বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বৈষম্যের অবসান হবে কি?
১০ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ১০ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৪ এএম
বৈষম্যের আভিধানিক সংজ্ঞা হচ্ছে, কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর প্রতি অন্যায়ভাবে আচরণ করা বা ন্যায্য সুযোগ-সুবিধা না প্রদান করা। এটি সাধারণত বর্ণ, ধর্ম, লিঙ্গ, সামাজিক অবস্থা, আর্থিক সামর্থ্য, ভাষা বা অন্য কোনো কারণে করা হয়। বৈষম্যের মাধ্যমে একদল মানুষকে অন্যদের তুলনায় প্রাপ্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা হয় বা তাদের প্রতি অন্যায় আচরণ করা হয়। এই বৈষম্যের একটা ছোট্ট অংশ ছিল মুক্তিযোদ্ধা কোটার মাধ্যমে ১ শতাংশের কম জনগোষ্ঠীর জন্য ৩০ শতাংশ সুবিধা দেয়া, যা নিতে ঐ এক শতাংশের অনেকেই রাজি ছিলেন না। এই বৈষম্যমূলক আচরণের বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসভিত্তিক প্রতিবাদ দেশের সরকার পতনের বীজ বপন করেছিল। অথচ, বাংলাদেশের বিভিন্ন সেক্টরে এমন হাজারো বৈষম্যের বীজ বপন করা আছে, যা নিরবে-নিভৃতে এই জনগোষ্ঠীর সম্ভাবনাকে ক্ষতবিক্ষত করছে প্রতিনিয়ত! এই বৈষম্যের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়, যার আঁতুড়ঘর ঐ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজেরাই। সেই সম্পর্কে আলোকপাত করার চেষ্টা করব।
বিষয় ভিত্তিক বৈষম্য: ফার্মেসি, প্রাণ রসয়ান, ফলিত রসায়ন, খাদ্য ও পুষ্টি বা বস্ত্র প্রকৌশল কিংবা চিকিৎসা বিজ্ঞানÑ এই সব বিষয়ের প্রাণ হচ্ছে রসায়ন। অন্যভাবে বললে এই বিষয়গুলো রসায়নভিত্তিক মাল্টিডিসিপ্লিনারি বিষয়। আশ্চর্যজনকভাবে সত্য হচ্ছে এই সকল বিষয়ের শিক্ষক হিসেবে একজন রসয়ান বিষয়ের পিএইচডি ডিগ্রীধারীকে কিংবা রসায়নে স্নাতক ড্রাগ ডিসকভারিতে পিএইচডি কিংবা রসায়নে স্নাতক খাদ্য প্রকৌশলে পিএইচডি অথবা এমন অভিজ্ঞ ব্যক্তিকে শিক্ষকতার সুযোগ প্রদান করা হয় না! অথচ, বহির্বিশ্বে কিংবা আমরা যে বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাঙ্কিং নিয়ে মাতামাতি করি, সেই সকল উচ্চমানের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি বিষয়ে বেসিক বিজ্ঞানের বিজ্ঞ শিক্ষকগণই পড়ানোর ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পান! জলবৎ তরলং হচ্ছে আপনি যেই স্ট্যান্ডার্ড চাইবেন, সেই স্ট্যান্ডার্ডে যারা চলছে প্রথমে তাদের অনুকরণ করতে হবে। কিন্তু আমাদের কী অবস্থা? যেমন ফার্মেসি এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানে আইন করেই মাল্টিডিসিপ্লিনারি ফ্যাকাল্টি নিয়োগ বন্ধ করা হয়েছে। আবার বিএআরসি ভুক্ত প্রতিষ্ঠানের সিংহভাগেই কেবলমাত্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ব্যতীত কর্মকর্তা বা বিজ্ঞানী খুঁজে পাওয়া দুস্কর। এ সকল বিষয়াবলী সংবিধানের ২৬, ২৮, ২৯ এবং ৪০ পরিপন্থী। অথচ, এমন লিখিত বা অলিখিত বৈষম্য এখন ওপেন সিক্রেট। একজন শিক্ষার্থীর মৌলিক অধিকার হচ্ছে সে ক্লাসরুমে সর্বোচ্চ শিক্ষিত, শিক্ষাদানে সক্ষম এবং গবেষককে শিক্ষক হিসেবে পাবে। এই মৌলিক অধিকার হরণ করে এমন আইন এই দেশে কীভাবে হলো? বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ মুক্ত চিন্তক হয়ে কীভাবে এমন বদ্ধ ব্যবস্থাপনাতে আগ্রহী হলেন? এমন স্থূল বৈষম্য মজুদ রেখে সত্যিকারের শিক্ষিত, জ্ঞানী এবং দক্ষ পেশাজীবী উৎপাদন ও সরবরাহ করা কি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পক্ষে সম্ভব?
তুমিই সেরা বা তোমার বিষয়ই সেরা ভিত্তিক বৈষম্য: একজন ব্যক্তি বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় বৈজ্ঞানিক সংস্থাতে বহু বছর চাকরি করেছেন। ঐ চাকরির সৌজন্যে তিনি বহু দেশে প্রশিক্ষিত হয়েছেন। তার নিজের প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ছিলেন। এর পরে আরেকটি প্রতিষ্ঠানের দুইবারের চেয়ারম্যান হলেন। এই ব্যক্তি তার প্রতিটি মিটিংয়ে বলেন, আসলে ইঞ্জিনিয়াররা যা জানে, তা অনেকেই বোঝে না এবং পিএইচডি’র চেয়ে বুয়েটের স্নাতক ইঞ্জিনিয়ার অনেক ভালো জানে! পিএইচডি করা লোক খালি ভ্যাজাল করে, কোনো কাজ করার আগে বাধা দেয়! এই সকল চিন্তা থেকে তিনি কার্যকর সকল কমিটিতে ইঞ্জিনিয়ার এবং পিএইচডি ব্যতিত কর্মকর্তাদের নিয়ে কাজ করেন। ফলাফল হযবরল অবস্থা। দৃশ্যমান কোনো কাজই তিনি করতে পারেন নাই কেবল বিল্ডিং ছাড়া। এই যে এত ট্রেনিং, এর পরেও তার মননে মগজে এখনো এই স্নাতক প্রথম বর্ষের শিক্ষকগণের ইঞ্জিনিয়ার সেরা নামক ভাইরাস আচ্ছাদন করে রাষ্ট্রীয় প্রাতিষ্ঠানিক এমনকি আন্তর্জাতিক অঙ্গনকে কলুষিত করে চলছে, এর দায় কে নেবে? এটি একটি উদাহরণ দিলাম। এমন ব্যক্তির সংখ্যা কি আমাদের প্রশাসন থেকে শুরু করে বিজ্ঞানভিত্তিক প্রতিষ্ঠানে কেবলমাত্র একজনই? এ ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে যে স্বৈরাচারী মনোভাব আমাদের শিক্ষার্থীরা শিখছে তাদের কীভাবে আমরা বৈষম্য বিহীন দেশ প্রতিষ্ঠার সৈনিক হিসেবে তৈরি করব? আমাদের কতজন প্রশাসক আছেন যারা অধীনস্ত কলিগদের সম্মান করে কথা বলেন? আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গ্র্যাজুয়েটদের কত শতাংশ এমন বিষয়ভিত্তিক সেরা তত্ত্বের ভাইরাস মুক্ত? এই ভাইরাসের আঁতুড়ঘর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমরা কীভাবে বৈষম্যহীন সমাজ বিনির্মাণের নির্মাণ সামগ্রী পেতে পারি? এই বিষয়ে আমাদের শিক্ষকগণ কি কখনো ভেবে দেখেছেন যে তাদের সূক্ষ্ম অগ্রহণযোগ্য আচরণ বা শিক্ষা কীভাবে সমাজকে কলুষিত করে এবং কোন পর্যায় পর্যন্ত রাষ্ট্র এবং রাষ্ট্রের জনগণ সেই অগ্রহণযোগ্য আচরণের ভুক্তভোগী হয়?
শিক্ষক নিয়োগে বৈষম্য: পৃথিবীর যে প্রান্তেই যাই না কেন, আমরা দেখব, সেরাদের সেরাকে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিতে এবং সর্বোচ্চ সম্মানি দিতে। অথচ, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি থেকে শুরু করে নিয়োগ পর্যন্ত যে পদ্ধতি অবলম্বন করা হয় তাতে নিয়োগকর্তা এইটুকুন অন্তত নিশ্চিত করতে পারে যে, এমন কোনো ব্যক্তির যেন নিয়োগ না হয় যার অর্জন বা যোগ্যতা নিয়োগকর্তার চেয়ে বেশি। অর্থাৎ এই নিয়োগে শিক্ষার্থীর শিক্ষার্জনের বা বিভাগের গবেষণার গুরুত্ব সর্বনিম্ন। অথচ এটাই হওয়া উচিৎ ছিল সর্বোচ্চ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়! এবার আসি কলেজ লেভেলে পিএসসি’র নিয়োগের বাইরের নিয়োগ, তো সম্পূর্ণরূপে শিক্ষার উদ্দেশ্য এবং শিক্ষক হবার যোগ্যতার মাপকাঠি বিবর্জিত! একই অবস্থা মাধ্যমিকেও। আর প্রাথমিকে যেখানে জাপান তাদের সবচেয়ে মেধাবীদের নিয়োগ দেয় সেখানে সেই জাপানীদের অর্থ ব্যবহার করেও আমরা এসএসসি পাসেই প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ দিয়েছি লাখের কোটায়! এই নিয়োগ পদ্ধতি থেকে শুরু করে নিয়ম কোনো না কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের অবদান। এমন অপরিণামদর্শী শিক্ষককে বা শিক্ষককুল দিয়ে আমরা কীভাবে বৈষম্য শূন্যের কোটায় আনব তা কি ভেবে দেখেছেন? যে শিক্ষক এমন একজনকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিলেন যে ব্যক্তি শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় ফেল করার ভয়ে অংশগ্রহণ করেন নাই, সেই ব্যক্তি কোন যাদুর কাঠির ছোঁয়াতে উক্ত বিভাগ বা বিশ্ববিদ্যালয়কে জ্ঞান-বিজ্ঞানে উন্নত করতে ভূমিকা রাখবে? এহেন নিয়োগের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভাগসমূহ যেভাবে অনুপযুক্ত শিক্ষকে পরিপূর্ণ সেই বিভাগের শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মৌলিক অধিকার বঞ্চিত করার কারিগর কে বা কারা? এই কারিগরদের হাত থেকে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ রক্ষা করবেন কীভাবে?
ল্যাবের সুবিধা প্রদানের/প্রাপ্তির বৈষম্য: সরকারি অনুদানে কেনা যন্ত্র ব্যবহারের ক্ষেত্রেও এক মহা বৈষম্য তৈরি করে রেখেছেন মহান শিক্ষকেরা। মনে করি অধ্যাপক ‘ক’ এর ল্যাবে একটি এইচপিএলসি মেশিন আছে। অধ্যাপক ‘খ’ এর কোনো শিক্ষার্থী সহজে ঐ যন্ত্র ব্যবহার করতে পারবে না। এই প্রসঙ্গে একটি গল্প বলি, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের জন্য কাজের সুবাদে তাদের অনেক সেমিনারে উপস্থিত ছিলাম। সেই সূত্রেই এফএও-এর একজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তার সাথে ভালো পরিচয় হয়, আমি ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয় ত্যাগ করেছি জেনে ও মর্মাহত হয়ে বর্তমান অবস্থানে কী করতে চাই জানতে চাইলো। বললাম, আমি একটি ল্যাব করতে চাচ্ছি। কারণ, আমাদের প্রতিষ্ঠানে কোনো ল্যব নাই। উত্তরে বলল, আর কত ল্যাব করবে? আর তোমাদের একই বিল্ডিংয়ে একই ধরনের যন্ত্র কতটি প্রয়োজন হয়? উদ্দেশ্য এবং বিধেয় যা বুঝার বুঝে প্রসঙ্গ পরিবর্তন করলাম। আমি কীভাবে বলব আমাদের এক রুমের যন্ত্র আরেক রুমের ছাত্র বা বিজ্ঞানী ব্যবহার করার চেয়ে নতুন আরেকটা কেনা সহজ! এই যে বৈজ্ঞানিক বা শিক্ষিত ব্যক্তিদের অবৈজ্ঞানিক আচরণের উৎসও কিন্তু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ। তাদের বপন করা বৈষম্যের বীজ ছাত্ররা বহন করে নিয়ে যায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং বৈজ্ঞানিক প্রতিষ্ঠানে। সেই বীজের থেকে অঙ্কুরিত গাছ কত ভয়াবহ হবে তা কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ জানেন না, জানে ভুক্তভোগী জনগণ এবং সহকর্মীবৃন্দ। এই বৈষম্যের বীজের অঙ্কুরোদগম ক্ষমতা রহিত কীভাবে করা যাবে? এই নিম্নমানের মানবিক যোগ্যতার ভাইরাস থেকে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে আমরা কীভাবে রক্ষা করতে পারি?
এহেন ডজনখানেক বৈষম্য যা জাতীয় জীবনে ব্যাপক ধ্বংসাত্মক ভূমিকা রেখে চলছে তার আঁতুড়ঘর আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো। এখানে সঠিকভাবে এবং কার্যকর উপায়ে বৈষম্য দূরীকরণের প্রশিক্ষণ এবং উদার মানসিকতা প্রদর্শনের ব্যবস্থা না করা হলে আমাদের সমাজকে কি আদৌ বৈষম্যমুক্ত করা সম্ভব? কাগজে-কলমে বৈষম্য দূরীকরণ কি শহীদগণের রক্তের কার্পেট বিছিয়ে আসা ক্ষমতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে না? কোনো এক শিক্ষককে লাভবান বা কোনো এক গোষ্ঠীকে লাভবান করতে যেই শিক্ষার্থীদের বা জনতার কারণে আজ আমরা বৈষম্যবিরোধী দেশ চাচ্ছি তাদেরকেই বঞ্চিত করার এহেন কালো আইন বা প্রথা বিলোপে ইউজিসি, শিক্ষা মন্ত্রণালয় কিংবা সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরসমূহ কীভাবে এবং কত দ্রুত এই ব্যবস্থাপনা বিলোপের পদক্ষেপ নেবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করতে পারব? এহেন বৈষম্য দূরীকরণে অপারগতা আমাদের সুজলা-সুফলা, শস্য-শ্যামলা বাংলাদেশের জন্য যোগ্য এবং উন্নত মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন দক্ষ ভবিষ্যতের সভ্য সরবরাহের সাপ্লাই চেইনকে ধ্বংসাত্মক উপায়ে ব্যহত করবে বলেই প্রতীয়মান হয়। ব্যক্তি স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে জাতীয় স্বার্থ বাস্তবায়নের জন্য এই সকল বৈষম্য দূর করতে নিজেদের ক্লাসরুম থেকে সচেষ্ট হওয়াই হবে ব্যক্তি পর্যায়ে শহীদগণের রক্তের ঋণ শোধের উপায়। প্রত্যেক শিক্ষক নিজ নিজ অবস্থান থেকে এই ঋণ শোধে সচেষ্ট হবেন, এই প্রত্যাশা রইল সকল সম্মানিত শিক্ষকগণের প্রতি।
লেখক: প্রাক্তন বিভাগীয় প্রধান, খাদ্য ও পুষ্টি প্রকৌশল বিভাগ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
বাংলাদেশের বিপক্ষে যে একাদশ দিয়ে মাঠে নামছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
কিশোরগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার কামালসহ তিনজন গ্রেফতার
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ
বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত
উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
গাজায় যুদ্ধবিরতি ছাড়া বন্দী বিনিময় হবে না : হামাস
শান্তিরক্ষা মিশন মোতায়েন করতে চায় জাতিসংঘ হাইতিতে
চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক
পুতিন পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবেন না : সার্বিয়া
ক্লাইমেট অর্থায়ন ইস্যুতে দেশগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব
লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু
ট্রাম্পের অ্যাটর্নির বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন আটকে গেল
‘ফিলিস্তিনের পর ইরান, সউদী ও তুরস্ক হবে পরবর্তী টার্গেট’
প্রতি বছর ৩ লাখ নথিবিহীন অভিবাসীকে বৈধতা দানের ঘোষণা স্পেনের
প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে সবচেয়ে অসুখী দেশ জাপান-কোরিয়া
মুসলিম চিকিৎসক
শীর্ষে দিল্লি
সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সংবর্ধনা
ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নর সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সম্বর্ধনা
বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান