ঢাকা   মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১০ পৌষ ১৪৩১

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে হবে

Daily Inqilab ব্রি. জে. (অব.) রোকন উদ্দিন

০২ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ০২ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছিল, তিনি ভারতে সাময়িক সময় কাটাবেন। কিন্তু বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে তার আশ্রয় প্রার্থনা করার চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। অন্যদিকে ভারতের জন্য, বাংলাদেশ শুধুমাত্র একটি প্রতিবেশী দেশ নয়, তার চেয়ে আরো বেশি। বিশেষ করে, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সীমান্ত নিরাপত্তার জন্য বাংলাদেশ অতি গুরুত্বপূর্ণ। দুই দেশের ৪ হাজার ৯৬ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমানা থাকার কারণে, ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলির সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠিগুলি সহজেই বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে পারে।

২০০৯ সালে হাসিনার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর কিছু জাতিগত বিদ্রোহী গোষ্ঠির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়। হাসিনা ভারতের সাথে বেশ কিছু সীমান্ত বিরোধও সমঝোতার মাধ্যমে সমাধান করেছেন। সীমান্ত নিরাপত্তা সম্পর্কের মূল ভিত্তি হলেও, অর্থনৈতিক দিকও গুরুত্বপূর্ণ। হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরের শাসনে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য এবং যোগাযোগের সম্পর্ক বেড়েছে। ভারত বাংলাদেশের মাধ্যমে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলিতে পণ্য পরিবহন করতে সুবিধা পেয়েছে। কিন্তু হাসিনা দেশ ও দেশের মানুষের স্বার্থের জন্য কাজ করতে ব্যর্থ হয়েছেন এবং ভারতের স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়েছেন বেশি। তার অন্ধ ভারতপ্রীতি ও তার স্বৈরাচারী আচরণ দেশের মানুষকে অসন্তুষ্ট ও বিক্ষুদ্ধ করেছে।

সন্দেহ নেই, হাসিনার আকস্মিক বিদায় ভারতের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। দিল্লিকে নতুন অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। ভারতের সাবেক হাই কমিশনার পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তীর মতে, আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ভারতের নতুন সরকারের সঙ্গে কাজ করা অপরিহার্য এবং অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কিছু বলার অধিকার নেই।

হাসিনার পতনের সঙ্গে সঙ্গে ভারতের ‘পড়শি প্রথম’ নীতি একটি বড় ধাক্কা খেয়েছে। বাংলাদেশ মালদ্বীপ এবং নেপালের সাথে যুক্ত হয়েছে, যারা ভারতের আধিপত্যের বিরোধিতা করছে। বিশেষ করে, চীন দক্ষিণ এশিয়ায় প্রভাব বাড়ানোর চেষ্টা করছে, যা ভারতের কৌশলগত অবস্থানকে চ্যালেঞ্জ করতে পারে। চীন মালদ্বীপের নির্বাচনে বিজয়ী মোহাম্মেদ মুইজ্জুকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানিয়েছে, যা বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও ঘটতে পারে। বাংলাদেশের জনগণ দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত ক্ষোভের কারণে চরমভাবে ভারত বিদ্বেষী হয়ে উঠে। কারণ, বাংলাদেশের জনগণের সাথে ভারতের সুসম্পর্ক বা বন্ধুত্ব ছিলো না, ছিলো কেবল হাসিনার সাথে। তার নিজের স্বার্থে ভারত সকল চুক্তি অন্যায় ও অন্যায্যতার ভিত্তিতে বাস্তবায়নের চেষ্টা করে গেছে। বাংলাদেশ ও তার জনগণের সাথে দাসের মতো ব্যবহার করার প্রয়াস পেয়েছে, যা বাংলাদেশের জনগণ মোটেও বরদাস্ত করতে পারেনি। বাংলাদেশের জনগণ স্বাধীন স্বত্ত্বা নিয়ে সার্বভৌমত্ব রক্ষা করে থাকতে চায়। ভারতের দাদাগিরি তারা কোনো অবস্থাতেই মেনে নেবে না।

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের আরেকটি জটিল বিষয় হলো ৫৪টি নদী, যা দুই দেশের উপর দিয়েই বয়ে গেছে। এসব যৌথ নদীর পানি ব্যবস্থাপনায় বিদ্যমান বিরোধের কারণে ভুল বোঝাবুঝি বাড়তে পারে। সম্প্রতি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে ভারী বৃষ্টির পর গোমতি নদীতে অতিরিক্ত পানি প্রবাহিত হয়, যা বাংলাদেশে বন্যার সৃষ্টি করে। ভারতের পক্ষ থেকে এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে, তবে এই ধরনের ভুল বোঝাবুঝি সম্পর্কের উপর প্রভাব ফেলে। দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত পানি ভাগাভাগির সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করেছে। তাছাড়া, এসব ক্ষেত্রে ভারত বারবার চুক্তি ভঙ্গ করে ও প্রতিজ্ঞা রক্ষা করে না।

এদিকে বাংলাদেশের চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে, যা ভারতের সাথে আঞ্চলিক আধিপত্যের লড়াইকে আরও কঠিন করে তুলছে। ভারতের আশা, বাংলাদেশের ভারতীয় পণ্যের ওপর নির্ভরতা তার কূটনৈতিক কৌশল পরিবর্তন এবং চিত্র পুনর্গঠন করতে কিছু সময় দেবে। তবে ভারতকে হাসিনার উপস্থিতি সংক্রান্ত ব্যাপারে সাবধান থাকতে হবে। বিশেষ করে, যদি এ দেশের সরকার তাকে পাঠানোর আনুষ্ঠানিক অনুরোধ করে তবে তাকে সংকটে পড়তে হতে পারে। কারণ, হাসিনা যদি ভারতে অবস্থান করে অথবা বাংলাদেশ তাকে ফেরত পেতে চায় তখন বন্দি বিনিময় চুক্তি অনুযায়ী তাকে ফেরত দিতে হবে। প্রকৃতপক্ষে তখন ভারতের জন্য এক জটিল সমস্যা বা দোটানার সৃষ্টি হবে।

ভারতের জন্য বাংলাদেশ সম্পর্ক নতুন কূটনৈতিক প্রেক্ষাপটে মূল্যায়নের সময় এসে গেছে। উভয় দেশ সুষ্ঠু সম্পর্ক গড়ে তোলার মাধ্যমে আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য ভারতের কিছু কৌশলগত বিষয় বিবেচনা করা উচিত।
অন্তর্দেশীয় হস্তক্ষেপ বন্ধ করা: ভারতকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়গুলোতে হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে। বিশেষ করে রাজনৈতিক, নিরাপত্তা, কৌশলগত ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে। বাংলাদেশ একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ এবং তাকে সেইভাবে সম্মান করা দরকার। ভারতের জন্য প্রয়োজন হলো, তারা পূর্বের চিন্তা-ভাবনা থেকে বেরিয়ে এসে বাংলাদেশের প্রতি তাদের দৃষ্টিভঙ্গি বদলানো। ঐতিহাসিকভাবে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ভিত্তি গড়ে উঠেছিল পারস্পরিক সহযোগিতার ওপর, বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ করে সেই সম্পর্ক ক্ষুণ্ন করা উচিত নয়। এভাবে স্বাধীনতার প্রতি সম্মান প্রদর্শনই ভারতের স্বার্থে এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য অপরিহার্য।

উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমিশন গঠন: বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন যৌথ মন্ত্রিসভা কমিশন গঠন করা উচিত, যা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করবে এবং উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের সুপারিশ করবে। এই কমিশন অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, কৌশলগত এবং সামাজিক বিষয়ে যৌথ আলোচনার একটি প্ল্যাটফর্ম হতে পারে। এটি উভয় দেশের সম্পর্ক স্থিতিশীল রাখতে, সমস্যা সমাধানে দীর্ঘমেয়াদী সমাধান তৈরি করতে এবং পারস্পরিক সহযোগিতার সুযোগ সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখতে পারে। নিয়মিত বৈঠকের মাধ্যমে এই কমিশন একটি দীর্ঘস্থায়ী কৌশলগত সম্পর্ক তৈরি করতে সহায়ক হবে।

চুক্তির পুনর্মূল্যায়ন: ১৯৭১ এর স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে স্বাক্ষরিত সকল চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক পুনর্মূল্যায়ন করা দরকার। ভারতের জন্য প্রয়োজন, নতুনভাবে সমতা ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে চুক্তিগুলি পর্যালোচনা করা, যেনো উভয় দেশের স্বার্থের সুরক্ষা নিশ্চিত হয়। কিছু চুক্তি সময়ের সঙ্গে বৈধতা হারিয়েছে এবং সেগুলোর হালনাগাদ প্রয়োজন। পানিবণ্টন, বাণিজ্য, সীমান্ত নিয়ন্ত্রণসহ বিভিন্ন বিষয়ে সমঝোতা স্মারক ও চুক্তি এখন সময়োপযোগী করার সময় এসেছে। এটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার পাশাপাশি ভারতের প্রতি বন্ধুত্বের মনোভাবকে জোরদার করবে।

মিথ্যা তথ্যের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ: বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে পারস্পরিক বিশ্বাস তৈরির পথে অনেক সময় মিডিয়া প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। উভয় দেশের মিডিয়াকে মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর ব্যাপারে সতর্ক থাকা উচিত। বিশেষ করে, সংবেদনশীল ধর্মীয় ইস্যুতে। জাতীয় স্বার্থকে অক্ষুণ্ন রাখতে এবং দুই দেশের জনগণের মাঝে বিভ্রান্তি দূর করতে মিথ্যা বা বানোয়াট খবর ছড়ানো থেকে বিরত থাকা জরুরি। এজন্য একটি যৌথ মনিটরিং ব্যবস্থা প্রণয়ন করে মিথ্যা খবর প্রচারকারী সংবাদ মাধ্যম বা সংস্থাকে আইনের আওতায় আনার ব্যবস্থা থাকতে পারে। মিথ্যা খবরের ফলে অনেক সময় সাম্প্রদায়িক সহিংসতা এবং সামাজিক বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়, যা শুধু উভয় দেশের জন্যই ক্ষতিকর নয়, বরং আঞ্চলিক শান্তি বিঘ্নিত করে।

দুদেশের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়ন: উভয় দেশের উচিত পারস্পরিক সম্মান ও সহযোগিতার ভিত্তিতে সম্পর্ক গড়ে তোলা। ভালো বন্ধু না হলেও অন্তত ভালো প্রতিবেশী হিসেবে সহাবস্থান করার প্রয়াস গ্রহণ করা দরকার। সম্পর্ককে কেবল রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে না দেখে আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক কৌশলগত পরিসরে দেখতে হবে।

নেতিবাচক ধারণা দূরীকরণ: উভয় দেশের নাগরিকদের মধ্যে বিদ্যমান নেতিবাচক ধারণাগুলি দূর করতে বিভিন্ন ইতিবাচক প্রচারণার মাধ্যমে উদ্যোগ গ্রহণ করা দরকার। সংস্কৃতি বিনিময়, শিক্ষা আদান-প্রদান এবং ঐতিহাসিক বন্ধন ও সমঝোতা আলোচনার মাধ্যমে এই ধারণাগুলি দূর করা সম্ভব। নেতিবাচক ধারণা অনেক সময় ঐতিহাসিক ঘটনার ভিত্তিতে তৈরি হয় এবং নতুন প্রজন্মের জন্য এই ধারণাগুলি বদলানো অপরিহার্য। ভারতের মিডিয়া ও সমাজের বিভিন্ন স্তরে বাংলাদেশের প্রতি একটি সম্মানজনক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলা প্রয়োজন এবং একইভাবে বাংলাদেশেও ভারতের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব সৃষ্টিতে প্রচারণা চালানো উচিত।

অসাধু কার্যকলাপ বন্ধ করা: ভারতের উচিত বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে থাকা এবং পতিত হাসিনা প্রশাসনের প্রতি অতিরিক্ত সমর্থন বন্ধ করা। বাংলাদেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে ভারতের উচিত হাসিনা এবং তার সহযোগীদের দেশের অভ্যন্তরীণ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি থেকে বিরত রাখা। সরকারের পরিবর্তনকে কেন্দ্র করে বিদ্যমান রাজনৈতিক সমীকরণ ও ভারসাম্য পরিবর্তন হওয়া উচিত, যাতে উভয় দেশই তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে স্বাধীনতা বজায় রাখতে পারে। আঞ্চলিক শান্তি বজায় রাখতে এবং দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য ভারতের উচিত এই ধরনের সকল সহযোগিতা ও প্রশ্রয় বন্ধ করা।

পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক একটি নতুন অধ্যায়ে প্রবেশ করছে, যেখানে উভয় দেশই পারস্পরিক স্বার্থের জন্য কূটনৈতিকভাবে আরও দৃঢ় অবস্থান নিতে পারবে। ভারত যদি বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ হিসেবে সম্মান করে, তাহলে এই সম্পর্ককে আরও দৃঢ় ও স্থিতিশীল করে তোলা সম্ভব।

লেখক: নিরাপত্তা বিশ্লেষক।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

রাষ্ট্র সংস্কারে ইসলামের অনুপম শিক্ষা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে
মাহফুজ আলমের কথায় ভারতের আঁতে ঘা
অপরাধ বাড়ছে কেন?
বিহারীরা কেমন আছে
পিলখানা হত্যাকান্ডের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে
আরও

আরও পড়ুন

ইসরায়েল নিশ্চিত করেছে, হামাস নেতা হানিয়া তেহরানে নিহত

ইসরায়েল নিশ্চিত করেছে, হামাস নেতা হানিয়া তেহরানে নিহত

হাওয়াইয়ের কিলাওয়া আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাত, লাভার প্রবাহ শুরু

হাওয়াইয়ের কিলাওয়া আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাত, লাভার প্রবাহ শুরু

ম্যাট গেটসের বিরুদ্ধে যৌন ও মাদক কেলেঙ্কারির তথ্য প্রকাশ

ম্যাট গেটসের বিরুদ্ধে যৌন ও মাদক কেলেঙ্কারির তথ্য প্রকাশ

লক্ষ্মীপুরে চুরির অপবাদে যুবককে বেঁধে নির্যাতন-নাকে খত দেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

লক্ষ্মীপুরে চুরির অপবাদে যুবককে বেঁধে নির্যাতন-নাকে খত দেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

গাজার হাসপাতাল ও ত্রাণ বহরে ইসরায়েলি হামলা, নিহত আরও ৫৮ ফিলিস্তিনি

গাজার হাসপাতাল ও ত্রাণ বহরে ইসরায়েলি হামলা, নিহত আরও ৫৮ ফিলিস্তিনি

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের বিশাল বহর কিনছে পাকিস্তান, ছাড়িয়ে যাবে ভারতকেও

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের বিশাল বহর কিনছে পাকিস্তান, ছাড়িয়ে যাবে ভারতকেও

১৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

১৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

সাতক্ষীরা কালিগঞ্জে পটল চাষে বাম্পার ফলন

সাতক্ষীরা কালিগঞ্জে পটল চাষে বাম্পার ফলন

গফরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ছাত্রের মর্মান্তিক মৃত্যু

গফরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ছাত্রের মর্মান্তিক মৃত্যু

শাহরাস্তিতে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

শাহরাস্তিতে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

পাকিস্তানে অবশেষে সরকার ও বিরোধী দলের আলোচনা শুরু

পাকিস্তানে অবশেষে সরকার ও বিরোধী দলের আলোচনা শুরু

ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার ফোন

ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার ফোন

রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন

রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন

আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের বিজয়ে ঐক্যবদ্ধ  কাজের আহ্বান: এমরান আহমদ চৌধুরী

আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের বিজয়ে ঐক্যবদ্ধ  কাজের আহ্বান: এমরান আহমদ চৌধুরী

নকল পণ্য প্রতিরোধে আমদানির উপর শুল্ক কমানোর দাবি  বাজারের ২০ শতাংশ খাদ্য মানহীন

নকল পণ্য প্রতিরোধে আমদানির উপর শুল্ক কমানোর দাবি বাজারের ২০ শতাংশ খাদ্য মানহীন

লক্ষ্মীপুরে চুরির অপবাদে জনসম্মুখে যুবককে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন, নাকে খত

লক্ষ্মীপুরে চুরির অপবাদে জনসম্মুখে যুবককে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন, নাকে খত

বাঘায় মেয়াদ উত্তীর্ণ ৪ ইউপিতে প্রশাসক নিয়োগ

বাঘায় মেয়াদ উত্তীর্ণ ৪ ইউপিতে প্রশাসক নিয়োগ

বিশ্বে বছরজুড়ে আলোচনায় যুদ্ধ, নির্বাচন ও মূল্যস্ফীতি

বিশ্বে বছরজুড়ে আলোচনায় যুদ্ধ, নির্বাচন ও মূল্যস্ফীতি

যুক্তরাষ্ট্র আগুন নিয়ে খেলছে : চীন

যুক্তরাষ্ট্র আগুন নিয়ে খেলছে : চীন

আওয়ামী দুঃশাসনের বিচার না হলে জুলাই  আগষ্টের শহীদদের রক্তের সাথে বেঈমানী হবে: ডা. জাহিদ হোসেন

আওয়ামী দুঃশাসনের বিচার না হলে জুলাই  আগষ্টের শহীদদের রক্তের সাথে বেঈমানী হবে: ডা. জাহিদ হোসেন