প্রশাসনে ফ্যাসিস্টের ‘দোসর’ কর্মচারীদের অপসারণসহ ৫ দাবি

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

০৮ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ০৮ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৪ এএম

জুলাই-আগস্ট বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ৫টি দাবি জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম।

আজ সোমবার ফোরামের সভাপতি এ বিএস আব্দুস সাত্তার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এসব দাবি জানানো হয়। বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরামের দাবিগুলো হলো- সিভিল প্রশাসনে কর্মরত সকল ক্যাডার, নন-ক্যাডার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে যারা ফ্যাসিস্টদের দোসর ও দুর্নীতিপরায়ণ তাদের অবিলম্বে চাকরি থেকে অপসারণ এবং আইনের আওতায় আনতে হবে।

 

নিরপেক্ষ প্রশাসনিক কাঠামো নিশ্চিত করার স্বার্থে সকল চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করতে হবে। ফ্যাসিস্ট আমলে বৈষম্যের শিকার বর্তমানে কর্মরত সকল ক্যাডার, নন-ক্যাডার কর্মকর্তা/কর্মচারীদের
মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ অন্যান্য সংস্থা/দপ্তরের গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়ন করতে হবে।


বৈষম্যের শিকার এখনো বঞ্চিত সকল ক্যাডার, নন-ক্যাডার কর্মকর্তা/কর্মচারীদের পদোন্নতিসহ প্রাপ্য সুবিধা প্রদান করতে হবে। ফ্যাসিস্টের দোসর ও দুর্নীতিপরায়ণ কর্মকর্তা/কর্মচারীদের পদোন্নতি/পদায়নে যারা পৃষ্টপোষকতা করছেন এবং করবেন, তাদের জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।


বিভাগ : বাংলাদেশ


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

ইসরাইলী বর্বরতার বিরেদ্ধে বরিশালে বিএনপি’র বিক্ষোভ
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে যুবলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৮
ইসরাইলি নৃশংস গণহত্যার  প্রতিবাদে গাজীপুরে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
বোয়ালমারীতে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত দেলোয়ার হোসেন মারা গেছেন
চা বাগানে ছিল ১৫ ফুট লম্বা অজগর, লাউয়াছড়া উদ্যানে অবমুক্ত
আরও
X

আরও পড়ুন

সান্দা বিশ্বকাপে স্বর্ণপদক জিতেছেন ইরানের দারিয়াই

সান্দা বিশ্বকাপে স্বর্ণপদক জিতেছেন ইরানের দারিয়াই

সবুজ প্রবৃদ্ধির জন্য অংশগ্রহণমূলক বাণিজ্য ও কৌশলগত অংশীদারিত্বে জোর দিলেন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

সবুজ প্রবৃদ্ধির জন্য অংশগ্রহণমূলক বাণিজ্য ও কৌশলগত অংশীদারিত্বে জোর দিলেন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে শুল্কের মাধ্যমে শেয়ার বাজারে ‘কারসাজির’ অভিযোগ

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে শুল্কের মাধ্যমে শেয়ার বাজারে ‘কারসাজির’ অভিযোগ

ট্রাম্পের শুল্ক নীতি স্থগিতের পরে ঘুরে দাঁড়াল এশিয়ার শেয়ার বাজার

ট্রাম্পের শুল্ক নীতি স্থগিতের পরে ঘুরে দাঁড়াল এশিয়ার শেয়ার বাজার

বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় ঢাকা-মস্কো

বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় ঢাকা-মস্কো

ইসরাইলী বর্বরতার বিরেদ্ধে বরিশালে বিএনপি’র বিক্ষোভ

ইসরাইলী বর্বরতার বিরেদ্ধে বরিশালে বিএনপি’র বিক্ষোভ

‘গাজা ও রাফা ইসরায়েলের নৃশংস গণহত্যা’র প্রতিবাদে গণসংহতি আন্দোলনের বিক্ষোভ সমাবেশ কাল

‘গাজা ও রাফা ইসরায়েলের নৃশংস গণহত্যা’র প্রতিবাদে গণসংহতি আন্দোলনের বিক্ষোভ সমাবেশ কাল

পোল্যান্ডে বাংলাদেশের দূত সাবেক আইজিপি ময়নুল ইসলাম

পোল্যান্ডে বাংলাদেশের দূত সাবেক আইজিপি ময়নুল ইসলাম

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে যুবলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৮

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে যুবলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৮

মানবাধিকার নিয়ে ইউসিবিডি আয়োজিত সেমিনারে মত প্রকাশের স্বাধীনতার ওপর গুরুত্বারোপ

মানবাধিকার নিয়ে ইউসিবিডি আয়োজিত সেমিনারে মত প্রকাশের স্বাধীনতার ওপর গুরুত্বারোপ

ইসরাইলি নৃশংস গণহত্যার  প্রতিবাদে গাজীপুরে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

ইসরাইলি নৃশংস গণহত্যার  প্রতিবাদে গাজীপুরে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

ফিলিস্তিনি মুসলমানদের হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে যারা রুখে দাঁড়াচ্ছে না, তাদের ধ্বংস অনিবার্য : মির্জা আব্বাস

ফিলিস্তিনি মুসলমানদের হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে যারা রুখে দাঁড়াচ্ছে না, তাদের ধ্বংস অনিবার্য : মির্জা আব্বাস

বোয়ালমারীতে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত দেলোয়ার হোসেন মারা গেছেন

বোয়ালমারীতে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত দেলোয়ার হোসেন মারা গেছেন

ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল হলেও স্বাভাবিক বাংলাবান্ধা, নেপালে গেল ১৪৭ টন আলু

ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল হলেও স্বাভাবিক বাংলাবান্ধা, নেপালে গেল ১৪৭ টন আলু

‘এনসিপি বাংলাদেশকে বিনিয়োগের স্বর্গরাজ্য বানাতে চায়’

‘এনসিপি বাংলাদেশকে বিনিয়োগের স্বর্গরাজ্য বানাতে চায়’

সংস্কার কমিশনে ইসলামী আন্দোলনের প্রস্তাব-   বাংলাদেশ জনকল্যাণ রাষ্ট্র

সংস্কার কমিশনে ইসলামী আন্দোলনের প্রস্তাব- বাংলাদেশ জনকল্যাণ রাষ্ট্র

চা বাগানে ছিল ১৫ ফুট লম্বা অজগর, লাউয়াছড়া উদ্যানে অবমুক্ত

চা বাগানে ছিল ১৫ ফুট লম্বা অজগর, লাউয়াছড়া উদ্যানে অবমুক্ত

ট্রান্সশিপমেন্ট ইস্যুতে নিজেদের পায়ে কুড়াল মারলো ভারত! বাংলাদেশ পাল্টা যে ব্যবস্থা নিচ্ছে

ট্রান্সশিপমেন্ট ইস্যুতে নিজেদের পায়ে কুড়াল মারলো ভারত! বাংলাদেশ পাল্টা যে ব্যবস্থা নিচ্ছে

মেয়ে দেখতে এসে দেওয়া টাকা না নেওয়া প্রসঙ্গে।

মেয়ে দেখতে এসে দেওয়া টাকা না নেওয়া প্রসঙ্গে।

মুসলিম শাসকরা কি ইহুদিদের দাসে পরিণত হয়েছেন?

মুসলিম শাসকরা কি ইহুদিদের দাসে পরিণত হয়েছেন?