ঢাকা   শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম

সারাদেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করে প্রতিবিপ্লব ঘটানোর গভীর চক্রান্তে লিপ্ত রয়েছে ভারত এবং তার লোকাল এজেন্ট আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনসমূহ। তারা ড. ইউনূসের সরকারকে চক্রান্ত ও দাঙ্গা-হাঙ্গামার মাধ্যমে অপসারণ করে আওয়ামী লীগ অথবা ভারতীয়দের পছন্দ মতো একটি সরকার চাপিয়ে দিয়ে ৫ আগস্টের বিপ্লবকে নস্যাৎ করতে চায়। ড. ইউনূস দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলেছিলেন, শেখ হাসিনাকে ভারতে চুপ করে থাকতে হবে। আর তিনি যদি ভারতে বসে বাংলাদেশের বর্তমান সরকার, জুলাই ও আগস্ট বিপ্লব তথা বাংলাদেশ বিরোধী বক্তব্য প্রদান অব্যাহত রাখেন তাহলে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, শেখ হাসিনা ভারতে বসে শুধুমাত্র আওয়ামী রাজনীতিই করছেন না, তিনি আগস্ট বিপ্লব, ইউনূস সরকারের ক্ষমতা গ্রহণ, জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত করাসহ এই সরকারের সমুদয় কাজকে চ্যালেঞ্জ করে যাচ্ছেন। আর তার এসব উস্কানিমূলক উক্তিতে এখন পর্যন্ত গ্রেফতার না হওয়া আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা তাদের গণবিরোধী তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। আওয়ামী লীগের গত ১৫ বছরের অপশাসন ও দুঃশাসন এবং গত জুলাই ও আগস্ট মাসের সহ¯্রাধিক নিরস্ত্র ছাত্র ও জনতাকে হত্যা করার কারণে খোদ বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়করা একটি খুনী ও সন্ত্রাসী দল হিসেবে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনসমূহকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছেন।

গত ১৩ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া এক অডিও ক্লিপে পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দাবি করেছেন, তিনি পদত্যাগ করেননি। তাঁর কথায়, ‘আমি এখনও সাংবিধানিকভাবে দেশের প্রধানমন্ত্রী। আমি রাষ্ট্রপতির কাছে গিয়ে সাংবিধানিক বিধান মেনে পদত্যাগ করি নাই।’ দলের মার্কিন প্রবাসী এক দলীয় নেতাকে ফোনে হাসিনা এই কথা বলেছেন। সেই ফোনের অডিও ক্লিপ ছড়িয়ে পড়েছে সারাদেশে। কথপোকথনে হাসিনা খানিক চ্যালেঞ্জের সুরে বলেছেন, ‘কেউ দেখাক আমার পদত্যাগপত্র। আমি দেশ ছাড়ার পর একটা ছবি ছড়িয়ে দিয়ে দাবি করা হয় আমি পদত্যাগ করেছি। ওটা একটা ভিজিটিং বুকে স্বাক্ষর করার ছবি। প্রধানমন্ত্রী কখনও ওইভাবে পদত্যাগ করেন না।’

শেখ হাসিনা এরপর দাবি করেন, ‘আমি ভালো আছি। দেশের কাছাকাছি আছি যাতে চট করে ঢুকে পড়তে পারি।’ শেখ হাসিনার সাথে আমেরিকা থেকে টেলিফোনে কথা বলেন অপর এক আওয়ামী লীগ নেতা। ঐ নেতাকে শেখ হাসিনা বলেন, আমার বিরুদ্ধে একশোটার বেশি মিথ্যা মামলা দিয়েছে। সবই খুনের মামলা। এখন তোমরা, আওয়ামী লীগ কর্মীরা রাষ্ট্রসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়নকে জানাও দেশে কী ঘটছে। যারা বলত আমার সময় মানবাধিকার বিপন্ন ছিল, তারা দেখুক এখন বাংলাদেশে কী চলছে। বিশ্ববাসীকে জানানো দরকার। হাসিনা আমেরিকার নির্বাচন নিয়ে বলেন, ওখানে তো ভোটের প্রচার চলছে। ওখানকার দলগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক রাখো। আমাদের (বাংলাদেশি) লোকেরা তো ওদেশে ভোট দেয়। তাদের জানাও, দেশে কী চলছে।’

॥দুই॥
শেখ হাসিনা অপর এক বাংলাদেশি আমেরিকানের সাথে টেলিফোনে বলেন, একটা অস্থিরতা তৈরি করা হয়েছিল। যে সব মানুষ খুন হয় তারা পুলিশের গুলিতে মরেনি। মুভমেন্টের ভিতরে কিলিং এজেন্ট ছিল। অ্যাডভাইজার সাখাওয়াত সাহেব (বর্তমানে পাট ও বস্ত্র উপদেষ্টা) আর্মির লোক। তিনি বলেছেন, এই বুলেট তো পুলিশের কাছে থাকে না। সেই বুলেট কারা ব্যবহার করল, কারা রাইফেল ব্যবহার করল তা নিয়ে কোনও তদন্ত নাই।

নিজেকে এখনও বাংলাদেশের সাংবিধানিকভাবে বৈধ প্রধানমন্ত্রী দাবি করে হাসিনা বলেন, আমি তো সংবিধানের ৫৭ নম্বর অনুচ্ছেদ মেনে রাষ্ট্রপতির কাছে গিয়ে পদত্যাগ করিনি।

৫৭ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, The office of the Prime Minister shall become vacant- If he resigns from office at any time by placing his resignation in the hands of the President. হাসিনা বলেন, সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করলেই রাষ্ট্রপতি সেটি গ্রহণ করেন না। দেখা হয়, সংসদে সর্বাধিক আসন দখলে থাকা দলের কেউ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দাবিদার কি না। হাসিনা বলেন, এসব কিছু তো হয়নি। বিশেষ পরিস্থিতিতে আমাকে দেশ ছাড়তে হয়েছে।

শেখ হাসিনার এসব উক্তি প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের কথার সম্পূর্ণ পরিপন্থী। ড. ইউনূস বলেছিলেন যে, শেখ হাসিনাকে চুপ থাকতে হবে। অন্যথায় ভারতের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক ক্ষুণ্ণ হবে। তারপরেও যখন তিনি এসব আপত্তিকর এবং বিপ্লব বিরোধী উস্কানিমূলক কথাবার্তা বলে যাচ্ছেন তখন স্পষ্ট বুঝা যায়, তার এসব আপত্তিকর কার্যকলাপ ভারতের মোদি সরকারের ইঙ্গিতেই চলছে।

শেখ হাসিনার এসব উক্তি ভাইরাল হওয়ার পর অন্যান্য আওয়ামী লীগ নেতাও মাথাচাঁড়া দিচ্ছেন। গত শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর দৈনিক কালবেলার ইউটিউব চ্যানেলে প্রচারিত ভিডিওতে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও পতিত সরকারের মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, শেখ হাসিনা পাহাড়ের মতো কষ্ট নিয়েও হিমালয়ের মতো মনোবল অটুট রেখেছেন। আওয়ামী লীগ তার হাতকে শক্তিশালী করতে সদা প্রস্তুত বলে নেতাকর্মীদের মনোবল না হারানোর আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। এই বিবৃতি তিনি বিভিন্ন গণমাধ্যমে পাঠিয়েছেন বলে ঐ ভিডিও ক্লিপে উল্লেখ করা হয়। শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে নানকরা সদা প্রস্তুত বলে উল্লেখ করা হয়।

॥তিন॥
শেখ হাসিনার অডিও নির্দেশকে হালকাভাবে গ্রহণ করা যায় না এই কারণে যে তিনি এখন ভারতের হেফাজতে রয়েছেন। যে ব্যক্তি কোটি কোটি মানুষের রোষানলে পড়ে দেশ থেকে পালিয়ে গেছেন তাকে ফুল প্রুফ নিরাপত্তা দিয়ে বাংলাদেশ থেকে সামরিক হেলিকপ্টারে ভারতের ত্রিপুরার ২১ ব্যাটালিয়ন রাইফেলসে নেওয়া হয়। সেখানে তাকে রিসিভ করেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী।

গত ২৭ আগস্ট দৈনিক ইনকিলাবের এই কলামে আমি লিখেছিলাম, শেখ হাসিনার পলায়নের পূর্ববর্তী এক ঘণ্টা এবং পরবর্তী চার ঘণ্টার রুদ্ধশ্বাস কাহিনী। কিন্তু আমি জানতাম না যে এরপরেও আমার জন্য আরেকটি বিস্ময় অপেক্ষা করছে। গত ১৪ সেপ্টেম্বর ডেইলি স্টারের প্রথম পাতায় প্রকাশিত খবরের শিরোনাম, ঐড়ি How Hasina’s flight was kept off radar এই খবরে এই মর্মে একটি চাঞ্চল্যকর তথ্য দেওয়া হয়েছে যে, যে পরিবহন বিমান সি-১৩০জে’তে হাসিনাকে বঙ্গবন্ধু এয়ারবেজ থেকে বিকাল ৩টা ৯ মিনিটে হাসিনাকে পরিবহন করা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ সীমান্তের একেবারে সন্নিকটে আসার আগ পর্যন্ত বিমানটির স্বয়ংক্রিয় জিও লোকেটর সিস্টেম অফ করে রাখা হয়েছিল। এই সিস্টেম অন থাকলে দেখা যায় যে যখন বিমানটি টেক অফ করে তখন দেখা যায় তার লোকেশন, কোন দিকে যাচ্ছে, কত উচ্চতায় এবং কত স্পিডে যাচ্ছে।

বাংলাদেশ থেকে ওড়ার সময় এই সিস্টেমটি বন্ধ রাখা হয়েছিল। কলকাতার সীমান্তে আসার পর এটি অন করা হয়। আবার ত্রিপুরা থেকে যখন এই বিমানটি দিল্লি অভিমুখে যাত্রা করে তখন তার নির্ধারিত রুটে না গিয়ে প্লেনটি বিহার এবং ঝাড়খ- হয়ে ১ ঘণ্টা বেশি সময়ে দিল্লির অনতিদূরে হিন্দন বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। যতক্ষণ পর্যন্ত প্লেনটি আকাশে ছিল ততক্ষণ পর্যন্ত নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ, জয়শংকর সেই প্লেনের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করছিলেন। আগেই বলা হয়েছে যে হিন্দন বিমানঘাঁটিতে প্লেনটি অবতরণ করার পর তাকে রিসিভ করেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল।

বলা হচ্ছে যে, শেখ হাসিনা গণভবন থেকে হেলিকপ্টারযোগে প্রথমে বঙ্গবন্ধু এয়ারবেজে যান। সেখান থেকে পরিবহন বিমানে ভারতে যান। ডেইলি স্টারের রিপোর্ট মোতাবেক বঙ্গবন্ধু এয়ারবেজে অপেক্ষমান পরিহন বিমানে আগে থেকেই এসএসএফের ৪ থেকে ৫ জন অফিসার উপবিষ্ট ছিলেন। পরিবহন বিমানটি পরদিন ডেইলি স্টারের খবর মোতাবেক ঢাকায় ফিরে আসে।

॥চার॥
এই ঘটনা থেকে বোঝা যায় যে ক্ষমতাচ্যুত হলেও শেখ হাসিনা ভারতীয়দের কাছে এখনো অমূল্য এক ব্যক্তি। সেই ব্যক্তি ড. ইউনূসের বারণ সত্ত্বেও সেখান থেকে বাংলাদেশের বিপ্লবী সরকার বিরোধী তৎপরতা চালাচ্ছেন এবং ভারত সরকার তাতে বাধা দিচ্ছে না।

১৫ সেপ্টেম্বর জাতীয় দৈনিক সমূহে প্রকাশিত রিপোর্ট মোতাবেক এখন পর্যন্ত বিপ্লবে নিহত ও আহতদের তালিকা প্রকাশ না করায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। আন্দোলনে নিহত ও আহতদের যথার্থ মূল্যায়নের ব্যাপারে দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীনের মন্তব্য এ প্রসঙ্গে প্রণিধানযোগ্য।

বিগত দেড় দশকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছেন তাদের রূহের মাগফেরাত কামনা করে দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেছেন, শুধু শহীদদের জন্য আহাজারি করলে হবে না। প্রয়োজনে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে তাদের জন্য এপার্টমেন্ট করে আবাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। শনিবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গণআন্দোলনে শহীদ বীরদের স্মরণে এক স্মরণসভায় তিনি একথা বলেন।

ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন, ২০০৯ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত যারা শহীদ তাদের স্মরণ করার পাশাপাশি তাদের জন্য কিছু করতে হবে। ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের অধীনে ৬ বিঘা জমি আছে। ম্যাডামকে (খালেদা জিয়া) যেমন ক্যান্টনম্যান্ট থেকে বের করে দিয়ে সেখানে এপার্টমেন্ট করে দেয়া হয়েছে, তেমনি শহীদদের জন্য শুধু অনুশোচনা করলে হবে না। ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে এপার্টমেন্ট করে দিয়ে সেগুলোতে শহীদদের আবাসনের ব্যবস্থা করে দিতে হবে।

পতিত স্বৈরাচার ও তাদের দোসররা এখনো সক্রিয় মন্তব্য করে তিনি বলেন, পতিত স্বৈরাচার এখনো সক্রিয়। যদিও তার (সাবেক প্রধানমন্ত্রী) পিতা শেখ মুজিবের প্রতি মানুষের ঘৃণা-বিদ্বেষের কারণে ক্যান্টনম্যান্ট থেকে শুরু করে সব জায়গায় মূর্তি ভেঙে ফেলা হয়েছে। কিন্তু সরকারি অফিসগুলোতে এখনো তার ছবি আছে। এই ব্যাপারে সরকারের সুস্পষ্ট সিদ্ধান্ত থাকা উচিত। কারণ, ঘৃণা ও সংবিধান একসঙ্গে চলতে পারে না।

Email: [email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

মানসিক সুস্থতায় কর্মবিরতি
মুনতাহার মর্মান্তিক মৃত্যু এবং কিছু কথা
ট্রাম্পের বিজয়ে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার কি কোনো লাভ হবে?
ব্যাটারিচালিত রিকশা-অটোচালকদের তাণ্ডব রুখতে হবে
স্মৃতির দর্পণে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী
আরও

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের বিপক্ষে যে একাদশ দিয়ে মাঠে নামছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

বাংলাদেশের বিপক্ষে যে একাদশ দিয়ে মাঠে নামছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

কিশোরগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার কামালসহ তিনজন গ্রেফতার

কিশোরগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার কামালসহ তিনজন গ্রেফতার

প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ

প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ

বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত

বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত

উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

গাজায় যুদ্ধবিরতি ছাড়া বন্দী বিনিময় হবে না : হামাস

গাজায় যুদ্ধবিরতি ছাড়া বন্দী বিনিময় হবে না : হামাস

শান্তিরক্ষা মিশন মোতায়েন করতে চায় জাতিসংঘ হাইতিতে

শান্তিরক্ষা মিশন মোতায়েন করতে চায় জাতিসংঘ হাইতিতে

চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক

চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক

পুতিন পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবেন না : সার্বিয়া

পুতিন পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবেন না : সার্বিয়া

ক্লাইমেট অর্থায়ন ইস্যুতে দেশগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব

ক্লাইমেট অর্থায়ন ইস্যুতে দেশগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব

লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু

লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু

ট্রাম্পের অ্যাটর্নির বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন আটকে গেল

ট্রাম্পের অ্যাটর্নির বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন আটকে গেল

‘ফিলিস্তিনের পর ইরান, সউদী ও তুরস্ক হবে পরবর্তী টার্গেট’

‘ফিলিস্তিনের পর ইরান, সউদী ও তুরস্ক হবে পরবর্তী টার্গেট’

প্রতি বছর ৩ লাখ নথিবিহীন অভিবাসীকে বৈধতা দানের ঘোষণা স্পেনের

প্রতি বছর ৩ লাখ নথিবিহীন অভিবাসীকে বৈধতা দানের ঘোষণা স্পেনের

প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে সবচেয়ে অসুখী দেশ জাপান-কোরিয়া

প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে সবচেয়ে অসুখী দেশ জাপান-কোরিয়া

মুসলিম চিকিৎসক

মুসলিম চিকিৎসক

শীর্ষে দিল্লি

শীর্ষে দিল্লি

সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সংবর্ধনা

সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সংবর্ধনা

ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নর সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সম্বর্ধনা

ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নর সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সম্বর্ধনা

বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান

বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান