ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪ আশ্বিন ১৪৩১

কৃষকের ভাগ্যের পরিবর্তন কবে হবে?

Daily Inqilab মো. বশিরুল ইসলাম

১৮ নভেম্বর ২০২৩, ১২:২৭ এএম | আপডেট: ১৮ নভেম্বর ২০২৩, ১২:২৭ এএম

দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ বলে দীর্ঘদিন ধরে প্রচার করা হচ্ছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, চলতি মৌসুমের শুরুতে কৃষকরা প্রতি কেজি আলু বিক্রি করেছে ১০ থেকে ১২ টাকায়। সে কৃষককে বর্তমানে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি আলু কিনতে হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকায়। শুধু আলু নয়, সব কৃষিপণ্যেই একই অবস্থা। শুধু উন্নতি হচ্ছে মুনাফালোভী ব্যবসায়ীদের। আসলে, ফসল ফলিয়ে কৃষকের ভাগ্যের বিন্দুমাত্র পরিবর্তন হচ্ছে না। কোনো রকমে খেয়ে পরে বেঁচে আছে কৃষকরা।

মনে আছে, ২০০৮ সালে যখন বিশ্বজুড়ে খাদ্য সংকট, বাংলাদেশে দুই দফা বন্যা এবং সিডরের মতো বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড় হয়েছিল। তখন আন্তর্জাতিক বাজারে চালের সরবরাহ কমে গিয়েছিল এবং মূল্য বেড়ে যাওয়ার কারণে অর্থ দিয়েও চাল কিনতে পারেনি। এমনকি প্রতিবেশী দেশ ভারত চাল রপ্তানির ক্ষেত্রেও নজিরবিহীন টালবাহানা শুরু করে দিয়েছিল। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের জাতীয় নেতাদের বোধোদয় হয়। তারা বুঝতে পারেন জাতির অস্তিত্ব রক্ষার জন্য কৃষিকে গুরুত্ব দেয়ার বিকল্প নেই। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পহেলা অগ্রহায়ণকে জাতীয় কৃষি দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। তারপর থেকে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে।

প্রশ্ন আসতে পারে, যে কৃষকদের জন্য এ দিবস পালন করা হচ্ছে তাদের ভাগ্য কী আজও পরিবর্তন হয়েছে? আমাদের দেশে সিংহভাগ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কৃষির ওপর নির্ভরশীল। অথচ বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষকের অবস্থা দিন দিন দুর্বিষহ হয়ে উঠছে। কৃষকের বর্তমান দুর্দশা মৌসুমি নয়; তা অব্যাহত থাকে মূলত সারাবছর। কেননা, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কৃষক তার কষ্টার্জিত ফসলের ন্যায্য দাম পায় না এবং বছরজুড়ে সীমাহীন বৈষম্যের শিকার হয়ে থাকে। কৃষকের সংকট নিয়ে সারাবছরই ঘুরেফিরে এসব কথা বলে আসছি। কোনো উন্নতি হচ্ছে না। বরং বর্তমানে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কৃষকের ফসল উৎপাদনের উপকরণের দাম বেড়ে গেছে। ভোক্তা পর্যায়ে পণ্যের দাম বাড়লেও প্রকৃত কৃষক উৎপাদন খরচই তুলতে পারছে না। এখানে লাভের অংশ চলে যায় মধ্যস্বত্বভোগীদের কাছে। প্রতি বছর লোকসানের বোঝা মাথায় নিয়ে কৃষক ন্যূনতমভাবে বেঁচে থাকার জন্য নতুন করে কাজ শুরু করে।

আমি নিজে কৃষক পরিবারের ছেলে। ফসল ফলাতে গিয়ে একজন কৃষকের কী রকম শ্রম ও অর্থের প্রয়োজন হয় তা আমার জানা। এদেশের কৃষক হরতাল করতে পারে না, তারা দুর্বল কণ্ঠ নিয়ে তাদের ন্যায্যমূল্য ও ন্যায্য অধিকারের আন্দোলনও জানে না। কৃষির ওপর নির্ভরশীল এ দেশে কৃষকদের ভাগ্য নিয়ে এ খেলা আর কত দিন চলবে, এ প্রশ্ন এ দেশের নীতিনির্ধারকদের কাছেই রইল। মেহনতি মানুষের স্বার্থরক্ষায় কবি নজরুল ‘লাঙ্গল’র মাধ্যমে সমস্যাজর্জরিত কৃষকের পক্ষে যে দাবিগুলো পেশ করেছিলেন, তার ঐতিহাসিক তাৎপর্য রয়েছে। কৃষক যাতে তার উৎপন্ন ফসল থেকে উপযুক্ত মুনাফা পায়, জমিতে তার কায়েমি স্বত্ব বজায় থাকে এবং জমি থেকে তাকে উচ্ছেদ করা না যায়, এ দাবিগুলো আজকের দিনেও শুধু কৃষক নয়, গোটা জাতির কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

মিডিয়ার কল্যাণে আমরা জেনেছি, ফসল উৎপাদনে বিশ্বের সেরা দশে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ। বিশ্বের বড় বড় আয়তনের দেশগুলোকে পেছনে ফেলে ২২টি কৃষিপণ্য উৎপাদনের তালিকায় শীর্ষ দশে অবস্থান করে নিয়েছে। সম্প্রতি জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। এ খবর দেশের জন্য যেমন সুখবর তেমনি এ ধারা অব্যাহত রাখতে কৃষকদের ভর্তুকি এবং পণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতের ওপর জোর দেয়ার কোনো বিকল্প নেই। ন্যায্যমূল্যপ্রাপ্তি নিশ্চিত করার জন্য কৃষক-গবেষক-সম্প্রসারণ কর্মী-ব্যবসায়ীদের মধ্যে নিবিড় সম্পর্ক স্থাপন জরুরি।

করোনা মহামারির রেশ কাটতে না কাটতেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এখন চলছে ইসরাইল- ফিলিস্তিন যুদ্ধ। দেশে চলছে বিরোধীদলগুলো অবরোধ। এসব দেশের খাদ্য শৃঙ্খলে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। তবে এমন অবস্থাতেও থেমে থাকেননি কৃষকরা। সবকিছু উপেক্ষা করেই ছুটে চলছেন ফসলের মাঠে। ফলাচ্ছেন ফসল। তাদের এ হাড়ভাঙা শ্রমের কারণেই আয়তনের দিক দিয়ে বিশ্বের ৯৪তম দেশ হলেও এফএওর হিসাবে দেখা যায়, প্রাথমিক কৃষিপণ্য শুধু ফসল উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান এখন ১৪তম। শীর্ষে রয়েছে চীন, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র। জনবহুল এদেশে যত বেশি ফসল উৎপাদন হয়, তত আমাদের প্রয়োজন মেটাতে হিমশিম খেতে হয়। এ পরিস্থিতিতে উৎপাদন আরও বাড়াতে হবে। এজন্য কৃষদের আরও বেশি সহায়তা দিতে হবে। তারা যাতে ন্যায্যমূল্য পায়, সেটার নিশ্চয়তা বিধান করতে হবে।

আমাদের দেশের সরকার থেকে শুরু করে জনগণ পর্যন্ত সবাই কৃষির সার্বিক উন্নতি ও মঙ্গল কামনা করে বলে আমরা বিশ্বাস করি। ১০ টাকার বিনিময়ে ব্যাংক হিসাব উন্মুক্তকরণ, সেচের পানির ভর্তুকির টাকা সরাসরি কৃষকের একাউন্টে ট্রান্সফার করা এবং সেই সঙ্গে ১ কোটি ৮২ লাখ কৃষকের মাঝে উপকরণ সহায়তা কার্ড বিতরণ করা হয়েছে। যুগান্তকারী এসব সিদ্ধান্তেও কৃষিতে বিপ্লব এনে দিতে দারুণভাবে সাহায্য করেছে। সরকারিভাবে দেশের ৩৫টি জেলায় ২৫ শতাংশ ভর্তুকিতে ট্রাক্টর, পাওয়ার টিলার, হারভেস্টরসহ বিভিন্ন কৃষি যন্ত্রপাতি সরবরাহের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়া কৃষক ডাটাবেজ তৈরি, কৃষি জমিতে অবকাঠামো নির্মাণ নিষিদ্ধ, কৃষি উপকরণ আমদানিতে সহায়তা প্রদান কৃষির ব্যাপারে সরকারি সদিচ্ছার প্রকৃষ্ট উদাহরণ।

দেশে কৃষি ও কৃষককে কেন্দ্র করে প্রতিটি বড় রাজনৈতিক দলের কৃষক সংগঠন রয়েছে। এ সংগঠন কৃষককে কেন্দ্র করে গঠন করা হলেও রাজনীতির মূলধারা থেকে প্রান্তে ঠেলে দেয়া হয় কৃষি ও কৃষকের স্বার্থকে। বরং দলীয় স্বার্থ রক্ষায় ব্যস্ত থাকে এ সংগঠনগুলো। যদিও করোনাকালীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কৃষি ও সমবায় বিষয়ক উপ-কমিটি, কৃষক লীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন সংগঠন কৃষকদের ধান কাটতে সহযোগিতা করেছে, যা প্রশংসনীয়। আসলে আশির দশকে ক্ষেতমজুর আন্দোলনের পর কৃষিনির্ভর জনগোষ্ঠীর জন্য কোনো আন্দোলন গড়ে ওঠেনি।

উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে হলে প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকের সরাসরি বড় বাজারে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করতে হবে। নির্দিষ্ট এলাকাভিত্তিক কৃষক সংগঠন তৈরি করে গ্রুপ মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে করা যেতে পারে। বর্তমানে কৃষি বিভাগ এনএটিপি-২ প্রকল্পের আওতায় কিছুটা করে যাচ্ছে। মাঠ পর্যায়ে কৃষি বিভাগের কর্মীরা উৎপাদন বাড়ানোর পেছনে যে শ্রম ও সময় ব্যয় করে, এর কিছুটা সময় যদি ফসল বিক্রয়ে সহায়তা করতে পারত, তবে কৃষক কিছুটা লাভবান হতো। এছাড়া, বিভিন্ন প্রকল্পের প্রশিক্ষণে স্থানীয় ব্যবসায়ীকে অন্তর্ভুক্ত করে আধুনিক বাজার ব্যবস্থাপনার ওপর ধারণা দেওয়া যেতে পারে।

কৃষকের উৎপাদন ব্যয় হ্রাস করা, ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের বৃহৎ বাজারে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা, মিডিয়ায় বাজার তথ্য সম্প্রচার করা, পণ্য পরিবহনকালীন চাঁদা বন্ধ করা, প্রত্যন্ত অঞ্চলে পর্যাপ্ত পরিমাণ পণ্য সংগ্রহ কেন্দ্র স্থাপন, ইউনিয়ন পর্যায়ে বিপণন সেবা চালু করা, উপজেলা পর্যায়ে মিনি হিমাগার স্থাপন এবং জেলা পর্যায়ে কৃষক বাজার বা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা স্থাপন করা গেলে কৃষকের ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তির সংকট দূর হবে বলে আশা করা যায়। এর জন্য বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাকে এগিয়ে আসতে হবে এবং সরকারি পৃষ্টপোষকতার প্রয়োজন হবে। আবার যেহেতু, মৌসুমে জোগান বেশি থাকলে কৃষি পণ্যের দামও কমে যায়, কিন্তু অমৌসুমে উৎপাদিত পণ্যে কৃষক ভালো দাম পায়। তাই কৃষকদের অমৌসুমে ফসল উৎপাদনের উপর বেশি জোর দিতে হবে।

সরকার নির্ধারিত মূল্যে ধান ও গম সংগ্রহ করে থাকে। এটি কৃষকের উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য প্রদানের জন্য একটি প্রচেষ্টা মাত্র। ভারতের কেরালা রাজ্যে আনারস বিক্রির ওপর রাজ্য সরকার একটি নির্দিষ্ট দাম নির্ধারণ করে দেয়। ফলে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়কেই সন্তুষ্ট থাকতে দেখা যায়। সেখানে কেরালা পাইনঅ্যাপল সিটি নামে একটি বৃহৎ মার্কেট রয়েছে। এটি ‘কৃষক বাজার’ ধারণার আদলে গড়া। সব আনারস চাষি সরাসরি সেখানে এসে চুক্তিভিক্তিক আনারস বিক্রি করে। সেখান থেকে পুরো ভারতসহ প্রতিবেশী রাষ্ট্রে সংগঠনের মাধ্যমে আনারস সরববাহ করে থাকে। সেখানে দ্য পাইনঅ্যাপল ফারমারস অ্যাসোসিয়েশন কেরালা নামে একটি শক্তিশালী কৃষক সংগঠন রয়েছে, যার সদস্য সংখ্যা প্রায় ১ হাজার। সংগঠনকে শক্তিশালীকরণের পেছনে রাজ্য সরকারের যথেষ্ট পৃষ্ঠপোষকতা রয়েছে। শক্তিশালী কৃষক সংগঠনের মাধ্যমে ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তি নিশ্চিতকরণের এটি একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ হতে পারে।

লেখক: উপ-পরিচালক, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

সাধ্যের বাইরে গিয়ে মা-বাবার চাহিদা পূরণ করা প্রসঙ্গে?

সাধ্যের বাইরে গিয়ে মা-বাবার চাহিদা পূরণ করা প্রসঙ্গে?

আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা প্রথম বিদেশ সফরে যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন

আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা প্রথম বিদেশ সফরে যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন

ইসলামি দেশগুলোর মধ্যে জ্ঞানীয় বিজ্ঞানে শীর্ষ দুয়ে ইরান

ইসলামি দেশগুলোর মধ্যে জ্ঞানীয় বিজ্ঞানে শীর্ষ দুয়ে ইরান

জাইসের লেন্সের জয়জয়কার, স্মার্টফোনেও দুর্দান্ত

জাইসের লেন্সের জয়জয়কার, স্মার্টফোনেও দুর্দান্ত

সাগর-রুনি হত্যার বিচারের প্রাথমিক স্তর পরিষ্কার করা দরকার : শামসুজ্জামান দুদু

সাগর-রুনি হত্যার বিচারের প্রাথমিক স্তর পরিষ্কার করা দরকার : শামসুজ্জামান দুদু

আন্দোলন সংগ্রামে থাকা নেতাকর্মীদের পিছনে রাখার সুযোগ নেই : আমিনুল হক

আন্দোলন সংগ্রামে থাকা নেতাকর্মীদের পিছনে রাখার সুযোগ নেই : আমিনুল হক

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টার সাথে বিশ্ব ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টার সাথে বিশ্ব ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক

যশোরে সাবেক এমপি, এসপিসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

যশোরে সাবেক এমপি, এসপিসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি স্থানান্তরে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া রিটের আদেশ আগামী রোববার

এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি স্থানান্তরে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া রিটের আদেশ আগামী রোববার

গণহত্যাকারী আ.লীগের সঙ্গে আলোচনা নয় : আসিফ নজরুল

গণহত্যাকারী আ.লীগের সঙ্গে আলোচনা নয় : আসিফ নজরুল

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ডিএনসিসি’র সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি শুরু

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ডিএনসিসি’র সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি শুরু

প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে নোবিপ্রবি শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একদিনের বেতন প্রদান

প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে নোবিপ্রবি শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একদিনের বেতন প্রদান

সিল্ক রোড উৎসবে ইরানের ‘মেলোডি’

সিল্ক রোড উৎসবে ইরানের ‘মেলোডি’

বেনজির ও আজিজসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের

বেনজির ও আজিজসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের

৬ ব্যাংকের এমডি নিয়োগ বাতিল

৬ ব্যাংকের এমডি নিয়োগ বাতিল

১৪৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এলো সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে

১৪৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এলো সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর আমীর আলী চৌধুরীর ইন্তেকাল

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর আমীর আলী চৌধুরীর ইন্তেকাল

ভারতের কাছ থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আইন উপদেষ্টা

ভারতের কাছ থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আইন উপদেষ্টা

মেজর জে. অব. তারেক সিদ্দিকসহ ১০ জনের নামে মামলা

মেজর জে. অব. তারেক সিদ্দিকসহ ১০ জনের নামে মামলা