ট্রাম্প প্রশাসনের পররাষ্ট্রনীতি যুদ্ধ নাকি বন্ধুত্বের পক্ষে
০৮ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:১১ এএম | আপডেট: ০৮ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:১১ এএম
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতি প্রথমবারের চেয়ে দ্বিতীয় মেয়াদে অনেক বেশি জোরদার। অনেক বেশি মজবুত। অনেক বেশি পরিকল্পনাপ্রসূত, যা বিশ্বনেতাদের অবাক করে দেওয়ার মতই বটে। ট্রাম্পের দ্বিতীয় প্রেসিডেন্সি শুরু থেকেই বিভিন্ন দিক থেকে ভিন্ন। ইতোমধ্যে বিষয়টি বিশ্ববাসীর দৃষ্টিগোচর হয়েছে। ২০২৫ সালে ট্রাম্পের বৈদেশিক নীতির চ্যালেঞ্জসমূহ বিশ্বের প্রতিটি দেশের জ্ঞানী-গুণীদের ভাবতে বাধ্য করছে। ট্রাম্পের পররাষ্ট্র বিষয়ক দৃষ্টিভঙ্গি তাঁর প্রথম মেয়াদের পদ্ধতিগত কার্যক্রম থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে বিচ্ছিন্ন। প্রতিবারই একটি নতুন বছর নতুন কিছু চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ নিয়ে আসে। ২০২৫ সালের ২০ জানুয়ারি থেকে নবগঠিত ট্রাম্প প্রশাসনের মার্কিন পররাষ্ট্রনীতি প্রকাশ্যে আসবে। সাবেক রাষ্ট্রপতিদের ধারাবাহিকতায় ডোনাল্ড ট্রাম্পের বৈদেশিক নীতিতেও মার্কিন নিয়ন্ত্রণ ও খবরদারী উল্লেখ থাকবে। সংগত কারণেই সমগ্র বিশ্বের দৃষ্টি এখন মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির দিকে।
ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নিয়ে বিদায়ী বাইডেন প্রশাসনের বিভ্রান্তির অন্ত ছিল না। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কৌশলে তারা বলতে চেয়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্প আবার প্রেসিডেন্ট হলে কখনোই দুটি বড় যুদ্ধের অবসান হবে না। যুদ্ধ দুটি হলো রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ ও হামাস-ইসরাইল যুদ্ধ। ডোনাল্ড ট্রাম্প অবশ্য বারবার রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ নিষ্পত্তির কথা বলেছেন। আত্মবিশ্বাসের সাথেই বলে এসেছে যে তিনি খুব দ্রুত রাশিয়া এবং ইউক্রেনের মধ্যকার যুদ্ধ শেষ করতে পারবে। রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হওয়ার মধ্য দিয়ে সেই সুযোগ তিনি পেয়েছেন। বিগত সময়ে ট্রাম্প এবং তার কয়েকজন শীর্ষ উপদেষ্টা ইউক্রেনে আমেরিকার অস্ত্র সহায়তা প্রদানের বিষয়ে সংশয় ও বিরোধিতা প্রকাশ করেছে। ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে বসলে রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ সমাধানে মার্কিন হস্তক্ষেপ অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলেও গবেষকদের ধারণা।
ট্রাম্প সম্প্রতি কিথ কেলগকে রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ মোকাবেলার জন্য তার বিশেষ দূত নিযুক্ত করেছেন। কিথ কেলেগের প্রকৃত নাম জোসেফ কিথ কেলেগ জুনিয়র। কিথ কেলেগ হলেন একজন কূটনীতিক এবং মার্কিন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল। তিনি সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের নির্বাহী সেক্রেটারি এবং চিফ অফ স্টাফ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০২৪ সালের নভেম্বরে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প কিথ কেলগকে ইউক্রেন এবং রাশিয়ার জন্য তার বিশেষ দূত হিসাবে নির্বাচিত করেন। কিথ কেলগ ইউক্রেনকে যুদ্ধ বিরতির আলোচনায় বসতে রাজি করানোর চেষ্টা করছে। ইউক্রেন রাজি না হলে ভবিষ্যত সহায়তা বন্ধ করার হুমকিও দিয়েছে। এমনকি ন্যাটো সদস্যপদ বাতিল করার কথাও বলা হয়েছে। পক্ষান্তরে রাশিয়াকেও যুদ্ধ বিরতির আলোচনায় বসতে রাজি করাতে নিষেধাজ্ঞা কমানোর কথা বলেছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন রাষ্ট্রপতি হিসেবে অভিষিক্ত হওয়ার এক বছর আগে থেকেই গাজায় যুদ্ধ অব্যাহত রয়েছে। ট্রাম্প প্রশাসনের দৃষ্টিভঙ্গি ইসরাইলের জন্য বিশেষ বৈশিষ্ট্যযুক্ত নাও হতে পারে। পররাষ্ট্রনীতি উপদেষ্টাদের জন্য ট্রাম্পের বাছাই করা সকলেই মূলত ইসরাইলপন্থী। উদাহরণস্বরূপ সেক্রেটারি অফ স্টেটের জন্য তার মনোনীত প্রার্থী মার্কো রুবিও সম্প্রতি লিখেছেন যে “ইসরাইলিদের জন্য তাদের ঐতিহাসিক জন্মভূমিতে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাসে ফিলিস্তিনিরা প্রতিবন্ধক নয়”। ইউরোপীয় মিত্রদের সাথে সম্পর্ক পরিচালনাতেও বিশেষ নীতিমালা আসছে ট্রাম্প প্রশাসনের। ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে ন্যাটোর প্রতি বিরূপ দৃষ্টিভঙ্গি সংস্থাটির জন্য একটি চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছিলো। ফলে জো বাইডেনের মেয়াদে সংস্থাটি নতুন সদস্যদের থেকে শক্তি অর্জনের চেষ্টা করেছে। তবে অভ্যন্তরীণ উত্তেজনা এবং রাশিয়া থেকে একাধিক হুমকির মুখোমুখি হয়েছিল। প্রতিরক্ষা বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সুরক্ষা এবং স্বায়ত্তশাসনের বিষয়ে বৃহত্তর ইউরোপীয় সহযোগিতার পক্ষে উকিলরা আশা করছেন যে ট্রাম্প প্রশাসনের দ্বিতীয় মেয়াদে তাদের প্রচেষ্টা গতিশীল হবে।
ইসরাইলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মনোনীত রাষ্ট্রদূত মাইক হাকাবি বলেছেন পশ্চিম তীর বলে কিছু নেই এবং ‘এখানে ইসরায়েলের দখল বলেও কিছু নেই- এটি জুডিয়া এবং সামারিয়া’। ট্রাম্প কর্তৃক নির্বাচিত অন্যান্য ঊর্ধ্বতন পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক কর্মকর্তারাও একই অনুভূতি প্রকাশ করেছেন। ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ট্রাম্পের অধীনে আরও বেশি মার্কিন সমর্থন প্রত্যাশা করতে পারে। তবে গাজা বা পশ্চিম তীরের প্রতি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করার জন্য কোনরূপ চাপ সৃষ্টি করতে পারবে না। গাজার যুদ্ধ যদি অন্যান্য আঞ্চলিক সংঘাতকে উস্কে দেওয়ার চেষ্টা করে তবেই কেবল ট্রাম্প প্রশাসন ক্রমাগত ঝুঁকির মুখোমুখি হবে। ট্রাম্পের অভিষেকের মাধ্যমে হিজবুল্লাহ ও ইসরাইলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি হলেও যুদ্ধের ঝুঁকি থেকেই যাবে। বিদায়ী প্রশাসনও ইয়েমেনে হুথিদের দ্বারা সৃষ্ট ক্রমবর্ধমান ঝুঁকির প্রতিক্রিয়া জানাতে সংগ্রাম করেছে এবং ট্রাম্প সেই চ্যালেঞ্জের উত্তরাধিকারী হবেন। নবগঠিত ট্রাম্প প্রশাসনের ইসরাইল-পন্থী দৃষ্টি ইরানের সাথে মোকাবিলা এড়ানোর জন্য প্রয়োগ করা হতে পারে। যার মধ্যে ইসরাইলকে তার সম্ভাব্য কর্মকা- রোধে কম চাপ দেওয়া হবে। ট্রাম্পের অনেক শীর্ষ পররাষ্ট্রনীতি উপদেষ্টা ইরানের প্রতি একটি ভিন্ন দৃষ্টি পোষণ করেন। যাইহোক ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যে আরেকটি দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধ চাচ্ছে না সেটি স্পষ্ট। মার্কিন তহবিলের বিপরীতে ব্যয়বহুল হতে পারে এমন কোন যুদ্ধে সরাসরি জড়িয়ে যাওয়ার কোন ইচ্ছাও নাই ট্রাম্পের বিদেশনীতিতে।
অপরদিকে অবৈধ অভিবাসনের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের তীব্র বিরোধিতা মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকার সাথে ওয়াশিংটনের সম্পর্ককে সংজ্ঞায়িত করবে। ট্রাম্পের আমেরিকা ফার্স্ট” দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্ট, সুনির্দিষ্ট রিটার্ন ছাড়াই মার্কিন করদাতাদের ডলার বিদেশে পাঠানোর বিরোধিতা করে। তাই উন্নয়নশীল দেশগুলিতে মার্কিন সহায়তা হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই সম্ভাবনা বিশেষ করে পূর্ববর্তী সহায়তা ও মার্কিন মূল্যবোধ প্রচারের উপর ভিত্তি করে হ্রাস পেতে পারে। ভারতের সাথে সম্পর্কের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর পারস্পরিক সম্পর্ক বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। আবার ট্রাম্পের উপদেষ্টারা ভারতকে উদ্বেগ হিসাবে বিবেচনা করে না।
ওয়াশিংটনে দ্বিপক্ষীয় চুক্তির কয়েকটি ক্ষেত্রের মধ্যে একটি হল চীন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য দীর্ঘমেয়াদী হুমকিও বলা হয় এসব চুক্তিকে। বছরের পর বছর ধরে, ট্রাম্প চীন এবং চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং সম্পর্কে নেতিবাচক এবং ইতিবাচক উভয়ভাবেই কথা বলেছেন। তবে তার উপদেষ্টারা বেশিরভাগই বেইজিংয়ের প্রতি কটূক্তি করেছে। তদুপরি মার্কিন প্রতিরক্ষা সংস্থা চীনকে তার ‘গতিশীল হুমকি’ এবং আমেরিকান শক্তি ও স্বার্থের শীর্ষ সম্ভাব্য প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে দেখে। ট্রাম্প প্রশাসনের চীনকে একটি প্রধান প্রতিযোগী এবং হুমকি হিসেবে দেখার উপযুক্ত কারণও রয়েছে। ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্য থেকে সম্পদ সরিয়ে পূর্ব এশিয়ার দিকে নিয়ে যেতে চায়। যদিও সীমিত সাফল্যের সাথে গত বেশ কয়েকজন রাষ্ট্রপতির ক্ষেত্রেও একই কথা সত্য ছিল।
ট্রাম্প প্রশাসন চীনের প্রতি তার দৃষ্টিভঙ্গির বিশদ বিবরণের আকার কীভাবে দেয় তা দেখা গুরুত্বপূর্ণ। ট্রাম্প বেইজিংয়ের বিরুদ্ধে খুব উচ্চ শুল্ক দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছ। তবে তার বিরোধিতাকারী সরকারী এবং অনানুষ্ঠানিক উপদেষ্টা উভয়ই বিরোধিতা করেছে। তার কিছু উপদেষ্টা তাইওয়ানকে সমর্থন করতে চায়। তবে ট্রাম্প দ্বীপকে রক্ষা করার জন্য উল্লেখযোগ্য সামরিক ক্ষতির ঝুঁকি নিতে ইচ্ছুক নয়। তিনি বেইজিংয়ের সাথে সামরিক সংঘর্ষের পরিবর্তে অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করতে চায়। মার্কিন পররাষ্ট্রনীতিতে চীন বড় আকার ধারণ করবে, তবে ট্রাম্প প্রশাসন কীভাবে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করবে তার বিশদ বিবরণ এখনও পুরোপুরি পরিষ্কার নয়।
ট্রাম্প প্রশাসনের ভবিষ্যত পররাষ্ট্রনীতিতে ইউএস-চীন প্রতিযোগিতা দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপানসহ প্রশান্ত মহাসাগরে মার্কিন মিত্রদের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে। দক্ষিণ কোরিয়া তার জোটের প্রতি মার্কিন প্রতিশ্রুতির গভীরতা নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার বিশেষ কারণ রয়েছে। ট্রাম্পের বিবৃতি দেওয়া হয়েছে যে তিনি আরও লেনদেনমূলক সম্পর্ক চান। সাম্প্রতিক গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে ট্রাম্প উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে নতুন করে আলোচনা করতে চান। পূর্ব এশিয়ার নিরাপত্তা নির্ভর করবে ট্রাম্প কীভাবে চীন ও উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করবে তার উপর। সেইসাথে বেইজিং ও পিয়ংইয়ং কীভাবে প্রতিক্রিয় দেখায় তার উপরও।
বাইডেন প্রশাসন জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বৈশ্বিক উদ্বেগগুলি মোকাবেলায় সহযোগিতার উপর উল্লেখযোগ্য জোর দিয়েছে। তবে ট্রাম্প এবং তার অনেক উপদেষ্টা কেন যেন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করেছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় জাতিসংঘের রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনীত এলিস স্টেফানিক প্রতিষ্ঠানটির কড়া সমালোচনা করে চলেছে। ট্রাম্প জলবায়ু পরিবর্তনকে ‘একটি প্রতারণা’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেছেন সম্ভব হলে তিনি প্যারিস চুক্তি থেকে সরে আসবে। প্রথম মেয়াদেও তিনি এভাবেই বলেছিলেন। ২০২৫ সালে ট্রাম্প প্রশাসনের উত্থাপিত নতুন চ্যালেঞ্জগুলির প্রতি আরও মনোযোগ দেওয়া উচিত। যেকোন বিষয়ে হুটহাট প্রতিক্রিয়া না দেখিয়ে আরও বিচার-বিবেচনা করাই হবে ট্রম্প প্রশাসনের দক্ষতা ও যোগ্যতার মানদ-।
গবেষক ও সংগঠক
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
অভিনেত্রীর নেকলেস চুরি, চোর কি তবে রং মিস্ত্রী?
ভিভো এক্স২০০ এর নজর কাড়া পাঁচ দিক
ভৈরব থানার লুট হওয়া অস্ত্র পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার
বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনকারীদের মামলায় আসামী অন্তর, ষড়যন্ত্র অব্যাহত
সিলেট কোম্পানীগঞ্জে কিশোরীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা, থানায় অভিযোগ
সুনামগঞ্জে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
মালয়াম অভিনেত্রীকে যৌন হয়রানি, আটক স্বর্ণ ব্যবসায়ী
‘উন্নয়ন চাইলেও গণতন্ত্র দরকার সংস্কার চাইলেও গণতন্ত্র দরকার’বিএনপি শীর্ষ নেতা নজরুল ইসলাম খান
কেরানীগঞ্জের অস্থায়ী আদালতে চলবে বিডিআর বিদ্রোহ মামলা
বিশ্বাসের ঘরে ষড়যন্ত্র চলছে: ফারুক
ট্রাম্পের ছেলে ডনাল্ড জুনিয়রের গ্রিনল্যান্ড ভ্রমণ নিয়ে জল্পনা-কল্পনা
সরকার নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
বিয়ের পূর্বে স্ত্রীর অন্য পুরুষের সাথে অবৈধ সম্পর্ক থাকা প্রসঙ্গে।
লন্ডন ক্লিনিকে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
টিম কম্বিনেশনের জন্য দলের বাইরে ছিলাম: রিশাদ
ফুলপুরে তারুণ্যের উৎসব উদযাপনে ফুটবল প্রতিযোগিতায় রুপসী বিজয়ী
নাগরিক অধিকার না হলে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না মুফতী ফয়জুল করীম
মানিকগঞ্জে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে ঘিওর উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি এ্যাড.আব্দুল আলীম বহিষ্কার
অনলাইনে ফি আদায়ে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাথে সোনালী ব্যাংকের চুক্তি
নোবিপ্রবিতে আন্ত:বিভাগ ফুটবল প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত