ঢাকা   রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৭ আশ্বিন ১৪৩১

মীলাদুন্নবী মাহফিল থেকে আমরা ঈমানকে পুনর্জ্জীবিত করতে পারি -সায়্যিদ মাআন আল হাসানী আল মক্কী

Daily Inqilab যুক্তরাজ্য সংবাদদাতা

২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৫৭ এএম | আপডেট: ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০০ পিএম

পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে ফুলতলী ইসলামিক সেন্টার কভেন্ট্রীর উদ্যোগে শাহজালাল জামে মসজিদ কভেন্ট্রীতে এক মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মক্কা শরীফের প্রখ্যাত বুযুর্গ ও মুহাদ্দিস সায়্যিদ মুহাম্মদ ইবনু আলাভী আল মালিকী (র.) এর জামাতা বিশিষ্ট ইসলামিক স্কলার সায়্যিদ মাআন আদ দাব্বাগ আল হাসানী মক্কী।

 

প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, মীলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উদযাপন করা মুসলমানদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি। এসব মাহফিলের মাধ্যমে আমরা আমাদের ঈমানকে নবায়ন করি, আমাদের অন্তরে নবীপ্রেমকে আরো মজবুত করি। আমাদের জন্য জরুরী হলো পরবর্তী প্রজন্মের কাছে মীলাদুন্নবী উদযাপনের গুরুত্বকে তুলে ধরা এবং এগুলো পালন করতে তাদরেকে উদ্বুদ্ধ করা।

 

 

ফুলতলী ইসলামিক সেন্টার কভেন্ট্রীর প্রিন্সিপাল শায়খ মাওলানা আবুল হাসানের উপস্থাপনায় মাহফিলে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন শাহজালাল জামে মসজিদ কভেন্ট্রীর ইমাম ও খতীব শায়খ মাওলানা নুরুজ্জামান, মাওলানা বদরুল ইসলাম ফুলতলী ইসলামিক সেন্টারের ইমাম ও খতীব মাওলানা মাহমুদুল হাসান।

মাহফিলে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ফুলতলী ইসলামিক সেন্টার কভেন্ট্রীর পরিচালক আলহাজ্ব মো. জসিম উদ্দিন, হাফিয মাওলানা সাব্বির আহমদ, মুজাহিদ খান,মোহাম্মদ গোলাম কিবরিয়া,মুহাম্মদ রেজাউল হক মুক্তা, শাহজালাল জামে মসজিদ কভেন্ট্রীর সেক্রেটারী আলহাজ্জ রইছ আলী, আলহাজ্জ আঙ্গুর বখশ,হাজী মুহাম্মদ রিয়াজ মিয়া,হাজী মুহাম্মদ মবশির মিয়া,হাফিজ মাওলানা ওলিউর রাহমান প্রমুখ।


বিভাগ : প্রবাস জীবন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গোলাগুলি, নিহত ৪

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গোলাগুলি, নিহত ৪

হাসিনা সরকারের ৬ মাসে মেট্রেরেলে ১৮ কোটি, বর্তমানে ১৮ দিনে সাড়ে ২০ কোটি টাকা আয়

হাসিনা সরকারের ৬ মাসে মেট্রেরেলে ১৮ কোটি, বর্তমানে ১৮ দিনে সাড়ে ২০ কোটি টাকা আয়

শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট হলেন কুমারা দিসানায়েকে, শপথ আগামীকাল

শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট হলেন কুমারা দিসানায়েকে, শপথ আগামীকাল

রাঙ্গামাটিতে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার, পরিস্থিতি স্বাভাবিক

রাঙ্গামাটিতে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার, পরিস্থিতি স্বাভাবিক

রিমান্ড শেষে দীপু, ইনু, মেনন, পলকসহ ৭ জন কারাগারে

রিমান্ড শেষে দীপু, ইনু, মেনন, পলকসহ ৭ জন কারাগারে

ইলিশ যাচ্ছে ভারতের ‘বিশেষ অনুরোধে’: উপদেষ্টা

ইলিশ যাচ্ছে ভারতের ‘বিশেষ অনুরোধে’: উপদেষ্টা

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ দুই বন্ধুর

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ দুই বন্ধুর

ইরানের কয়লা খনিতে ভয়াবহ গ্যাস বিস্ফোরণ, নিহত ৩০, আহত ১৭

ইরানের কয়লা খনিতে ভয়াবহ গ্যাস বিস্ফোরণ, নিহত ৩০, আহত ১৭

'নিরাপদ চাঁদপুর' চাই দাবিতে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

'নিরাপদ চাঁদপুর' চাই দাবিতে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩ মাসেরও বেশি সময় পর ঢাবিতে ক্লাস শুরু

৩ মাসেরও বেশি সময় পর ঢাবিতে ক্লাস শুরু

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

৩৫ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ সদস্য আটক, চলছে সমালোচনা

৩৫ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ সদস্য আটক, চলছে সমালোচনা

ইবিতে ভিসির দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত, মহাসড়ক অবরোধ

ইবিতে ভিসির দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত, মহাসড়ক অবরোধ

অভিনেত্রী বাঁধনকে নিয়ে যা বললেন পিনাকী ভট্টাচার্য

অভিনেত্রী বাঁধনকে নিয়ে যা বললেন পিনাকী ভট্টাচার্য

আ.লীগ নেতাদের সম্পর্কে চাঞ্চল্য তথ্য দিলেন যুব মহিলী লীগ নেত্রী

আ.লীগ নেতাদের সম্পর্কে চাঞ্চল্য তথ্য দিলেন যুব মহিলী লীগ নেত্রী

পরিচয় লুকানো ঢাবি শিবিরের সভাপতি কে এই সাদিক কায়েম?

পরিচয় লুকানো ঢাবি শিবিরের সভাপতি কে এই সাদিক কায়েম?

‘হিন্দুপ্রধান’ জম্মু দিয়ে বিজেপির পক্ষে ‘মুসলিম প্রধান’ কাশ্মির জেতা কি সম্ভব?

‘হিন্দুপ্রধান’ জম্মু দিয়ে বিজেপির পক্ষে ‘মুসলিম প্রধান’ কাশ্মির জেতা কি সম্ভব?

গাজীপুরে হাজিরা বোনাস বৃদ্ধির দাবিতে সড়ক অবরোধ

গাজীপুরে হাজিরা বোনাস বৃদ্ধির দাবিতে সড়ক অবরোধ

আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় আসছে চীনের মেডিক্যাল টিম

আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় আসছে চীনের মেডিক্যাল টিম

কলাপাড়ায় নবজাতককে রেখে পালিয়ে গেলেন মা

কলাপাড়ায় নবজাতককে রেখে পালিয়ে গেলেন মা