিএনপির মধ্যে যে বরফ জমাট বাঁধা অবস্থায় ছিল সেই বরফ গলতে শুরু করেছে। বলাবাহুল্য, মির্জা ফখরুলের এই উক্তিতে অনেকে একটু হোঁচট খেয়েছেন। মির্জা ফখরুলের দ্বিতীয় উক্তি হলো আওয়ামী লীগ সম্পর্কে। এসম্পর্কে গত ২ অক্টোবর প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত ডেইলি স্টারের সংবাদের শিরোনাম, AL shouldn’t be barred from polls- Says Fakhrul. অর্থাৎ আওয়ামী লীগকে নির্বাচন থেকে বিরত রাখা উচিৎ হবে না- বলেছেন ফখরুল। দৈনিক প্রথম আলো ৪ অক্টোবর ডাবল কলাম শিরোনামে লিখেছে, ‘আ.লীগ ভোটে এলে আপত্তি নেই, তবে গণহত্যার বিচার হতে হবে- বিশেষ সাক্ষাৎকারে ফখরুল।’

আমরা তার প্রথম মন্তব্য নিয়ে প্রথমে কথা বলবো। প্রায় ৪৬ বছর আগে জন্ম নেওয়া দেশের এই বৃহৎ রাজনৈতিক দলটি শুরু থেকেই ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং আওয়ামী লীগের স্বৈরাচারি আচরণের বিরুদ্ধে বক্তব্য রেখে আসছে। বেগম খালেদা জিয়ার দুই টার্মে প্রধানমন্ত্রিত্বের আমলে বিএনপির জনসভা থেকে যেসব শ্লোগান তোলা হয় তার একটি ছিল, ‘সিকিম নয় ভুটান নয়/এদেশ আমার বাংলাদেশ’। ১৯৭৫ সালে এক দলীয় প্রেসিডেন্সিয়াল স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধেও দলটি ছিল মুখর। ২০১৪ সালের পর থেকে দলটি ভারত সম্পর্কে বক্তব্য রাখা থেকে বিরত হওয়া শুরু করে। এ ব্যাপারে বেগম জিয়ার ভারতীয় প্রভূত্বের বিরুদ্ধে অনঢ় অবস্থান দেশের সর্বশ্রেণীর জনগণকে বিএনপির প্রতি আস্থাশীল করে তোলে। ট্রানজিটের নামে করিডোর, বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসকে প্রশ্রয় না দেওয়ার নামে উত্তর-পূর্ব ভারতের নিরাপত্তা বিধান, মংলা ও চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর ভারতকে ট্রান্সশিপমেন্টের জন্য ব্যবহার করতে দেওয়ার বিরুদ্ধে বেগম জিয়া ছিলেন আপোসহীন।

শেখ হাসিনা ভারতকে উপরোক্ত সবগুলি সুবিধা মুক্ত হস্তে দান করেন। বিনিময়ে বাংলাদেশ কিছুই পায়নি। তিস্তার পানি বণ্টন, সীমান্তে হত্যা এবং বাংলাদেশের প্রতিকূলে বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি অব্যাহত থাকে। শেখ হাসিনার সরকার এসবের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার সাহস হারিয়ে ফেলে।

॥দুই॥
জনগণ বিশেষ করে শিক্ষিত সচেতন জনগণ অবাক বিস্ময়ে লক্ষ্য করে যে বিএনপিও করিডোর, বন্দর ব্যবহার এবং ৫৪ টি অভিন্ন নদীর পানি বণ্টন সম্পর্কে কোনো বক্তব্য দেয়নি। এই অবস্থা বিরাজ করছিল চলতি সালের তামাশার নির্বাচনের কয়েক মাস আগে পর্যন্ত। তখন দুর্মুখরা বলতেন, ভারতের সমর্থন ছাড়া যেমন বাংলাদেশের ক্ষমতায় যাওয়া যায় না, তেমনি ভারতের সমর্থন ছাড়া ক্ষমতায় টিকেও থাকা যায় না। ক্ষমতার রাজনীতির কারণেই বিএনপি ভারত সম্পর্কে এই নীরবতা বজায় রাখছে।

২০১৪ সালে বিএনপি ভোট বর্জন করে। আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদের ১৫৩টি সিট বিনা ভোটে দখল করে। ভারতের তৎকালীন পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিং বাংলাদেশে এসে জাতীয় পার্টিকে ভোটে অংশগ্রহণ করতে এরশাদকে বাধ্য করেন। ২০১৮ সালে দিনের ভোট রাতে হওয়া সত্বেও ভারত আওয়ামী লীগকে এই রাতের নির্বাচনে অন্ধ সমর্থন দেয়। ২০২৪ সালে ভোটার বিহীন নির্বাচনেও ভারত আওয়ামী লীগকে অন্ধ সমর্থন দেয়।

অনেকে বলেন, বিএনপি এই আশায় প্রতীক্ষা করছিল যে, ভারত বিরোধী কথা না বললে হয়তো ভারতের মন গলবে এবং এক সময় প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে হলেও ভারতরে সমর্থন পাওয়া যাবে এবং ক্ষমতায়ও যাওয়া যাবে। কিন্তু তিন তিনটি নির্বাচনে ভারতের ভূমিকা শুধুমাত্র বিএনপি বা জামায়াত বিরোধীই ছিল না, তাদের ভূমিকা ছিল বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে। বিএনপি কেন ভুলে গেল যে, আওয়ামী লীগের নাড়ি পোঁতা আছে ভারতে। আওয়ামী লীগের নেতারাই তো স্বীকার করেছেন যে, ১৯৬২ সাল থেকেই ভারতের সাথে তাদের যোগাযোগ ছিল। ২০২৪ সালের চরম প্রহসনের নির্বাচনের মাস খানেক আগে বিএনপির সম্ভবত বিলম্বিত বোধদয় হয়েছিল। তাই ঐ নির্বাচনের অব্যবহিত পূর্বে এবং পরে বিএনপি আবার ভারত বিরোধী ভূমিকা নেয়।

॥তিন॥
গত জুলাই বিপ্লবের পর হঠাৎ করে প্রণয় ভার্মার সাথে বৈঠকের পর মির্জা ফখরুল বলেন যে, বিএনপি ভারত সম্পর্কের বরফ গলা শুরু হয়েছে। আমি একটু আগেই বলেছি যে, মির্জা ফখরুলের এই উক্তিতে মানুষ কিছুটা হোঁচট খেয়েছে। আওয়ামী লীগকে সমর্থনের ব্যাপারে ভারতে কংগ্রেস এবং বিজেপির ভূমিকা অভিন্ন। আসলে আওয়ামী লীগের সাথে ভারতের সম্পর্ক শুরু হয় মিসেস ইন্দিরা গান্ধি যখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তখন থেকেই। বাবরি মসজিদ যখন ভাঙ্গা হয়, তখন ক্ষমতায় ছিলেন কংগ্রেসের নরসিমা রাও। বিজেপির সাথে আওয়ামী লীগের অতীত কোনো সম্পর্ক ছিল না। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর বিজেপি বুঝতে পারে যে, তার আঞ্চলিক আধিপত্য বজায় রাখা এবং বিশ^ রাজনীতিতে চতুর্থ শক্তি হওয়ার পথে বাংলাদেশকে হাতের কব্জায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই ভূরাজনীতির কারণে বিজেপি তার সব ডিম আওয়ামী লীগের ঝুড়িতে রাখে।

প্রশ্ন হলো, এখন হঠাৎ করে ফখরুল ইসলাম বরফ গলা দেখলেন কোত্থেকে এবং কেন? উত্তরটি খুব পরিষ্কার। জুলাই বিপ্লবে বাংলাদেশ থেকে আওয়ামী লীগ ঝাড়ে বংশে বিতাড়িত হওয়ার পর ভারত দেখে যে, বাংলাদেশে তার কোনো মিত্র নাই। অন্যদিকে বিএনপি ভারতের বন্ধুত্ব পাওয়ার জন্য ১০ বছর হলো অপেক্ষা করছে। বিপ্লবোত্তর সময়টিই আওয়ামী লীগের অনুপস্থিতিজনিত শূন্যতা পূরণের মোক্ষম সময়। আর বিএনপিও মনে করে যে, এখন আর ভারত তাদের সম্প্রসারিত বন্ধুত্বের হাত ছেড়ে দেবে না। বিএনপি এই মুহূর্তে দেশের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় দল। এই মুহূর্তে নির্বাচন হলে তারাই সরকার গঠন করবে বলে অনেকে মনে করেন।

মির্জা ফখরুল বলেছেন, বরফ গলতে শুরু করেছে। কিন্তু এই উপমহাদেশের রাজনীতি সম্পর্কে যারা স্পেশালিস্ট তারা মনে করেন, ‘দিল্লি হনুজ দূর অস্ত’।

॥চার॥
এবার আসছি আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে আসতে দেওয়া প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুলের মন্তব্যে। তিনি বলেছেন যে, জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে আওয়ামী লীগকে বিরত রাখা অথবা একটি ফ্যাসিস্ট দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা ঠিক হবে না। কারণ, এই উভয় পদক্ষেপ গণতান্ত্রিক প্র্যাকটিসকে খর্ব করবে।

মির্জা ফখরুলের এই উক্তিতে জাতীয়তবাদী ঘরানার লোকেরা হত বিহ্বল হয়েছেন। তারা বলছেন যে, বিএনপির এই নেতা হয়তো জার্মানির ইতিহাস ভুলে গেছেন। স্বৈরতন্ত্র, ফ্যাসিবাদ এবং সন্ত্রাসের কারণে হিটলারের জার্মানিতে নাৎসি পার্টিকে ১৯৪৫ সালে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সেই থেকে জার্মানিতে এই আজ ২০২৪ সালেও নাৎসি পার্টি নিষিদ্ধ রয়েছে। এমনকি অতি সাম্প্রতিক অতীতে ‘নিও নাজি পার্টি’ নামে এক শ্রেণীর লোক একটি রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা করে। সেটিও জার্মানির জনগণ এবং সরকার এলাও করেনি। অথচ পৃথিবীতে যতগুলি সাচ্চা গণতন্ত্র রয়েছে, তার মধ্যে জার্মানি অন্যতম। নাৎসি পার্টিকে ৭৯ বছর হলো নিষিদ্ধ করা হলেও এ ব্যাপারে জার্মানির ৮ কোটি ২৮ লাখ মানুষ কোনো কথা বলছেন না। অর্থাৎ তারা অনন্তকাল নাৎসি পার্টিকে নিষিদ্ধ রাখতে চান।

গণতন্ত্রের রোল মডেল জার্মানি যদি ফ্যাসিস্ট বা নাৎসি (ইতালিতে মুসোলিনির একনায়কত্বকে ফ্যাসিবাদ এবং জার্মানিতে হিটলারের একনায়কত্বকে নাৎসিবাদ নামে অভিহিত করা হয়) পার্টিকে সন্ত্রাস, স্বৈরাচার ও গণহত্যার জন্য চিরদিনের তরে নাৎসি বা ফ্যাসিস্ট পার্টিকে নিষিদ্ধ করতে পারে তাহলে সেই একই অপরাধে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা যাবে না কেন? করলে সে কারণে গণতন্ত্র খর্ব হয় কীভাবে? এর মধ্যেই আওয়ামী লীগকে গণহত্যা ও স্বৈরাচারের কারণে ১০ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করার বিষয়ে বাংলাদেশ মানবতা বিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মামলা উঠেছে বলে জানা গেছে। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই প্রধান সমন্বয়ক সারজিস আলম এবং হাসনাত আব্দুল্লাহ প্রকাশ্যে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছেন। এটি ওপেন সিক্রেট যে, অপর দুই সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম এবং আসিফ মাহমুদও আওয়ামী লীগকে কিছুদিনের জন্য নিষিদ্ধ রাখার পক্ষে। এ ব্যাপারে যদি কোনো গণভোট হয় তাহলে ৯৯ শতাংশ জনগণ আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণার পক্ষে রায় দেবেন।

আর আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণের প্রশ্নই ওঠে না। আজ হোক আর এক বছর পরে হোক, আওয়ামী লীগ যদি মাঠে নামে তাহলে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রয়োজন হবে না। জনগণই তাদের সামলাবে। People will take care of Awami League.

Email: [email protected]

 


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

ভ্রমণকারীদের সচেতন হতে হবে
নির্বাচনের রোডম্যাপ নিয়ে নানা কথা
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
তাবলিগ একটিই থাকবে : সাদকে নিষিদ্ধ করতে হবে
খেজুরের রস থেকে সাবধান
আরও

আরও পড়ুন

চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: হাসনাত

চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: হাসনাত

এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে

এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের বরাদ্দ পেল বাফুফে

ইজতেমা মাঠকে যারা খুনের মাঠে পরিণত করেছে তারা সন্ত্রাসী

ইজতেমা মাঠকে যারা খুনের মাঠে পরিণত করেছে তারা সন্ত্রাসী

আসছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন ফ্ল্যাগশিপ

আসছে ভিভোর এক্স সিরিজের নতুন ফ্ল্যাগশিপ

বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ২ ভারতীয় নাগরিককে স্বদেশে ফেরত

বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ২ ভারতীয় নাগরিককে স্বদেশে ফেরত

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দু পক্ষে সংঘর্ষ,৩ জন গুলিবিদ্ব সহ আহত ১০

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি’র দু পক্ষে সংঘর্ষ,৩ জন গুলিবিদ্ব সহ আহত ১০

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিব-তামিমকে পাওয়া যাবে: ফারুক

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সাকিব-তামিমকে পাওয়া যাবে: ফারুক

ইজতেমা মাঠে হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করুন

ইজতেমা মাঠে হত্যাযজ্ঞে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করুন

কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে শিশুর মৃত্যু

কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে শিশুর মৃত্যু

আগামীকাল পঞ্চগড়ে বিএনপির জনসমাবেশ

আগামীকাল পঞ্চগড়ে বিএনপির জনসমাবেশ

ব্যাক্তিস্বার্থ পরিহার করে, দেশ ও দলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: ইলিয়াস পাটোয়ারী

ব্যাক্তিস্বার্থ পরিহার করে, দেশ ও দলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: ইলিয়াস পাটোয়ারী

সখিপুরে বিদ্যুৎষ্পৃষ্টে ডিস ব্যবসায়ীর মৃত্যু

সখিপুরে বিদ্যুৎষ্পৃষ্টে ডিস ব্যবসায়ীর মৃত্যু

যারাই সুযোগ পেয়েছে তারাই দেশের সাথে বেঈমানী করেছে: ডা. মু. তাহের

যারাই সুযোগ পেয়েছে তারাই দেশের সাথে বেঈমানী করেছে: ডা. মু. তাহের

পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মৌমাছি ও মধু সম্মেলন

পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মৌমাছি ও মধু সম্মেলন

শীতের দিনে ঝিরঝিরে বৃষ্টি স্থবির খুলনা শহুরে জীবন

শীতের দিনে ঝিরঝিরে বৃষ্টি স্থবির খুলনা শহুরে জীবন

টেকসই উন্নয়নের কথা মাথায় রেখেই ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জন্য নীতি করার তাগিদ

টেকসই উন্নয়নের কথা মাথায় রেখেই ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জন্য নীতি করার তাগিদ

লোকসংগীত শিল্পী নিপা আহমেদ সারাহ্ এর একক সঙ্গীত সন্ধ্যা

লোকসংগীত শিল্পী নিপা আহমেদ সারাহ্ এর একক সঙ্গীত সন্ধ্যা

বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটি ও হার্ট ফাউন্ডেশনের কর্মশালা

বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটি ও হার্ট ফাউন্ডেশনের কর্মশালা

বাফেদার ৩১তম এজিএম অনুষ্ঠিত

বাফেদার ৩১তম এজিএম অনুষ্ঠিত

পাকিস্তান থেকে যেসব পণ্য নিয়ে এবার এলো জাহাজ

পাকিস্তান থেকে যেসব পণ্য নিয়ে এবার এলো জাহাজ