ঢাকা   শনিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৪ | ১১ কার্তিক ১৪৩১

সরকার সঠিক পথেই এগুচ্ছে

Daily Inqilab ইনকিলাব

২৬ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ২৬ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৩ এএম

ছাত্র-জনতার বিপ্লবে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার নানা বাধাবিপত্তির মধ্য দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরের স্বৈরশাসনে রাষ্ট্রের সকল প্রতিষ্ঠান ও ব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে যায়। এই ধ্বংসস্তুপের মধ্যে দাঁড়িয়েই এ সরকারের যাত্রা শুরু হয়। দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও তার প্রভু মোদি অন্তর্বর্তী সরকারকে ফেলে দেয়ার জন্য হেন কোনো ষড়যন্ত্র নেই, যা তাদের দোসরদের দিয়ে করেননি। এখনো এ ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে। আমরা দেখেছি, অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পরপরই পুলিশ বাহিনী ও জনপ্রশাসনে হাসিনার অনুগতরা বিভিন্ন দাবির নামে পুরো পুলিশ ও প্রশাসনকে অবরুদ্ধ করে ফেলে। ১৫ আগস্ট ঢাকায় আওয়ামী লীগের দশ লাখ লোক সমাগম করে অচল করে দেয়া, পুলিশ ও প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারিদের আন্দোলন, হিন্দুদের আন্দোলন, আনসার বিদ্রোহ, গার্মেন্টে শ্রমিক আন্দোলনের নামে অরাজকতা, পাহাড়ে অশান্তি সৃষ্টিসহ প্রকাশ্যে ও গোপনে নানা ষড়যন্ত্র করেছে এবং করছে। এর সাথে রয়েছে নানা গুজব ছড়ানো। সর্বশেষ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামানের দ্বন্দ্ব, ড. মুহাম্মদ ইউনূস অসুস্থ হয়ে পড়েছেন ভারতের ত্রিপুরায় আওয়ামী লীগাররা জড়ো হচ্ছে ইত্যাদি নানা গুজব ছড়িয়ে দেশের মানুষকে বিচলিত ও বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা হয়। এ ধরনের ষড়যন্ত্র ও গুজব যে একের পর এক ঘটবে ও ছড়ানো হবে, তা আমরা বরাবরই বলে আসছি। দেশের মানুষও জানে। অন্তর্বর্তী সরকার দক্ষতার সঙ্গে এসব মোকাবেলা করে এগিয়ে যাচ্ছে।

গণবিপ্লবের মধ্য দিয়ে দায়িত্ব নেয়া অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম ও প্রধান কাজ হচ্ছে, যে আশা ও আকাক্সক্ষা নিয়ে ছাত্র-জনতা বিপ্লবের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে বিতাড়িত করেছে, তার এবং তার দল ও পুলিশ প্রশাসনে থাকা খুনি, সন্ত্রাসী এবং দোসরদের বিচার করা। বিশ্বে যত বিপ্লব হয়েছে এবং তাতে যেসব ফ্যাসিস্টের পতন হয়েছে, তাদের বিচার করা হয়েছে। হিটলারের নাজিবাহিনী যে নির্মমতা দেখিয়েছে, তার পতনের বহু বছর পরও তাদের বিচার করা হয়েছে। ফলে বিপ্লবের মধ্য দিয়ে যে সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে তাদের প্রথম কাজ হচ্ছে, পতিত ফ্যাসিস্ট ও তার দোসরদের অপরাধ এবং অন্যায়ের বিচার করা। অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে সে কাজ শুরু করেছে। আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে ফ্যাসিস্ট হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে পতিত ফ্যাসিস্টের দোসররা চুপ করে বসে নেই। তারা একের পর এক ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত করে যাচ্ছে এবং করবে এটাই স্বাভাবিক। সর্বশেষ সচিবালয়ে শিক্ষার্থীদের নামে যে ঘেরাও আন্দোলন করা হয়েছে, সেখানে বেশিরভাগ সদ্য নিষিদ্ধ হওয়া ছাত্রলীগের সদস্য ছিল। ইতোমধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ২৬ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করেছে। ফলে ষড়যন্ত্রকারিদের প্রতি অনুকম্পা দেখানোর কোনো সুযোগ নেই। পতিত স্বৈরাচারের চতুর্মুখী ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়েই অন্তর্বর্তী সরকারকে কাজ করতে হচ্ছে। এসব ষড়যন্ত্রের মধ্যে প্রেসিডেন্ট সাহাবুদ্দিন আহমদকে সরানো নিয়ে অপ্রয়োজনীয় ও অহেতুক দাবি তোলা হয়েছে। এ নিয়ে রাজনৈতিকদলসহ সচেতন মহলে আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে স্পষ্ট করে বলেছে, প্রেসিডেন্টকে সরানোর বিষয়টি রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলাপ-আলোচনা করে ঐকমত্যেরভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেবে। বলার অপেক্ষা রাখে না, এ সিদ্ধান্ত যথাযথ এবং সময়োচিত। অন্যদিকে, বৃহত্তম দল বিএনপি প্রেসিডেন্টকে সরানো নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে। দলটির তরফ থেকে বলা হয়েছে, এতে সাংবিধানিক জটিলতা সৃষ্টি হবে এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ও অগ্রযাত্রা দীর্ঘায়িত হবে। বিএনপির এ অবস্থান, সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় যথাযথ ও দায়িত্বশীলতার পরিচায়ক। শত বাধা, ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত সত্ত্বেও ড. মুহাম্মদ ইউনূস সরকার দৃঢ়তার সাথে সঠিক গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এজন্য এ সরকার জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, জার্মানি, জাপানসহ উন্নত বিশ্বের দেশ ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর বিপুল সমর্থন পাচ্ছে। এটা সম্ভব হয়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জগৎজুড়ে গ্রহণযোগ্যতা ও সুখ্যাতির জন্য। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে বিশ্বে যে বদনামের অবস্থানে রেখে গেছেন, সেখান থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশকে এক নিমিষে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছেন। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার শাসনামলের সাথে পার্থক্য গড়ে দিয়েছেন। শুধু ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কারণে দেশের অর্থনীতিকে শূন্য অবস্থা থেকে টেনে তুলতে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, জাইকা, এইডিবিসহ আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের আর্থিক সহায়তা নিয়ে এগিয়ে এসেছে। সাম্প্রতিক ভয়াবহ বন্যায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তা পুষিয়ে দিতে বিশ্বব্যাংক ২৫ কোটি ডলার অনুদান দিচ্ছে। গত বুধবার মার্কিন দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স হেলেন লাফেভ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন। সাক্ষাতে যুক্তরাষ্ট্র সফরে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের সাথে বৈঠকের সময় আলোচিত বিষয়গুলোর অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করা হয়। বৈঠকে জানানো হয়, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চপর্যায়ের একটি মার্কিন প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করবে। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাংলাদেশের এই ঘনিষ্টতা আগামী দিনগুলোতে দেশের অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ইতোমধ্যে ধ্বংস হয়ে যাওয়া ব্যাংক খাতকে পুনরুদ্ধারে কাজ শুরু করেছেন এবং তার অগ্রগতি হয়েছে। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সময় পাচারকৃত অর্থ দেশে ফেরাত আনতে তিনি উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। ইতোমধ্যে আইএমএফসহ অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো এ অর্থ ফেরত আনার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করবে বলে জানা গেছে। অন্তর্বর্তী সরকারকে একদিকে যেমন ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের বিচারের কাজ করতে হচ্ছে, অন্যদিকে দেশের অর্থনীতি পুনর্গঠনসহ ধ্বংস হয়ে যাওয়া জনপ্রশাসন, নির্বাচনী ব্যবস্থা, আইনের শাসন, ন্যায়বিচারসহ রাষ্ট্রীয় কাঠামো সংস্কারের কাজ করতে হচ্ছে। স্বৈরাচারের সাড়ে ১৫ বছরের শাসন কাঠামো রাতারাতি বদলানো সহজ নয়। অত্যন্ত জটিল ও কঠিন এ কাজ সরকারকে করতে হচ্ছে। তবে অন্তর্বর্তী সরকারকে এ কাজগুলো দ্রুত করতে হবে। বলার অপেক্ষা রাখে না, কোনো অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে দীর্ঘসময় রাষ্ট্র পরিচালনা করা সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে, তার দায়িত্ব, রাষ্ট্রের মৌলিক কাঠামোগুলো দ্রুত সংস্কারের মাধ্যমে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করে নির্বাচিত সরকারের হাতে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয়া। কারণ, নির্বাচিত সরকারের থাকে জনগণের ম্যান্ডেট এবং দেশের স্থিতিশীল পরিস্থিতি বজায় রাখতে থাকে জনপ্রতিনিধিরা, যা অন্তর্বর্তী সরকারের থাকে না। ফলে অন্তর্বর্তী সরকারকে দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচনী ব্যবস্থার দিকে অগ্রসর হতে হবে।

অন্তর্বর্তী সরকার যেভাবে এবং যে পরিস্থিতিতে কাজ করছে, তাকে সকল রাজনৈতিক দল ও সচেতন শ্রেণীর সহযোগিতা অপরিহার্য। মতপার্থক্য ও মতদ্বৈততা থাকতে পারে। সকল গণতান্ত্রিক দেশেই ভিন্নমতের প্রতি সহনীয় পরিবেশ থাকে। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ অন্যান্য দেশে যেখানে গণতন্ত্রের ভিত্তি দৃঢ়, সেখানে মতপার্থক্য থাকার মধ্য দিয়েই সরকার পরিচালিত হয়। দেশগুলোর সরকার প্রধানরা তা মেনে নিয়েই দেশ পরিচালনা করছেন। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান প্রবল মতদ্বৈততার মধ্য দিয়েও তার বিপুল জনপ্রিয়তা নিয়ে দেশকে এগিয়ে নিচ্ছেন। গণতান্ত্রিক দেশগুলোর শাসন ব্যবস্থার সৌন্দর্য এখানেই। আমাদের দেশেও একই ব্যবস্থা থাকতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকার এ লক্ষ্যেই কাজ করছে। সে সঠিক পথেই এগুচ্ছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আন্তরিকতা প্রশ্নাতীত। পাশাপাশি, সরকারে যে তিন তরুণ মো. নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ, মাহফুজ আলম রয়েছেন, তারা অসাধারণ কাজ করছেন। উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান তার অভিজ্ঞতা, দক্ষতা ও বুদ্ধিমত্তা দিয়ে দায়িত্ব পালন করছেন। অন্যান্য উপদেষ্টারাও গণবিপ্লবের মূলভিত্তি দৃঢ় করতে কাজ করে যাচ্ছেন। অন্তর্বর্তী সরকারকে এটা মনে রাখতে হবে, বিপ্লবের যে আকাক্সক্ষা তা যাতে কোনোভাবেই ব্যাহত না হয়। পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ও তার প্রভু মোদি যতই ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত করুক না কেন, তাতে বিচলিত না হয়ে দৃঢ়তার সাথে মোকাবেলা করে অভিষ্ট লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে হবে। সকল রাজনৈতিক দল ও সচেতন শ্রেণীকে সরকারের লক্ষ্যে পৌঁছতে সহযোগিতা করতে হবে, যাতে দেশে দ্রুত গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়।

 


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

গফরগাঁওয়ে পুলিশ ও ম্যাজিষ্ট্রেটের সামনে সংঘর্ষ

গফরগাঁওয়ে পুলিশ ও ম্যাজিষ্ট্রেটের সামনে সংঘর্ষ

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

পটিয়ায় পৌরসভার অপরিকল্পিত ডাম্পিং স্টেশন নির্মাণ বন্ধের দাবি

পটিয়ায় পৌরসভার অপরিকল্পিত ডাম্পিং স্টেশন নির্মাণ বন্ধের দাবি

বাঘারচর বিজিবি ক্যাম্পে ১৭৫ বস্তা ধনিয়া জব্দ মালিকের প্রশ্ন আরো ২০ বস্তা গেলো কোথায়?

বাঘারচর বিজিবি ক্যাম্পে ১৭৫ বস্তা ধনিয়া জব্দ মালিকের প্রশ্ন আরো ২০ বস্তা গেলো কোথায়?

ফেসবুকে নিজের অবস্থান ব্যক্ত করলেন সাদিয়া আয়মান

ফেসবুকে নিজের অবস্থান ব্যক্ত করলেন সাদিয়া আয়মান

স্বল্পমূল্যে কৃষিপণ্য ক্রয় বিক্রয়ের জন্য ‘কৃষকের বাজার’ উদ্বোধন

স্বল্পমূল্যে কৃষিপণ্য ক্রয় বিক্রয়ের জন্য ‘কৃষকের বাজার’ উদ্বোধন

মানিকগঞ্জে এলাকাবাসীর অর্থায়নে রাস্তা মেরামত

মানিকগঞ্জে এলাকাবাসীর অর্থায়নে রাস্তা মেরামত

হতাহতদের সাহায্যার্থে একটি হটলাইন চালু করা যেতে পারে

হতাহতদের সাহায্যার্থে একটি হটলাইন চালু করা যেতে পারে

ভবদহের পানিবন্দি মানুষকে বাঁচাতে লংমার্চ কাল

ভবদহের পানিবন্দি মানুষকে বাঁচাতে লংমার্চ কাল

বাজার সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না কেন?

বাজার সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না কেন?

শ্বশুরবাড়িতে জামাইকে হত্যার অভিযোগ

শ্বশুরবাড়িতে জামাইকে হত্যার অভিযোগ

বন্যা-নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের মানুষ ত্রাণ মাত্র ১০ কেজি চাল

বন্যা-নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের মানুষ ত্রাণ মাত্র ১০ কেজি চাল

ছোট ফেনী নদীর দু’পাড়ে ভাঙন বিলীন হচ্ছে বিস্তীর্ণ জনপদ

ছোট ফেনী নদীর দু’পাড়ে ভাঙন বিলীন হচ্ছে বিস্তীর্ণ জনপদ

কদমতলী-হাসনাবাদ সেতু ৪ বছরেও শেষ হয়নি

কদমতলী-হাসনাবাদ সেতু ৪ বছরেও শেষ হয়নি

এআইর সাহায্যে প্রতিহত হল বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি

এআইর সাহায্যে প্রতিহত হল বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি

হিজবুল্লাহর হামলায় ৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত ১৯

হিজবুল্লাহর হামলায় ৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত ১৯

৮৫ মুসলিম হত্যার ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন থাই প্রধানমন্ত্রী

৮৫ মুসলিম হত্যার ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন থাই প্রধানমন্ত্রী

পাকিস্তানে ১০ পুলিশকে গুলি করে হত্যা করল জঙ্গিরা

পাকিস্তানে ১০ পুলিশকে গুলি করে হত্যা করল জঙ্গিরা

সাগরতল দিয়ে অস্ট্রেলিয়া থেকে সিঙ্গাপুরে যাবে সৌরবিদ্যুৎ

সাগরতল দিয়ে অস্ট্রেলিয়া থেকে সিঙ্গাপুরে যাবে সৌরবিদ্যুৎ

মার্কিন-রাশিয়া সম্পর্ক নিয়ে বল ওয়াশিংটনের কোর্টে : পুতিন

মার্কিন-রাশিয়া সম্পর্ক নিয়ে বল ওয়াশিংটনের কোর্টে : পুতিন