নতুন সম্ভাবনার সদ্ব্যবহার করতে হবে
০৬ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০২ এএম
বাংলাদেশ দ্বিতীয়বার মুক্ত স্বাধীন হয়েছে। প্রশাসনসহ সব প্রতিষ্ঠান ঢেলে সাজানো হচ্ছে। সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও ন্যায়বিচার প্রাপ্তির পরিবেশ তৈরির কাজ চলছে। আর্থিক দুরবস্থা থেকে উত্তরণ ঘটতে শুরু করেছে। উপরন্তু কূটনৈতিক ও মর্যাদার দিক দিয়ে বাংলাদেশ বিশ্বে উচ্চমাত্রায় পৌঁছেছে। বাংলাদেশের এ আকস্মিক আমূল পরিবর্তনের কা-ারি হচ্ছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেল বিজয়ী এবং বৈশ্বিক ক্ষুদ্র ঋণের জনক, সামাজিক ব্যবসার প্রবক্তা ও বিশ্বের অন্যতম পেইড স্পিকার ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দীর্ঘ প্রায় ১৬ বছর ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের আমলে বাংলাদেশ মূলত ভারতকেন্দ্রিক হয়ে পড়েছিল। সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেনের ভাষায় স্বামী-স্তীর মতো সম্পর্ক ছিল ভারত ও বাংলাদেশের। আর ইউরোপের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক ছিল শীতল এবং আমেরিকার সাথে সম্পর্ক ছিল চরম বিরোধাত্মক! ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে হেনস্থা ও আক্রমণ পর্যন্ত করা হয়েছিল। চীনের সাথে বাংলাদেশের উন্নয়ন অংশীদারের সম্পর্ক ছিল ভালো। কিন্তু তাতে প্রকাশ্যেই প্রবল আপত্তি জানাতো ভারত। সে বন্দিদশা থেকে মুক্ত করে বিশ্বের সাথে গভীর সম্পর্কে সম্পৃক্ত করেছেন ড. ইউনূস। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের ৭৯তম সাধারণ অধিবেশনে মধ্যমণি ছিলেন ড. ইউনূস। এ কথা শুধু আমাদের কিংবা বাংলাদেশিদেরই নয়, সমগ্র বিশ্ববাসীর ও বিশ্ব মিডিয়ারও। ড. ইউনূস যখন জাতিসংঘের অধিবেশনে নির্ধারিত ভাষণের জন্য গত ২৭ সেপ্টেম্বর মঞ্চে উপবিষ্ট হন, তখন অধিবেশনে উপস্থিত সব দেশের রাষ্ট্র/সরকার/আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধান ও প্রতিনিধিগণ দাঁড়িয়ে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান জ্ঞাপন করেন এবং তার বাংলায় ভাষণকে বিপুল করতালির মাধ্যমে অভিনন্দন জানান, যা বেশিরভাগ বিশ্ব মিডিয়ায় ফলাও করে প্রকাশিত ও প্রচারিত হয়েছে। তিনি অধিবেশনের সাইড লাইনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনি এবং জাতিসংঘের মহাসচিবসহ ১২টি দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধান এবং চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং, বিশ্ব ব্যাংক ও আইএমএফ-এর প্রেসিডেন্টসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানের সঙ্গে পৃথকভাবে বৈঠক করেন। তিনি অধিবেশনের ৪০টি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে অংশ নেন। প্রত্যেকটি বেঠকেই তিনি বাংলাদেশের ছাত্র-জনতার সফল বিপ্লবের কাহিনী, গণকাক্সিক্ষত ব্যাপক সংস্কার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন ও অগ্রগতিতে প্রয়োজনীয় আর্থিক সহায়তা করার, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের স্বদেশে টেকসই প্রত্যাবাসনে জোরালো ভূমিকা পালন করার এবং বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ পুনরুদ্ধারে সহায়তা করার আহ্বান জানান।
অর্থাৎ ড. ইউনূস জাতিসংঘের অধিবেশনকালে বিশ্ব সম্প্রদায়কে নতুন বাংলাদেশের সাথে নতুনভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। যার ফলস্বরূপ বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বঙ্গ তার সাথে সাক্ষাতের সময় বাংলাদেশের সংস্কারের জন্য ৩.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রদানের আশ্বাস দিয়েছেন। এছাড়া, যুক্তরাষ্ট রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বরাদ্দ করেছে। উপরন্তু আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সাথে বৈঠক ও তার আলিঙ্গন ছিল বিরল। এছাড়া, প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের অনুষ্ঠানে ক্লিনটন ড. ইউনূসকে দেখামাত্র বুকে জড়িয়ে ধরেছেন। চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই ড. ইউনূসের সাথে বৈঠকে বাংলাদেশে সোলার প্যানেলের যন্ত্রাংশ স্থাপনের হাব করার প্রস্তাব দিয়েছেন। সর্বোপরি প্রতিটি অনুষ্ঠানকালেই বিদেশি নেতা-নেত্রীদের ড. ইউনূসের সাথে ছবি তোলার হিড়িক পড়েছিল এবং ছবি তোলার লাইন হয়েছিল দীর্ঘ। অথচ এসব করার জন্য বিশ্বের বেশিরভাগ নেতা ব্যয়বহুল লবিস্ট নিয়োগ করেও সফল হয় না। যা’হোক, জাতিসংঘের অধিবেশনে ড. ইউনূস ভাষণ দেওয়ায় জাতিসংঘের মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন দুজারিক সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। এর আগে সংস্থাটির ঢাকাস্থ প্রধান ড. ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়েছেন জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগদানের জন্য। ড. ইউনূস এমন এক বিরল ব্যক্তিত্ব। যাকে যতবেশি কাজে লাগানো যাবে ততই মঙ্গল হবে দেশের।
উল্লেখযোগ্য, জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগদানের জন্য বাংলাদেশের বিগত দিনের সরকার প্রধানের মতো ব্যাপক ব্যয়বহুল বিরাট বহর নিয়ে এবং চার্টার্ড বিমানে যাতায়াত করেননি ড. ইউনূস। তিনি বেসরকারি বাণিজ্যিক বিমানে যাতায়াত করেছেন মাত্র ৫৭ জন সফর সঙ্গী নিয়ে। উপরন্তু তার সফর ছিল মাত্র চারদিনের। তবুও সেটা ঐতিহাসিক সফর বলে খ্যাত হয়েছে দেশ-বিদেশ। এই সফর প্রসঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন দুজারিকের মূল্যায়ন হচ্ছে, ‘সফরকালে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের ব্যাপক কর্ম-তৎপরতা বাংলাদেশের সঙ্গে আন্তর্জাতিক বিশ্বের অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক এবং অংশীদারিত্ব এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে বিরাট অবদান রাখবে।’ এছাড়া, বিবিসির খবরে প্রকাশ, ‘আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ড. ইউনূস জাতিসংঘের সফরে বিভিন্ন ইস্যুতে যে সব মিটিং করেছেন তা বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’ সাবেক রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল (অব.) মো. শহীদুল হক জার্মান বেতারে বলেছেন, ‘ড. ইউনূস-বাইডেন বৈঠকের বডি ল্যাঙ্গুয়েজ আমাকে বিস্মিত করেছে। জড়িয়ে ধরা, গলায় হাত রাখা, এরকমটি সাধারণভাবে দেখা যায় না। এর মধ্য দিয়ে বোঝা যায়, অন্তর্বর্তী সরকার ও সংস্কারকে পুরো সমর্থন দিয়েছে তারা। এখন সরকারের দায়িত্ব হবে এই সমর্থন কাজে লাগিয়ে সংস্কারের কাজ করা।’ ড. ইউনূসের আমেরিকা সফরে আমেরিকা-বাংলাদেশের সম্পর্ক মধুর হয়েছে। তাই আমেরিকার বাতিল হওয়া জিএসপি সুবিধা পাওয়া যেতে পারে বলে ব্যবসায়ীরা আশাবাদী হয়েছেন। এটা পাওয়া গেলে আমেরিকায় বাংলাদেশের গার্মেন্ট রফতানি ২৫% বেড়ে যাবে। তাতে দেশের ব্যাপক কল্যাণ হবে।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার মজুদের পরিমাণ সংকটময় পরিস্থিতি তথা মাত্র ১৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে বৃদ্ধি পাওয়া শুরু হয়েছে। বর্তমানে রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। রেমিটেন্সের পরিমাণ অনেক বেড়ে যাওয়ায় রিজার্ভ বাড়ছে। বৈধ পথে রেমিট্যান্স এসেছে গত আগস্টে ২২২ কোটি ডলার। আর ২০২৩ সালের আগস্টে এসেছিল প্রায় ১৬০ কোটি ডলার। গত সেপ্টেম্বরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২৪০.৪৮ কোটি মার্কিন ডলার। প-িতদের মতে, হুন্ডি বন্ধ করতে পারলে রেমিট্যান্সের পরিমাণ বর্তমান ২৫ বিলিয়ন ডলার থেকে বৃদ্ধি করে ৫০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করা সম্ভব। অপরদিকে, বাংলাদেশে নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত নৌ-পরিবহন উপদেষ্টার সাথে সাক্ষাত করে চট্টগ্রাম বন্দরে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন গত ২৯ সেপ্টেম্বর। তিনি বাংলাদেশের পাট ও বস্ত্র শিল্পে বিনিয়োগের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে লিখিত প্রস্তাব দিতে বলেছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং-সিক বলেছেন, দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে আগ্রহী। মাত্র কয়েক দিনের মধ্যেই বিলিয়নকে বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিদেশি ঋণ পাওয়ার প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে। তন্মধ্যে, আমেরিকার ৩.৫ বিলিয়ন ডলার ও এডিবির ১৫০ কোটি ডলার। উল্লেখযোগ্য, ২০০৮ সালে শেখ হাসিনা যখন ক্ষমতায় আসেন, তখন বাংলাদেশের ঋণের পরিমাণ ছিল মাত্র ৩৩.৬৬ বিলিয়ন ডলার। আর তিনি যখন পালিয়ে যান তখন দেশের ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৫৬ বিলিয়ন ডলার। তার সময়ে দেশ থেকে অর্থ পাচার হয়েছে ১৮ লাখ কোটি টাকা। হাসিনা সরকারের সময়ে গৃহীত বিশাল ঋণের বিরাট অংশ হচ্ছে জি টু জি, যা হার্ড লোন বলে খ্যাত। অর্থাৎ সাপ্লায়াস ক্রেডিটের ঋণ, যাতে সুদের হার বেশি হয়, পণ্যে অতিরিক্ত লাভ করে, পরামর্শক নিয়োগ ইত্যাদির শর্ত থাকে এবং পরিশোধের মেয়াদ হয় স্বল্পকালীন। আর বহুজাতিক সংস্থার ঋণ সফট লোন বলে খ্যাত, যার সুদের হার হয় খুব কম এবং পরিশোধের মেয়াদ হয় দীর্ঘকালীন। দ্বিতীয়ত হাসিনা সরকারের সময় বিপুল ঋণ নিয়ে অনেকগুলো মেগাপ্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে, যাতে মেগা দুর্নীতি হয়েছে বলে ব্যাপক অভিযোগ রয়েছে। এই বড় প্রকল্পের বেশিরভাগের আউট কাম খুব কম ও ভেরি স্লো বলে প-িতদের অভিমত। তৃতীয়ত হাসিনা সরকারের সময় আর্থিক খাত এতো ভঙ্গুর হয়ে পড়েছিল যে, বিদেশি ঋণের কিস্তি ও সুদ পরিশোধ করতে নতুন করে ঋণ করতে হয়েছিল! অন্যদিকে, সব প্রতিষ্ঠানের ন্যায় ব্যাংক ও আর্থিক খাতও ধ্বংস হয়েছে গত আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে। খেলাপি ঋণের ভারে বেশিরভাগ ব্যাংক ন্যূজ্ব হয়ে পড়েছে। সিপিডির মতে, ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৭ লাখ কোটি টাকা, যার বিরাট অংশ দেশ থেকে পাচার হয়ে গেছে, তাই আদায় হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ! বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমান গভর্নর আহসান মনসুর সম্প্রতি বলেছেন, গত সরকারের সময়ে চার-পাঁচটি পরিবার বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ২ লাখ কোটি টাকা নিয়ে গেছে। গত সরকারের আমলের বিদেশি ঋণের বকেয়া একটি কিস্তি পরিশোধ করা হয়েছে। ব্যাংক খাতে স্থিতিশীলতা ফিরে এসেছে। পাচারকৃত অর্থ দেশে ফেরত আনার ব্যাপক তৎপরতা চালানো হচ্ছে।
যা’হোক, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গণকাক্সিক্ষত সংস্কারের জন্য ৬টি খাতের (নির্বাচন, পুলিশ, বিচার, দুর্নীতি, জনপ্রশাসন ও সংবিধান) সংস্কার কমিশন গঠন করেছেন। আরো কয়েকটি খাতের কমিশন গঠিত হবে। এসব কমিশনের রিপোর্ট পাওয়ার পর তা চূড়ান্ত করে ভালভাবে স্বল্প সময়ের মধ্যে বাস্তবায়ন করতে হবে। তবেই দেশে প্রকৃত গণতন্ত্র, সুশাসন, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে। এখন দেশের সার্বিক কল্যাণের যে সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে, তার পূর্ণ সদ্ব্যবহার করতে হবে ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকারকেই। তাই এই সরকারের কর্মকে দেশবাসীর পূর্ণ সমর্থন ও সহায়তা করার বিকল্প নেই।
লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
বাংলাদেশের বিপক্ষে যে একাদশ দিয়ে মাঠে নামছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
কিশোরগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার কামালসহ তিনজন গ্রেফতার
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ
বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত
উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
গাজায় যুদ্ধবিরতি ছাড়া বন্দী বিনিময় হবে না : হামাস
শান্তিরক্ষা মিশন মোতায়েন করতে চায় জাতিসংঘ হাইতিতে
চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক
পুতিন পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবেন না : সার্বিয়া
ক্লাইমেট অর্থায়ন ইস্যুতে দেশগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব
লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু
ট্রাম্পের অ্যাটর্নির বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন আটকে গেল
‘ফিলিস্তিনের পর ইরান, সউদী ও তুরস্ক হবে পরবর্তী টার্গেট’
প্রতি বছর ৩ লাখ নথিবিহীন অভিবাসীকে বৈধতা দানের ঘোষণা স্পেনের
প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে সবচেয়ে অসুখী দেশ জাপান-কোরিয়া
মুসলিম চিকিৎসক
শীর্ষে দিল্লি
সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সংবর্ধনা
ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নর সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সম্বর্ধনা
বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান