ঢাকা   মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৩ পৌষ ১৪৩১

মজলুমের বিজয় ও জালেমের পরাজয় অবধারিত

Daily Inqilab ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব

০৫ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০২ এএম | আপডেট: ০৫ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০২ এএম

গত ৮ ডিসেম্বর সিরিয়ার স্বৈরশাসক বাশার আল-আসাদের ২৪ বছরের শাসনের পতন ঘটেছে। তিনি পালিয়ে রাশিয়ায় আশ্রয় নিয়েছেন। দীর্ঘ ১৩ বছরের গৃহযুদ্ধের আপাত অবসান ঘটেছে ইসলামপন্থীদের ঐতিহাসিক বিজয় অর্জনের মধ্য দিয়ে। বাশার আল-আসাদের পতনের সাথে বাংলাদেশের শেখ হাসিনার পতনের অনেকটা মিল দেখা যায়। উভয়ে পালিয়ে স্ব স্ব মদদদাতা দেশে আশ্রয় নিয়েছেন। এতে প্রমাণিত হয় যে, দু’জনের স্বৈরাচারী শাসনের মূলে ছিল তাদের আশ্রয়দাতা দু’টি দেশ। সিরিয়ায় সরকার পতনের পরই খুলে দেওয়া হয়েছে ৫০টিরও অধিক কারাগার ও টর্চার সেল। ফলে ছাড়া পেয়েছেন বছরের পর বছর ধরে বন্দি হয়ে থাকা বিরোধী মতের মজলুম কারাবন্দিরা। রাজধানী দামেশকের কাছে অবস্থিত ‘সেদনায়া’ কারাগারকে বলা হতো ‘মানব কসাইখানা’। এখানে প্রতিদিন বন্দিদের উপর চালানো হতো এমন অমানবিক অত্যাচার, যা কল্পনাতেও আনা যায় না। ক্ষমতায় টিকে থাকার লড়াইয়ে আসাদ সরকারের খুন-গুমের শিকার হয়েছে লাখ লাখ মানুষ। কেবল ১টি গণকবরেই লক্ষাধিক মানুষের কঙ্কাল পাওয়া গেছে বলে জানা গেছে।

জালেম ও মজলুমের এ দ্বন্দ্ব চিরন্তন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘জুলুম ক্বিয়ামতের দিন ঘন অন্ধকার হয়ে দেখা দেবে’ (মুসলিম)। জালেম শত পুণ্যের কাজ করলেও মজলুমের দাবি পরিশোধ করতে করতে নিঃস্ব হয়ে জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে (মুসলিম)। তাই জুলুমের মন্দ পরিণতি থেকে কোনো জালেমই রক্ষা পায় না। জালেম তার সকল অস্ত্র নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। অন্যদিকে মজলুম জীবন বাজি রেখে তার প্রতিবাদ করে। কখনো সে দুনিয়াবী বিজয় লাভ করে। কখনো পরকালীন বিজয় লাভে ধন্য হয়।

এটাই বাস্তব যে, প্রকৃত মুমিন সর্বাবস্থায় বিজয়ী থাকে। কেননা, তার লক্ষ্য কেবল জান্নাত। তাই নিজেকে সে আল্লাহর পথে সঁপে দিয়ে নিশ্চিন্ত থাকে। তার হায়াত-মউত, রুটি-রুজী, আনন্দ-বেদনা, সম্মান ও অসম্মান সবই থাকে আল্লাহর হাতে। ফলে সে মনের দিক দিয়ে সর্বদা সুখী ও বিজয়ী। ইহকালে বা পরকালে তার কোনো পরাজয় নেই। তার বা তাদের বিরোধীরা সর্বদা পরাজিত এবং অসুখী। তবে এজন্য মুমিনকে সর্বদা আল্লাহর উপর ভরসা রেখে তারই দেখানো পথে অটুট ধৈর্যের সাথে নিরন্তর প্রচেষ্টা চালাতে হয়। আল্লাহর রাসুল নূহ (আ.) দীর্ঘ সাড়ে নয়শত বছর দাওয়াত দিয়েছেন। নির্মম নির্যাতন সহ্য করেছেন। অবশেষে আল্লাহ তাঁর শত্রুদের নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছেন ও নূহকে বিজয়ী করেছেন। নমরূদ চূড়ান্ত নির্যাতন চালিয়েছিল ইব্রাহীমের উপর। কিন্তু অবশেষে সেই-ই ধ্বংস হয়েছে এবং ইব্রাহীম (আ.) বিজয়ী হয়েছেন। ফেরাউন অবর্ণনীয় নির্যাতন চালিয়েছিল নিরীহ বনু ইসরাইলগণের উপর। কিন্তু অবশেষে সে তার দলবলসহ আল্লাহর হুকুমে সাগরে ডুবে নিশ্চিহ্ন হয়েছে। শেষনবী মুহাম্মাদ (সা.) স্বগোত্রীয় শত্রুদের অত্যাচারে মক্কা থেকে হিজরত করতে বাধ্য হলেন। কিন্তু মাত্র ৮ বছরের মাথায় তিনি বিজয়ী বেশে মক্কায় ফিরে আসেন।

তাওহীদ, রিসালাত ও আখেরাতের সন্ধান পেয়ে মুক্তিকামী ‘ইয়াসির পরিবার’ যখন জালেম আবু জাহলের হাতে চরমভাবে নির্যাতিত হচ্ছিলেন, তখন সে দৃশ্য দেখে মুহাম্মাদ (সা.) তাকে সান্তনা দিয়ে বলেছিলেন, ‘ধৈর্য ধর হে ইয়াসির পরিবার! তোমাদের ঠিকানা হলো জান্নাত’। (২) কুরায়েশ নেতা উমাইয়া বিন খালাফের হাবশী ক্রীতদাস ছিলেন বেলাল। ইসলাম কবুল করার অপরাধে তাকে তার মনিব দুঃসহ নির্যাতন করে। তার গলায় দড়ি বেঁধে গরু-ছাগলের মতো ছেলে-ছোকরাদের দিয়ে পাহাড়ে-প্রান্তরে টেনে-হিঁচড়ে ঘুরানো হতো। তাতে তার গলার চামড়া রক্তাক্ত হয়ে যেত। খানাপিনা বন্ধ রেখে তাকে ক্ষুৎ-পিপাসায় কষ্ট দেওয়া হতো। কখনো উত্তপ্ত কংকর-বালুর উপরে হাত-পা বেঁধে ফেলে রেখে বুকে পাথর চাপা দেওয়া হতো। কিন্তু বেলাল শুধুই বলতেন ‘আহাদ’ ‘আহাদ’। একদিন রাসূলুল্লাহ (সা.) পাশ দিয়ে যাবার সময় এই দৃশ্য দেখে বললেন, ‘আহাদ’ অর্থাৎ ‘আল্লাহ তোমাকে মুক্তি দেবেন’। পরে আবুবকর (রা.) তাকে খরীদ করে মুক্ত করে দেন। (৩) উম্মে উবাইস, জিন্নীরাহ, নাহদিয়াহ ও তার কন্যা এবং বনু মুআম্মাল-এর জনৈকা দাসী ইসলাম কবুল করলে তারা সবাই বর্বরতম নির্যাতনের শিকার হন। জিন্নীরাহকে যখন আবুবকর (রা.) মুক্ত করেন, তখন সে ছিল অন্ধ। কুরায়েশরা বলল, লাত-ওয্যার অভিশাপে সে অন্ধ হয়ে গেছে। তখন জিন্নীরাহ বলে উঠেন, আল্লাহর ঘরের কসম! লাত-ওয্যা কারো কোনো ক্ষতি করতে পারে না, উপকারও করতে পারে না’। তখনই আল্লাহ তার দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দেন’। (৪) খাববাব ইবনুল আরাত ছিলেন ষষ্ঠ মুসলমান। মুশরিক নেতারা তার উপরে লোমহর্ষক নির্যাতন চালায়। তাকে জ্বলন্ত লোহার উপরে চিৎ করে শুইয়ে বুকের উপরে পাথর চাপা দেওয়া হয়। তাতে তার পিঠের চামড়া ও মাংস গলে লোহার আগুন নিভে যায়। অকথ্য নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে তিনি একদিন রাসূল (সা.)-এর নিকটে যান ও তাঁকে কাফেরদের বিরুদ্ধে দো‘আ করার আবেদন জানান। তখন রাগতঃস্বরে রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমাদের পূর্বেকার জাতিসমূহের লোকদের দ্বীনের কারণে গর্ত খোঁড়া হয়েছে। অতঃপর তাতে নিক্ষেপ করে তাদের মাথার মাঝখানে করাত রেখে দেহকে দ্বিখন্ডিত করা হয়েছে। লোহার চিরুনী দিয়ে মাংস ও শিরাসমূহ হাড্ডি থেকে পৃথক করে ফেলা হয়েছে। তথাপি এগুলি তাদেরকে তাদের দ্বীন থেকে বিচ্যুত করতে পারেনি। আল্লাহর কসম! অবশ্যই তিনি এই ইসলামী শাসনকে এমনভাবে পূর্ণতা দান করবেন যে, একজন আরোহী (ইয়ামনের রাজধানী) ছান‘আ থেকে হাজরামাউত পর্যন্ত একাকী ভ্রমণ করবে। অথচ, সে আল্লাহ ব্যতীত কাউকে ভয় করবে না। কিন্তু তোমরা বড়ই ব্যস্ততা দেখাচ্ছ’। এ হাদীস শোনার পর তিনি আশ্বস্ত হন ও তার ঈমান আরও বৃদ্ধি পায়। ওমর ও ওসমান (রা.)-এর খেলাফতকালে খাববাব (রা.)-এর জন্য বড় অংকের রাষ্ট্রীয় ভাতা নির্ধারণ করা হয়। এসময় তিনি বাড়ির একটি কক্ষে অর্থ জমা রাখতেন, যা তার সাথীদের জানিয়ে দিতেন। অতঃপর অভাবগ্রস্তরা সেখানে যেত এবং প্রয়োজনমত নিয়ে নিত। তিনি বলতেন, ‘আমি যখন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে ছিলাম, তখন আমি একটি দীনার বা দিরহামেরও মালিক ছিলাম না। আর এখন আমার সিন্দুকের কোণায় চল্লিশ হাজার দীনার রয়েছে। আমি ভয় পাচ্ছি, আল্লাহ আমার সকল নেক আমলের সওয়াব আমার জীবদ্দশায় আমার ঘরেই দিয়ে দেন কি-না!’। মৃত্যুর সময় তিনি কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ‘তোমরা আমাকে এমন ভাইদের কথা স্মরণ করিয়ে দিলে, যারা তাদের সম্পূর্ণ নেকী নিয়ে বিদায় হয়ে গেছেন। দুনিয়ার কিছুই তারা পাননি’। আর আমরা তাঁদের পরে বেঁচে আছি। অবশেষে দুনিয়ার অনেক কিছু পেয়েছি। অথচ তাঁদের জন্য আমরা মাটি ব্যতীত কিছুই পাইনি।

মদীনায় প্রথম দাঈ ও ওহোদ যুদ্ধের পতাকাবাহী মুছ‘আব বিন ‘ওমায়ের শহীদ হওয়ার পর কিছুই ছেড়ে যায়নি একটি চাদর ব্যতীত। রাসুল (সা.)-এর চাচা হামজার জন্য কাফনও জুটেনি। মাথা ঢাকলে পা ঢাকেনি। পা ঢাকলে মাথা ঢাকেনি। অতঃপর সেখানে ‘ইজখির’ ঘাস দিয়ে ঢাকা হয়েছিল’ (দ্র. সীরাতুর রাসুল (সা.)। এভাবে কেবলমাত্র জান্নাত লাভের স্বার্থে সাহাবীগণ হাসিমুখে জীবন উৎসর্গ করেছেন।

নির্যাতিত মুসলমানদের সুসংবাদ দিয়ে আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর তাদের প্রতিপালক তাদের দো‘আ কবুল করলেন যে, পুরুষ হোক বা নারী হোক আমি তোমাদের কোন কর্মীর কর্মফল বিনষ্ট করব না। তোমরা পরস্পরে (কর্মফলে) সমান। অতঃপর যারা হিজরত করেছে ও স্ব স্ব বাড়ি থেকে বহিষ্কৃত হয়েছে এবং আমার রাস্তায় নির্যাতিত হয়েছে। যারা যুদ্ধ করেছে ও নিহত হয়েছে, আমি অবশ্যই তাদের ত্রুটিসমূহ মার্জনা করব এবং অবশ্যই আমি তাদের জান্নাতে প্রবেশ করাবো, যার তলদেশে নদীসমূহ প্রবাহিত। এটি আল্লাহর নিকট হ’তে প্রতিদান। বস্তুত আল্লাহর নিকটেই রয়েছে সর্বোত্তম পুরস্কার’ (আলে ইমরান ৩/১৯৫)।

শিক্ষণীয় বিষয়সমূহ : (১) তাওহীদ, রিসালাত ও আখেরাতের উপরে বিশ্বাস দৃঢ় থাকার কারণেই সাহাবায়ে কেরাম লোমহর্ষক নির্যাতনসমূহ বরণ করে নিতে সমর্থ হয়েছিলেন। অথচ, নির্যাতনকারীরাও এসবে বিশ্বাসী ছিল বলে দাবি করত। প্রকৃত অর্থে তারা ছিল কপট বিশ্বাসী অথবা দুর্বল বিশ্বাসী। এ যুগেও ঐরূপ মুসলমানেরা দৃঢ় বিশ্বাসী খাঁটি মুসলমানদের ক্ষেত্র বিশেষে অনুরূপ নির্যাতন করে থাকে। (২) প্রকৃত ও দৃঢ় বিশ্বাসীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমেই সমাজ বিপ্লব সাধিত হয়, কপট, দুর্বল বিশ্বাসী ও সুবিধাবাদীদের মাধ্যমে নয়। তাদের দুনিয়াবী জৌলুস যতই থাক না কেন। (৩) বিশ্বাস ও কর্মের পরিবর্তন ব্যতীত সমাজের কাক্সিক্ষত পরিবর্তন সম্ভব নয়। (৪) শুধু নেতা নয়, সাথে সাথে কর্মীদের নিঃস্বার্থ ত্যাগ ও কুরবানীর মাধ্যমেই একটি মহতী আদর্শ প্রতিষ্ঠা লাভ করে থাকে। (৫) জুলুম প্রতিরোধের বৈধ কোনো পথ খোলা না থাকলে দৃঢ়ভাবে ধৈর্য ধারণ করে আল্লাহর রহমত কামনা করাই হলো মুক্তির একমাত্র পথ।

আল্লাহ রাববুল ‘আলামীন সিরিয়ায় ইসলামী শাসনের সুবাতাস বইয়ে দিন। নবীদের স্মৃতিধন্য ও মে‘রাজের পবিত্র ভূমি শামের রক্তাক্ত ও বেদনাময় অধ্যায়ের ইতি হোক! ইমাম শাফেঈ, ইবনু কুদামাহ, নববী, ত্বাবারাণী, ইবনু তায়মিয়াহ, ইবনুল ক্বাইয়িম, ইবনু কাছীর, যাহাবী, আলবানী, আরনাঊত্বসহ বহু মনীষীর পদচারণায় ধন্য দামেশক, হাল্ব, হিম্ছের মত শামের ইতিহাসখ্যাত শহরগুলো পুনরায় আপন ঐতিহ্যে সমুজ্জ্বল হয়ে উঠুক, একান্তভাবে সেই প্রার্থনা করি।

লেখক: আমীর, আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ ও প্রফেসর (অব.) আরবী বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী শক্তির মধ্যে দূরত্ব কাম্য নয়
সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে
মাসে অন্তত একটি বই পড়ুন
সংখ্যালঘু নির্যাতনের ভারতীয় বয়ান থেকে এদেশের হিন্দুদের সতর্ক থাকতে হবে
নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষকদের প্রস্তুতি নিতে হবে
আরও

আরও পড়ুন

এজেন্সি প্রতি ন্যূনতম হজযাত্রী কোটা ১ হাজারই থাকছে

এজেন্সি প্রতি ন্যূনতম হজযাত্রী কোটা ১ হাজারই থাকছে

বিপিএলে ছক্কার নতুন রেকর্ড

বিপিএলে ছক্কার নতুন রেকর্ড

জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী শক্তির মধ্যে দূরত্ব কাম্য নয়

জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী শক্তির মধ্যে দূরত্ব কাম্য নয়

সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে

সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে

ফুডপ্যান্ডায় সিপি ফাইভ স্টারের ১০০টি আউটলেটের খাবার অর্ডার করা যাবে

ফুডপ্যান্ডায় সিপি ফাইভ স্টারের ১০০টি আউটলেটের খাবার অর্ডার করা যাবে

চীন সফর বাতিল, মন্ত্রীত্ব হারানোর ঝুঁকিতে টিউলিপ

চীন সফর বাতিল, মন্ত্রীত্ব হারানোর ঝুঁকিতে টিউলিপ

রাজধানীর উত্তরাতে শীতার্তদের মধ্যে সোনালী ব্যাংকের কম্বল বিতরণ

রাজধানীর উত্তরাতে শীতার্তদের মধ্যে সোনালী ব্যাংকের কম্বল বিতরণ

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে এলো ৫ টন জিরা

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে এলো ৫ টন জিরা

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মোহাম্মদ নুরুল হক

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মোহাম্মদ নুরুল হক

জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণে সহযোগিতা করবে সরকার: তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা

জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণে সহযোগিতা করবে সরকার: তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা

চট্টগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজে বাস উপহার দিল আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

চট্টগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজে বাস উপহার দিল আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

বোরাক রিয়েল এস্টেটের ৪০০ কোটি টাকার আইপিও আবেদন বাতিল করেছে বিএসইসি

বোরাক রিয়েল এস্টেটের ৪০০ কোটি টাকার আইপিও আবেদন বাতিল করেছে বিএসইসি

সাংবাদিকদের লাশ উদ্ধার

সাংবাদিকদের লাশ উদ্ধার

সিরিয়ায় সরকারি কর্মচারীদের বেতন ৪০০ শতাংশ বৃদ্ধির ঘোষণা

সিরিয়ায় সরকারি কর্মচারীদের বেতন ৪০০ শতাংশ বৃদ্ধির ঘোষণা

ঈশ্বরগঞ্জে তরুণদের নিয়ে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

ঈশ্বরগঞ্জে তরুণদের নিয়ে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

মেক্সিকোতে পানশালায় বন্দুক হামলা, নিহত ৫

মেক্সিকোতে পানশালায় বন্দুক হামলা, নিহত ৫

যুক্তরাষ্ট্রের ৭ অঙ্গরাজ্যে জরুরি অবস্থা, ১৫০০ ফ্লাইট বাতিল

যুক্তরাষ্ট্রের ৭ অঙ্গরাজ্যে জরুরি অবস্থা, ১৫০০ ফ্লাইট বাতিল

চলতি বছর গরম নিয়ে দুঃসংবাদ

চলতি বছর গরম নিয়ে দুঃসংবাদ

কাশ্মীরিদের আত্মনিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় বৈশ্বিক পদক্ষেপের আহ্বান

কাশ্মীরিদের আত্মনিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় বৈশ্বিক পদক্ষেপের আহ্বান

গাজায় ১ হাজার মসজিদ ধ্বংস করেছে ইসরাইল

গাজায় ১ হাজার মসজিদ ধ্বংস করেছে ইসরাইল