ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৪ | ২৩ কার্তিক ১৪৩১

৭ নভেম্বরের তাৎপর্য

Daily Inqilab মুনশী আবদুল মাননান

০৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৩ এএম

৭ নভেম্বর আমাদের জাতীয় ইতিহাসের এমন একটি দিন, যা বিস্মৃত হওয়া সম্ভব নয়। জাতীয় স্বাধীনতা ও স্বকীয়তা প্রতিষ্ঠার দীর্ঘ সংগ্রামের সাথে ৭ নভেম্বর ওতপ্রোতভাবে সম্পর্কিত। একে ভুলে যাওয়া কিংবা এর চেতনা- প্রেরণা থেকে নিজেদের দূরে সরিয়ে রাখা আত্মবিস্মৃতিজনিত বিপর্যয়ের মধ্যে নিক্ষিপ্ত হওয়ার শামিল। ১৯৭৫ সালের এদিনে সংঘটিত হয়েছিল সিপাহী- জনতার মহান বিপ্লব, যে বিপ্লব সম্প্রসারণবাদী বহিঃশক্তির এ দেশীয় চর- অনুচরদের দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব নস্যাৎ করার এক সুদূরপ্রসারী চক্রান্ত ব্যর্থ করে দিয়েছিল। পরপদলেহী চক্রান্তকারীদের পরাজয়ের মধ্য দিয়ে দেশ- জাতি রক্ষা পেয়েছিল। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব সুরক্ষিত হয়েছিল।

৭ নভেম্বরের বিপ্লব দেশপ্রেমিক সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে সর্বস্তরের জনগণের অনন্যসাধারণ সংহতি নির্মাণ করেছিল। বিপ্লবের ঐতিহাসিক সাফল্যের মূলে ছিল এই সংহতি। সিপাহী-জনতার ইস্পাতদৃঢ় সংহতি স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বড় গ্যারান্টি, ৭ নভেম্বর বিপ্লবের মধ্য দিয়ে তার আর একবার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছিল। এই বিপ্লব তাই কেবলমাত্র স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিলোপকামী চক্রের বিরুদ্ধে সিপাহী-জনতার সংহতিপ্রকাশক অসাধারণ ঐতিহাসিক ঘটনাও বটে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় জাতি ছিল ঐক্যবদ্ধ ও সংহত। এই সময়কার জাতীয় ঐক্য ও সংহতির সঙ্গে ৭ নভেম্বরে সৃষ্ট ঐক্য ও সংহতির সহজেই তুলনা করা যায়। ৭ নভেম্বরের বিপ্লবের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব পূর্ণতা লাভ করেছিল, নিরংকুশ, নিরাপদ ও দ্বিধামুক্ত হয়েছিল। ৭ নভেম্বর জাতির ইতিহাসে আলোকবর্তিকাস্বরূপ, যাকে দৃষ্টিসীমায় স্থাপন করে জাতি তার অভিযাত্রা অব্যাহত রেখেছে এবং ভবিষ্যতেও রাখবে।

৭ নভেম্বরের বিপ্লব আকস্মিক, তাৎক্ষণিক ঘটনার ফল নয়। এর দীর্ঘ পটভূমি আছে। আছে সুনির্দিষ্ট কার্যকারণ। অনিবার্য ছিল এই বিপ্লব। এখানে এই পটভূমি ও কার্যকারণের বিস্তারিত বিবরণ দেয়া যাবে না। সংক্ষেপে এটুকু উল্লেখ করাই যথেষ্ট হবে যে, স্বাধীনতার পর থেকে ৭ নভেম্বর পর্যন্ত ঘটনা প্রবাহের মধ্যে এই পটভূমি ও কার্যকারণ নিহিত রয়েছে। দীর্ঘ ২১৪ বছরের অবিরাম সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমরা স্বাধীনতা ও স্বশাসনের অধিকার লাভ করি। এই দীর্ঘ সংগ্রামের মধ্যে অবশ্যই ৯ মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এই মুক্তিযুদ্ধই আমাদের স্বদেশকে পরাধীনতা ও পরশাসন থেকে চূড়ান্তভাবে মুক্ত করে।

মুক্তিযুদ্ধের প্রধান লক্ষ্যগুলো ছিল :

১. রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা। অর্থাৎ সকল প্রকার অধীনতামুক্ত, স্বশাসিত স্বদেশ। ২. একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা। অর্থাৎ রাষ্ট্র পরিচালিত হবে জনগণের ইচ্ছা, রায় ও অংশগ্রহণের ভিত্তিতে। ৩. স্বনির্ভর-সমৃদ্ধ অর্থনীতি। অর্থাৎ দারিদ্র ও শোষণমুক্ত এমন এক অর্থ ব্যবস্থা, যাতে মানবিক উন্নয়ন, কল্যাণ ও বিকাশ নিশ্চিত হয়। ৪. ইতিহাস-ঐতিহ্য-সংস্কৃতির লালন, চর্চা ও উন্নতি। অর্থাৎ জাতির ইতিহাস-ঐতিহ্য ও নিজস্ব সংস্কৃতিকে সংরক্ষণ ও পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে ইতিহাস-ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতিবান জাতি গড়ে তোলা। বিস্তারিত আলোচনায় মুক্তিযুদ্ধের আরও লক্ষ্য উল্লেখ করা যায়। তবে আমাদের বিবেচনায় ঐ চারটিই ছিল প্রধান লক্ষ্য।

পর্যবেক্ষক-বিশ্লেষকরা অনেকেই বলেছেন যে, স্বাধীনতা-উত্তরকালে স্বাধীনতার এই লক্ষ্যসমূহ যথোচিত গুরুত্ব পায়নি। বরং এসব লক্ষ্যবিরোধী অপতৎপরতা চলেছে প্রকাশ্যে, অবাধে। সত্য বটে, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর দেশ মুক্ত হয়। কিন্তু ঐ দিনই যে ঘটনাটি ঘটে, তা ছিল অবিশ্বাস্য ও অভাবিত। পরাজিত পাকিস্তান সেনাবাহিনী প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার কিংবা মুক্তিবাহিনীর কারও কাছে নয়, আত্মসমর্পণ করে ভারতীয় সেনাবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কর্তৃপক্ষের কাছে। অর্থাৎ শুরুতেই জাতির এই ঐতিহাসিক বিজয়-গৌরব ছিনিয়ে নিয়ে যায় ভারত। এটা একই সাথে ছিল আগ্রাসী ভারতের নির্লজ্জ মনোভাবের পরিচায়ক এবং প্রবাসী সরকারের স্বাধীন আচরণ প্রদর্শনে ব্যর্থতার নজির। পরের ঘটনা প্রবাহ অত্যন্ত মর্মান্তিক। গোটা দেশ ভারতীয় বাহিনীর লুটপাটের শিকারে পরিণত হয়। প্রশাসনে কেবল হস্তক্ষেপ নয়, একটি ‘ভারতীয় প্রশাসন’ প্রতিষ্ঠারও অপচেষ্টা চলে। প্রবাসী সরকারের ঢাকা আগমন ও শেখ মুজিবুর রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তনের পর পুনর্গঠিত নতুন সরকার কিছু পদক্ষেপ নেয়। এর মধ্যে ভারতীয় বাহিনীর বাংলাদেশ ত্যাগের ব্যবস্থা এবং ২৫ বছর মেয়াদী বাংলাদেশ-ভারত চুক্তি স্বাক্ষরের কথা উল্লেখ করা যায়। ভারতীয় বাহিনীর বাংলাদেশ ত্যাগ একটি ইতিবাচক ঘটনা বটে, তবে ২৫ সালা চুক্তি ছিল গোলামির চুক্তি। চুক্তির ৮, ৯ ও ১০ ধারা সরাসরি বাংলাদেশের স্বাধীনতা- সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী। অর্থাৎ দেশের স্বাধীনতা- সার্বভৌমত্বের ওপর ভারতের খবরদারি এই চুক্তির মাধ্যমে স্বীকার করে নেয়া হয়। ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে আরও একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি নামে সীমান্ত সম্পর্কিত এই চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের বেরুবাড়ী ভারতকে উপহার দেয়া হয়। ১৯৭৫ সালে অনুরূপ আর এক চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের জন্য মরণফাঁদ বলে অভিহিত ফারাক্কা বাঁধ চালু করার অধিকার লাভ করে ভারত। এভাবে প্রতিটি ক্ষেত্রে জাতীয় স্বার্থকে উপেক্ষা করে ভারতীয় স্বার্থকে সংরক্ষণ করা হয়। স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ হিসাবে নয়, ভারতের অনুগত একটি দেশ হিসাবে বাংলাদেশকে পরিচায়িত ও চিহ্নিত করা হয়।

স্বাধীনতা-উত্তর সরকারের গণতন্ত্র চর্চা সম্পর্কে ব্যাপক আলোচনা অতীতে অনেকেই করেছেন। এই সরকারের ক্ষমতাসীন হওয়ার ভিত্তি ছিল ১৯৭১ সালের ১৭ অক্টোবরের মুজিবনগর ঘোষণা। ঘোষণায় প্রবাসী সরকারকে সংবিধান রচিত না হওয়া পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকার অধিকার দেয়া হয়েছিল। কিন্তু শেখ মুজিবুর রহমান দেশে ফিরেই সরকারের কাঠামো বদলে ফেলেন, যার সঙ্গে মুজিবনগর ঘোষণা ছিল সাংঘর্ষিক। সংবিধান রচিত হলো। সংবিধানে জাতীয় মূলনীতি হিসাবে যে চারটি নীতি গ্রহণ করা হলো, তার সঙ্গে জাতীয় ইতিহাস-ঐতিহ্য ও আশা-প্রত্যাশার একটা বড় রকমের ব্যবধান তৈরি হয়। সংবিধানে ধর্মের নামে রাজনৈতিক দল গঠন রহিত করা হয়, যা গণতন্ত্রের পরিপন্থী। ১৯৭৩ সালে ভোট ডাকাতির নির্বাচন এবং ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারী সকল দল নিষিদ্ধ করে বাকশাল গঠন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ ইত্যাদির মাধ্যমে বস্তুত গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়।

স্বাধীন দেশের উপযোগী অর্থনীতি গড়ে তোলার জন্য যে ধরনের পদক্ষেপ ও কার্যব্যবস্থা গ্রহণ করা আবশ্যক, তা থেকে অনেক দূরে থেকে যায় স্বাধীনতা-উত্তর সরকার। ভারতীয় লুটপাটের পর ঢালাওভাবে দেশের শিল্প ও ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ করা হয়। দলীয় লোকদের ঐসব প্রতিষ্ঠানের শীর্ষে বসিয়ে দেয়া হয়। তারা নির্বিবাদে লুটপাটে লিপ্ত হয় এবং অল্প কিছুদিনের মধ্যেই ওগুলো ফোকলা ও অলাভজনক হয়ে পড়ে। ভারতীয় পণ্য বাজার দখল করে নেয়। দেশ ‘তলাবিহীন ঝুড়িতে’ পরিণত হয়। এসবের প্রতিক্রিয়া হিসাবে ‘৭৪ সালে নেমে আসে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ, যাতে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। পরে বিভিন্ন গবেষণায় ধরা পড়েছে, দুর্ভিক্ষের জন্য খাদ্য বা সম্পদের অভাব দায়ী ছিল না, দায়ী ছিল সীমাহীন দুর্নীতি লুটপাট ও অব্যবস্থা। সামগ্রিক অর্থে দেশের অর্থনীতি ভারতের অনুগামী অর্থনীতিতে পরিণত হয়।

স্বাধীনতার পর জাতীয় ইতিহাস-ঐতিহ্যের পাঠ পরিবর্তন করা হয়। বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর ধর্ম, ধর্মীয় মূল্যবোধ ও সংস্কৃতিকে অবহেলা ও উপেক্ষাই কেবল নয়, আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু করা হয়। জাতীয় ইতিহাসের নায়করা খলনায়ক এবং খলনায়কেরা নায়কে পরিণত হয়। বাঙালী জাতীয়তাবাদ ও বাঙালী সংস্কৃতির নামে বিদেশী সংস্কৃতিকে জাতীয় সংস্কৃতি হিসাবে প্রতিষ্ঠা করার জন্য সর্বপ্রকার পোষকতা প্রদান করা হয়।

মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতা লাভকারী একটি গর্বিত জাতিকে সবদিক দিয়ে পরাধীন, অথর্ব ও পরনির্ভর জাতিতে পরিণত করার এই অপচেষ্টা ও অপতৎপরতার বিরুদ্ধে কিছু করার সুযোগ রহিত করা হয় নানা প্রক্রিয়ায়। বাকশাল গঠন করে স্বাভাবিক পরিবর্তনের ধারা রুদ্ধ করা হয়। সরকারী ও দলীয় বিভিন্ন বাহিনীর জুলুম-নির্যাতন এই পর্যায়ে বাড়িয়ে দেয়া হয় যে, সাধারণ মানুষের টু-শব্দ করার ক্ষমতা থাকে না। গোটা দেশ কার্যত কারাগারে পরিণত হয়। শ্বাসরুদ্ধকর এই পরিস্থিতির পরিবর্তন কাম্য এবং অনিবার্য হয়ে উঠলেও পরিবর্তনের কোনো পথ ছিল না। এই প্রেক্ষাপটেই ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘটে যায় এক বিশাল পরিবর্তন। পরিবর্তনটি যতই ট্র্যাজিক হোক না কেন তা যে অনিবার্য ও অবধারিত ছিল সে কথা বলাই বাহুল্য। মধ্য আগস্টের পট-পরিবর্তন দেশ-জাতিকে মুক্ত রকলেও আধিপত্যবাদী শক্তি ও তার ক্রীড়নকরা তা মেনে নিতে পারেনি। তারা ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করে, যার পরিণতি ৩ নভেম্বরের ক্যু। ৩ নভেম্বরের ক্যুর সরাসরি প্রতিক্রিয়া ৭ নভেম্বরের সিপাহী-জনতার বিপ্লব। এ বিপ্লব, নতুন বাংলাদেশের, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের জন্ম দেয়।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

আবাসিক হলে ছাত্রদলের পোস্টারিং, মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি

আবাসিক হলে ছাত্রদলের পোস্টারিং, মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি

আগামীর বাংলা হবে ইসলামের বাংলা ইসলামী আদর্শ বাস্তবায়ন ছাড়া অন্য কিছু মানবো না

আগামীর বাংলা হবে ইসলামের বাংলা ইসলামী আদর্শ বাস্তবায়ন ছাড়া অন্য কিছু মানবো না

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে জেড ফোর্স

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে জেড ফোর্স

যুগস্রষ্টা জিয়াউর রহমান

যুগস্রষ্টা জিয়াউর রহমান

মার্কিন নির্বাচনে ঐতিহাসিক জয়ে ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের অভিনন্দন

মার্কিন নির্বাচনে ঐতিহাসিক জয়ে ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের অভিনন্দন

সৈনিক-জনতার একতার অঙ্গীকার

সৈনিক-জনতার একতার অঙ্গীকার

তরুণ প্রজন্ম এবং ৭ নভেম্বরের বিপ্লব

তরুণ প্রজন্ম এবং ৭ নভেম্বরের বিপ্লব

৭ নভেম্বর স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় গৌরবের প্রতীক

৭ নভেম্বর স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় গৌরবের প্রতীক

কেশবপুরের ত্রাস টিটু যৌথ বাহিনীর হাতে আটক

কেশবপুরের ত্রাস টিটু যৌথ বাহিনীর হাতে আটক

সড়কটি দ্রুত সংস্কার করা প্রয়োজন

সড়কটি দ্রুত সংস্কার করা প্রয়োজন

যশোরে বিদেশি পিস্তল-বুলেট ও মাদকসহ আটক ২

যশোরে বিদেশি পিস্তল-বুলেট ও মাদকসহ আটক ২

জিয়ার বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ

জিয়ার বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস

ইসরাইলি অর্থনীতির ভবিষ্যত অন্ধকার, বেকারত্ব বেড়েছে

ইসরাইলি অর্থনীতির ভবিষ্যত অন্ধকার, বেকারত্ব বেড়েছে

মেলানিয়াকে ফার্স্ট লেডি উল্লেখ করে বউয়ের প্রশংসায় ট্রাম্প

মেলানিয়াকে ফার্স্ট লেডি উল্লেখ করে বউয়ের প্রশংসায় ট্রাম্প

হিমালয় অববাহিকায় দুর্গম অঞ্চলে নতুন গ্রাম গড়ে তুলছে চীন

হিমালয় অববাহিকায় দুর্গম অঞ্চলে নতুন গ্রাম গড়ে তুলছে চীন

৭৩% ভোটার মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র হুমকির মুখে

৭৩% ভোটার মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র হুমকির মুখে

অস্ট্রেলিয়ার নেতৃত্বে ইংলিশ

অস্ট্রেলিয়ার নেতৃত্বে ইংলিশ

যুক্তরাষ্ট্র আরো বিচ্ছিন্নতাবাদী হয়ে উঠতে পারে : জয়শঙ্কর

যুক্তরাষ্ট্র আরো বিচ্ছিন্নতাবাদী হয়ে উঠতে পারে : জয়শঙ্কর

মার্কিন সিনেটে ইতিহাস গড়লেন দুই কৃষ্ণাঙ্গ নারী

মার্কিন সিনেটে ইতিহাস গড়লেন দুই কৃষ্ণাঙ্গ নারী