মূল্যস্ফীতি রোধে জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে
১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৪ এএম
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অন্যতম প্রধান কাজ হচ্ছে সংস্কার। সে লক্ষ্যে সরকার সংবিধান, জনপ্রশাসন, বিচার বিভাগ, আইন প্রয়োগ, দুর্নীতি, নির্বাচনী প্রক্রিয়া, স্বাস্থ্য, নারী, গণমাধ্যম ও শ্রম-সম্পর্কিত মোট ১০টি কমিশন গঠন করেছে। উপরন্তু সরকার অর্থনৈতিক বিষয়ে পৃথক ২টি কমিটিও গঠন করেছে। সব কমিশন ও কমিটিতে দেশের বরেণ্য ব্যক্তিদের সংশ্লিষ্ট করেছে। সংস্কারের জন্য গণদাবিও রয়েছে। তাই বাংলাদেশের সংস্কার বাস্তবায়নে আর্থিকসহ সব ক্ষেত্রে সহায়তা করার আশ্বাস দিয়েছে জাতিসংঘ, তুরস্কসহ বিভিন্ন দেশ ও সংস্থা। গঠিত কমিশন ও কমিটি তাদের কর্মকা- শুরু করেছে। তারা আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে রিপোর্ট দাখিল করবে বলে জানিয়েছে। সরকার কমিশনের রিপোর্ট পরীক্ষা শেষে তা নিয়ে বিশেষজ্ঞ ও রাজনীতিবিদদের সাথে আলোচনা শেষে চূড়ান্ত করে বাস্তবায়ন করবে। বিষয়টি জাতীয় সংসদেরও অনুমোদন লাগবে। নতুবা বৈধতা পাবে না। এই সংস্কার দেশের জন্য অপরিহার্য এবং খুবই কল্যাণকর। তবুও এই কাজটি অতীতে রাজনৈতিক সরকারগুলো করেনি বিভিন্ন সময়ে সংস্কার বিষয়ক গঠিত কমিটির সুপারিশ থাকা সত্ত্বেও। তাই ভবিষ্যতেও তারা এই মহৎ কাজটি করবে তেমন নিশ্চয়তা নেই। এমনকি আদালতের রায় মোতাবেক বিচার বিভাগও পূর্ণ স্বাধীন করেনি। নির্বাহী বিভাগের অধীনে রেখে ইচ্ছামতো ব্যবহার করেছে। বিশেষ করে, গত পতিত ফ্যাসিস্ট সরকার! তাই সংস্কার বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকেই করতে হবে। সেটা হলে দেশের শান্তি, উন্নতি ও ন্যায়বিচার প্রাপ্তির স্থায়ী পথ সৃষ্টি হবে। এদিকে অধিক মূল্যস্ফীতির চাপে সাধারণ মানুষের অবস্থা শোচনীয় হয়ে পড়েছে। টিসিবির ট্রাকে ও সরকারের ন্যায্যমূল্যের দোকানে সব ধরনের মানুষের প্রচন্ড ভিড় তার জ্বলন্ত প্রমাণ। অনেকেই ধার-দেনা, উচ্চ সুদে, দাদনে ঋণ গ্রহণ, সম্পদ বিক্রি ইত্যাদি করে চলছে কোনো মতে। বেশিরভাগ মানুষ খাদ্য গ্রহণের পরিমাণ কমে দিয়েছে। ফলে দেশে পুষ্টিহীনের সংখ্যা বাড়ছে। বিশ্বব্যাংক কিছুদিন আগে বলেছে, বাংলাদেশের ৭৩% মানুষের পুষ্টিকর খাদ্য ক্রয়ের সক্ষমতা নেই। খবরে প্রকাশ, বাংলাদেশের ১৩% মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে রয়েছে। স্মরণীয় যে, বাংলাদেশের খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার এই অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ। গত ৮ নভেম্বর বিবিএস’র প্রকাশিত তথ্য মতে, গত জুলাইয়ে দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১৪.১%। এর কিছু কম-বেশি চলছে কয়েক বছর যাবত। অবশ্য খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার বেশি চলছে সারা বিশ্বেই। বৈরি আবহাওয়া ও জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধির কারণে এই মূল্য বৃদ্ধি ঘটেছে। তবে বৈশ্বিক মূল্য বৃদ্ধির চেয়ে বাংলাদেশের খাদ্য পণ্যের মূল্য অনেক বেশি। অপরদিকে দেশের বেশিরভাগ মানুষের উপার্জনের দিক দিয়ে এই অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে সর্বনি¤œ। বেকারত্বও বেশি। ফলে দেশের মানুষ খাদ্য গ্রহণ কমিয়ে দিয়েছে। তাতে পুষ্টিহীনের হার বাড়ছে, যার প্রভাব পড়ছে জাতীয় উৎপাদনশীলতায়। তাই খাদ্য পণ্যের মূল্য কমিয়ে স্বাভাবিক করা জরুরি। আইনশৃংখলা পরিস্থিতিরও উন্নতি হয়নি। বিনিয়োগও বাড়েনি। এসব দেশের শান্তি ও উন্নতির চরম অন্তরায়।
দেশে খাদ্য পণ্যের মূল্য বেশি হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে, টাকার মানের ব্যাপক অবনমন, মার্কিন ডলারের উচ্চ মূল্য, ব্যবসায়ীদের অধিক মুনাফা গ্রহণ, সিন্ডিকেট, ব্যবসায় চাঁদাবাজি ও পরিবহন ব্যয় অত্যধিক। সম্প্রতি প্রকাশিত অ্যাক্সেস টু নিউট্রিশন ইনিশিয়েটিভের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বের বড় বড় খাদ্য ও পানীয় প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান নি¤œ আয়ের দেশগুলোতে উচ্চ আয়ের দেশের তুলনায় কম স্বাস্থ্যকর খাবার বিক্রয় করছে। বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর পোর্টফোলিও সিস্টেমে খাবারের মান নি¤œ আয়ের দেশগুলোতে ১.৮ রেটিং ও উচ্চ আয়ের দেশগুলোতে ২.৩ রেটিং। বাংলাদেশ যেহেতু আমদানি নির্ভর এবং নি¤œ মধ্যম আয়ের দেশ, তাই আমদানিকৃত পণ্য নি¤œমানের হওয়ার আশঙ্কা বেশি। অপরদিকে, দেশে উৎপাদিত খাদ্য পণ্যের বিরাট অংশ নকল ও ভেজাল। কিন্তু নি¤œমানের ও ভেজাল খাদ্য পণ্য গ্রহণ মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য চরম ক্ষতিকর। তাই এসব বন্ধ করা আবশ্যক। অর্গান ফুড খুবই স্বাস্থ্যকর। তাই অর্গান ফুড উৎপাদন বৃদ্ধি ও খাওয়ার দিকে অধিক গুরুত্ব দেওয়া দরকার। দেশে বেকারত্বের হার অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করেছে। বেকাররা চরম দূর্বিসহ জীবন যাপন করছে। অথচ সরকারি প্রতিষ্ঠানে শূন্য পদের সংখ্যা ৫ লাখের অধিক রয়েছে অনেক দিন থেকে। তাতে কাজের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। তবুও নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে না! সর্বোপরি, দেশে প্রায় ১০ লাখের মতো বিদেশি লোক কাজ করছে। মাদকে দেশ সয়লাব হয়ে গেছে। বেকারত্ব আর মাদকে যুব সম্প্রদায় ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। তাই অবিলম্বে সরকারি সব শূন্য পদ পূরণ ও বিদেশে লোক প্রেরণ বৃদ্ধি, বন্ধ হয়ে থাকা পাটকলসহ সরকারি কল-কারখানা চালু এবং মাদক নির্মূল করা অত্যন্ত জরুরি। এসব হলে দেশের অন্যতম ভয়াবহ সংকটের অনেকটা লাঘব হবে। তাই এ ক্ষেত্রে বর্তমান সরকারের অবিলম্বে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা আবশ্যক।
খাদ্য পণ্যের মূল্য কমানোর লক্ষ্যে চিনি, চাল, ডিমসহ বেশ কিছু পণ্যের আমদানি শুল্ক প্রত্যাহার বা হ্রাস করা হয়েছে। উপরন্তু পবিত্র রমজান উপলক্ষে ১১টি পণ্য আমদানিতে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়েছে। তবুও সংশ্লিষ্ট পণ্যের মূল্য কমেনি। ফলে শুল্ক প্রত্যাহারের সুবিধা সাধারণ মানুষ পাচ্ছে না। ষোলআনা সুবিধা ভোগ করছে শুধুমাত্র ব্যবসায়ীরা! মাঝখানে দেশের রাজস্ব আয় কমে যাচ্ছে। তবুও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর গত ১১ নভেম্বর বলেছেন, বর্তমানে গৃহীত অর্থনৈতিক পদক্ষেপের আওতায় মূল্যস্ফীতিকে লক্ষ্যমাত্রায় আনতে আরো আট মাস সময় লাগবে।
পবিত্র রমজান আসন্ন। এ উপলক্ষে অতীতের মতো পণ্য মূল্য আরো বৃদ্ধি পাওয়ার আশংকা রয়েছে। তাই যতদিন মূল্যস্ফীতি না কমে, ততদিন সরকারিভাবে প্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য দেশের অভ্যন্তরে সংগ্রহ এবং আমদানি করে তা ভর্তুকি মূল্যে তথা স্বল্পমূল্যে সাধারণ মানুষকে দিতে হবে। নতুবা তারা মূল্যস্ফীতির চরম কষাঘাত থেকে রক্ষা পাবে না। তখন কোনো সংস্কারের কথা তাদের ভালো লাগবে না। ক্ষুধার্তদের কাছে সুমধুর কণ্ঠও তিতা লাগে! তাই সরকারিভাবে প্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য স্বল্পমূল্যে সাধারণ মানুষকে দিতে হবে। উপরন্তু এই খাদ্যপণ্য সরবরাহের একটি স্থায়ী ও সহজ পথ সৃষ্টি করতে হবে, যার অন্যতম হচ্ছে ফ্যামিলি কার্ড, শ্রমিক-কর্মচারী ও সাধারণ মানুষের জন্য রেশন কার্ড ইত্যাদি। এসবের মাধ্যমে মাসে কমপেক্ষ দু’বার কম মূল্যে প্রয়োজনীয় নিত্যপণ্য দিতে হবে। টিসিবির খোলা বাজারে পণ্য বিক্রির কার্যক্রম জোরদার ও নিয়মিত করতে হবে। তাহলে তারা মূল্যস্ফীতির বিস্ফোরণ থেকে কিছুটা রক্ষা পাবে। এর প্রভাব বাজারেও পড়বে। চাহিদা কমে যাওয়ার কারণে ব্যবসায়ীরাও পণ্য মূল্য কমাতে বাধ্য হবে। তখন মূল্যস্ফীতি হ্রাস পাবে। মানুষের কষ্ট লাঘব হবে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ যে, ফ্যামিলি কার্ডের প্রচলন শুরু হয়েছে গত পতিত স্বৈরাচারের আমলে। তখন এ ক্ষেত্রে দলীয়করণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। যেমন: ডিলারদের সকলেই দলীয় লোক। দ্বিতীয়ত: তারা পণ্য ঠিকমতো দেয় না। ফলে কার্ডধারীদের কিছু লোক পণ্য পায় আর কিছু লোক পায় না। বলে, শেষ হয়ে গেছে। তাই এই ডিলারদের পরিবর্তন এবং সব কার্ডধারীকে ঠিক মতো পণ্য প্রদানের ব্যবস্থা করা জরুরি। দ্বিতীয়ত: গত ৬ নভেম্বর সরকার চলতি আমন মৌসুমে ধান-চাল সংগ্রহ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে এবং ক্রয় মূল্য ও পরিমাণ নির্ধারণ করেছে। যেমন প্রতি কেজি ধান ৩৩ টাকা, সেদ্ধ চাল ৪৭ টাকা ও আতপ চাল ৪৬ টাকা। সাড়ে তিন লাখ টন ধান, সাড়ে পাঁচ লাখ টন সেদ্ধ চাল ও এক লাখ টন আতপ চাল সংগ্রহ করা হবে। ১৭ নভেম্বর থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এ ধান ও সেদ্ধ চাল সংগ্রহ করা হবে। আতপ চাল সংগ্রহ করা হবে ১৭ নভেম্বর থেকে ১০ মার্চ পর্যন্ত। কিন্তু এ বছর চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহ বিভাগে পৃথকভাবে দু’বার নজিরবিহীন ভয়াবহ বন্যায় ফসল হানি হয়েছে। উপরন্তু সারা দেশে ব্যাপক বৃষ্টির কারণে বহু স্থানে আমন ধান ডুবে গেছে। ফলে এ বছর আমন ধানের উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে কি-না তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। সেটা হলে সরকার নির্ধারিত মূল্যে ধান-চাল পাওয়া যাবে কি-না তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। এই সন্দেহ সঠিক হলে সরকারের চলতি আমন মওসুমে ধান-চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ নাও হতে পারে। সেটা হলে দেশ খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে পড়বে। তাই প্রয়োজন হলে কিছু মূল্য বৃদ্ধি করে হলেও ধান-চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে হবে। উপরন্তু ঘাটতি খাদ্য যথা শিগগির সরকারিভাবে আমদানি করে মজুদ করতে হবে। বেসরকারিভাবে আমদানি করা হলে তার সুফল সাধারণ মানুষ পাবে না। সুবিধা পাবে ব্যবসায়ীরা। মনে রাখতে হবে যে, সরকারিভাবে ছাড়া মূল্যস্ফীতির চরম কষাঘাত থেকে সাধারণ মানুষকে রক্ষা করার অন্য কোনো পথ নেই। এ দেশের অধিকাংশ ব্যবসায়ী নিজের স্বার্থ ছাড়া ভোক্তার স্বার্থ বিবেচনা করেনি কখনোই। ভবিষ্যতেও করবে না তা নিশ্চিত। তারা অধিক মুনাফা লুটে পরিবার পরিজন নিয়ে দেশ-বিদেশে ভোগ বিলাস করে এবং সম্পদের পাহাড় গড়ে। ইদানীং আবার তাদের অনেকেই রাজনীতিতে ঢুকে পড়ে দখল ও কলুষিত করে ফেলেছে। অবশ্য, সে সুযোগটা রাজনীতিবিদরাই করে দিয়েছে স্বীয় স্বার্থের বিনিময়ে। যা’হোক, পণ্যের মজুদ বিরোধী এবং বাজার মনিটরিং নিয়মিত করতে হবে এবং ধৃত সংশ্লিষ্ট অপরাধীদের ও চাঁদাবাজদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। তবেই খাদ্য পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমবে। উল্লেখ্য যে, ড. হোসেন জিল্লুর রহমান গত ১১ নভেম্বর বলেছেন, দেশের ৪০% বেকারের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার সহজতা নিশ্চিত করার জন্য দ্রব্যমূল্যের দিকে নজর দিতে হবে। অপরদিকে, একই দিনে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন বলেছেন, ‘মুদ্রাস্ফীতির ফলে আমাদের টাকার অঙ্কে যেটা বেড়েছে, ক্রয়ক্ষমতা সেভাবে বাড়েনি, বরং ক্রয়ক্ষমতা কমেছে। সামগ্রিকভাবে দেশের জনগণের জীবনযাত্রাকে সহজ করতে কাজ করবো।’ স্মরণীয় যে, চলতি আমন ধানের উৎপাদনের ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার জন্য আসন্ন রবি শস্য ও ইরি-বোরোর উৎপাদন বৃদ্ধির দিকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। সে লক্ষ্যে কৃষকদের স্বল্প সুদে প্রয়োজনীয় ঋণ প্রদান এবং কৃষি উপকরণ কম মূল্যে দিতে হবে।
লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
নতুন জেনারেশনের চিন্তা-চেতনা সবাইকে বুঝতে হবে : এ এম এম বাহাউদ্দীন
নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন : প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেন সাবেক সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীন
পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক : শেখ হাসিনাকে ফেরানো নিয়ে আলোচনার সুযোগ রয়েছে
সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে সম্মান জানানোয় গোটা জাতি আনন্দিত : মির্জা ফখরুল
পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে মিলার : বাংলাদেশে মানবাধিকার বহাল থাকবে এটিই যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পরামর্শক নিয়োগ পেলেন টবি ক্যাডম্যান
হাইকোর্টের অভিমত : কুরআন অবমাননা ও মহানবীকে কট‚ক্তির শাস্তি মৃত্যুদন্ডের বিধান করতে পারে সংসদ
জ্বালানি তেলের দাম কমানোর সুযোগ আছে : সিপিডি
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল : খুনি হাসিনার পক্ষে লড়বেন জেড আই খান পান্না
বিগত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে যারা অপরাধ করেছেন তাদের শাস্তির সুপারিশ : সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়
ডয়চে ভেলের প্রতিবেদন : ট্রাম্প ফেরায় বাংলাদেশে চীনা বিনিয়োগ বাড়ার সম্ভাবনা
এডিস মশার ভয়াবহ রূপ : একদিনে ডেঙ্গুতে আরো ৯ জনের মৃত্যু
ব্যবসায়ীরা হতাশ : বাংলাদেশিদের ভিসা না দিয়ে উল্টো বিপাকে ভারত!
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬ -এ পদার্পণ : শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি
ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ প্রকল্প, ব্যয় ২৯৭ কোটি ১৬ লাখ টাকা
ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ প্রকল্প, ব্যয় ২৯৭ কোটি ১৬ লাখ টাকা
ফসলের মাঠে দোল খাচ্ছে কৃষকের সোনালি স্বপ্ন ধানের শীষ
গুটিকয়েক ব্যবসায়ীর কাছে বাজার জিম্মি থাকবে না : চট্টগ্রামে বাণিজ্য উপদেষ্টা
থানায় অভিযোগ করতে গিয়ে গ্রেফতার, শাহজাহান ওমর কারাগারে
প্রাথমিকের জন্য ৫ কোটি ৩২ লাখ বইয়ের অনুমোদন