ঢাকা   শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

দৈনন্দিন সমস্যার সমাধানে জোরালো পদক্ষেপ নিতে হবে

Daily Inqilab সরদার সিরাজ

২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৩ এএম

বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতির হার দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সর্বাধিক! গত আগস্টে মূল্যস্ফীতির হার ছিল বাংলাদেশে ১০.৪৯%, শ্রীলংকায় দশমিক ৫%, মালদ্বীপে ১.৪%, ভুটানে ২.০৪%, নেপালে ৩.৫৭%, ভারতে ৩.৬৫% ও পাকিস্তানে ৯.৬৪। দেশে মূল্যস্ফীতির এই ঊর্ধ্বগতি শুধু আগস্টেই নয়, গত প্রায় ১৬ বছরই বিদ্যমান ছিল। ২০২৩ সালের ৫ এপিল ইরান বেতারে প্রকাশ, বাংলাদেশে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের তথ্য মতে, গরুর মাংসের গড় দাম কেজিপ্রতি ছিল ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে ২০৩ টাকা, আর এখন ৭৫০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা। বিদ্যুতের ইউনিট প্রতি দাম ছিল ২০১০ সালে ৩.৭৬ টাকা আর এখন ৮ টাকার বেশি! চাঁদাবাজি, দখলবাজি, অর্থ পাচার, প্রকল্পের নির্মাণ ব্যয়, যানজট ইত্যাদি তথা সব ক্ষেত্রেই বাংলাদেশের অবস্থা এ অঞ্চলের মধ্যে সর্বাধিক। অনেক ক্ষেত্রে বিশ্বের মধ্যেও সর্বাধিক! অপরদিকে, মাথাপিছু গড় আয় এই অঞ্চলের মধ্যে সর্বনি¤œ বাংলাদেশের। বিশ্ব ব্যাংকের রিপোর্ট মতে, শ্রমিকের চরম দুর্দশাগ্রস্ত বিশ্বের ১০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ একটি। অন্যদিকে, জিএফআই-এর তথ্য মতে, দ্রুত কতিপয় লোকের অতি ধনী হওয়া দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে পরপর কয়েকবার। দুর্নীতিতেও বাংলাদেশ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে কয়েকবার। আয় বৈষম্যের ক্ষেত্রে সর্বাধিক তথা চরম সীমায় পৌঁছেছে! দেশে বর্তমানে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৪৩ লাখের বেশি। তন্মধ্যে বেশিরভাগ মামলা দীর্ঘদিনের। ফলে বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদছে বহুদিন থেকে। দ্বিতীয়ত: মামলার ব্যয় মিটাতে গিয়ে বছরে বহু লোক নিঃস্ব হচ্ছে! তৃতীয়ত: জাস্টিস ডিলেইড জাস্টিস ডিনাইড বলে বিশ্বখ্যাত প্রবাদ বাক্য রয়েছে। চতুর্থত: ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত না হওয়ায় মানুষের মধ্যে আইন নিজের হাতের তুলে নেওয়ার প্রবণতা বেড়েছে! দেশের এই অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে সুশাসন না থাকায়। গুড গভর্নমেন্টের বৈশ্বিক তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান তলানিতে। জাতিসংঘের ই-গভর্নমেন্ট ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্স-২০২৪ মতে, ২০২৩ সালে বিশ্বের ১৯৩ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১০০তম (২০২২ সালে ছিল ১১১ তম, ২০২০ সালে ছিল ১১৯তম)। এছাড়া, ই-পার্টিসিপেশন সূচক-২০২৪ মতে, ২০২৩ সালে বিশ্বের ১৯৩ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৭০তম (২০২২ সালে ছিল ৭৫তম)। প্রায় এরূপ অবস্থা বৈশ্বিক সব সূচকেই।

দেশের বিদ্যমান দৈনদশা থেকে মুক্তিলাভের জন্য প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং রাষ্ট্র ও রাজনৈতিক দলের সংস্কারের আকাক্সক্ষা প্রবলতর হয়েছে। তৎপ্রেক্ষিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বেশ কয়েকটি খাত সংস্কার করার জন্য কমিশন গঠন করেছে এবং আরো কয়েকটি খাতের কমিশন গঠন করা হবে বলে জানা গেছে। সংস্কারের জন্য এবং আর্থিক ভঙ্গুরতা কাটিয়ে চাঙ্গা করার জন্য জাতিসংঘসহ বন্ধু রাষ্ট্র ও দাতারা প্রয়োজনীয় আর্থিক সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। গঠিত কমিশনের প্রধানগণ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বলেছেন, ৩১ ডিসেম্বর-২০২৪ এর মধ্যে তারা রিপোর্ট দাখিল করবেন। আর প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট পাওয়ার পর সেটি পর্যায়ক্রমে উপদেষ্টা পরিষদে এবং বিশিষ্ট ব্যক্তি ও রাজনৈতিক নেতৃত্বের সাথে বিস্তারিত আলোচনা শেষে চূড়ান্ত করে বাস্তবায়ন করা শুরু হবে। তবে বিষয়টি পার্লামেন্টে অনুমোদন হতে হবে। সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন হলে দেশের গণতন্ত্র, শান্তি, সার্বিক উন্নতি ও ন্যায়বিচার নির্বিঘœ হবে। কিন্তু পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন এক জিনিস নয়। প্রতিটি জিনিস বাস্তবায়নে আন্তরিকতা, দক্ষতা ও কঠোরতা দরকার। নতুবা ভালো উদ্যোগও ভ-ুল হয়ে যায়, যার সাম্প্রতিক উদাহরণ হচ্ছে, পণ্যমূল্য। খাদ্যপণ্যের মূল্য কমানোর জন্য চাল, আলু, ডিম, ডাল, পিঁয়াজ ইত্যাদির আমদানি শুল্ক কমানো হয়েছে। তৎপ্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট পণ্যের আমদানি অনেক বেড়েছে। সরকার ডিম-মুরগির মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কোনো পণ্যেরই মূল্য কমেনি! বরং চালসহ অনেক পণ্যের মূল্য বেড়েছে। এর জন্য কারো শাস্তি হয়নি! শাস্তি প্রদান করা হলে পণ্যমূল্য অনেক কমে যেত। খাদ্য অধিদপ্তর থেকে কয়েক মাস আগে নির্দেশ দেওয়া হয়, এখন থেকে চালের সব বস্তায় ধানের জাত, মূল্য ও উৎপাদনের তারিখ লিখতে হবে। কিন্তু তা বাস্তবায়ন হয়নি। বাস্তবায়িত হলে চাল নিয়ে মহাবাটপারি বন্ধ হয়ে যেত। অধিক মূল্যের সর্বাধিক বিক্রিত নাজিরশাইল ও মিনিকেট নামে চাল বিক্রি বন্ধ হয়ে যেত। কারণ, এই নামে কোনো ধান নেই দেশে। মোটা চাল মেশিনে কেটে চিকন করে ঐসব নামে বিক্রি করা হচ্ছে বলে কৃষিবিদরা জানিয়েছেন। তবুও খাদ্য অধিদপ্তরের উক্ত নির্দেশ পালিত হয়নি। এ জন্য কারো শাস্তি হয়নি, যা সুশাসন প্রতিষ্ঠার অন্তরায়। তাই সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য জারিকৃত সব আইন ও নির্দেশনা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। প্রয়োজনে কঠোরতা অবলম্বন করতে হবে। অন্যদিকে, ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য বিচার প্রক্রিয়া দ্রুততর তথা প্রতিটি বিচার শুরু হওয়ার স্বল্প দিনের মধ্যে সম্পন্ন করার ব্যবস্থা, মিথ্যা মামলাকারী ও দখলদারের কঠোর শাস্তির বিধান জারি করে তা বাস্তবায়ন করতে হবে।

যা’হোক, পণ্যমূল্য, বিশেষ করে খাদ্যপণ্যের মূল্য অস্বাভাবিক বৃদ্ধির অন্যতম কারণ হচ্ছে, আমদানি নির্ভরতা, মার্কিন ডলারের উচ্চ মূল্য, টাকার মানের অনেক পতন, পরিবহন ব্যয় বেশি, চাঁদাবাজি অত্যধিক, ব্যবসায়ীদের মজুদদারি ও অতি মুনাফা গ্রহণ, অপচয় ও নষ্ট হওয়া, ক্রেতাদের অধিক পরিমাণে ক্রয় করার প্রবণতা এবং সরকারের বাজার তদারকির অভাব। কিন্তু খাদ্যপণ্যের মূল্য অত্যধিক হওয়ার কারণে বেশিরভাগ মানুষ প্রয়োজনীয় খাদ্য গ্রহণ করতে পারছে না। তাতে পুষ্টিহীনতার আশঙ্কা বাড়ছে দেশে! বিশ্ব ব্যাংকের তথ্য মতে, বাংলাদেশের ৭৩% মানুষের পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণের সক্ষমতা নেই। সম্প্রতি অর্থ উপদেষ্টা বলেছেন, বহু মানুষ মাসে একবারও মাংস খেতে পারে না! অন্যদিকে, পুষ্টিহীনতার কারণে জাতীয় উৎপাদনশীলতা বাড়ছে না। খাদ্যপণ্যের মূল্য অত্যধিক হওয়ার কারণে দেশের চতুর্মুখী ক্ষতি হচ্ছে। তাই খাদ্যপণ্যের মূল্য কমিয়ে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আনা জরুরি। সে জন্য অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধি এবং উৎপাদন ব্যয় কমাতে হবে। সে লক্ষ্যে সব ফসলের হাইব্রিড বীজ ব্যবহার, কৃষি যান্ত্রিকরণ সম্পন্ন করা, কৃষিপণ্যের অপচয় ও নষ্ট হওয়া রোধ করা, খাদ্যপণ্যের প্রয়োজনীয় সংরক্ষণাগার ও প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা, কৃষি উপকরণের মূল্য হ্রাস করা, সারাদেশে ভালো বাজার ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা, কৃষিপণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করা, চাহিদার ঘাটতি পণ্য যথাসময়ে আমদানি করা, খাদ্যের মজুদদারি বন্ধ করা এবং নিয়মিত বাজার তদারকি করা। বাজার তদারকিতে মজুদদারি, মূল্য তালিকা প্রকাশ্য স্থানে না রাখা এবং মূল্য বেশি গ্রহণকারীর বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। চাঁদাবাজিও বন্ধ করতে হবে। এছাড়া, ফ্যামিলি কার্ডধারীদের নিয়মিতভাবে নির্ধারিত মূল্যে পণ্য প্রদানসহ শ্রমিক ও সাধারণ মানুষের জন্য রেশনিংয়ের ব্যবস্থা করে নিয়মিতভাবে পণ্য প্রদান করতে হবে। তাহলে চাল, ডাল, চিনির মূল্য কমে যাবে।

দেশের পরিবেশ রক্ষা আন্দোলনের শীর্ষ ব্যক্তি সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পানি ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা। ফলে এখন দেশের পরিবেশ ও নদী রক্ষা হবে বলে দেশবাসী আশাবাদী। সে কর্মসূচিও তিনি ঘোষণা করেছেন। অর্থাৎ তিনি সম্প্রতি বলেছেন, ‘বায়ুদূষণ রোধে আর কোনো নতুন ইটভাটার ছাড়পত্র দেওয়া হবে না, পরিবেশগত ছাড়পত্রবিহীন ৩,৪৯১টি ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধ, পার্বত্য এলাকায় অবৈধভাবে নির্মিত ইটভাটাগুলো অন্যত্র স্থানান্তর, সব নদী দখলমুক্ত ও পুনঃখনন এবং পলিথিন ও শপিংমলে প্লাস্টিক পণ্য বন্ধ করা হবে।’ অবশ্য, কাজটি খুব কঠিন হলেও সম্ভব। কারণ, রাষ্ট্রীয় শক্তির কাছে ব্যক্তির শক্তি নগন্য। স্মরণীয় যে, ঢাকার প্রাক্তন মেয়র মরহুম আনিসুল হক তেজগাওস্থ অবৈধ ট্রাক স্ট্যান্ড উচ্ছেদ করেছিলেন। তাতে তিনি ব্যাপক বাধার সম্মুখীন হয়েছিলেন। কিন্তু রাষ্ট্রীয় শক্তির কাছে দখলদাররা ব্যর্থ হয়েছিল। বর্তমান পরিবেশ ও নদী রক্ষা বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান পলিথিন ও প্লাস্টিক পণ্য বন্ধ এবং নদী ও খাল রক্ষা করার কার্যক্রম শুরু করলে সফল হবেন তা নিশ্চিত। প্রসঙ্গত বলা আবশ্যক, পলিথিন ব্যাগের বিকল্প পাটের তৈরি সোনালি ব্যাগের উৎপাদন ও সরবরাহ চাহিদা মাফিক করতে হবে। এ জন্য বন্ধ করে দেওয়া সরকারি পাটকল পুনঃচালু করা দরকার। এতে সংশ্লিষ্ট শ্রমিকদেরও বেকারত্ব দূর হবে। নতুবা পলিথিনের ব্যবহার বন্ধ করা কঠিন হবে। ভয়াবহ যানজটের কারণে দেশের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। এই যানজটের প্রধান কারণ হচ্ছে, অপর্যাপ্ত রাস্তা, বিদ্যমান রাস্তার বিরাট অংশ ভাঙ্গাচুরা, দখল, অবৈধ যানবাহন ও চালক এবং যত্রতত্র যানবাহনের অবৈধ পার্কিং ও স্ট্যান্ড এবং ট্রাফিক আইন লংঘন। সব রাস্তা দখলমুক্ত এবং অবৈধ যানবাহন, পার্কিং ও স্ট্যান্ড বন্ধ করা হলে যানজট অনেক কমে যাবে এবং উন্নতি ত্বরান্বিত হবে। সরকারি কাজ ঠিক সময়ে না হওয়ার একটা রীতি আছে এ দেশে! এ ক্ষেত্রে গত ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের আমলে বিশ্ব রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। এতে দেশের উন্নতির চরম ক্ষতি হয়েছে। সুশাসনেরও অন্তরায় হয়েছে। তাই সরকারি সব কাজ নির্ধারিত সময়ে, অর্থে ও মানে শেষ করা বাধ্যতামূলক করা আবশ্যক।

লেখক সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

মানসিক সুস্থতায় কর্মবিরতি
মুনতাহার মর্মান্তিক মৃত্যু এবং কিছু কথা
ট্রাম্পের বিজয়ে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার কি কোনো লাভ হবে?
ব্যাটারিচালিত রিকশা-অটোচালকদের তাণ্ডব রুখতে হবে
স্মৃতির দর্পণে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী
আরও

আরও পড়ুন

ইসরাইলি হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা ৪৪ হাজার অতিক্রম করলো

ইসরাইলি হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা ৪৪ হাজার অতিক্রম করলো

ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন অ্যার্টনি জেনারেল পাম বন্ডি

ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন অ্যার্টনি জেনারেল পাম বন্ডি

‘আ.লীগকে রাজনীতিতে সুযোগ দেওয়া মানে শহীদদের সঙ্গে গাদ্দারি করা’

‘আ.লীগকে রাজনীতিতে সুযোগ দেওয়া মানে শহীদদের সঙ্গে গাদ্দারি করা’

বাংলাদেশের বিপক্ষে যে একাদশ দিয়ে মাঠে নামছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

বাংলাদেশের বিপক্ষে যে একাদশ দিয়ে মাঠে নামছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

কিশোরগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার কামালসহ তিনজন গ্রেফতার

কিশোরগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার কামালসহ তিনজন গ্রেফতার

প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ

প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ

বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত

বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত

উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

গাজায় যুদ্ধবিরতি ছাড়া বন্দী বিনিময় হবে না : হামাস

গাজায় যুদ্ধবিরতি ছাড়া বন্দী বিনিময় হবে না : হামাস

শান্তিরক্ষা মিশন মোতায়েন করতে চায় জাতিসংঘ হাইতিতে

শান্তিরক্ষা মিশন মোতায়েন করতে চায় জাতিসংঘ হাইতিতে

চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক

চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক

পুতিন পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবেন না : সার্বিয়া

পুতিন পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবেন না : সার্বিয়া

ক্লাইমেট অর্থায়ন ইস্যুতে দেশগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব

ক্লাইমেট অর্থায়ন ইস্যুতে দেশগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব

লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু

লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু

ট্রাম্পের অ্যাটর্নির বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন আটকে গেল

ট্রাম্পের অ্যাটর্নির বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন আটকে গেল

‘ফিলিস্তিনের পর ইরান, সউদী ও তুরস্ক হবে পরবর্তী টার্গেট’

‘ফিলিস্তিনের পর ইরান, সউদী ও তুরস্ক হবে পরবর্তী টার্গেট’

প্রতি বছর ৩ লাখ নথিবিহীন অভিবাসীকে বৈধতা দানের ঘোষণা স্পেনের

প্রতি বছর ৩ লাখ নথিবিহীন অভিবাসীকে বৈধতা দানের ঘোষণা স্পেনের

প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে সবচেয়ে অসুখী দেশ জাপান-কোরিয়া

প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে সবচেয়ে অসুখী দেশ জাপান-কোরিয়া

মুসলিম চিকিৎসক

মুসলিম চিকিৎসক

শীর্ষে দিল্লি

শীর্ষে দিল্লি