বিজেপির হুমকির যথাযথ জবাব দিতে হবে
২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৬ এএম
সম্প্রতি বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চ ও বাংলাদেশ সম্মিলিত সংখ্যালঘু জোট নামে দুটি সংগঠন ‘বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটে’র ব্যানারে কর্মসূচি পালন শুরু করে। নতুন এই জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস। ‘বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চ’র ব্যানারে গত ২৫ অক্টোবর চট্টগ্রামে একটি সমাবেশ করা হয়। চিন্ময় কৃষ্ণ দাস এই মঞ্চেরও মুখপাত্র, পাশাপাশি পুন্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ। সে সময় তার বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগ উঠে। এ নিয়ে ফিরোজ খান নামে এক ব্যক্তি তার বিরুদ্ধে একটি রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা করেন। এ মামলায় গত সোমবার তাকে রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকা থেকে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) গ্রেফতার করেছে। তার এই গ্রেফতারের প্রতিবাদে বাংলাদেশকে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বিরোধীদলের নেতা ও বিজেপির মুখপাত্র শুভেন্দু অধিকারী। তিনি হুমকি দিয়ে বলেছেন, তাকে মুক্তি না দিলে বাংলাদেশ সীমান্তে সনাতনীরা অবরোধ করবে। একইসাথে তিনি কলকাতার বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভেরও হুমকি দিয়েছেন। গত সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাতে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াল এক প্রতিবেদনে এই তথ্য দিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, শুভেন্দুর অভিযোগ, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার হিন্দুদের ওপর অত্যাচার করছে। এমনকি, বাংলাদেশে হিন্দুদের অস্তিত্ব রক্ষার নেতা চিন্ময়কৃষ্ণ প্রভুকে ইউনুস সরকার গ্রেফতার করেছে। তিনি হুমকি দিয়ে বলেন, ভারত থেকে পশ্চিমবঙ্গ দিয়ে কোনো পরিষেবা বাংলাদেশে ঢুকতে দেব না।
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে উগ্র হিন্দুত্ববাদী বিজেপি নেতাদের হুমকি-ধমকি নতুন কিছু নয়। তারা বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের উপর অত্যাচার-নির্যাতনের ধোঁয়া তুলে বিগত বছরগুলোতে নানা ধরনের নেতিবাচক মন্তব্য করেছে। এমনকি, আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে অস্বীকার ও দখল করে নেয়ারও কথা বলেছে। চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতার করা নিয়ে নতুন করে হুমকি দিয়েছে। অথচ ভারতে যে, প্রতিনিয়ত সংখ্যালঘু মুসলমানদের উপর রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় উগ্র হিন্দুরা অত্যাচার, নিপীড়ন, নির্যাতন করছে, এ নিয়ে তাদের কোনো বক্তব্য নেই। মূলত, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ভারতের সেবাদাসী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার উৎখাতে দেশটির মাথা খারাপ হয়ে গেছে। অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ করে দিতে শুরু থেকেই মোদি ও শেখ হাসিনা একের পর এক ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত করেছে এবং করে যাচ্ছে। এ ষড়যন্ত্রের অন্যতম হচ্ছে, হিন্দু সংখ্যালঘু কার্ড। হিন্দুদের উপর নির্যাতন, নিপীড়ন হচ্ছে বলে ভারত একের পর এক এ কার্ড খেলছে। অথচ যেসব অভিযোগ করা হচ্ছে, সেগুলো হিন্দুদের উচ্ছেদ বা ভূমি দখলের বিষয় নয়। এগুলো সবই শেখ হাসিনা ও তার দোসরদরে ষড়যন্ত্রের অংশ। অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলা ও ব্যর্থ করার অপচেষ্টা ছাড়া কিছু নয়। বাস্তবতা হচ্ছে, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার শাসনামলে সংখ্যালঘু হিন্দুদের জায়গা-জমি, ব্যবসা-বাণিজ্য দখল, মন্দিরে হামলা ও নির্যাতনের ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে। সে সময় এ নিয়ে মোদি সরকার টুঁ শব্দ করেনি। গণবিপ্লবে শেখ হাসিনার পতনের পরই তিনি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছেন। হিন্দুদের উপর নির্যাতনের কথা বলে দুই দেশের সম্পর্কের মধ্যে টানাপড়েন সৃষ্টি করছেন, শুধু শেখ হাসিনার জন্য। তিনি রাষ্ট্রের সাথে রাষ্ট্রের, জনগণের সাথে জনগণের সম্পর্কের চেয়ে ব্যক্তি সম্পর্ককে বড় করে দেখছেন। বাংলাদেশে কিছু হিন্দু নেতাকে দিয়ে হিন্দুদের বিভ্রান্ত ও উসকানি দিয়ে এবং অত্যাচার-নির্যাতনের কথা বলে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির পাঁয়তারা করছেন। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করে তুলতে মোদি ও শেখ হাসিনার এ ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত অবিরাম চলবে, এ কথা আমরা বারবার বলে আসছি। অন্তর্বর্তী সরকার এসব ষড়যন্ত্র যেমন সফলভাবে মোকাবেল করেছে, তেমনি কিছু ব্যর্থতাও রয়েছে। ভারত সরকার ও তার মিডিয়ার অপপ্রচার এবং বিদ্বেষমূলক কথাবার্তার জবাব সরকার যথাযথভাবে দিতে পারছে না। অভিযোগ রয়েছে, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার শাসনামলে বিডিআর ও শাপলা চত্ত্বর হত্যাকা-সহ নানা অঘটনের পেছনে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার (র) হাত রয়েছে। শেখ হাসিনা দেশের মানুষকে না জানিয়ে বিভিন্ন চুক্তির মাধ্যমে ভারতকে একতরফা অনেক সুযোগ-সুবিধা দিয়েছেন। শেখ হাসিনা নিজেও বলেছেন, ভারতকে যা দিয়েছি, তা সে সারাজীবন মনে রাখবে। অন্তর্বর্তী সরকারের উচিৎ হবে, বিডিআর ও শাপলা চত্ত্বর হত্যাকা-ের দ্রুত পুনঃতদন্ত করে ভারতের সাথে যাবতীয় স্বার্থবিরোধী চুক্তির বিষয় জনগণ ও বিশ্বের সামনে তুলে ধরা। এতে ভারত বাংলাদেশের সাথে কী ধরনের আচরণ করেছে এবং করছে, তা সবাই জানতে পারবে। দেখা যাচ্ছে, অন্তর্বর্তী সরকার এ কাজগুলো অনেকটা উপেক্ষা করে যাচ্ছে। ভারতের বিরূপ আচরণের যথাযথ জবাব দিতেও ব্যর্থ হচ্ছে। এ আচরণে প্রতিভাত হচ্ছে, সরকার যেন ভারতকে ‘নম নম’ করছে। সরকারের মেরুদ- যেন নরম হয়ে যাচ্ছে। যেখানে সরকারের প্রত্যেক উপদেষ্টার দৃঢ় ও শক্ত ভূমিকা পালন করার কথা, সেখানে তাদের আচরণে নমনীয়তা প্রকাশ পাচ্ছে। অথচ এ সরকার গঠিত হয়েছে বিপ্লবের মধ্য দিয়ে এবং তার চরিত্রও বিপ্লবী হওয়ার কথা। তা না হওয়ায় শেখ হাসিনা ও তার দোসররা প্রশ্রয় পাচ্ছে এবং বিভিন্ন উপায়ে একের পর এক চক্রান্ত করার সাহস পাচ্ছে। গত সোমবার একদিনেই, দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ, ব্যাটারি চালিত রিকশাচালকদের আন্দোলন, এক লাখ টাকা ঋণ দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে লোক এনে শাহবাগে জড়ো করে রাজধানী অচল করে দেয়াসহ নানা সংঘাতময় ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনা কেন ঘটল, তা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, এসব ঘটনার পেছনে পতিত শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ইন্ধন ও উসকানি এবং তাদের অংশগ্রহণে হয়েছে। এসব ঘটনা ঘটার আগে ডিজিএফআই, এনএসআই, ডিবি থেকে শুরু করে অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থাগুলো কেন জানতে পারল না? কোথায় ছিল তারা? স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাই বা কি করেছেন? সরকারকে ফেলে দেয়ার মতো অনবরত বিশৃঙ্খলা ও অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির এ ধরনের ষড়যন্ত্র সম্পর্কে গোয়েন্দা সংস্থা ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবগত থাকবে না, এটা কেমন করে হয়? ষড়যন্ত্রকারিরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে বিশৃঙ্খলা করতে মাঠে নামছে, এগুলো কি গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় দেখেনি? কী করে তাদের দৃষ্টি এড়িয়ে গেছে? অন্যদিকে, সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দিয়ে কেন মাঠে রাখা হয়েছে? তারা কি কাজ করছে? তাদের কর্মকা-ে এর প্রকাশ কোথায়? অথচ দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সময় কী না করেছে! মুহূর্তের মধ্যে রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের গ্রেফতার, তুলে নিয়ে গুম করে দিয়েছে। কত করিৎকর্মা ছিল! এখন নানাভাবে নানা ঢংয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করে দেয়ার পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র সম্পর্কে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো কেন আগে থেকে জানতে পারছে না? জানলেও কেন আগাম প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিতে পারছে না? আমরা দেখেছি, গত সোমবারের ঘটনায় প্রেস ব্রিফিং করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। অথচ মানুষের প্রত্যাশা ছিল, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এ নিয়ে ব্রিফিং করবেন। তাকে দেখা যায়নি। এ ধরনের সমন্বয়হীনতা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। প্রেস ব্রিফিংয়ে দুই উপদেষ্টা বলেছেন, পরিকল্পিতভাবে দেশে অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টা হচ্ছে। তারা এ কথা না বললেও সচেতন মানুষ তা জানে। তারা দেখতে চায়, অস্থিরতা বন্ধে সরকার কি পদক্ষেপ নিয়েছে এবং নিচ্ছে, তা দৃশ্যমান হওয়া। মানুষ দেখতে চায়, দেশে অস্থিতিশীল ও অনিশ্চয়তার পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে না এবং স্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। পর্যবেক্ষকদের মতে, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এ দায়িত্ব পালনে সক্ষমতার পরিচয় দেননি। এ পদে দ্রুত পরিবর্তন প্রয়োজন।
মোদি, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও তার দোসর এবং কিছু মিডিয়া সময় যাওয়ার সাথে সাথে দেশকে অস্থিতিশীল করে তোলার কাজে জোরেসোরে নেমে পড়েছে। তারা বিভিন্নভাবে উসকানি ও মদদ দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলছে। যত দিন যাচ্ছে, তাদের ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত বিভিন্ন ফরমেটে প্রকাশিত হচ্ছে। একই সাথে অন্তর্বর্তী সরকারের দুর্বলতাও প্রকাশিত হচ্ছে। তা নাহলে, এসব ঘটনা এতটা প্রকট হয়ে উঠত না। হিন্দুদের নির্যাতনের কথা বলে ও তাদের ব্যবহার করে যে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, এই সাহস তারা কোথায় পায়? অন্তর্বর্তী সরকারকে এসব বিষয় সিরিয়াসলি নিতে হবে। মোদি ও শেখ হাসিনার দোসররা যে, ষড়যন্ত্র করে হিন্দুদের উসকানি দিচ্ছে এবং ভারত উদ্বেগ প্রকাশ করছে, এর বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে। শেখ হাসিনার মতো ভারত তোষামোদী বা নমনীয় পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে চললে হবে না। ভারতের যেকোনো অযৌক্তিক ও মিথ্যা তথ্য এবং বক্তব্যের জবাব দৃঢ়ভাবে দিতে হবে। যেসব মিডিয়া এবং একটি বাংলা ও ইংরেজি দৈনিক ভারতীয় দালালি করছে এবং হিন্দুদের নির্যাতনের কথা বলে উস্কানিমূলক প্রতিবেদন প্রকাশ করছে, তাদের চিহ্নিত করতে হবে। হিন্দুদের উচিৎ, কোনো ধরনের উস্কানি, প্রপাগান্ডা ও ষড়যন্ত্রে পা না দেয়া। তাদের মনে রাখতে হবে, তারা এদেশের নাগরিক এবং তাদের নিয়ে কেউ খেলবে, এ সুযোগ দেয়া উচিৎ নয়। অন্তর্বর্তী সরকারকে অবিলম্বে বিডিআর ও শাপলা চত্ত্বর হত্যাকা-ের প্রকৃত কারণ, এর পেছনে কারা রয়েছে, তা পুনঃতদন্ত করে দ্রুত প্রকাশ করতে হবে। ভারতের সাথে শেখ হাসিনা যেসব স্বার্থবিরোধী চুক্তি করেছে, সেগুলোও জনসম্মুখে তুলে ধরতে হবে।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
চিন্ময় সম্পর্কে দিল্লির বক্তব্যকে বন্ধুত্বের চেতনার পরিপন্থী বলে অভিহিত করেছে ঢাকা
উত্তাল ইসলামাবাদে সেনা মোতায়েন
আদানির গ্রেপ্তারের দাবিতে বিহার বিধানসভার সামনে বিক্ষোভ
র্যাবের ‘কসাই’ সাবেক এসপি ফারুকীর বিচার না হলে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হবে
হজযাত্রী নিবন্ধন ২ মাস বাড়ানোর দাবি
সংঘাত-অস্থিরতার দায় সরকার এড়াতে পারে না : এবি পার্টি
অহিংস গণঅভ্যুত্থানের সংগঠকসহ ১৮ জন কারাগারে
হাসিনাসহ ৫০ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ
চট্টগ্রামে আইনজীবী হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ ড. ইউনূসের
ঐক্যের শক্তি ধ্বংস করতে ছড়ানো হচ্ছে বিভেদের বিষ: মুশফিক আনসারী
পরিবেশ কর্ম-পরিকল্পনা ২০২৪-২০৩০ চালু করেছে এডিবি
লন্ডনে হাইকমিশনার সাইদা মুনার রাজত্বের অবসান হচ্ছে
ক্ষমতার দ্বন্দ্ব ও রাজনৈতিক উস্কানির ফাঁদ পাতা হচ্ছে
জাতীয় অর্জনে কৃষক ও কৃষিবিদদের অবদান অনস্বীকার্য -স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা
বগুড়ায় মারা গলেনে কারাবন্দী আওয়ামী লীগ নতো শাহাদত আলম ঝুনু
গাজীপুরে বন বিভাগের জমি উদ্ধারে বাধাঃ হামলায়i এসিল্যান্ড সহ আহত ১০ গাড়ি ভাঙচুর
বাংলাদেশে সয়াবিন চাষ : পুষ্টিকর খাবারের নতুন সম্ভাবনা
শরীফুল আহত অবসর, বিশাল ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত সুমনের লাশ ১১২ দিন পর উত্তোলন
তিস্তায় অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন উৎসব