দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে হবে
৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম
সাম্প্রতিক সময়ে রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতা বিনষ্টকারীদের অপতৎপরতা উদ্বেগজনক হয়ে দেখা দিয়েছে। ‘সারা দেশে একটি পরিকল্পিত নৈরাজ্য সৃষ্টির অপচেষ্টা ক্রমেই দৃশ্যমান হয়ে উঠছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, গত কয়েক দিন রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যেসব ঘটনা ঘটেছে, এ ঘটনাগুলোকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে দেখার অবকাশ নেই।
দেশে স্বাধীনতার এক উৎসব শুরু হয়েছে। যে যে দিক দিয়ে পারছে তার মন মতো স্বাধীনতা কায়েম করে ফেলছে। মন যা চায় করছে। এতে গণঅভ্যুত্থানে তৈরি হওয়া নতুন রাজনীতির সম্ভাবনা মার খেতে বসেছে। বান্দরবান থেকে সাভার-গাজীপুর, ডেমরার ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ থেকে পুরান ঢাকার সোহরাওয়ার্দী-কবি নজরুল কলেজ বা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ, নতুন ঢাকার তিতুমীর কলেজ অথবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ৭ কলেজ, অটোরিকশা থেকে কাভার্ড ভ্যান, পাহাড় থেকে সমতল, পাতাল আর হাসপাতাল গোটা দেশের পরতে পরতে বিরতিহীন স্বাধীনতার চর্চা, ভিন্নার্থে স্যাবোটাস চলছে। এর মধ্যদিয়ে এ সরকারকে একদিনও শান্তিতে থাকতে না দেয়ার একটি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের নমুনা স্পষ্ট।
গোটা আবহটা মোটেই সুখকর নয়। প্রশাসনে লাগামছাড়া ভাব। নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মিশে সংঘাত-সংঘর্ষ ছড়াচ্ছে। গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের মাঝে অনৈক্য, সন্দেহ, অবিশ্বাস আর বিভ্রান্তি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। তাদের কয়েকজন সরকারে আছেন। আবার রাজনৈতিক দল গঠনের প্রক্রিয়ায় ব্যস্ত কয়েকজন। সরকারের সমালোচনার বিপরীতে সরকারের মেয়াদ দীর্ঘ করার দাবি করছেন তাদের কেউ কেউ। যে তারুণ্য জাতির বুকের উপর থেকে ১৫ বছরের পাথর সরালো, আজ সেই তারুণ্যকে নানাভাবে ব্যবহার করার চেষ্টা চলছে। এ সরকারের চালিকা শক্তি ছাত্রদেরকে দুর্বল করা ও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি উঠে এসেছে প্রধান উপদেষ্টার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের স্ট্যাটাসে।
ছাত্র-জনতাসহ বিশেষ কয়েকটি মহলে তোলপাড় করা স্ট্যাটাসে তিনি লিখেছেন, অনেক মিত্রই আজ হঠকারির ভূমিকায়। ... আমরা আমাদের ব্যর্থতা স্বীকার করি। আমরা শিখছি এবং ব্যর্থতা কাটানোর চেষ্টাও করছি। ...বাম ও ডান মানসিকতার কতিপয় নেতৃত্ব বা ব্যক্তি অভ্যুত্থানে এবং পরবর্তী সময়ে সরকারে নিজেদের শরিকানা নিশ্চিত না করতে পেরে উন্মত্ত হয়ে গেছেন। তাদের উন্মত্ততা, বিপ্লবী জোশ ও উসকানিমূলক কর্মকা- দেশটাকে অস্থির করে রেখেছে’।
ছাত্ররা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মূল চালিকা শক্তি, একথা প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বারবার তার বক্তব্যে উল্লেখ করেছেন। এমনকি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের উপস্থিতিতে একটি অনুষ্ঠানে মাহফুজ আলমকে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের ‘মাস্টার মাইন্ড’ হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেন। সেই মাহফুজেরই এই স্ট্যাটাস অনেকের জন্য ভাবনার বিষয় হয়ে উঠেছে। আওয়ামী লীগের বিদায়ের পর ক্ষমতাপ্রত্যাশী হয়ে ওঠা অনেকের ভেতরও টেনশন। কোত্থেকে কী হয়ে যাচ্ছে বুঝে উঠতে উঠতেই ঘটছে আরেকটি ঘটনা। নাগরিক সমাজ, বুদ্ধিজীবী, ভাবুক ও চিন্তক গোষ্ঠী সভা, সেমিনার, ওয়েবিনার, ফেসবুক বা ইউটিউবে অস্তিত্বের জানান দিলেও কুলিয়ে উঠতে পারছে না। তার ওপর অচেনা গোপন শক্তি তৎপর। বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের এ অবস্থার মাঝে নানান চিন্তায় আগোয়ান সম্প্রদায়গত একাধিক গ্রুপ। তারা হিন্দু-মুসলিম দুদিকেই। পু-রীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে জাতীয় পতাকা অবমাননার মামলায়। তার তৎপরতা ভিন্নদিকে, যা কৌশলগত কারণে সামনে আনতে চায় না সরকার। বিএনপিও এ ব্যাপারে অতি কৌসলী। আওয়ামী লীগ রাখঢাক রাখেনি। তাকে গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে আওয়ামী লীগ অনতিবিলম্বে তার মুক্তি দাবি করেছে।
দলের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে এ প্রতিবাদ জানিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারীর প্রতিক্রিয়া মারাত্মক ঝাঁঝালো। চিন্ময় ব্রহ্মচারীকে বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও ইসকন নেতা উল্লেখ করে নিন্দাই জানাননি তিনি, তাকে মুক্তি না দিলে সীমান্তে সনাতনীরা ধ্বজ নিয়ে অবরোধ করবে বলে হুমকিও দিয়েছেন। এমনকি কলকাতার বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনে বিক্ষোভ করার হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন। সে হুঁশিয়ারির বাস্তবায়নও করতে দেখা গেছে। গত পরশু কলকাতার উপ-হাইকমিশন ঘেরাও করার সময় বিজেপির সদস্যরা পুলিশের ওপর হামলা পর্যন্ত করেছে। ভারত থেকে পশ্চিমবঙ্গ দিয়ে কোনও পরিষেবা বাংলাদেশে ঢুকতে না দেয়ার হুঙ্কারও দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের দৃষ্টান্ত হিসেবে উপস্থাপন করে চিন্ময়কে বলা হয়েছে বাংলাদেশে হিন্দুদের অস্তিত্ব রক্ষার নেতা নামে। যে যার মতো যা করার এ সিরিয়ালে এরইমধ্যে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনার শিকার হয়ে গেলেন চট্টগ্রামের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ। সেইসঙ্গে যোগ হলো চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সারজিস ও হাসনাতের গাড়িতে ট্রাকধাক্কার ঘটনা। এতো সব ঘটনার ব্যতিব্যস্ততার ফাঁকে সংস্কারসহ আসল কাজ হবে কীভাবে?
অবস্থা কোথায় গেলে বিনা জামানত এবং বিনা সুদে ঋণ দেয়ার প্রলোভনে ফেলে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে অভাবী মানুষদের ঢাকায় এনে গ-গোল পাকানোর সাহস করা যায়? আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দ্রুত পদক্ষেপে এবারের যাত্রায় তা ভ-ুল হয়েছে। ধরে ধরে ইস্যু তৈরির এ নোংরা পথে যে যেদিক দিয়ে পারছে দাঁড়িয়ে যাচ্ছে। একটি বিশাল গণঅভ্যুত্থানের পর রাষ্ট্র মেরামত অনিবার্য কাজ। কোনটা মেরামত দরকার তা নাম ধরে ধরে বলার তো কোনও প্রয়োজন নেই! যেখানেই ত্রুটি সেখানেই মেরামত। সেই পথে পদে পদে বাধা।
ইস্যু বানাতে গিয়ে রিকশাওয়ালা-হকার-কাজের বুয়া-বস্তিবাসী কাউকেই ছাড় দেয়া হচ্ছে না। আয়োজন এমনভাবে করা হচ্ছে, এক যায়গায় শ খানেক লোক জড়ো হয়ে বলছে, এটা জনগণের দাবি, সরকার সেটা মেনে নিচ্ছে। ব্যাটারিচালিত রিকশা ড্রাইভাররা দেখিয়েছে আচ্ছা রকমের খেল। টক অব দ্য টাউন হয়েছে তারা। প্রেসক্লাব, শহীদ মিনার, আগারগাঁওসহ বিভিন্ন এলাকায় আইনের লোকেদের সাথে সংঘর্ষ বাঁধিয়ে হিম্মত দেখিয়েছে। হামলে পড়ে সেনাবাহিনীকে উস্কানোর অপচেষ্টাও ছাড়েনি। দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনা সদস্যরা ধৈর্য্যের পরিচয় দিয়েই যাচ্ছে। ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা থাকার পরও মাঠে যারপরনাই সতর্ক অবস্থানে থাকতে হচ্ছে তাদের। সময়টা খারাপ তথা স্পর্শকাতর। ব্যারাকের দায়িত্বের পাশাপাশি বাইরের এসব জরুরি কাজে হিসাব কষে এগোতে হয়। পাহাড়ি জনপদে অশান্তি তৈরির হোতাদের রোখা সেনাবাহিনীর আরেক দায়িত্ব। এরই মধ্যে পাহাড়ি এলাকার সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো নতুন করে আবারো বেপরোয়া। তাদের দমন করতে গিয়ে বান্দরবানের রুমার কুত্তাঝিরি দুর্গম এলাকায় কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টÑ কেএনএফের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছে সেনাবাহিনী। অভিযানে কেএনএফের গোপন আস্তানার সন্ধান পাওয়া গেলে সেখানে তল্লাশি অভিযান শুরু করে সেনাবাহিনী। এসময় সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে অনবরত গুলি ছুঁড়তে থাকে। কেএনএফের সশস্ত্র সন্ত্রাসী ও সেনাবাহিনীর মধ্যে গোলাগুলিতে তিনজন কেএনএফ সন্ত্রাসী ঘটনাস্থলে নিহত হয়। কয়েক জন সন্ত্রাসী গহীন জঙ্গলে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে ওই এলাকা তল্লাশি চালিয়ে সেনাবাহিনী কেএনএ সন্ত্রাসীদের ব্যবহৃত একটি চাইনিজ রাইফেল, দুইটি একনলা বন্দুক, বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদ, ইউনিফর্ম, বেতারযন্ত্র, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন ও ওষুধসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করে। পাহাড়ি এলাকায় সন্ত্রাসীদের তৎপরতার পেছনেও রাজনীতি ও কালোটাকার খেলা আছে। মাত্রাগতভাবে সমতলে আরো বেশি। ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের কয়েকজন জানিয়েছে, তাদের এ আন্দোলনে আওয়ামী লীগ-যুবলীগের কর্মীরা অনুপ্রবেশ করেছে। তারাই মূলত নানা অপকর্ম ও বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করছে। মূল সড়কে নয়, অলি-গলিতে রিকশা চালানোর কথাও বলেন তারা। এমন নোংরা অভিযাত্রা পথে মাস খানেকের আদালতি ফয়সালা এসেছে। ঢাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধে হাইকোর্টের দেয়া নির্দেশনায় এক মাসের জন্য স্থিতাবস্থা দিয়েছে চেম্বার আদালত। এর ফলে একমাস ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচলে আপাতত কোনো বাধা নেই। এরপর কী হবে?
হালদশা উপলব্ধি করে দ্রুত নির্বাচনের নিশ্চয়তা চায় বিএনপি। কোথাও কিছু একটা ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলে বার্তা দিয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিএনপি নেতারা বলছেন, নির্বাচনই এখন সমাধান। নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা হলে অর্ধেক সমস্যা কেটে যাবে, এমন কথাও বলছেন তারা। বাস্তবতাটা বড় কঠিন। ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার কার্যত হাসিনার অগিলগার্ক, আমলা, পুলিশ, গোয়েন্দাদের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। হাসিনাপন্থী কর্মকর্তাদের কয়েকজনকে বাদ দিলেও এখনো বেশির ভাগ কর্মকর্তা আওয়ামী অনুসারী। তারাও বসে নেই। একের পর এক বিশৃংখল পরিস্থিতি তৈরিতে বেশ ভূমিকা তাদের। তারা তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করবে, এটাই স্বাভাবিক। তাদের কাছে এটি রাজনীতি-কূটনীতি। সরকার বা জুলাই-আগস্ট আন্দোলনকারীদের কাছে ষড়যন্ত্র। কিন্তু, মানুষ এখন আর ষড়যন্ত্র-ষড়যন্ত্র শুনতে চায় না। তারা চায় সমাধান, ষড়যত্রের মূল উৎপাটন। এ কাজে ফ্রন্টলাইনে ভূমিকা রাখতে পারে শিক্ষার্থীরা, যাদের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়েছে ৫ আগস্ট। দুঃখজনকভাবে সেখানেও বিপত্তি। তরুণদের ব্যবহার-অপব্যবহার বাড়ছে।
লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
মুনাজাতে শেষ হলো ৫ দিনের জোড় ইজতেমা
জবা আসলে কি! খুনি নাকি অদৃশ্য শক্তি?
ডোনাল্ড ট্রাম্প নটর ডেম ক্যাথেড্রাল পুনরায় উন্মোচনে অংশ নিবেন
কোটালীপাড়ায় পুলিশের উপর হামলার ঘটনায় ৪০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ফের উত্তপ্ত ভারতের পার্লামেন্ট, অধিবেশন মুলতবি
কুরস্কে ইউক্রেনের সৈন্যদের কঠিন সংগ্রাম এবং ট্রাম্পের জন্য অপেক্ষা!
আগরতলায় বাংলাদেশ উপ-দূতাবাসে হামলার প্রতিবাদে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ
ত্রিপুরায় বাংলাদেশিদের জন্য হোটেল ও খাবার মিলবে না
কক্সবাজারে গোয়েন্দা অভিযানে ২ অস্ত্রধারী আটক
খোশরোজ কিতাব মহলের মালিক মহীউদ্দীন আহমদ আর নেই
চীনের ‘ঝুহাই এয়ারশো ২০২৪’,ভবিষ্যৎ বিমান শক্তির এক ঝলক
ভারত নিজেকে মনে করে সে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, নেপালের বড়-দাদা : কবীর সুমন
‘ভারত বয়কট হোক’
ইসরায়েলকে ‘গণহত্যায় দায়ী বর্ণবাদী রাষ্ট্র’ ঘোষণা করলো মর্যাদাপূর্ণ অক্সফোর্ড ইউনিয়ন
সকালে ঝলমলে রোদ,সন্ধ্যা নামতেই শীতে কাঁপছে পঞ্চগড়
বাংলাদেশের ওপর দিয়ে ভারতকে ব্যান্ডউইথ নেওয়ার অনুমতি দেয়নি বিটিআরসি
আজ ২৬তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস
সময় এসেছে নতুন এক দৃষ্টিভঙ্গির, ভারতকে নিয়ে বার্তা হাসনাতের
আসছে নতুন টাকা, থাকছে জুলাই বিপ্লবের গ্রাফিতি
রায়গঞ্জে ৮ ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসকে বরণ করে নিলেন সাধারণ মানুষ