ঘাসের নিচে লুকিয়ে থাকা সাপরা ফণা তুলতে উদ্যত : দেশবাসী হুঁশিয়ার!
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:১৫ এএম | আপডেট: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:১৫ এএম
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকারের সাংবিধানিক বৈধতা নিয়ে কেউ কেউ প্রশ্ন তুলেছেন। যারা প্রশ্ন তুলেছেন, তাদের সকলকেই দেশপ্রেমিক বলে জানি। কারো দেশপ্রেমিকতা নিয়ে আমি সাধারণত প্রশ্ন তুলি না। আমার মতে যারা বাংলাদেশী তারা প্রায় সকলেই দেশপ্রেমিক। বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিপন্ন করতে পারে, একমাত্র ভারত। আর তার কিছু দালাল-বরকন্দাজ থাকতে পারে। যারা পাকিস্তানকে পছন্দ করে তাদের দেশদ্রোহী বলাটা অত্যন্ত মতলবী প্রচারণা। কারণ, পাকিস্তান অত শক্তিশালী দেশ নয়। তাছাড়া দেড় হাজার মাইল দূর থেকে এসে বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিপন্ন করা তার পক্ষে সম্ভব নয়। বাংলাদেশে বসে পাকিস্তান কর্তৃক বাংলাদেশের স্বাধীনতা হরণের কথা কেউ চিন্তা করে না। যদি কেউ করেন তাহলে সে আহম্মকের স্বর্গে বাস করছে।
যারা ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতন ও নতুন সরকার গঠন নিয়ে আইনী কথাবার্তা বলছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন ফরহাদ মাজহার, এ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না, পিনাকী ভট্টাচার্য প্রমুখ। এদের মধ্যে জেড আই খান পান্নার রাজনৈতিক মতামত সম্পর্কে আমি কিছু জানি না। তবে ফরহাদ মাজহার এবং পিনাকীর ভারত ও আওয়ামী বিরোধিতায় কোনো খাদ নাই। তারপরেও তারা সাংবিধানিক প্রশ্ন তুলছেন। তারা যেটি বলছেন, তার সারবস্তু হলো, শেখ হাসিনার পতন সাংবিধানিক পথে হয়নি। হয়েছে সংবিধানবহির্ভূত পথে। সংবিধানবহির্ভূত দুইটি পথে একটি সরকারের পরিবর্তন ঘটে। একটি হলো সামরিক অভ্যুত্থানের পথ। আরেকটি হলো বিপ্লবের পথ। বিপ্লবের পথকে অনেকে গণঅভ্যুত্থানও মনে করেন।
শেখ হাসিনার পতন ঘটেছে দ্বিতীয় পথে। অর্থাৎ বিপ্লব বা গণঅভ্যুত্থানের পথে। শেখ হাসিনার পতন এবং আওয়ামী সরকারকে উৎখাতের ঘটনাকে ফরহাদ মাজহাররা অভিনন্দিত করছেন। কিন্তু তারা বলছেন যে, যেহেতু বিপ্লব বা গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী সরকারের পতন ঘটেছে এবং যে বিপ্লবে আওয়ামী লীগের কতিপয় খুনী লুটেরা ও অর্থ পাচারকারী ছাড়া ১৭ কোটি মানুষ মনপ্রাণ দিয়ে সমর্থন জানিয়েছে সেখানে সাংবিধানিক বৈধতার প্রশ্ন আসে না। কারণ, ইউনূস সরকারের ক্ষমতার উৎস ১৭ কোটি জনগণ। এরাই তাকে বৈধতা দিয়েছে। ইংরেজিতে জনগণের এই প্রবল শক্তিকে বলা হয় Awful majesty of the people.
ঠিক এই পয়েন্টে দেশের কোটি কোটি মানুষের সাথে ফরহাদ মাজহারদের চিন্তা ধারার কোনো তফাৎ নাই। তফাৎটি হলো, যেখানে জাতীয় সংসদ ভেঙ্গে গেছে সেখানে সেই জাতীয় সংসদ কর্তৃক নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর কোনো অস্তিত্ব থাকে না। তার কাছ থেকে ড. ইউনূস এবং তার উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন কীভাবে?
এখানে আমার বক্তব্য হলো এই যে, দেশ এখন এক সংকট-সন্ধিক্ষণ অতিক্রম করছে। এখন এমন একটি সময় যখন এসব পয়েন্ট তোলার কোনো প্রয়োজন নাই। এসব পয়েন্টকে তারা যত বড় মনে করছেন আসলে তত বড় নয়। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে এগুলোর ফয়সালা হয়ে যাবে। কিন্তু এই সরকারের সামনে যেটি সবচেয়ে বড় সমস্যা সেই সমস্যার দিকে এখন সকল দেশপ্রেমিক মানুষদের নজর দিতে হবে। বাংলাদেশের কিছু সংখ্যক দৈনিক সংবাদপত্রের সম্পাদক উপদেষ্টা প্রধানের সাথে দেখা করতে গেলে ড. ইউনূস বলেছেন যে, তার সামনে এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো জাতীয় ঐক্যমত প্রতিষ্ঠা। তিনি বলেন যে, জাতি তীক্ষ্ণভাবে (Sharply) দুই ভাগে বিভক্ত। তিনি জাতীয় ঐক্যের জন্য সংবাদপত্রের সম্পাদকবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানান।
॥দুই॥
আমার মতে, ইউনূস সরকার এখনও সম্পূর্ণ নিরাপদ নয়। এই সরকার তথা এই দেশবাসীর সবচেয়ে বড় সংকট হলো নিরাপত্তা সংকট। এই নিরাপত্তা সংকট রয়েছে ভারত এবং আওয়ামী লীগের তরফ থেকে। একথা ঠিক যে, গত আগস্ট বিপ্লবের পর আওয়ামী লীগ গর্তে ঢুকেছে। আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক বর্ষাকাল না এলে তারা গর্ত থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে না। আওয়ামী লীগ তো সম্মুখ শত্রু। তাকে তো দেখা যায়, চেনা যায়। কিন্তু আওয়ামী লীগ ছাড়াও আওয়ামী লীগের কিছু এজেন্ট আছে যাদের দেখা যায়, কিন্তু তাদের স্বরূপ চেনা যায় না। তারা হলো ইংরেজিতে Serpent in the grass অর্থাৎ ঘাসের নিচে লুকিয়ে থাকা সাপ। এরা এমন এমন প্রশ্ন তোলেন যেটিকে আপাত দৃষ্টিতে নিষ্পাপ বলে মনে হয়। কিন্তু যারা গভীরে যান তারা ঠিকই বুঝতে পারেন যে, তারা কার পারপাস সার্ভ করছে।
একাত্তর টিভির দুই সংবাদিক শাকিল ও ফারজানা রূপার গ্রেফতার নিয়ে তারা প্রশ্ন তুলেছেন। পরোক্ষভাবে বলতে চাচ্ছে যে, এটি সাংবাদিক নির্যাতন। তাই যদি হবে তাহলে এরা তখন কোথায় ছিলেন যখন আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে পুলিশ গ্রেফতার করে বেদম প্রহার করেছিল? সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি সামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক ওরফে কালা মানিকের ওপর আদালত প্রাঙ্গনে যখন ঢিল ছোঁড়া হয় তখন এরা সমালোচনা করেছিলেন। বলেছিলেন, আদালত প্রাঙ্গনে তাদের নিরাপত্তা দিতে হবে। যখন একটি মামলায় সাক্ষী দেওয়ার জন্য আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান কুষ্টিয়া যান তখন কুষ্টিয়া আদালত প্রাঙ্গনে পুলিশের সামনে এজলাশের বারান্দায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ মাহমুদুর রহমানকে মেরে রক্তাক্ত করেছিল। তার আঘাত এত গভীর ছিল যে, জীবন মৃত্যুর সংকটাবস্থায় তিনি চলে গিয়েছিলেন। অবশেষে মালয়েশিয়াতে চিকিৎসা করে মাহমুদুর রহমানের প্রাণ বাঁচে। মাহমুদুর রহমানের ওপর যখন এই মরণ আঘাত হয় তখন এসব সুশীল সম্পাদকরা একটি অক্ষরও লেখেননি কেন?
একাত্তর টিভি এবং সময় টিভিতে অগ্নি সংযোগের সমালোচনা করেছেন এই সব সুশীল সম্পাদক। কিন্তু যখন এক এক করে দিগন্ত টিভি, ইসলামিক টিভি এবং চ্যানেল ওয়ান বন্ধ করা হয় তখন এরা কোথায় ছিলেন? এবারের বিপ্লবে কোনো পত্রিকায় অগ্নি সাংযোগ করা হয়নি। কিন্তু অতীতে যখন ইংরেজি দৈনিক মর্নিং নিউজ এবং আজাদে অগ্নি সংযোগ ও হামলা করা হয় তখন এরা স্পিকটি নট ছিলেন কেন?
এবার দেখছি ভিন্ন রূপে এরা মাঠে নামার জন্য উঁকি ঝুঁকি দিচ্ছেন। এদের সাংস্কৃতিক ফ্রন্টে কারা আছে তা সকলেই জানেন। এবার তারা একটি নতুন নাম নিয়ে মাঠে নেমেছেন। এই নামটি হলো, ‘আলো আসবেই’। এদেরই একটি পত্রিকাতে গত ২ সেপ্টেম্বর একটি সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে যার শিরোনাম হলো Harassment of artistes not
acceptable/TV, film shootings stopped amidst looming uncertainty. এই খবরে প্রথমেই দেওয়া হয়েছে চিত্র নায়িকা অরুণা বিশ^াসের ছবি। তারপর রয়েছে রামেন্দু মজুমদার, মামুনুর রশিদ প্রমুখ মার্কামারা আওয়ামী সাংস্কৃতিক ব্যক্তিদের ছবি। অরুণা বিশ^াসকে নাকি কটাক্ষ করা হয়েছে। কিন্তু অরুণা বিশ^াস কি করেছেন? নমুনা দেখুন।
যখন আন্দোলন তুঙ্গে, বিপ্লবী ছাত্ররা যখন পুলিশের ডান্ডা খেয়ে পিজি হাসপাতাল প্রাঙ্গনে আশ্রয়ের জন্য ঢোকে তখন তাদেরকে শায়েস্তা করার জন্য অরুণা বিশ^াস বলেন, ‘গরম জল দিলেই হবে’। আরেকজন নায়িকা জ্যোতিকা জ্যোতি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয়ে আগুন। ফায়ার সার্ভিস ও গণমাধ্যম কর্মীদের ঢুকতে দিচ্ছে না টোকাই জামায়াত শিবিরের মেধাবী আন্দোলনকারীরা।’ যখন সারা দেশের কোটি কোটি মানুষ স্বৈরাচার উৎখাতের জন্য রাস্তায় নেমে অকাতরে প্রাণ বিসর্জন দিচ্ছে তখন এরা এসব ভয়ঙ্কর আপত্তিকর আলো আসবেই নামক গ্রুপ চ্যাট করে সরাসরি স্বৈরাচারের পক্ষ নিয়েছেন।
॥তিন॥
১৬ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত যে ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে সেটি ছিল একটি সর্বাত্মক যুদ্ধ। একদিকে শেখ হাসিনা এবং তার আওয়ামী হেলমেট বাহিনী, তাদের সাথে পুলিশ, আনসার, বিজিবি ও র্যাব। ওরা গুলি করে শত শত মানুষ মারছে। অন্যদিকে নিরস্ত্র ছাত্র ও জনতা। তাদের হাতে অস্ত্র মানে হলো ইট-পাটকেল। এই ইট-পাটকেল নিয়ে তারা অকাতরে প্রাণ দিচ্ছে। তখন আলো আসবেই নামক গ্রুপ গঠন করে স্বৈরাচরী শেখ হাসিনার ছদ্মবেশী দালালরা ঘাসের নিচে লুকায়িত সাপদের মতো ঘাস থেকে বেরিয়ে মাটিতে এসেছে।
প্রখ্যাত সংগীত শিল্পী ন্যান্সিকে ১৫ বছর নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। আরেক প্রখ্যাত কণ্ঠশিল্পী কনকচাপাকে ৭ বছর নিষিদ্ধ করে রাখা হয়েছিল। আরেক কণ্ঠশিল্পী আসিফ আকবরকে বহু বছর নিষিদ্ধ করে রাখা হয়েছিল। তখন এই আলো আসবেই ওয়ালারা এবং তাদের পেট্রন এসব পত্রিকা একটি কথাও বলেনি। আর অরুণা বিশ^াস এবং জ্যোতিকা জ্যোতির মতো বীর পুঙ্গবরা হাসিনার পতনের আগেই লুকিয়ে কানাডায় ভেগে গেছেন।
॥চার॥
দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের পর জার্মানিতে নাৎসি পার্টিকে গণহত্যার কারণে নিষিদ্ধ করা হয়। আজও ৭৯ বছর পরেও তাদের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়নি। গত ৬ আগস্ট উপদেষ্টা পরিষদের সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে যে যতদিন তাদের গণহত্যার বিচার না হচ্ছে ততদিন পর্যন্ত বাংলাদেশের ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগকে কোনো তৎপরতা চালাতে দেওয়া হবে না। তাদেরকে নিষিদ্ধ করা হবে কিনা সেটি নির্ভর করবে সহ¯্রাধিক নিহত শহীদ ছাত্র-জনতার প্রতিজনের বিচারের পর। স্বৈরাচারের প্রশাসন দিয়ে, স্বৈরাচারের পুলিশ দিয়ে, স্বৈরাচারের কালচারাল ফ্রন্ট দিয়ে বিপ্লবী সরকারের শাসন কার্য চলতে পারে না। প্রশাসনে ঘাপটি মেরে থাকা ফ্যাসিবাদের দোসররা প্রতিবিপ্লবের ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে।
ড. ইউনূস গত ৬ সেপ্টেম্বর সঠিকভাবে বলেছেন যে, শেখ হাসিনা যতদিন ভারতে আছেন ততদিন তাকে মুখ বন্ধ করে থাকতে হবে। তাকে দেশে এনে বিচার করা হবে। বিচারের সময় তার যদি কিছু বলার থাকে তাহলে আদালতে দাঁড়িয়ে তিনি তা বলতে পারবেন। ড. ইউনূস ধীরে ধীরে তার পরিকল্পনা উন্মোচন করছেন। তিনি দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ঘোষণা করেছেন যে, বাংলাদেশের তিস্তা নদী হলো নি¤œ অববাহিকার নদী। তিস্তার পানি বণ্টন সমস্যার সমাধান হবে আন্তর্জাতিক রীতি নীতি মেনে। অভ্যন্তরীণ রাজনীতি এবং পররাষ্ট্র নীতি নিয়ে ড. ইউনূস তার পরিকল্পনা ধীরে ধীরে প্রকাশ করছেন। আরো কয়েক দিন পর আরো পরিষ্কার করবেন তার পরিকল্পনা।
তার আগে যদি ভারত এবং আওয়ামী লীগের দোসররা ছদ্মবেশেও তার বিরোধিতা করেন তাহলে তাদেরও পরিণতি হবে অন্যদের মতো। গত ৫ সেপ্টেম্বরের শহীদী মার্চের লক্ষ লক্ষ ছাত্র-জনতা প্রমাণ করেছে আওয়ামী দালাল এবং ভারতীয় প্রভূত্বের বিরুদ্ধে অতন্দ্র প্রহরীর ন্যায় এদেশের মানুষ সদা জাগ্রত।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
টিসিবির তালিকায় আ'লীগের লোকজন বহাল থাকায় সাধারণ মানুষের ক্ষোভ
দৌলতখানে মা -মেয়েকে পিটিয়ে আহত
স্টেশন থেকে দুই কিলোমিটার দূরে থামল সীমান্ত এক্সপ্রেস
কুষ্টিয়ায় প্রতিমা ভাঙচুরের পর যুবক আটক, কথাবার্তা অসংলগ্ন
জুরাইনে পুলিশের সঙ্গে অটোরিকশা চালকদের সংঘর্ষ, রেলপথ অবরোধ
রাশিয়ার নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে বিশ্বকে প্রতিক্রিয়া জানাতে হবে : জেলেনস্কি
সার্বিয়ার রেলওয়ে স্টেশন দুর্ঘটনা,দুর্নীতির অভিযোগে প্রতিবাদ
রিকশা লীগ হয়ে ফিরে আসতে চায় স্বৈরাচার হাসিনা
"অভিষেক-ঐশ্বরিয়ার বিবাহ বিচ্ছেদের বিষয়ে মিডিয়ার গুজব নিয়ে অমিতাভ বচ্চন প্রতিক্রিয়া"
জীবিত স্বামীকে মৃত দেখিয়ে মামলার পেছনের কারিগর শফিক-রুহুল গ্রেফতার
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়েছিলেন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা : শফিকুল আলম
শেরপুরে অগ্নিকাণ্ডের কোটি টাকার ক্ষতি : অল্পের জন্যে প্রাণে বাচঁলো ৪০ ছাত্র শিক্ষক
আন্তর্জাতিক জলবায়ু সম্মেলন ও বিশ্বব্যাপী বাস্তুচ্যুতি, এক ভয়াবহ বাস্তবতা
রাশিয়া উ.কোরিয়াকে এক মিলিয়ন ব্যারেল তেল সরবরাহ করেছে
শরীয়তপুরের জাজিরায় ব্রিজের নিচ থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
ইমরান খানের সরকার পতনে সউদীর হাত ছিল : দাবি স্ত্রী বুশরার
'ভারতের গোয়ায় জয়া আহসানের বিশেষ প্রদর্শনী'
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ জনের মৃত্যু, ২২ জন আহত
লেবানন থেকে ফিরলেন আরো ৮২ বাংলাদেশি
"পিটিআই" প্রধান ইমরান খানকে নতুন মামলায় ৫ দিনের রিমান্ড