‘হালোয়াখোর’দের পরিণতি ভালো হয় না
১২ অক্টোবর ২০২৪, ১২:১১ এএম | আপডেট: ১২ অক্টোবর ২০২৪, ১২:১১ এএম
হালুয়া মানুষের অতি প্রিয় সুস্বাদু মিষ্টান্ন। আদিকাল থেকে আমাদের দেশে ঈদ, শবেবরাত এবং পূজা-পার্বণ ছাড়াও সারা বছর রকমারি হালুয়ার প্রচলন দেখা যায়। ইসলাম পূর্ব আরব দেশে হালুয়া ছাড়াও আহলে কিতাব বা গ্রন্থধারীরা এমন এক প্রকারের হালুয়ার প্রবর্তন করেছিল, যার বর্ণনা খোদ পবিত্র কোরআনে স্থান পেয়েছে। কোরআন সে ‘হালুয়া’কে অখাদ্য, নিন্দনীয় ঘোষণা করলেও আমাদের সমাজ, জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় তথা জীবনের নানা স্তরে ওই হালুয়ার ব্যাপক প্রচলন লক্ষ করা যায়। পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ও তার দুর্নীতিবাজ সরকারের দীর্ঘ দুঃশাসন আমলে জাহেলী আরবে প্রচলিত সেই হালুয়াই আমাদের আজকের আলোচ্য বিষয়। কী ছিল সে আকর্ষণীয়-মোহনীয় হালুয়ায়, যা হাসিনা ও তার সরকারের বদৌলতে, বদান্যতায় বিশেষভাবে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে অভাবনীয় মাত্রায় সর্বস্তরে চালু হয়েছিল? এক কথায় সে হালুয়া হচ্ছে হালুয়া নামে প্রসিদ্ধ জাহেলী আরবের ‘খেয়ানু’, ‘রিশওয়াত’ বা দুর্নীতি। এ সম্পর্কে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গির প্রতি কিঞ্চিত আলোকপাত করা হলো।
রাজনৈতিক মঞ্চ হতেও বলা হয়ে থাকে যে, ‘দুর্নীতিতে দেশ রোগাআক্রান্ত হয়ে পড়েছে।’ কথাটার সত্যতা অস্বীকার করা যায় না। এই রোগগ্রস্ত হওয়ার মূল কারণ অনুসন্ধান করলে দেখা যাবে, আমরা ইসলামের আদর্শ অনুসরণের কথা মুখে উচ্চারণ করলেও কার্যত বিপরীত কাজই করে থাকি এবং সর্বত্রই দুর্নীতির আশ্রয় গ্রহণ করা আমাদের অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেছে। দুর্নীতির ব্যাখ্যা করে শেষ করা যায় না। এই দুর্নীতি বহুমুখী অপরাধের উৎসমূল রূপে সমাজে বিরাজ করছে। আরবীতে ‘খেয়ানু’ ও ‘রিশওয়াত’ শব্দ দ্বয়ের দ্বারা উৎকোচ, ঘুষ, দুর্নীতি ইত্যাদি বুঝানো হয়ে থাকে। আর এই দুর্নীতি সমাজে কীভাবে প্রচলিত, তা ব্যাখ্যা করলে এর শত শত প্রকার বের হয়ে আসবে, যেগুলির প্রত্যেকটিকে এক একটি মারাত্মক অপরাধ রূপে গণ্য করা যায়। ঘুষ-দুর্নীতির বিনিময়ে কোনো কাজ করে দেওয়া অথবা কোনো কাজ করার নামে ঘুষ গ্রহণ করাকে সাধারণত দুর্নীতি বলা হলেও এর শাখা-প্রশাখা অসংখ্য-অগণিত। কাজেই দুর্নীতির মূলোচ্ছেদ করা ব্যতীত সমাজে ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়। একমাত্র সত্যিকারের ইসলামী আদর্শ ও শিক্ষা অনুসরণের মাধ্যমেই দুর্নীতির উচ্ছেদ করা সম্ভব। এ জন্য ইসলামে খেয়ানু, রিশওয়াত বা ঘুষ, দুর্নীতির বিরুদ্ধে অধিক জোর দেওয়া হয়েছে। আল্লাহর অধিকারসমূহে যেমন খেয়ানু করার কোনো অবকাশ রাখা হয়নি, তেমনি মানুষের অধিকার ও দায়িত্ব পালনেও খেয়ানু করার অনুমতি দেওয়া হয়নি। সুতরাং, দুর্নীতির উৎসগুলি নির্ণয় করে সেগুলি নির্মূল করার জন্য কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর ইসলামে বিশেষভাবে জোর দেওয়া হয়েছে। এ সম্পর্কে ইসলামের আদর্শ ও শিক্ষা কী, তা ভেবে দেখার বিষয়। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে, এই জগতের কোনো এলাকায় যখন নীতিহীনতা, বর্বরতা, উলঙ্গপনা প্রভৃতি অনৈতিক ও চারিত্রিক অধঃপতনের প্রাদুর্ভাব হয়, তখন অর্থলোভ মানুষের মধ্যে অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পায় এবং সংক্রামক ব্যাধির ন্যায় এগুলি সমাজকে গ্রাস করে। ধর্মের প্রতি অনুরাগ, হালাল-হারামের পার্থক্য এবং আইনের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ বলতে কিছুই অবশিষ্ট থাকে না। ঘুষ, চোরাকারবারী, স্বজনপ্রীতি, পাচার, হত্যা লুটতরাজ, ধোকাবাজী, প্রতারণা, বিবাদ-বিশৃংখলা ইত্যাকার সব অবৈধ ঘৃণিত ও সমাজবিরোধী কার্যকলাপ বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং সমাজজীবন হতে সত্য-ন্যায়, সুবিচার চিরতরে লোপ পেয়ে যায়।
এ ধরনের সমাজবিরোধী কারবার অতীতেও প্রচলিত ছিল। হযরত নবী করীমের (সা.) এর আবির্ভাবের পূর্বে আরবের গণক ও ভবিষ্যদ্বক্তা প্রভৃতি শ্রেণীর যেসব লোক কোনো ব্যক্তির মামলা মোকদ্দমার পরিচালনা বা বিচার করত, সেসব স্বার্থপর লোক নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধি করার নিমিত্তে তাদেরকে ঘুষ হিসাবে কিছু নজরানা প্রদান করত এবং এ নজরানাকে তারা ‘হালুয়া’ হিসেবে আখ্যায়িত করত। আর তথাকথিত বিচারকরা ন্যায় ও সত্যের বিরুদ্ধে হালুয়া দানকারীদের পক্ষে রায় দান করত। এভাবে আহলে কেতাবের (গ্রন্থধারী) মামলা যখন এ সকল ধর্মীয় খেয়ানুর সামনে পেশ করা হতো, তাদেরকে প্রকাশ্যে ঘুষ দান করত এবং তারা ঘুষ গ্রহণ করে তাওরাত ও বাইবেলের নির্দেশাবলির ইচ্ছাকৃতভাবে বিরুদ্ধাচারণ করে সেগুলিতে অন্তরায় সৃষ্টি করত। আল্লাহতাআলা তাদের সম্পর্কে বলেছেন: ‘নিশ্চয় যেসব লোক এ সমস্ত আয়াত আহকামকে গোপন করে, যা আল্লাহতাআলা অবতীর্ণ করেছেন এবং যেগুলির বিনিময়ে যৎসামান্য মূল্য গ্রহণ করে, তারা নিজেদের পেটে আগুন ভর্তি করছে। কেয়ামতের দিন আল্লাহতাআলা তাদের সাথে কোনো কথা বলবেন না এবং তাদের পবিত্রও করবেন না এবং তাদের জন্য রয়েছে ভয়ানক শাস্তি।’
ইসলাম ধর্ম ঘুষের লেনদেনকে কঠোরভাবে নিন্দা করেছে এবং এটা হতে বিরত থাকার জন্য বলেছে। আল্লাহতাআলা বলেছেন: ‘এবং তোমরা পরস্পরের মাল অবৈধভাবে ভক্ষণ করো না এবং সেই মালের সাহায্যে শাসকবর্গ পর্যন্ত পৌঁছার চেষ্টা করো না, যেন এইভাবে লোকের অর্থের কিছু অংশ অন্যায়ভাবে ভোগ করে, তোমরা একথা ভালভাবেই অবগত আছো। আল্লাহতাআলা সাধারণভাবে নির্দেশ দিয়েছেন, এবং যখন লোকের বিচার কর, ইনসাফ ও ন্যায়ের সাথে করবে এবং নিশ্চয়ই আল্লাহতাআলা ইনসাফ ও উপকার করার আদেশ দিচ্ছেন। এটা সাধারণ নির্দেশ। এতে ধনী-দরিদ্র, আপন-পরের কোনো পার্থক্য নেই। কারো আত্মীয়তা, ভালবাসা, প্রাচুর্য, দারিদ্র্য এবং কোনো রকমের লোভ-লালসা অথবা ঘুষ ইত্যাদি শাসনকর্তার জন্য ন্যায় ও সত্য প্রতিষ্ঠার পথে অন্তরায় হওয়া উচিত নয়। কেননা যে ব্যক্তি কোনো জিনিস দ্বারা প্রভাবিত হয়ে অন্যায়ের আশ্রয়-প্রশ্রয় গ্রহণ করে, মূলত জনগণের স্বার্থের প্রতি সে বিশ্বাসঘাতকতা করে। এতে সমাজ জীবনে দেখা দেয় অশান্তি-বিশৃংখলা। ইসলাম শত্রু তো দূরের কথা, বিধর্মীদের সাথেও ন্যায় ও ইনসাফ করার জন্য তাগিদ দিয়েছে। আল্লাহ বলেন, এবং কোনো জাতির শত্রুতা তোমাদেরকে কিছুতেই যেন উত্তেজিত না করে যে, তোমরা ন্যায় বিচার করবে না। তোমরা ন্যায় আচরণ করতে থাক, এটাই পরহেজগারীর অধিক নিকটবর্তী এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। নিশ্চয় আল্লাহতাআলা তোমরা যা করো তা উত্তমরূপে অবগত আছেন।
হযরত নবী করীমের (সা.) এর বিভিন্ন হাদীস ও তার পবিত্র জীবনী হতে এর বহু প্রমাণ পাওয়া যায়। নিম্নে উদাহরণ দেওয়া প্রদত্ত হলো: আসাদ গোত্রের ইবনুল লাতবিয়া নামক জনৈক ব্যক্তিকে মহানবী (সা.) সদকা উসুল করার জন্য নিযুক্ত করেছিলেন। কাজ সমাপ্ত করে সে হযরতের দরবারে প্রত্যাবর্তন করে এবং বলে যে, এটা আপনার এবং এটা আমাকে (মালের দিকে ইঙ্গিত করে) হাদিয়াস্বরূপ দেওয়া হয়েছে। একথা শুনে হুজুর (সা.) মিম্বরে উঠে দাঁড়ালেন এবং আল্লাহর প্রশংসা করে বললেন : ঐ ব্যক্তির কী অবস্থা হবে, যাকে আমি প্রেরণ করেছি এবং সে বলে যে, এই অর্থ আপনার এবং এটা আমাকে দেওয়া হয়েছে। সে তার মাতা-পিতার গৃহে কেন বসে থাকেনি, তখন বুঝতে পারত যে, তাকে হাদিয়া দেওয়া হয় কিনা। আল্লাহর কসম, যার হাতে মোহাম্মদ (সা.) এর প্রাণ রয়েছে, তোমাদের মধ্যে যে কেউ কোনো জিনিস পাবে, কেয়ামতের দিন তা নিজের ঘাড়ে বহন করে আনবে। যদি তা উটের পৃষ্ঠে বহন করা হয়, তাহলে উট উত্তেজিত হয়ে উঠবে, গরু গর্জন করে উঠবে এবং বকরী ভ্যা ভ্যা করে উঠবে। অতঃপর হুজুর (সা.) দুই হাত এমনভাবে বুলন্দ করেন যে, হাতের দুই পাশের অভ্যন্তর আমাদের দৃষ্টিগোচর হতে লাগল এবং দুইবার তিনি বললেন ‘আল্লাহুম্মা কাদ বাল্লাগাতু’ অর্থাৎ হে আল্লাহ! আমি পৌঁছিয়ে দিয়েছি।
এখানে একটি ঘটনা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, খায়বারে ইহুদিদের সাথে জমির অর্ধেক আমদানির ওপর একটি সন্ধি স্থাপিত হয়েছিল। যখন উৎপাদিত দ্রব্য বণ্টনের সময় হতো, হযরত নবী করীম (সা.) তাঁর সাহাবী হযরত আবদুল্লাহকে প্রেরণ করতেন, তিনি সততা ও বিশ্বস্ততার সাথে উৎপন্ন দ্রব্য দুইভাগে ভাগ করে দিতেন এবং বলতেন, এই দুইভাগ হতে যা ইচ্ছা গ্রহণ করো। ইহুদিরা চাঁদা করে তাদের স্ত্রীদের জন্য কিছু পরিমাণ অলঙ্কারাদি সংগ্রহ করে এবং তা রিশওয়াত (ঘুষ) হিসাবে পেশ করে এবং বলে, এসব অলঙ্কার গ্রহণ করুন এবং এগুলির পরিবর্তে বণ্টনে আমাদের অংশ বাড়িয়ে দিন। হযরত আবদুল্লাহ একথা শ্রবণ করে বললেন: ‘হে ইহুদিগণ! আল্লাহর শপথ করে বলছি, আল্লাহর সমগ্র সৃষ্টির মধ্যে তোমরাই হচ্ছ আমার নিকট সবচেয়ে নিন্দিত, ঘৃণিত। কিন্তু মনে রেখো, তোমরাও তাকে তোমাদের প্রতি জুলুম-অন্যায় করতে সম্মত করাতে পারবে না।’ তিনি আরও বললেন, তোমরা আমাকে রিশওয়াত পেশ করেছ, তা নিঃসন্দেহে অবৈধ এবং হারাম। আমরা মুসলমানরা এটা ভোগ করতে পারি না। ইহুদিরা তার এই উক্তি শুনে বলতে লাগল, এটাই হচ্ছে ইনসাফ ও ন্যায়, যার ফলে আসমান-জমিন কায়েম রয়েছে। মহানবী (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি কোনো শাসনকর্তার নিকট কারো জন্য সুপারিশ করে এবং তাকে কোনো জিনিস হাদিয়া স্বরূপ দেয় এবং শাসনকর্তা তা গ্রহণ করে, তাহলে তার উদাহরণ হলো, সে যেন সুদের এক বিরাট দ্বারে উপনীত হল। (আবু দাউদ)।
হুজুর (সা.) বলেছেন, যে শাসনকর্তা ঘুষ গ্রহণ করে এবং যে তাকে ঘুষ দেয় তাদের উভয়ের প্রতি আল্øাহর অভিশাপ। (মোনতাকা)। হুজুর (সা.) ঘুষদাতা ও গ্রহীতা উভয়ের প্রতি অভিশাপ দিয়েছেন। হযরত সাওবান হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) হতে বর্ণনা করেছেন যে, এই দুই ব্যক্তির যে মধ্যস্থতা করে সেও এই অভিসম্পাতের অন্তর্ভুক্ত হবে। (আবু দাউদ, ইবনে মাজা, তিরমিজী)।
একমাত্র ইসলাম ধর্মেই উচ্চ নৈতিকতাবোধ ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার এই মহান শিক্ষা পাওয়া যায়। বস্তুত কোনো জাতি বা ব্যক্তি ততক্ষণ পর্যন্ত রাজত্ব বা শাসন কার্যের কোনো পদের অধিকারী এবং যোগ্য হতে পারে না, যতক্ষণ না সে ন্যায়-ইনসাফের গুণে গুণান্বিত হবে। ঘুষখোরের মধ্যে হতে এই গুণ আস্তে আস্তে লোপ পেতে থাকে। অতঃপর সে জুলুম-অত্যাচার আরম্ভ করে দেয় এবং তার অন্তর হতে আল্লাহর ভয়ভীতি দূর হয়ে যায়। দেশ ও জাতির কল্যাণ-স্বাথের্র সে কোনই পরওয়া করে না এবং লোভ-লালসায় মত্ত হয়ে সে প্রকারান্তরে দেশের শান্তি-শৃংখলা নস্যাৎ করার কাজে লিপ্ত হয়ে যায়। সুতরাং সমগ্র জাতির একান্ত কর্তব্য হবে ঐক্যবদ্ধভাবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে জেহাদ করা এবং ধ্বংসাত্মক অপরাধের মূলোৎপাটনের ব্যাপারে একে অপরের সাহায্য-সহযোগিতা এগিয়ে আসা।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
কলকাতার হাসপাতাল বাংলাদেশীদের চিকিৎসা না দেওয়ার খবর ‘মিথ্যা’: ভারতীয় মিডিয়া
মানিকগঞ্জে সই নকল করে ৩৩ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
অভিভাবকের কাছে ইউএনও’র খোলা চিঠি
৬০ বিজিবির অভিযানে ৪৪ লক্ষ টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ
উপায়ান্তর না দেখে বাংলাদেশিদের চিকিৎসায় অতিরিক্ত ছাড়ের ঘোষণা দিলো কলকাতার হাসপাতাল
আশুলিয়ায় ছাত্র-জনতা হত্যা মামলায় আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার
বিএনসিসির সহায়তায় দেশ নিরাপদ জায়গায় এসেছে : সেনাপ্রধান
রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসককে রাঙ্গামাটি প্রেস ক্লাবের বদলিজনিত বিদায় ও ফুলেল শুভেচ্ছা
দৌলতপুরে ৭৯৫ রোহিঙ্গার জন্মনিবন্ধন: ইউপি চেয়ারম্যান ও সচিবের আইডি সাময়িক বন্ধ
নারী নির্যাতন বন্ধে পুরুষদের বেশি এগিয়ে আসতে হবে
কাপ্তাইয়ে রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ দু'ই সদস্যকে সংবর্ধনা ও তিতুমীর একাডেমির শিক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠিত
পশ্চিমবঙ্গে বাংলাদেশের পতাকা অবমাননার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
সিংগাইরে দুধর্ষ ডাকাতি, ১০ লক্ষ টাকার মালামাল লুট
সালথায় ঘরের চালা কেটে শিশুকে জিম্মি করে প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতি
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর নব বিমানসেনা দলের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকওয়াজ অনুষ্ঠিত
গাজায় যুদ্ধবিরতির আহ্বানে টার্নার প্রাইজ বিজয়ী স্কটিশ শিল্পী জাসলিন কাউর
সোনাহাট স্থলবন্দরে কমিটি গঠন নিয়ে দ্বন্ধ, সংবাদ সম্মেলন করে ২ গ্রুপের নতুন কমিটি গঠনের দাবি
নোয়াখালীর গুলিবিদ্ধ আরমানের চিকিৎসা খরচ নিয়ে বিপাকে পরিবার
লিয়ামের স্মৃতি বিজড়িত বাড়ি ছেড়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন লিয়াম পেইনের প্রেমিকা
ভিয়েতনামে বন্ধ হলো জনপ্রিয় শপিং অ্যাপ টেমু