মেঘনা আলমের আটকাদেশ : সরকারের সঠিক সিদ্ধান্ত

Daily Inqilab ইনকিলাব

১৩ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৩০ এএম | আপডেট: ১৩ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৪০ এএম

গত বুধবার রাতে মডেল ও মিস আর্থ বাংলাদেশ-২০২০ বিজয়ী মেঘনা আলমকে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত করা, গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি স¤পর্ক মিথ্যাচার ছড়ানো, আন্তঃরাষ্ট্রীয় স¤পর্কে অবনতি ঘটানোর অপচেষ্টা এবং দেশকে অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকার অভিযোগে তার বসুন্ধরাস্থ বাসা থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গ্রেফতার করে। গ্রেফতারের আগে মেঘনা আলম ফেসবুক লাইভে এসে পুলিশ পরিচয়ধারীরা তার বাসার দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করার চেষ্টা করছে বলে জানান। তিনি বিভিন্ন জনের সহযোগিতা কামনা করেন। লাইভটি প্রায় ১২ মিনিট চলার পর বন্ধ হয়ে যায় এবং পরবর্তী সময়ে সেটি ডিলিটও হয়ে যায়। এরপর মেঘনা আলম নিখোঁজ হয়েছেন বলে খবর ছড়ায়। তবে গত বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের মাধ্যমে তাকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে আটকাদেশ দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়। আদালতের আদেশে বলা হয়, ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২ (এফ) ধারার জননিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা পরিপন্থী ক্ষতিকর কার্য থেকে নিবৃত্ত করার জন্য এবং আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থে আবশ্যক অনুভূত হওয়ায় ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ৩(১) ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে মেঘনা আলমকে ৩০ দিন কারাগারে আটক রাখার আদেশ দেওয়া হয়েছে। গত শুক্রবার দুপুরে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেসন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান জানিয়েছেন, সব আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মেঘনা আলমকে নিরাপত্তা হেফাজতে রাখা হয়েছে। তিনি জানান, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে, ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত এ আদেশ দেন। এরপর তাকে গাজীপুরের কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।

বিশেষ ক্ষমতা আইনে মেঘনা আলমকে গ্রেফতার করা নিয়ে বেশ কিছু মিডিয়া ও মানবাধিকার সংস্থা নিন্দা জানিয়েছে। তাকে অবিলম্বে মুক্তি দেয়ার কথা বলেছে। তারা বিশেষ ক্ষমতা আইনকে কালো আইন বলে সমালোচনাও করেছে। প্রশ্ন হচ্ছে, আইনটি যেহেতু বাতিল হয়নি এবং কেউ যদি এ আইনের ব্যত্যয় ঘটায়, তাহলে তাকে কেন গ্রেফতার করা যাবে না? যতক্ষণ এ আইন রয়েছে, ততক্ষণ পর্যন্ত এর ধারা অনুযায়ী, কেউ অভিযুক্ত বা অপরাধ করলে তা প্রয়োগে বাধা কোথায়? আইনটি যদি বাতিল হতো বা এ ধরনের আইন না থাকত, তাহলে তা অবশ্যই মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল হতো। এখানে দেখতে হবে, যাকে যে অভিযোগে আটক করা হয়েছে, তার কতটা ভিত্তি রয়েছে। মেঘনা আলমকে যে অভিযোগে আটক করা হয়েছে, এখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তা তদন্ত করবে। প্রয়োজনে জিজ্ঞাসাবাদ করবে। যেসব মানবাধিকার সংস্থা ও মিডিয়া মেঘনা আলমকে আটক করা নিয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে বলে রব তুলেছে, তারাও এ ঘটনার অনুসন্ধান করে প্রতিবেদন প্রকাশ করে তার আটক সঠিক হয়নি বলে প্রমাণ দিতে পারে। তা না করে, মানবাধিকার গেল গেল বলে রব তুললে তো হবে না। মেঘনা আলমের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে, তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, আন্তঃরাষ্ট্রীয় স¤পর্কে অবনতি ঘটানোর অপচেষ্টা। এটি একটি মারাত্মক অভিযোগ। কারণ, দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি ঘটানোর মতো ঘটনা রাষ্ট্রবিরোধী। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে যদি তার কর্মকা-ে তা প্রতীয়মান হয় কিংবা কোনো তথ্য থাকে, তাহলে তাকে আটক করে নিবৃত্ত করা অবশ্যই তার দায়িত্ব ও কর্তব্য। মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রশ্ন তোলা একটি বাংলা পত্রিকার প্রতিবেদনে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছে, মেঘনা আলমের সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যের একটি শক্তিশালী দেশের বাংলাদেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল। পরে সেই সম্পর্কে টানাপোড়েন তৈরি হয়। এর জেরে তাকে আটক করা হয়। যদি তাই হয়, তাহলে মেঘনা আলম এ সম্পর্ককে পুঁজি করে এমন কিছু কাজ করেছেন, যাতে গোয়েন্দা সংস্থার কাছে প্রতীয়মান হয়েছে বা এমন তথ্য রয়েছে, যা আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। ফলে তাকে আটক করা ছাড়া বিকল্প ছিল না। এখানে দুই দেশেরই ভাবমর্যাদার বিষয়টি জড়িত। উল্লেখিত পত্রিকাটির প্রতিবেদনে ‘মধ্যপ্রাচ্যের শক্তিশালী দেশ’ বলে যে কথা বলা হয়েছে, সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে ‘শক্তিশালী’ এই দেশকে সউদী আরব বলে অনেকে বলেছেন। যদি তাই হয়, তাহলে মেঘনা আলমের ‘অপ্রকাশিত ঘটনা’, যা বাংলাদেশ ও সউদী আরবের ভাবমর্যাদা ক্ষুণœ করতে পারে, সেই শঙ্কা থেকে তাকে আটক করে নিবৃত্ত করা যৌক্তিক। বলার অপেক্ষা রাখে না, আমাদের জনশক্তি রফতানির একক বৃহৎ দেশ সউদী আরব। জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ অধিদফতরের (বিএমইটি) হিসাব অনুযায়ী, মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে প্রায় ৮০ লাখ বাংলাদেশী কর্মরত। এর মধ্যে শুধু সউদী আরবের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বর্তমানে প্রায় ৩২ লাখ বাংলাদেশী কর্মরত। দেশটিতে জনশক্তি রফতানি ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে। বিএমইটির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৩ সালে দেশটিতে জনশক্তি রফতানি হয়, ৪ লাখ ৯৭ হাজার। ২০২৪ থেকে এ বছরের এখন পর্যন্ত রফতানি হয়েছে, ৫ লাখ ৪১ হাজার। এমতাবস্থায়, কোনো অনাকাক্সিক্ষত ও অবাঞ্চিত ঘটনার জেরে যদি দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়, তাহলে আমাদের জনশক্তির বিশাল এই বাজার মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এমনও হতে পারে, দেশটি ক্ষুব্ধ হয়ে বাংলাদেশের জনশক্তি রফতানি বন্ধ এবং কর্মরতদের ফেরত পাঠিয়ে দিতে পারে। তাহলে, লাখ লাখ বাংলাদেশী বেকার হয়ে দেশে ফিরবে। তখন তাদের পরিবারের কী অবস্থা দাঁড়াবে! বেকারত্ব কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে! রেমিট্যান্সের অবস্থা কী হবে! দেশের অর্থনীতিতে এর যে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে, তার ধাক্কা কি বাংলাদেশ সামলাতে পারবে। এমনিতেই তো বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের চলমান শুল্কারোপ নিয়ে যে ‘বাণিজ্য যুদ্ধ’ চলছে, তাতে বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক মন্দাবস্থা আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর ধাক্কা বাংলাদেশে লাগার শঙ্কার কথা ব্যক্ত করেছেন অর্থনীতিবিদরা। এছাড়া, ওমান, কুয়েত প্রভৃতি দেশের শ্রমবাজার বন্ধ হয়ে রয়েছে। ফলে মধ্যপ্রাচ্যের শ্রমবাজর সংকুচিত হয়ে গেছে। একমাত্র সউদী আরবেই খোলা আছে। যেখানে সরকার সউদী আরবকে আরও বেশি জনশক্তি নিতে এবং বিনিয়োগ করতে আহ্বান জানাচ্ছে, দেশটিও তাতে সাড়া দিচ্ছে, এ অবস্থায় এ ধরনের অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা বাধ সাধবে, তা কোনোভাবেই বরদাশত করা যায় না। যারা মেঘনা আলমের আটকের ঘটনা নিয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে বলে হায় হায় করছে, তারা কি এগুলো ভেবে দেখেছে? লাখ লাখ প্রবাসী যদি বেকার হয়ে দেশে ফিরে আসে এবং তাদের পরিবার অচল হয়ে যায়, তা কি সবচেয়ে বড় মানবিক বিপর্যয় হবে না? অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল মেঘনা আলমের আটকা নিয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে বলে যে বিবৃতি দিয়েছে, প্যালেস্টাইনে সন্ত্রাসী ইসরাইলি বাহিনী যে প্রতিনিয়ত ফিলিস্তিনিদের ওপর গণহত্যা চালাচ্ছে, তা নিয়ে কি কোনো বিবৃতি দিয়েছে? এখানে তাদের মানবাধিকারের সেন্টিমেন্ট কোথায়? তাদের মানবিক চেতনার কেন টনক নড়ে না? ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সময় তো বিশেষ ক্ষমতা আইনসহ নানা আইনে অনেক আলেম-ওলামা এবং বিশিষ্টজনদের অহরহ আটক করা হয়েছে। তখন তো এসব মানবাধিকার সংস্থা, পত্রিকা ও ইউটিউবাররা টুঁ শব্দ করেনি। কেন করেনি? এখনো তাদের অনেকে আটক আছে। তাদের ব্যাপারে তারা চুপ কেন? মেঘনা আলমের ঘটনা ব্যক্তিগত সমস্যা। এই সমস্যা কেন রাষ্ট্রের সমস্যা হয়ে দুই দেশের সম্পর্কের ওপর প্রভাব ফেলবে? এটা কোনোভাবেই হতে দেয়া যায় না। এ ব্যাপরে সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া ছাড়া বিকল্প নেই।

সচেতন মহল মনে করছেন, মেঘনা আলম রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের ঘুঁটি হিসেবে কাজে লিপ্ত ছিল। সে দেশবিরোধী চক্রের ‘প্ল্যান্টেড এজেন্ট’। সরকার তাকে আটক করে সময়োপযোগী পদক্ষেপ ও সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পর্যবেক্ষকদের মতে, মেঘনা আলম ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কূটনীতিকের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক করেছে। ফাঁদে ফেলে ‘ব্ল্যাকমেইল’ বা জিম্মি করতে চেয়েছে। এদিকে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মেঘনা আলমের উগ্র জীবনের নানা ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। এমনকি, তার আটকের আগে তিনি যে লাইভ করেছেন, তাতেও তাকে অশালীনভাবে দেখা গেছে। এর মাধ্যমে তার জীবনযাপন সম্পর্কে আঁচ করা যায়। মডেল বা তারকা হিসেবে তার ব্যক্তিজীবন যেমনই হোক না কেন এবং সমাজে তা গ্রহণযোগ্য হোক বা না হোক, সেটা তার ব্যক্তিগত রুচিবোধের ওপর নির্ভর করে। তবে তার কর্মকা-ে যদি দেশের ভাবমর্যাদা ক্ষণœ হয় এবং রাষ্ট্রবিরোধী হয়, তাবে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। গোয়েন্দা সংস্থা নিশ্চয়ই তার কর্মকা-ে রাষ্ট্রের ভাবমর্যাদা ক্ষুণেœর মতো তথ্য পেয়েছে এবং তার ভিত্তিতে তাকে আটক করেছে। এটা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দায়িত্ব এবং দেশের স্বার্থ রক্ষায় তাকে তা করতে হয়েছে। এখন তদন্ত সাপেক্ষে আইনি প্রক্রিয়ায় যদি তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ অসত্য প্রমাণিত হয়, তাহলে তিনি মুক্ত হবেন। তা নাহলে, আইনের ভিত্তিতে সাজা পাবেন। তথাকথিত ও উদ্দেশ্যমূলক মানবাধিকার লঙ্ঘনের ধোঁয়া তুলে তাকে পার করে দেয়ার সুযোগ নেই।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

সুন্দরবন রক্ষায় সচেতনতা বৃদ্ধি করা হোক
ইউনূস-মোদি বৈঠক : একটি পর্যালোচনা
গণঅভ্যুত্থান-উত্তর বাংলাদেশে সংক্ষুব্ধ ‘আমরা’ কারা?
জেনারেল এসির নামে প্রতারণা
সন্তানকে নৈতিক শিক্ষা দিন
আরও
X

আরও পড়ুন

সড়ক বিহীন সেতু,কাজে আসছেনা এলাকাবাসীর

সড়ক বিহীন সেতু,কাজে আসছেনা এলাকাবাসীর

দুর্নীতির অভিযোগে নওগাঁ সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দুদকের অভিযান

দুর্নীতির অভিযোগে নওগাঁ সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দুদকের অভিযান

কলাপাড়ায় একটি ছাগলকে কেন্দ্র করে দুই প্রতিবেশীর মধ্যে সংঘর্ষে, আহত-৪

কলাপাড়ায় একটি ছাগলকে কেন্দ্র করে দুই প্রতিবেশীর মধ্যে সংঘর্ষে, আহত-৪

ফ্যাসিস্টের পতন হয়েছে কিন্তু বিএনপি  নিয়ে ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত রয়েছে  -মিজান চৌধুরী

ফ্যাসিস্টের পতন হয়েছে কিন্তু বিএনপি  নিয়ে ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত রয়েছে  -মিজান চৌধুরী

উইন্ডিজকে হারালেই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

উইন্ডিজকে হারালেই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

গাজায় মানবিক সহায়তা নিষিদ্ধ ঘোষণা ইসরায়েলের, সংকট তীব্র

গাজায় মানবিক সহায়তা নিষিদ্ধ ঘোষণা ইসরায়েলের, সংকট তীব্র

টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. ইউনূস

টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. ইউনূস

বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে প্রজ্ঞাপন জারি

বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে প্রজ্ঞাপন জারি

সুন্নত নামাজে ভুল করে নামাজ শেষ করে ফেলা প্রসঙ্গে?

সুন্নত নামাজে ভুল করে নামাজ শেষ করে ফেলা প্রসঙ্গে?

কূট-কৌশলে ‌ভিআইপিদের টার্গেট করতেন মেঘনা আলম চক্র

কূট-কৌশলে ‌ভিআইপিদের টার্গেট করতেন মেঘনা আলম চক্র

সুন্দরবন রক্ষায় সচেতনতা বৃদ্ধি করা হোক

সুন্দরবন রক্ষায় সচেতনতা বৃদ্ধি করা হোক

ইউনূস-মোদি বৈঠক : একটি পর্যালোচনা

ইউনূস-মোদি বৈঠক : একটি পর্যালোচনা

উইন্ডিজের বিপক্ষে সেরাটা দিতে প্রস্তুত বাংলাদেশ: নিগার

উইন্ডিজের বিপক্ষে সেরাটা দিতে প্রস্তুত বাংলাদেশ: নিগার

গণঅভ্যুত্থান-উত্তর বাংলাদেশে সংক্ষুব্ধ ‘আমরা’ কারা?

গণঅভ্যুত্থান-উত্তর বাংলাদেশে সংক্ষুব্ধ ‘আমরা’ কারা?

জেনারেল এসির নামে প্রতারণা

জেনারেল এসির নামে প্রতারণা

ইমরান খান-বুশরা বিবির বিয়ের অজানা অধ্যায় প্রকাশ

ইমরান খান-বুশরা বিবির বিয়ের অজানা অধ্যায় প্রকাশ

নোয়াখালীতে ব্রা‌ন্ডের নকল বস্তায় চাউল প‌্যা‌কেট ক‌রে বি‌ক্রি ;ভোক্তা অ‌ধিকা‌রের ১ লক্ষ টাকা জরিমানা

নোয়াখালীতে ব্রা‌ন্ডের নকল বস্তায় চাউল প‌্যা‌কেট ক‌রে বি‌ক্রি ;ভোক্তা অ‌ধিকা‌রের ১ লক্ষ টাকা জরিমানা

মঞ্চে অল কোয়ায়েট অন দ্য ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট

মঞ্চে অল কোয়ায়েট অন দ্য ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট

মুক্তির অপেক্ষায় মিজানুর রহমান লাবুর সিনেমা আতরবিবিলেন

মুক্তির অপেক্ষায় মিজানুর রহমান লাবুর সিনেমা আতরবিবিলেন

সোস্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকা আমাকে শান্তি দিয়েছে :বাঁধন

সোস্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকা আমাকে শান্তি দিয়েছে :বাঁধন