ঢাকা   শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৪

স্ট্রোক প্রতিরোধে টেনশন মুক্ত জীবন

Daily Inqilab ইনকিলাব

৩১ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০০ এএম | আপডেট: ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০০ এএম

স্ট্রোক সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে প্রতি বছর ২৯ অক্টোবর বিশ্ব স্ট্রোক দিবস উদযাপিত হয়। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও বিশ্ব স্ট্রোক দিবস পালন করা হয়। মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহ কোনো কারণে বিঘিœত হলে স্ট্রোক সংঘটিত হয়। বিশেষ করে রক্তনালী বন্ধ হয়ে কিংবা রক্তনালী ছিঁড়ে মস্তিষ্কে এই রক্ত সরবরাহ বিঘিœত হয়। রক্তে থাকে অক্সিজেন আর পুষ্টিগুণ। ফলে অক্সিজেনের অভাবে মস্তিষ্কের টিস্যুগুলো মারা যায়। স্ট্রোকের সবচেয়ে বড় কারণ হলো উচ্চরক্তচাপ। সারাবিশ্বে মৃত্যুর তৃতীয় প্রধান কারণ স্ট্রোক।

বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বে প্রতি ২৬ সেকেন্ডে এক জন স্ট্রোকে আক্রান্ত হচ্ছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে স্ট্রোকে মৃত্যু হার বেশি। স্ট্রোক প্রতিরোধ করতে হলে লক্ষণও জানা চাই। কারণ, লক্ষণ না জানার কারণে স্ট্রোক হওয়ার পরও চিকিৎসা নিতে দেরি করে অনেকে।

স্ট্রোক দুই ধরনের। রক্তনালি বন্ধ হয়ে যাওয়া এবং রক্তনালি ফেটে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ। স্ট্রোকের লক্ষণগুলো হলো শরীরের ভারসাম্য রাখতে সমস্যা হওয়া, কথা জড়িয়ে যাওয়া, হঠাৎ করে চোখে কম দেখা, মাথা ঘোরানো, অচেতন হয়ে পড়া, শরীরের এক দিক অবশ হয়ে যাওয়া ইত্যাদি। স্ট্রোকে আক্রান্ত ৫০ শতাংশ রোগীর পক্ষাঘাত ঘটে আর এত দিন সবার ধারণা ছিল স্ট্রোক শুধু বয়স্ক ব্যক্তিদের হয়। তবে সেই ধারণা এখন পরিবর্তন হয়েছে। করোনার মধ্যে তরুণদের স্ট্রোকের সংখ্যা বেড়েছে। একই সঙ্গে এই রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুও বেড়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বিশ্বব্যাপী যত অসংক্রামক ব্যাধি আছে, সেগুলোর মধ্যে মৃত্যুর দিক থেকে হৃদ্রোগের পরেই স্ট্রোকের অবস্থান এবং শারীরিক অক্ষমতার জন্য স্ট্রোক সবচেয়ে বেশি দায়ী। প্রতিবছর প্রায় দেড় কোটি মানুষ স্ট্রোকে আক্রান্ত হন। যাঁদের মধ্যে প্রায় অর্ধকোটি মৃত্যুবরণ করেন এবং প্রায় অর্ধকোটি মানুষ সারা জীবনের জন্য পঙ্গুত ¡বরণ করেন। এই তথ্য থেকে বোঝা যাচ্ছে, স্ট্রোক কত ভয়ানক একটি মরণব্যাধি। প্রতি চারজনের মধ্যে একজনের জীবনের যেকোনো সময় স্ট্রোক হতে পারে। উন্নত বিশ্বের তুলনায় নিম্ন আয়ের দেশে স্ট্রোক হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি। এই ঝুঁকি নিয়মিত বেড়েই যাচ্ছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, ২০৫০ সালের মধ্যে এটা ৮০ ভাগ বাড়তে পারে। ২০১৩ সালে প্রায় ৬৯ লাখ লোকের রক্ত সংরোধ জনিত স্ট্রোক ও ৩৪ লাখ লোকের রক্ত ক্ষরণ জনিত স্ট্রোক হয়েছিল। ২০১৫ সালে প্রায় ৪ কোটি ২৪ লাখ মানুষ ছিল যাদের পূর্বে একবার স্ট্রোক হয়েছিল এবং তখনও জীবিত ছিল। ১৯৯০ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে প্রতি বছর স্ট্রোক রোগীর সংখ্যা উন্নত বিশ্বে ১০% হ্রাস পেয়েছিল এবং উন্নয়নশীল বিশ্বে ১০% বৃদ্ধি পেয়েছিল ২০১৫ সালে মৃত্যুর কারণের দিক থেকে করোনারি ধমনি রোগের পর স্ট্রোকের অবস্থান ছিল দ্বিতীয়। সেবছর স্ট্রোকে মারা গিয়েছিল ৬৩ লাখ মানুষ যা মোট মৃত্যুর প্রায় ১১%। প্রায় ৩০ লাখ মৃত্যু ঘটেছিল রক্ত সংরোধ জনিত স্ট্রোকে যেখানে রক্ত ক্ষরণ জনিত স্ট্রোকে মারা গিয়েছিল ৩৩ লাখ লোক। স্ট্রোকে আক্রান্ত মোট লোকের প্রায় অর্ধেকই এক বছরের কম সময় বাঁচে। সার্বিকভাবে, প্রায় দুই তৃতীয়াংশ স্ট্রোক রোগীর বয়স ছিল ৬৫ বছরের বেশি।

২০১৭ সালের একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে প্রতি ১ হাজারের মধ্যে প্রায় ১১ দশমিক ৩৯ জনের স্ট্রোক হচ্ছে, তাঁদের মধ্যে ষাটোর্ধ্ব মানুষের সংখ্যাই বেশি এবং নারীদের তুলনায় পুরুষ প্রায় দ্বিগুণ। অধিকাংশ রোগীর ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপ বা ডায়াবেটিস কিংবা হৃদ্রোগ ছিল অথবা তাঁরা ধূমপান, অ্যালকোহল বা অন্য কোনো তামাক সেবন করতেন। তবে এই সব কটি কারণই কিন্তু নিয়ন্ত্রণ করা যায়।২০১৮ সালের এক জরিপ অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে প্রতি হাজারে স্ট্রোকে আক্রান্ত হচ্ছেন ১১ দশমিক ৩৯ জন মানুষ। প্রায় ২০ লাখ স্ট্রোকের রোগী রয়েছে বাংলাদেশে। স্ট্রোকের ঝুঁকি ৬০ বছরের বেশি মানুষের মধ্যে ৭ গুণ বেশি। শহরের চেয়ে গ্রামে কিছুটা বেশি স্ট্রোকের প্রকোপ। দেশে ক্রমাগতই বাড়ছে স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা। এক বছরে বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে স্ট্রোকে মৃত্যুর সংখ্যা। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে দেশে স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৪৫ হাজার ৫০২ জন। যা বেড়ে ২০২০ সালে দাঁড়িয়েছে ৮৫ হাজার ৩৬০ জনে।

আর স্ট্রোকের কিছু প্রাথমিক লক্ষণ দেখে আমরা ধারণা করতে পারি, কোনো ব্যক্তির স্ট্রোক হয়েছে কি না। যেমন হঠাৎ কারও শরীর এক পাশ অবশ হয়ে যাওয়া বা মুখ বেঁকে যাওয়া অথবা কথা জড়িয়ে যাওয়া স্ট্রোকের প্রধান লক্ষণ। কখনো কখনো তীব্র মাথাব্যথা, যা আগে কখনো হয়নি, মাথা ঘোরানো কিংবা অজ্ঞান হয়ে যাওয়াও স্ট্রোকের অন্যতম লক্ষণ হতে পারে। এ ধরনের লক্ষণ যদি কারও মধ্যে দেখা যায়, তাহলে তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে। কারণ, প্রথম সাড়ে চার ঘণ্টার মধ্যে আসতে পারলে বিশেষ কিছু চিকিৎসার মাধ্যমে তাঁদের সুস্থ করে তোলা সম্ভব। কিন্তু সময় পার হয়ে গেলে মস্তিষ্কের কোষগুলো স্থায়ীভাবে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ফলে সারা জীবনের জন্য পঙ্গুত্ব বরণ এমনকি রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। এখন পর্যন্ত স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা মূলত রাজধানী কেন্দ্রিক হলেও প্রান্তিক জনগণকে চিকিৎসাসেবার আওতায় আনার জন্য প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ এবং জনসচেতনতা।

> স্ট্রোকের ইতিহাস:-
খ্রিস্টপূর্ব ২য় সহস্রাব্দ থেকে প্রাচীন মেসোপটেমিয়া ও পারস্য সভ্যতা পর্যন্ত স্ট্রোক ও পারিবারিক স্ট্রোকের বর্ণনা পাওয়া যায়। হিপোক্রেটিস (৪৬০ থেকে ৩৭০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) ছিলেন প্রথম ব্যক্তি যিনি আকস্মিক পক্ষাঘাতের বর্ণনা দিয়েছিলেন।
সেরিব্রোভাস্কুলার দুর্ঘটনা শব্দটি ১৯২৭ সালে করা হয়েছিল। এর পরিবর্তে সেরিব্রোভাস্কুলার ইনসাল্ট পরিভাষাটিও ব্যবহার করা যায়। স্ট্রোকের তীব্র প্রকৃতি বুঝাতে আমেরিকান স্ট্রোক অ্যাসোসিয়েশন ব্রেইন অ্যাটাক বা মস্তিষ্ক আক্রমণ পরিভাষাটির প্রচলন করেছিল, যা ১৯৯০ সাল পর্যন্ত ব্যবহার করা হতো এবং বর্তমানে ইস্কিমিক ও হেমোরেজিক উভয় প্রকার স্ট্রোক বুঝাতেই কথ্যরূপে ব্যবহৃত হয়।

> স্ট্রোকের প্রধান কারণ ও করণীয়: এতে আক্রান্ত হওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ উচ্চ রক্তচাপ।
> কয়েকটি কারণে স্ট্রোক হতে পারে, সেগুলো হল:
- রক্তে কোলেস্টোরেলের পরিমাণ স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি হলে।
- উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস অনিয়ন্ত্রিত অবস্থায় থাকলে। হৃদরোগ থাকলে।
- মানসিক চাপ, অতিরিক্ত টেনশন, অবসাদের মতো মানসিক সমস্যা থাকলে।
- সারাদিন শুয়ে বসে থাকলে, কায়িক পরিশ্রম না করলে, ওজন অস্বাভাবিক বেড়ে গেলে।

- অস্বাস্থ্যকর অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস। বিশেষত অতিরিক্ত তেল ও চিনিযুক্ত, ভাজাপোড়া খাবার ও পানীয় খেলে।
- ধূমপান, তামাক-জর্দা বা অন্যান্য মাদক সেবন, মদপান।
তাই বলা যায় নিয়মিত স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনে অভ্যস্ত হয়ে উঠলে স্ট্রোকের ঝুঁকি পুরোপুরি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব।
> স্ট্রোকের আক্রান্ত থেকে মুক্ত থাকতে ঘরোয়া কয়েকটি পরামর্শ:-
- উচ্চ রক্তচাপ, ডায়বেটিস ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা।
- অতিরিক্ত তেলচর্বি ও চিনি-লবনযুক্ত খাবার, ভাজাপোড়া, ফাস্টফুড এড়িয়ে পুষ্টিকর ডায়েট মেনে চলা।

- ধূমপান, জর্দা-তামাক, মাদক সেবন, মদপান এড়িয়ে চলা।
- প্রতিদিন ৬-৮ ঘণ্টা নিরবচ্ছিন্ন ঘুম।
শরীরচর্চা বা নিয়মিত কায়িক পরিশ্রম করা। ওজন ঠিক রাখা।

> পরিশেষে বলতে চাই, স্ট্রোক থেকে মুক্ত থাকতে নিয়মিত ব্যায়াম, সকাল-বিকাল হাঁটাচলা করতে হবে এবং অলস জীবনযাপন পরিহার করতে হবে। দুশ্চিন্তা বা টেনশনমুক্ত থাকার চেষ্টা করতে হবে। নিয়মিত ধর্মচর্চা এ ব্যাপারে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। স্ট্রোক অনেকটাই প্রতিরোধযোগ্য রোগ। একবার আক্রান্ত হয়ে গেলে চিকিৎসা অত্যন্ত জটিল, ব্যয়বহুল ও কষ্টসাধ্য। আক্রান্ত রোগী নিজে মানসিক ও শারীরিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে, পরিবারের জন্য অনেক সময় বোঝা হয়ে দাঁড়ায়। প্রান্তিক জনগণকে চিকিৎসাসেবার আওতায় আনার জন্য প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ এবং জনসচেতনতা।

ষ মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি
কলাম লেখক ও হোমিওপ্যাথিক বিশেষজ্ঞ
ইমেইল :[email protected]
মোবাইল : ০১৮২২-৮৬৯৩৮৯


বিভাগ : স্বাস্থ্য


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

কাঁচকলার উপকারিতা
অপরিণত নবজাতকরাও ফিরবে স্বাভাবিক জীবনে
বিমান ভ্রমণে জেট ল্যাগ
চোখ ওঠা রোগের কারণ ও প্রতিকার
ডায়াবেটিস রোগীর হৃদরোগের ঝুঁকি
আরও

আরও পড়ুন

শিবালয়ে পরকিয়া প্রেমের বলি নুরজাহান ৪দিন পর পাষ- প্রেমিক আলিফ গ্রেপ্তার

শিবালয়ে পরকিয়া প্রেমের বলি নুরজাহান ৪দিন পর পাষ- প্রেমিক আলিফ গ্রেপ্তার

শিবালয়ে পরকিয়া প্রেমের বলি নুরজাহান ৪দিন পর পাষ- প্রেমিক আলিফ গ্রেপ্তার

শিবালয়ে পরকিয়া প্রেমের বলি নুরজাহান ৪দিন পর পাষ- প্রেমিক আলিফ গ্রেপ্তার

শিবালয়ে পরকিয়া প্রেমের বলি নুরজাহান ৪দিন পর পাষ- প্রেমিক আলিফ গ্রেপ্তার

শিবালয়ে পরকিয়া প্রেমের বলি নুরজাহান ৪দিন পর পাষ- প্রেমিক আলিফ গ্রেপ্তার

ভূঞাপুর শহরের প্রাণকেন্দ্রে ময়লা-আবর্জনার ভাগার

ভূঞাপুর শহরের প্রাণকেন্দ্রে ময়লা-আবর্জনার ভাগার

শাহজাহান ওমরের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা

শাহজাহান ওমরের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা

ধর্মগ্রন্থের পরে সত্য হিসেবে মানুষ সংবাদপত্রকে মনে করতো  - বিটিভি মহা পরিচালক

ধর্মগ্রন্থের পরে সত্য হিসেবে মানুষ সংবাদপত্রকে মনে করতো - বিটিভি মহা পরিচালক

নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তারে ‘প্রস্তুত’ ইউরোপের যে ৭টি দেশ

নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তারে ‘প্রস্তুত’ ইউরোপের যে ৭টি দেশ

প্রথম বার চার দরজার বিলাসবহুল গাড়ি আনছে জাগুয়ার

প্রথম বার চার দরজার বিলাসবহুল গাড়ি আনছে জাগুয়ার

৪ মাস যেতে না যেতেই ভেস্তে গেছে কোটি টাকার সোলার ফেনসিং প্রকল্প!

৪ মাস যেতে না যেতেই ভেস্তে গেছে কোটি টাকার সোলার ফেনসিং প্রকল্প!

২৯ বছর পর অবশেষে আলোর মুখ দেখলো শেরপুর আন্তঃজেলা পৌর বাস টার্মিনাল

২৯ বছর পর অবশেষে আলোর মুখ দেখলো শেরপুর আন্তঃজেলা পৌর বাস টার্মিনাল

মোটরসাইকেলের ভয়ংকর নেশা, বাড়ছে মৃত্যুর মিছিল, ৫ মাসে নিহত হয়েছে ১৪ জন

মোটরসাইকেলের ভয়ংকর নেশা, বাড়ছে মৃত্যুর মিছিল, ৫ মাসে নিহত হয়েছে ১৪ জন

বড় দরপতনের পর সোনার দামে আবার বড় লাফ

বড় দরপতনের পর সোনার দামে আবার বড় লাফ

রাজবাড়ীতে ছাত্রদল নেতা অপহরণ, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

রাজবাড়ীতে ছাত্রদল নেতা অপহরণ, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

ফার্মগেট মানসী প্লাজায় আগুন, নেভাতে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৫ ইউনিট

ফার্মগেট মানসী প্লাজায় আগুন, নেভাতে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৫ ইউনিট

মাদকের টাকা না পেয়ে মাকে কুপিয়ে হত্যা করে থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ

মাদকের টাকা না পেয়ে মাকে কুপিয়ে হত্যা করে থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ

তারেক রহমান ও কায়কোবাদের মামলা প্রত্যাহার না করলে আন্দোলনের হুমকি হিন্দু সম্প্রদায়ের

তারেক রহমান ও কায়কোবাদের মামলা প্রত্যাহার না করলে আন্দোলনের হুমকি হিন্দু সম্প্রদায়ের

সুরমা-কুশিয়ারার জন্য ১৭৮৫ কোটি টাকার প্রকল্প

সুরমা-কুশিয়ারার জন্য ১৭৮৫ কোটি টাকার প্রকল্প

নকলায় নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

নকলায় নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

কালীগঞ্জে বিএনপি'র মহাসচিব মির্জা ফখরুলকে ফুলের শুভেচ্ছা জানালেন হামিদ

কালীগঞ্জে বিএনপি'র মহাসচিব মির্জা ফখরুলকে ফুলের শুভেচ্ছা জানালেন হামিদ

পর্ন তারকা স্টর্মিকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘুষ প্রদান মামলার রায় স্থগিত করলো আদালত

পর্ন তারকা স্টর্মিকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘুষ প্রদান মামলার রায় স্থগিত করলো আদালত