রক্ত মানুষের জীবনীশক্তির মূল
২১ জুন ২০২৪, ১২:২০ এএম | আপডেট: ২১ জুন ২০২৪, ১২:২০ এএম
যারা স্বেচ্ছায় ও বিনামূল্যে রক্তদান করে লাখ লাখ মানুষের প্রাণ বাঁচাচ্ছেন তাদেরসহ সাধারণ জনগণকে রক্তদানে উৎসাহিত করাই এ দিবসের উদ্দেশ্য। ১৯৯৫ সাল থেকে আন্তর্জাতিক রক্তদান দিবস পালন এবং ২০০০ সালে ‘নিরাপদ রক্ত’-এই থিম নিয়ে পালিত বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসের অভিজ্ঞতা নিয়ে ২০০৪ সালে প্রথম পালিত হয়েছিল বিশ্ব রক্তদান দিবস। প্রতি বছর ১৪ জুন এই দিবসটি পালিত হয়। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারিত হয়েছে ‘গিভ ব্লাড গিভ প্লাজমা শেয়ার লাইফ শেয়ার অফেন’। আন্তর্জাতিকভাবে এ বছর বিশ্ব রক্তদাতা দিবসের বিশ্বব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজক দেশ আলজেরিয়া।
২০০৫ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য অধিবেশনের পর থেকে প্রতিবছর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও এ দিবস পালনের জন্য তাগিদ দিয়ে আসছে। ইতিমধ্যে ১৮২ টি দেশ সম্পৃক্ত হয়েছে এ আন্দোলনে। বাংলাদেশেও এদিবসটি অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে পালন করা হল। আবহমানকাল ধরে মানবদেহের জন্য রক্তদান এবং রক্ত গ্রহণের প্রচলন। রক্তদান ধর্মীয় দিক থেকেও অত্যন্ত পুণ্য বা সওয়াবের কাজ। বাংলাদেশে জনসংখ্যার তুলনায় রক্তদাতার সংখ্যা এখনো নগণ্য। দেশে বছরে ৮ থেকে ৯ লাখ ব্যাগ রক্তের চাহিদা থাকলেও রক্ত সংগ্রহ হয় ৬ থেকে সাড়ে ৬ লাখ ব্যাগ। এ ছাড়া সংগ্রহকৃত রক্তের মাত্র ৩০ শতাংশ আসে স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের থেকে। নিজের পরিবারের সদস্য বা পরিচিতজন না হলে এখনো বেশির ভাগ মানুষ রক্তের জন্য নির্ভর করেন পেশাদার রক্তদাতার ওপর। রক্তের অভাবের কারণে প্রতিবছর বহু রোগীর প্রাণ সংকটের মুখে পড়ে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রতিবছর বিশ্বের ৯ কোটি ২০ লাখ মানুষ রক্ত দিয়ে থাকে। তবে উন্নত বিশ্বে স্বেচ্ছায় রক্তদানের হার প্রতি এক হাজারে ৪০ জন হলেও উন্নয়নশীল বিশ্বে প্রতি এক হাজারে চারজনেরও কম।
> কারা রক্তদান করতে পারবেন?
১) ১৮ বছর থেকে ৬০ বছরের যেকোনো সুস্থদেহের মানুষ রক্ত দান করতে পারবেন।
২) শারীরিক এবং মানসিক ভাবে সুস্থ নিরোগ ব্যক্তি রক্ত দিতে পারবেন
৩) আপনার ওজন অবশ্যই ৫০ কিলোগ্রাম কিংবা তার বেশি হতে হবে।
৪) মহিলাদের ক্ষেত্রে ৪ মাস অন্তর-অন্তর, পুরুষদের ক্ষেত্রে ৩ মাস অন্তর অন্তর রক্ত-দান করা যায়।
৫) রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ, রক্তচাপ ও শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকতে হবে।
৬) শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত রোগ এ্যাজমা, হাপানি যাদের আছে তারা রক্ত দিতে পারবেন না।
৭) রক্তবাহিত জটিল রোগ যেমন-ম্যালেরিয়া, সিফিলিস, গনোরিয়া, হেপাটাইটিস, এইডস, চর্মরোগ, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, টাইফয়েড এবং বাতজ্বর না থাকলে রক্ত দেয়া যায়।
৮) মহিলাদের মধ্যে যারা গর্ভবতী নন এবং যাদের মাসিক চলছে না।
৯) আপনাকে অবশ্যই হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, এইডস, ক্যান্সার, যক্ষা, সিজোফ্রেনিয়া এবং ম্যালেরিয়া রোগমুক্ত হতে হবে। তবে কিছু রোগ আছে যেগুলোতে আক্রান্ত রোগীরা নির্দিষ্ট সময় পর রক্ত দিতে পারেন। যেমন, টাইফয়েডে আক্রান্ত রোগী-১২ মাস, ম্যালেরিয়ার রোগী-তিন মাস পর রক্ত দিতে পারবেন।
১০) কোন বিশেষ ধরনের ঔষধ ব্যবহার করলে রক্ত দেয় যাবে না, যেমন- এসপিরিন, ওয়ারফেরিন।
> যাদের রক্ত নেয়া যাবে না:
১. হেপাটাইটিস বি’ এবং সি’ রোগে যারা ভুগছেন
২. হিমেফেলিয়াতে যারা ভুগছেন
৩. ক্যানসারের রোগী
৪. যারা মাদক গ্রহণ করেন
৫. মানসিক ভারসাম্যহীন
৬. যাদের অতিরিক্ত শ্বাসকষ্ট আছে, অর্থাৎ শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত রোগ যেমন- হাঁপানি যাদের আছে।
৭. মহিলাদের ক্ষেত্রে মাসিক চলাকালীন সময়ে, গর্ভবতী অবস্থায় ও সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার ১ বছর পর পর্যন্ত রক্তদান করা তাদের স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
৮. যাদের এইচআইভি পজিটিভ তথা এইডস আছে
৯. যাদের ওজন গত ২ মাসে ৪ কেজি কমে গেছে
১০. ৬ মাসের মধ্যে বড় ধরনের দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন বা অপারেশন হয়েছে।
এছাড়াও লিভারের রোগী, যক্ষ্মার রোগী, লেপ্রসি, মৃগী রোগী, পলিসাইথেমিয়া ভেরা প্রভৃতি রোগ থাকলে তাদের রক্ত নেয়া যাবে না।
> রক্তদান যাদের জন্য নিষেধ
স্বেচ্ছায় রক্তদান একটি মহৎ কাজ। রক্তদাতাদের এই মহৎ প্রচেষ্টায় বেঁচে যায় অনেক মুমূর্ষু জীবন। জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে একজন মুমূর্ষু রোগীকে রক্তদান করাটা সৌভাগ্যের বিষয়। কিন্তু যে কেউ চাইলেই রক্তদান করতে পারবেন না। চিকিৎসাশাস্ত্রে এ নিয়ে রয়েছে বিশেষ কিছু বিধিনিষেধ। আসুন জেনে নিই জটিলতা এড়াতে কাদের ভুলেও রক্তদান করা উচিত নয়।
বয়স: রক্তদানের পর জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে এমন মানুষকে রক্তদানে নিরুৎসাহিত করা হয়। সাধারণত ১৮-৬০ বছরের মধ্যে সব সুস্থ মানুষই রক্ত দিতে পারবেন।
কম ওজন: রক্ত দিতে হলে নারীদের ৪৫ এবং পুরুষের ৪৮ কেজি ওজন থাকা বাধ্যতামূলক। তবে সবদিক বিবেচনা করে দেখা যায় ৫০ কেজির নিচে ওজন হলে আপনার কাউকে রক্তদান থেকে বিরত থাকাই নিরাপদ।
জ্বর বা সর্দি-কাশি: জ্বর, গলাব্যথা, সর্দি, কাশি, পেটের সমস্যা অথবা অন্য যেকোনো সংক্রমণে রক্তদান করা যায় না। তাই সম্পূর্ণ সুস্থসবল থাকলে তবেই রক্তদান করুন।
জটিল রোগ: এইডস, যক্ষ্মার মতো জটিল রোগে আক্রান্ত হলে কোনো রোগীকে রক্তদান করা থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে। হৃদ্রোগ, ক্যানসার, এপিলেপ্সি, হাঁপানি, অ্যালার্জি, কিডনির অসুখ থাকলেও রক্তদান করা যায় না। কারণ, এসব রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত রোগীর জীবনের ঝুঁকি যেমন বাড়ায়, তেমনি বাড়ায় ওইসব জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও।
উচ্চ বা নিম্ন রক্তচাপ: উচ্চ রক্তচাপ বা নিম্ন রক্তচাপ থাকলে আপনার রক্তদানে নিরুৎসাহিত হওয়া উচিত। কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যাদের লো ব্লাড প্রেশার আছে, তারা রক্তদানের পর অসুস্থ হয়ে যেতে পারেন।
অন্তঃসত্ত্বা নারী: চিকিৎসাশাস্ত্রে অন্তঃসত্ত্বাদের রক্তদানের অনুমতি দেয়া হয় না। কারণ, বেশির ভাগ নারীই গর্ভাবস্থায় অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতায় ভোগেন। এ অবস্থায় রক্তদান করলে তাদের আয়রনের ঘাটতির ঝুঁকি আরও বাড়তে পারে।
সম্প্রতি রক্ত দিয়েছেন এমন ব্যক্তি: বিশেষজ্ঞদের মতে, সাধারণত একজন ব্যক্তির ৩ মাসে একবার রক্ত দেয়া উচিত। রক্তদাতার সুস্বাস্থ্য ও সেফটির জন্য এ নিয়ম মানা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তাই এ সময়ের মধ্যে কোনো ব্যক্তি একবার রক্ত দিয়ে থাকলে দ্বিতীয়বার তাকে রক্তদান করার জন্য অনুমতি দেয়া হয় না।
ট্যাটু: যদি সম্প্রতি আপনার শরীরে ট্যাটু অথবা শরীরের কোনো অংশে ছিদ্র (নাক, কান, ভ্রু, নাভি ফোটানো) করে থাকেন, তবে সেই তারিখ থেকে আগামী ছয় মাস রক্তদান করতে পারবেন না।
গর্ভপাত হয়েছে এমন নারীর ছয় মাস অতিক্রম না হলেও রক্তদান করা যাবে না বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এ ছাড়া হেপাটাইটিস বি, রেবিজ টিকা নেয়ার পর ছয় মাস রক্তদান করা উচিত নয়। তবে কোভিডের টিকা নেয়ার দু-তিন সপ্তাহ পর রক্তদান করা যেতে পারে।
এ ছাড়া রক্তদান করার আগের ২৪ ঘণ্টায় মদপান করা চলবে না। সেই সঙ্গে কারও যদি ধূমপান করার বদভ্যাস থাকে, তবে রক্তদান করার দুই ঘণ্টা আগে ধূমপান থেকে দূরে থাকতে হবে। আর তা না হলেই রক্তদানের পর শারীরিক জটিলতার সম্মুখীন হতে পারে।
> রক্তদানের উপকারিতাঃ-
স্বেচ্ছায় নিজের রক্ত অন্য কারো প্রয়োজনে দান করাই রক্তদান। রক্তদানের মাধ্যমে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমাতা বৃদ্ধি পায়। নিম্নে রক্ত দানের ৮ টি উপকারিতা আলোচনা করা হলো।
১) বছরে তিনবার রক্ত দিলে শরীরে নতুন লোহিত কণিকা তৈরির হার বেড়ে যায়। এতে অস্থিমজ্জা সক্রিয় থাকে। দ্রুত রক্ত স্বল্পতা পূরণ হয়।
২) রক্তে কোলেস্টরেলের মাত্রা কমে যায়, এতে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। ফলে হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।
৩) রক্ত দিলে যে ক্যালোরি খরচ হয়, তা ওজন কমানোর ক্ষেত্রে ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
৪) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
৫) শরীরে হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, জন্ডিস, ম্যালেরিয়া, সিফিলিস, এইচআইভি বা এইডসের মতো বড় কোনো রোগ আছে কি-না, সেটি বিনা খরচে জানা যায়।
৬) নিয়মিত রক্তদাতাদের ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে।
৭) শরীরের ভারসাম্য ঠিক থাকে।
৮) এতে একজন মানুষের জীবন বাঁচানো সম্ভব।
> রক্তদান ও রক্ত দানের পরঃ-
রক্তদানের আগে প্রতিটি রক্তদাতাকে তার স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কিছু ব্যক্তিগত ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জিজ্ঞাসা করা হয়। রক্তদাতার শারীরিক তাপমাত্রা, রক্তচাপ, নাড়ীর গতি পরীক্ষা করা হয় এবং রক্তদাতার রক্ত জীবানুমুক্ত কি না জানার জন্য তা পরীক্ষা করা হয়। এছাড়া এই রক্তের মাধ্যমে রোগীর মধ্যে কোন রিঅ্যাকশন হয় কি না তাও পরীক্ষা করা হয় (ক্রসম্যাচিং)। রক্ত পরীক্ষার পর কারও রক্তে এইডস, হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস -সি, সিফিলিস বা অন্য কোন জীবানুর উপস্থিতি ধরা পরলে তাকে (রক্তদাতা) প্রয়োজেনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের পরামর্শ দেয়া হয়। রক্তদানের সময় মাথা- শরীর সমান্তরাল থাকতে হবে। দূর হতে রক্ত দিতে এলে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিতে হবে। রক্ত দান করার পরে অবশ্যই নুন্যতম ৫ মিনিট শুয়ে থাকতে হবে। রক্তের প্রবাহ সমগ্র শরীরে স্বাভাবিক হবার জন্য এটা অতীব জরুরী। সাধারণত রক্তদান করার পর অতিরিক্ত দামী খাবার গ্রহনের প্রয়োজন নেই। তবে রক্তদানের পর সপ্তাহ খানেক স্বাভাবিক খাবারের পাশাপাশি অন্যান্য সময়ের দ্বি-গুণ পানি ও তরল পান করতে হবে। কেননা একজন রক্তদাতা যেটুকু রক্ত দান করেন তার প্রায় ৬০ ভাগ ঐ সময়ের মধ্যে পূরণ হয়। শুধু লোহিত রক্ত কণিকা পূরণ হতে ১২০ দিন বা ৪ মাস সময় নেয়। রক্তদানের পর অবশ্যই তারিখ মনে রাখতে হবে বেশিরভাগ রক্ত দাতাই রক্তদানের পর কোন সমস্যা অনুভব করেন না। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে রক্তদাতা তলপেটে ব্যথা, দূবর্লতা, মাথা ঘোরা, সূঁচ প্রবেশের স্থানে ক্ষত লালচে দাগ এবং ব্যথা অনুভব করতে পারেন। সামান্য কিছু ক্ষেত্রে রক্তদাতা জ্ঞান হারাতে পারে বা মাংসপেশীতে খিচুনি ধরতে পারে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসব সমস্যা ৪৮ ঘন্টার মধ্যে তা ঠিক হয়ে যায়, কোন ঔষধের প্রয়োজন হয়না।
স্বেচ্ছায় ও বিনামূল্যে রক্তদান আড়ালে থাকা সেসব মানুষের উদ্দেশ্যে উৎসর্গীকৃত যারা মানুষের জীবন বাঁচাতে এটি নিয়ে শত শত বছর ধরে কাজ করে হয়েছেন স্মরণীয়। ১৪ জুন দিবসটি পালনের আরো একটি তাৎপর্য রয়েছে। এদিন জন্ম হয়েছিল বিজ্ঞানী কার্ল ল্যান্ডস্টিনারের। এই নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী আবিষ্কার করেছিলেন রক্তের গ্রুপ ‘এ, বি, ও’। তাই আসুন জীবন সংহারী রোগ থেকে আর্ত মানুষকে বাঁচাতে নিজে রক্ত দেই। অন্যকে রক্ত দানে উৎসাহিত করি। রক্ত দিন! বাঁচান একটি প্রাণ!
মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি
কলাম লেখক ও গবেষক
ইমেইল : [email protected]
বিভাগ : স্বাস্থ্য
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
চলতি মাসে পদোন্নতি পাচ্ছেন ২৫ ক্যাডারের উপসচিবরা
দুই মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
সেন্টমার্টিন দ্বীপে ভ্রমণ বিধিনিষেধ প্রত্যাহার হচ্ছে না
ফ্যাসিস্ট হাসিনা জানতেন না কুমিল্লা খন্দকার মোশতাকের নয়, মেজর গনি-ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের
৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষা শুরু ২২ ডিসেম্বর
পক্ষভুক্তদের রুল শুনানি আজ
সংবিধান পুনর্লিখনের প্রস্তাব দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
রাঙামাটির সাজেকে দিনভর গোলাগুলি: ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা জেলা প্রশাসনের
'বিপ্লবোত্তর ছাত্র ঐক্য' জবিতে ১২ ছাত্রসংগঠনের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ
শেরপুরে সেনা সদস্যকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ৩৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা : গ্রেপ্তার-৭
ঢাকায় তিন দিনব্যাপী ইরানি চলচ্চিত্র উৎসব শুরু
খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করলেন পাকিস্তানের হাইকমিশনার
ফিলিস্তিনে ইসরাইলের বর্বর হামলার প্রতিবাদে ঢাকায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের বিরুদ্ধে অবস্থাকারীরাই মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের দায়িত্বে
ভিভো ভি৪০ ফাইভজি, হালকা ওজনে শক্তিশালী ব্যাটারি
ভারতের শাসকগোষ্ঠী ও হিন্দুত্ববাদী শক্তি সম্প্রীতি চায় না: তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা
দিল্লী দিশেহারা হয়ে নানা ধরনের বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে: শাহীন শওকত
বাংলাদেশে ব্রিটিশ নাগরিকদের ভ্রমণে সতর্কতা জারি
সামরিক আইন জারি দক্ষিণ কোরিয়ায়
হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে উত্তরায় মশাল মিছিল